পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টম খণ্ড.djvu/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

डिल স্থানে শ্বেত ও কৃষ্ণতিলই জন্মে। ধূসরতিল একমাত্র ওজস্বাটে জন্মে। সেখানে বাজরার সহিত তিল একত্র বুনিয়া থাকে। কাঠবাড় প্রদেশে আঘাট (খেত ) কালকাটওয়া ( কৃষ্ণ ) ও পুরবিয়া (রক্ত ) এই তিন প্রকার তিল জন্মে । শ্বেততিলের তৈল অন্ত তিলের তৈল অপেক্ষ সুস্বাক্ষু ও अक्षिक ठेठलप्त । ८मथोtन शूद्रविग्न डिलहे अशिक छtना । মাঞ্জাজ প্রদেশে গোদাবরী জেলায় তিল কাটিয়া আঁটি बैंiशिग्ना cब्रोtण ठांजनांठ 5°ी निग्न चांछे निन छोकिब्र রাখে । তাহার পর আঁটি ধরিয়া নাড়িয়া ঝাড়িয়া লইলে বার আন আন্দাজ তিল ঝরিয়া যায় । বাকি অংশ আর দুই তিন দিন শুকাইলেই ঝাড়িয়া লয়। কোএখাতোয় জেলায় কি জল, কি শুস্ক, কি বাগানের জমী সকল স্থানেই তিল জন্মে। এদেশে ‘কার ও টাটু, এই ৰিবিধ তিল জন্মে। প্রথম প্রকার তিলই উৎকৃষ্ট ও গ্রীষ্মকালে জন্মে। উত্তর আন্ধকাড়, জেলায় বড় ও ছোট ভেদে তিল দুই প্রকার। এখানে ঠেঙ্গাইয়া তিল ঝাড়িয়া লয় । এদেশে /৪ সের তিলে /১ সের তৈল হয় । তিলতৈল এদেশে সকল প্রকার তৈল অপেক্ষ উৎকৃষ্ট । এদেশে ইহাই রন্ধনের তৈল । এই তৈলই সকলে মাখিয়া থাকে। এখান হইতে অধিকাংশ তিলই য়ুরোপে চালান হয়। মহিমুরে 'বোল-এলু ‘কার এলু ও গুর-এলু এই ত্রিবিধ তিল জন্মে। এখানে তিলের গাছ পোড়াইয়া ছাই করিয়। সাররূপে ক্ষেত্রে ব্যবহার করে । তিলের ব্যষসী । তিলের ব্যবসা অতি বিস্তৃত। বাঙ্গালায় ও আসামে যাহা জন্মে, তাহার কতকাংশ বঙ্গদেশেই খরচ হয় এবং অধিকাংশ মাম্রাজে রপ্তানী হয় । মাম্রাজে যাহা জন্মে ও বাঙ্গালা হইতে যাহা অামদানী হয়, তাহার w/• আন অংশ ব্রহ্মে রপ্তানী হইয়া থাকে। এজন্ত মাঞ্জাজে তিলের ব্যবসা বহুবিস্তৃত অযোধ্য ও উঃ পঃ প্রদেশ इहे८ङ षांश जरग्र, छांशद्र किङ्ग cवांशश्रब ७ किहू वांज्ञांगांब्र চালান হয়, অবশিষ্টাংশ তত্ত্বদেশেই খরচ হয় । মধ্যভারতের সমস্ত তিল বোম্বাইরে চালান হয় । বোম্বাইয়ে বাছ জন্মে ও যাহা আসে, তাহার মধ্যে দেশে যথেষ্ট খরচ হুইয়া बांश अदनिटे थtएक, ठाश यूग्रांप्° 5ांलान इब्र । जिकू প্রদেশেরও অধিকাংশ স্কুরোপে রপ্তানী হয়। য়ুরোপে এই তিল হইতে স্নইট অয়েল, অলিভ অয়েল প্রভৃতি প্রস্তুত হইয়। আবার এদেশে আসে । ত্রিপুরায় পাৰ্ব্বত্যপ্রদেশে ও কাশ্মীর প্রদেশ হইতে তিল ভারতবর্ধে জাসিয়া থাকে । তিলের খোল গবাদি পশুর খাদ্যৰূপে ব্যবহৃত