1 ਚਿਆਿ ङिनि I be डाभिल (छाषांछ ) ... অলশি, বিয়াই। তেলও (তাৰায় ) ... আতলী, উল্লু, মূলু, মদন-গিঙ্গালু। কর্ণাটক অলশী, অলাশী । মলয় । ●●姆 চেরু-চানা-বিত্তিস্তে-বিলতা। फूलैंौं 硬 象酸 জিগ্গর । আরব ●哈》枣》 কত্তান ব বজরত কত্ত্বীন ! পারস্ত জযু, জখিয়, কুতান বা তুশ্বমে-কুতান। হিব্রু ( ভাষায় ) ••• পিশূতা । সংস্কৃত ( তাষায় ) অতসী, উমা, কুমা, মালিকা, মস্বণ, শণ । লাটিন ( ভাৰায় ) লাইনাম্। ইংলও 象弱 ● লিনসিডু । ८कन्फ्रेंद् (अशिोव्र) “ সিল । TKfz zzEftf AT AfN Linum Usitatisstmum fEft হইতে এদেশে তিসিধীজ, তিলিতৈল ও তিসিয়খোল ব্যবझड हब्र, किरु छूद्रा* ७ आ८भद्रिकञ्चि द्देशंग्र १iझ् इहेtड পাটের স্থায় একপ্রকার অংশু প্রস্তুত হয়, ইহাই লিনেন (Linen) বা বিলাতী সাটিন নামে এদেশে বিখ্যাত । য়ুরোপীয় পণ্ডিতের বলেন, যুরোপে আর্যগণের বিস্তৃতির সময় তিসির ব্যবহায় প্রচলিত হইয়াছিল । মিশরেয় প্রাচীন সমাধি-মন্দিরে দেওয়ালের গাত্রে অঙ্কিত ছবির মধ্যে তিসি গাছ হইতে অংশু প্রস্তুত করিয়া বস্ত্রনিৰ্ম্মাণ করিবার সমস্ত কাৰ্য্য সুস্পষ্ট চিত্রিত আছে। প্রাচীন মিশরবাসীদিগের সমাধিবন্ত্র এই তিসির আংগু হইতে প্রস্তুত হইত । খৃষ্টজন্মের ২৩ শতাব্দী পূৰ্ব্বে মিশরে তিসির অংগুর ব্যবহার ভালরূপ জানা ছিল, ইহা প্রমাণিত হইয়াছে। হিব্রু ও গ্রীক গ্রন্থে তিসির ংগুর ২৫৩•• বায় উল্লেখ আছে । সুইজলণ্ডের হ্রদমালায় নিকট যে সকল প্রাচীন স্ত,পাকার বাসস্থান আবিষ্কৃত হইয়াছে, তন্মধ্যে তিসি বীজ, তিলি গাছ ও তিসির মুটী পাওয়া গিয়াছে। উত্তর যুরোপে শার্লামেন অষ্টান্ত প্রয়োজনীয় বৃক্ষাদির স্থায় তিসির চাষ প্রচলিত করেন, কিন্তু নরওয়ে ও মুইডেনে খৃষ্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীতে ইহা প্রচলিত ছইয়াছে। প্ল্যানচন নামক যুরোপীয় পণ্ডিত ১৮৪৮ খৃঃ অন্ধে প্রকাশ wtāR co f5ffin f5aG ceist wtts ;—( 2 ) Linum usitatissimum ; (*) L. humili & (») L. angustifolium, হিয়ায় নামক আর একজন পণ্ডিত প্রমাণ করিয়া দেখাইস্থাছেন যে, পূৰ্ব্বোক্ত ৩য় শ্রেণীর ভিত্রিই চাষে উন্নতি লাভ করিয়৷ ১ম শ্রেণীর তিসি দাড়াইয়াছে । এই প্রথম শ্রেণীর তিলির আবার স্কুইড়াগ আছে,–(ক) সামান্ত (alpha vulgar) ७ झभिगि (Beua humili) । देशब्र भए१ा ७थम अश्व छाब्रउ বর্ষে ও দ্বিতীয়ভাগ পারস্তে চাষ হয়। লাইনাম অঙ্গষ্টিফোলিয়ম ভূমধ্যসাগরের উভয়পাশ্বে পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে