তীর্থ [ 8ાના ] उँीर्थ দ্বারবর্তীতে পিণ্ডারকর্তীর্থ—এখানে পদ্মচিহ্নযুক্ত মুদ্র। ও শূলচিহ্নিত পদ্ম আজিও দেখা যায়। মহাদেব স্বয়ং এস্থানে আছেন, স্নানদানাদি দ্বারা বহু সুবর্ণদান যজ্ঞ সদৃশ ফললাভ হয়। সমুদ্ৰসিন্ধুসঙ্গম—এথানে স্নান ও পিতৃগণের তর্পণ করিলে বরুণলোক প্রাপ্তি হয় । দ্রিমীতীর্থ—এথানে মহাদেব স্বয়ং বিরাজিত আছেন। স্নানে অশ্বমেধফল ও মহাদেবের দর্শন পূজনম্বারা সকল পাপনাশ হয়। বস্থধারীতীর্থ-ইহার দর্শনে অশ্বমেধফল, স্নান ও তপশদ্বার পিতৃলোক গ্রাপ্তি হয়। সিন্ধুত্তম তীর্থ—এখানে স্নানদ্বারা বহু যজ্ঞতুল্য ফললাভ হয়। ষষ্কৃতুঙ্গতীর্থ—এইখানে গমন করিলে ব্রহ্মলোক প্রাপ্তি হয় । কুমারিকা ও শক্রতীর্থ—এখানে স্নান করিলে সকল পাপনাশ হয় । পঞ্চনদ তীর্থ—ইহাতে পঞ্চযজ্ঞের ফল লাত হয় । ভীমস্থানতীর্থ—এখানে স্নান করিলে মমুয্য দেবীপুত্র হয় এবং সহস্ৰ গোদানতুল্য ফল লাভ করে। গিরিকুঞ্জতীর্থ—এখানে স্বয়ং ব্রহ্মা বিরাজিত আছেন। ইহাকে প্রণাম করিলে সহস্ৰ গোদান সদৃশ ফল লাভ হয়। বিমলতীর্থ—আজিও এখানে সেীবর্ণ ও রজতমৎস্ত দেখা যায় । স্নান ও পানদ্বারা বাজপেয় সদৃশ ফল লাভ হয়। বিতস্তানদী— এথানে তৰ্পণ দ্বারা বাজপেয় ফল ও স্বৰ্গলোকে গমন হয় । কাশ্মীরে বিতস্ত নামে তক্ষক নাগসদন তীর্থে স্নান দ্বারা বাজপেয় ফল ও স্বৰ্গলোক লাভ হয়। শমপরাতীর্থ—এইখানে সায়ংসন্ধ্যাকালে স্নান ও সপ্তর্চিকে চর প্রদান করিলে সহস্ৰ অশ্বমেধের ফললাভ হয় । রুদ্রাস্পদতীর্থ—এইখানে মহাদেবকে দর্শন করিলে অশ্বমেধ সদৃশ ফল লাভ হয় । মতিমান পৰ্ব্বত—এইখানে তিন দিন উপবাস করিলে জ্যোতিষ্ট্রোম সদৃশ ফল লাভ হয়। দেবিকা নদী-ইহা মহাদেবের স্থান, স্নান ও মহাদেব দর্শন এবং মহাদেবকে চর প্রদান করিলে সকল কামনা সিদ্ধি ও দেবলোক প্রাপ্তি হয় । দীর্ঘসূত্রর্তীর্থ—এস্থানে গমন মাত্রই দীর্থপত্রের ফল, রাজস্বয় ও অশ্বমেধের ফল হয় । বিনশনতীৰ্থ –ন্নানাদিতে বাজপেয় সদৃশ ফল লাভ হয়। শশপানতীর্থ—এখানে স্নানে শিবের দ্যায় দীপ্তি -ও গোসহস্ৰ দানতুল্য ফল লাভ হয় । কুমারকোটতীর্থ-স্বানে এবং পিতৃ ও দেবতাদিগের পূঞ্জনে গবাময়ন যাগভুলা ফল লাভ হয়। রুদ্রকোটীতীর্থ—এইখানে কোটী ঋষি মিলিত হইয়া আমি অগ্ৰে রুদ্রকে দেখিব এই বলিয়া সকলে প্রস্থান করিলে রুদ্রদেব তাহাদের প্রতি সন্তুষ্ট হইয়া সেইখানে কোট হইয়াছিলেন, এইখানে জানে অশ্বমেধ যজ্ঞ ফল ও কুল উদ্ধার হয়। সরস্বতীসঙ্গমতীর্থ—এখানে জনাৰ্দ্দন স্বয়ং বিরাজ করেন, স্বানে বছ ফল ও দেবলোক প্রাপ্তি হয় । মেধিক তীর্থ-স্নানে নিশ্চলাগতি প্রাপ্তি