হয়। পৰাবে [ లిa } ङिल { ও নিম্ন বাঙ্গালাঙ্গ গরীবের ময়দার সহিত মিশাইয়৷ ইহাতে পিষ্টকাদি প্রস্তুত করে । পশ্চিমে ইহার দূর জাছে । তিলের ভেষজগুণ । তিল অৰ্শরোগের মহৌষধ। রক্তশ্ৰাবী অর্শে তিল জল দিয়া বাটিয় মাখন মিশাইয়া প্রলেপ দিলে অতি উপকার দর্শে। তিললাড়, তিলকুট, তিলবড় প্রভৃতি তিলের খাদ্য অৰ্শরোগীর পথ্য । তিল ও তিলতৈ গ আমাশয় এবং মূত্ররোগাধিকারে অতি উপকারী। ইহা স্নিগ্ধ কারক। রজঃরোধ-রোগে গরম জলে তিলচুৰ্ণ নিক্ষেপ করিয়া তন্মধ্যে রোগীকে কোমর পর্য্যন্ত ডুবাইয়া বসাইরা রাখিলে উপকার হয় । তিলসিদ্ধ জলে চিনি ষিশাইয়া খাইলে কাশি নরম পড়ে। তিল ও তিসি-সিদ্ধজলে কামোদ্দীপন হয়, বন্ধ্যাদোষ ও নষ্ট হইতে পারে । অগ্নিদগ্ধ স্থানে তিল বাটিয় প্রলেপ দিলে উপকার হয়। তিলফুলে পতিত শিশিয়বিন্দু মীরঠে সৰ্ব্বপ্রকার চক্ষুরোগের অব্যর্থ মহৌষধ ' বলিয়া গণ্য। মৃত্যু বিস্তুচিকা, আমাশয়, দমৃক ভেদ, পীমস, শ্বেতপ্রদর ও মূত্রনালীর রোগসমূহে ইহার পাতা ভিজাইয়। সেই জলপানে উপকার হয়। দুটা টাটকা পূর্ণ পুষ্ট পাতায় দেড়পোয় আনাজ জল দিয়া কিছুক্ষণ নাড়িলেই জল চটচটে হইয়া পড়িলেই পানীয় প্রস্তুত হয়। শুষ্কপত্রে গরম জল দিন্তে হয় । ভারতে তিলেয় পাতা ক্ষুদ্র হয়, সুতরাং বেশী সংখ্যা অবশ্যক। ডাক্তার এভার্স বলেন (মার্চ ১৮৭৫ ), ‘আমি তিলপাতা ভিজাইয় তাহার আঠাৰৎ পানীয় যতগুলি আমাশয় cब्रॉt१ी शादशग्न कब्रिब्राझि न कश७णिहे याcब्राशा श्रेब्रां८छ् ।’ গর্ভিণীর পক্ষে তিল অপথ্য। ইহাতে গর্ভস্রাব হইতে পারে । তিলপাতাভিজার জলে চুলের প্রবৃদ্ধি হয়। ভাজাতিলে অন্ত্রের শিথিলত সম্পাদন করে । কলে চিনি প্রস্তুতের সময় চিনির ময়লা দূর করিবার জন্তু তিল ব্যবহৃত হয় । আয়ুৰ্ব্বেদ মতে—তিল চারিপ্রকার কৃষ্ণ, শুক্ল, রক্তবর্ণ ও আর একপ্রকার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র তিল আছে, ভাহাকে বস্ত তিল কহা যায় । তিলের গুণ-কটু, ত্ত্বিক্ত, মধুৰ, কষায় রস, গুরু, কটু, মধুর, বিপাক, স্নিগ্ধ, উষ্ণবীৰ্য্য, কক্ষয়, পিত্তনাশক, বলকারক, কেশের হিতসম্পাদক, শীতলস্পর্শ, চৰ্ম্মের হিতকর, रडशवर्षक, बt१ग्न शिठकब्र ७ नएखब्र इछठाम*ानक, जेष९ মূত্রকারক, মলরোধক, বায়ুনাশক এবং অগ্নি ও বুদ্ধিপ্রদায়ক। এই চারিপ্রকার তিলের মধ্যে কৃষ্ণতিল সৰ্ব্বাপেক্ষা উত্তম । खङ्ग ङिण प्रषाय, अन्द्र ब्रखन्दर्भीनि ठिल गयखरें शैनस५বিশিষ্ট । ( ভাৰপ্রকাশ ) স্বালাত ভিলৰে উপস্তিল কহে। ইহার তৈলের ও৭–