छत्रगी अगशग्न जtञा । छिन्न छिन्न भूल खांशांझ हेहांब्र नाभ• যেরূপ স্বপ্রধান, তাছাতে বোধ হয় বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন জাতি দ্বারা ইহা প্রাচীনকাল হইতে প্রচলিত আছে । ভারতেও তিসির প্রচলন বহু কালাবধি আছে । অজি কাল এদেশে তিসির বীজ ও তৈল ভিন্ন তিসির অংশুর ব্যবহার নাই, কিন্তু পূৰ্ব্বে ছিল, সংস্কৃত শাস্ত্রে ক্ষৌমবস্ত্রের ষথেষ্ট ব্যবহার দেখা যায়। অনেকে ক্ষৌমবস্ত্র অর্থে রেশমী বস্ত্র বলেন, কিন্তু তাহা নহে, কারণ তিসিয় একটী নাম যখন ‘কুমা, তখন তজ্জাত বস্ত্রকেই ক্ষৌমবস্ত্র বলিত। চীনে চুমা নামে একপ্রকায় ঘাস হয়, তাহার অংশুতে চুমা’ নামে একপ্রকায় বন্ধ হয়, ইহাও দেখিতে ঠিক রেশমী বস্ত্রের স্তয়ৈ ও রেশমী বলিয়াই চলিয়া গিয়াছে। বোধ হয় এতদনুসারে ক্ষৌমবস্ত্রও রেশমী বস্ত্র বলিয়। কথিত হয় । মনুসংহিতায় কথিত আছে, বৈপ্তের ক্ষেীমপুত্রের উপবীত ধারণ করিতেন । তিসিীজ । ভারতে তিসির গাছ হইতে তিসি বীজ, বীজ হইতে তৈল ও খোল উৎপন্ন এবং ব্যবহৃত হয়। এদেশে তিসির অংশু তুলিবার রীতি নাই বলিয়া খুব পাতলা করিয়া বুনিয়া থাকে। পাতলা করিয়া বুনীয় গাছে ডাল বাহির হয় এবং ফুল বেশী হয় । বেশী ফুল হইলে বেশী ফল হইবার সম্ভাবনা থাকে । যুরোপে কিন্তু অংগুরই আদর বেশী, সেই জঙ্ক যাহাতে গাছে ডাল না হয় অথচ গাছ দীর্ঘ হর, তজ্জস্য খুব ঘন করিয়া তিসি বুনিয়া যায়। ভারতে চাষের দোষে বা গুণে তিলির দানা পাতাল ও মোট হুইয়া থাকে, বর্ণেও পার্থক্য জন্মে । তিলি শাদা ও লালবর্ণেয় হয় । চাষের প্রণালী ও জঙ্গলীর গুণে রক্ততিসির আবার নানারূপ ভেদ আছে । তিসি-ব্যবসায়ী মহাজনেরাই তাছ। চিনিতে পারে। শ্বেতfতলির বীজ রক্ততিসি অপেক্ষ পুষ্ট এবং বীজের খোসা পাতলা । ইহাতে ভৈলও খুব বেশী জন্মে । ইহার খোল ও হালকা ও স্বাস্থ । ইহা গম ও ছোলার দরে ৰিক্রয় হয় । জব্বলপুরে এই শ্বেত তিসি জন্মে। নর্শদার দক্ষিণে এই তিলের ব্যবহারই বেশী । জব্বলপুরের শ্বেত তিল অঙ্ক cग्नt* 5ांरु कब्रिाण लांब झहेब्र) मुiब्र । অতি বৃষ্টিতে ডিসির সমূহ ক্ষতি হয় । ইহার পাতায় स चॅथ1 ४षणैौ यियम cब्रां★ । हेहांtड *tशग्न थांब्र অৰ্দ্ধেক নষ্ট হয়। এতদ্ভিন্ন কয়েক প্রকার কাটাপুতে ইহার गरॉईमाँ* कग्निब्रां थीं८क । बांनtणाञ्च भएषा दॐमtन दिठt८ो नर्कब ऐश जहन्न न ।
পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টম খণ্ড.djvu/৪২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।