হয় । TT- TkTeeSTCSAAAAAAAS সুবর্ণ যাগফল লাভ হয়। স্যাবসান তীর্থ, এইখানে গমনে সহস্ৰ গোদান ফল প্রাপ্তি হয়। কুরুক্ষেত্রতীর্থ—এখানে যাইলে সকল পাপক্ষয়, মচক্রুক, দ্বারপালের পূজা করিলে গোসহস্ৰ দান ফল প্রাপ্ত হয়। বিষ্ণুস্থান—এখানে স্নান ও দর্শনদ্বারা অশ্বমেধ ফল ও বিষ্ণু লোকে গমন হয়। পরিপল্লবতীর্থ—এইখানে অগ্নিষ্টোম ও অতিরাত্র যজ্ঞের ফল লাভ হয়। পৃথিবীতীর্থ—এইখানে সহস্ৰ গোদানতুল্য ফল। শালুকিনীতীর্থে গিয়া স্নান করিলে সহস্ৰ গোদানতুল্য ফল। সপিৰ্ব্বতীর্থ-এইখানে গমনে অগ্নিষ্ট্রোম ফল ও নাগলোক প্রাপ্তি হয় । অবর্ণকদ্বারপালতীর্থ— এইখানে এক রাত্র বাস করিলে সহস্ৰ গোদানের ফল হয়। পঞ্চনদতীর্থ—এখানে স্বানে অশ্বমেধ ফল লাভ হয় । অশ্বিতীর্থ—এখানে উত্তম রূপ লাভ হয় । বরাহতীর্থ-স্বানে অগ্নিষ্টোম ফল প্রাপ্তি হয়। জয়ন্ততীর্থ—এইথানে রাজস্বয় যজ্ঞফল লাভ হয় । একহংসতীর্থ—এখানে সহস্ৰ গোদানতুল্য ফল লাভ হয়। কৃতশোঁচতীর্থ—এখানে গেলে পুণ্ডরীক যজ্ঞফল প্রাপ্তি হয়। মুঞ্জাবটতীর্থ—এখানে মহাদেবের স্থান, এক রাত্রি বাস করিলে গাণপত্য প্রাপ্তি হয় । পুষ্করর্তীর্থ—এইখানে স্নান ও পূজা দ্বারা হয়মেধ ফল লাভ হয়। রামহদতীর্থ—পরশুরাম ক্ষত্রিয়দিগকে বিনাশ করিলে তাহাদের রক্তে ৫টা হ্রদ উৎপন্ন হইয়াছিল। এইখানে পিতৃতর্পণে বহুসুবর্ণ যজ্ঞফল লাভ হয় । বংশমূলকতীর্থ—এই তীর্থে স্বান করিলে স্বকুল উদ্ধায় হয় । কারশোধন—স্বানে দেহ শুদ্ধি হয়। লোকোদ্ধারতীর্থ স্নানে স্বকীয় লোকোদ্ধার ও শ্ৰীতীর্থে গমন করিলে উত্তম শ্রীপ্রাপ্তি হয়। কপিলার্তীর্থ-— এইখানে স্নান, দেবতা ও পিতৃপূজনে সহস্র কপিলা দানের ফল হয়। সুর্য্যতীর্থ-স্নান, উপবাস ও পিতৃপূজনে অগ্নিষ্টোম গোভবনতীর্থ—এইখানে অভিষেক স্বারা সহস্ৰ গোদানের ফল হয় । শঙ্খিনীতীর্থ– স্নানে উত্তম বীৰ্য্য লাভ হয় । ব্ৰহ্মাবর্ততীৰ্থ—স্নানে ব্রহ্মলোক প্রাপ্তি হয় । জমিদগ্ন্যাঙ্গত স্বতীর্থ– eঙ্গান, পিতৃ ও দেবতাপূজনে অশ্বমেধ ফল ও পিতৃলোক প্রাপ্তি হয় । অম্বুমতীতীর্থ-স্নানে সকল রোগনাশ ও ব্রহ্মলোক প্রাপ্তি হয় । শীতবনতীর্থ—এখানে কেশমুগুন দ্বারা পবিত্রতা ও খানলোমাপছতীর্থে স্নান স্বারা পরমগতি প্রাপ্তি হয় । দশাশ্বमांश्बङौंf ব্যাধপীড়িত কৃষ্ণ মৃগ সকল অবগাহন করিয়া মামুষত্ব প্রাপ্ত হইয়াছিল, স্নানে সকল পাপ বিনষ্ট হয়। আপগানদী— এইখানে দেবতা ও পিতৃগণের উদ্দেশে ব্রাহ্মণ ভোজন
পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টম খণ্ড.djvu/৫০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।