বাঙ্গাল সাহিত্য (জ্যোতিষশাখা)
- ?क्ञांध ब्रांtजूठ छर्मि ८मध: श्वश्चन । সৰ্ব্বথায় ধম লক্ষ্য জালিবী কারণ ॥ জ্যৈষ্ঠ মাসেক্ত জদি দেখএ খঞ্জন । ছয় মাসে না মরিলে বৎসরে স্বরণ ॥" ইত্যাদি
দৈবজ্ঞঙ্কাহিনী-নবগ্রহের বিবরণ এবং তৎপ্রসঙ্গে তাহাদের প্রভাব, স্থিতি ও যুগ্মধ্বংসাদির পরিচয় আছে। শ্ৰীমধুহম্বন ইহার রচয়িত এবং ১১৮৪ মথিতে রামতনু ঠাকুর (আচাৰ্য্য) এই পুথি নকল করিয়া লইয়াছিলেন, সুতরাং মূলগ্রন্থ তৎপূৰ্ব্ববত্ত,। খনা ও ডাকপুরুষের বচনের স্থায় আমরা একখানি স্বপ্নবিবরণ পাইয়াছি। রাত্রিকালে নিদ্রিত অবস্থায় কিরূপ স্বপ্ন দেখিলে কিরূপ ফললাভ হয়, গ্রন্থকার তাঁহাই পুস্তক মধ্যে লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। পুস্তকের নাম স্বল্পাধ্যায়, কিন্তু দুঃখের বিষয় গ্রন্থকারের নাম নাই। রচনার নমুনাস্বরূপ একটু স্বপ্রফল তুলিয়া দিতেছি – •৭াপনে জদি পিঠা খাএ রক্ত করে গান ! মহাদুঃখ লাভ হএ বড় সম্মাল ॥ মোরগ পুঞ্জয় মেঘ হংস গক্ষিগণ । এই সকল পৃষ্ঠে ষ্টেধ করে আরোহণ। চার স্বপন জলি তা ে লক্ষ্মীবৃদ্ধি হয়। האזאן שיף [ ১৮২ ] भईjांना महिमा पlty *ग्नदूलनग्न ॥" ऎउjiनि জ্যোতিষ ভিন্ন আমরা অঙ্কশাস্ত্র সম্বন্ধীয় কএকখানি পুথি পাইয়াছি। শুভঙ্করের মানসাস্কপদ্ধতি এবং উপরি বর্ণিত চট্টগ্রামবাসী রামতন্তু আচাৰ্য্য গুরুমহাশয়েরও কতকগুলি আর্য্যা পাওয়া গিয়াছে। সে আর্য্যাগুলির রচনা সঙ্কেত ভাবিতে গেলে চমৎকৃত হইতে হয়। এতদ্ভিন্ন এই শ্রেণীর কতকগুলি পুস্তক পাওয়া যায়, তাহ পারে রচিত হইলেও এতই দুৰ্ব্বোধ যে সহজে তাহার পঙ্কোদ্ধার করিবার উপার নাই। নিয়ে ঐ শ্রেণীর ছুইখানি পুস্তকের পরিচয় প্রদত্ত হইল তন্মধ্যে গন্ধৰ্ব্বরায় ( ১ ) বিরচিত একখানি পুস্তক সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন। পুস্তকখানি খণ্ডিত্ত না হইলে উহার সঙ্কেতাদি সহজে বোধগম্য হইতে পারিত। আমরা উদাহরণ স্বরূপ একঅংশ উদ্ধৃত করিলাম অথ হরণপূর্ণং। wজলম করিএ জাঙ্ক পুঞ্জিলে সে গাই । छt५ कब्रिtफ इंग्निब्र दांझे 1 হরণে টুটে পূর্ণ ঘাড়ে। श्छ१ श्रृङ्ग१ हप्क्क उपन्न (?) ? छ िभू७ि ब्रि इब्रि। `ं भरं बtनिरं चषपू १f ॥” श्चापि (২) শুমান্দির বচন” নামে এই শ্রেণীর জার একখানি পুৰঞ্জিাছে। কাছ, ঐহয়নারায়ণ দাস বিরচিত। ইহাতে । বাঙ্গালা সাহিত্য (বৈদ্যকশাখী) জমির মাপ ও পরিমাণ নির্দেশের কতকগুলি সঙ্কেত আছে। নমুনা
- 5शशां ¢द*ी छमाँग्न ¢रकृौशां★♚ अहङ्कब्र गं★न !
शृश् ॰१ शश् १७। शूश्रं श्ब्र। कि ८ठ}ण। शृङ्ग१। * ইজারা খেসি জমার তোলাএ ধরি। ফি তোলাতে পেত্রপণ J• ধয় সংখ্যা করি।” ইত্যাদি (৩) এই নামের আর একটা ক্ষুদ্র কবিতা আছে। দ্বিজ রামানন্দ জটিল ভূপরিমাণ বিদ্যাকে সাধারণের বোধগম্য করিবার অভিলাষে এই আর্য রচনা করেন। লর্ড কর্ণওয়ালিসের সময় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত উপলক্ষে ইহা রচিত হইয়াছিল। লমুন।– “বাণপণ চঞ্জগগু| বিছালি কাইচ চেঙ্কি । ছাল বেণী সাত আন সপ্তদশ গণ্ড টিকি ৷” এই শ্রেণীতে খনা ও ডাকপুরুষের বচন গণ্য হইতে পারে। ডাক ও খনার কথা বর্তমান প্রবন্ধের প্রথমাংশেই বৌদ্ধযুগের সাহিত্যালোচনা মধ্যে বিবৃত হইয়াছে। [ থন দেথ । ] ছত্রিণকারখানা—কায়স্থপ্রবর শুভঙ্কর দাস নবাবী আমলের রাজকীয় বিভাগের পরিচয় দিবীর জষ্ঠ ছত্রিশকারখানা রচনা করেন। গ্রন্থখানি ঐতিহাসিকের নিকট অতি মূল্যবান বলিয়া পরিগণিত হইবে সন্দেহ নাই। দুই শত বর্ষ পূৰ্ব্বে মুসলমান নবাবসরকারে বিভিন্ন বিভাগে কিরূপ বন্দোবস্ত ছিল ও কি নিয়মে পরিচালিত হইত, শুভঙ্কর সবিস্তার তাহার পরিচয় দিয়াছেন। গ্ৰন্থখানির শ্লোকসংখ্যা প্রায় ২০০ • । এই পদ্যগ্রন্থে মুসলমান রাজসরকারে ব্যবহৃত বহু পারসী শব্দ দৃষ্ট হয়। [ শুভঙ্কর শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য ] একদিকে যেমন ভূগোল, ইতিহাস, কাব্য ও নাটকাদি এবং ' জ্যোতিষাদি বিজ্ঞান পুস্তক পয়ারাদি ছন্দে রচিত হইয়াছিল, অদ্যদিকে সেইরূপ বৈষ্ঠক পুস্তকগুলিও ভাষা পদ্যে বা গছে রচিত হইয়া সাধারণের মধ্যে আয়ুৰ্ব্বেদের প্রভাব বিস্তায় করিয়াছিল। বঙ্গভাষায় বৈদ্যক পুস্তকগুলি সাধরণতঃ কবিরাজী পাতড়া নামে প্রসিদ্ধ। নিম্নে কএকখানির পুস্তকের পরিচয় দেওয়া গেল । (১) বৈদ্যক গ্রন্থ-পগুচ্ছদে লিখিত একখানি পুস্তক। ইহার প্রথম ও শেষ পাতা নাই। সুতরাং পুস্তকখানি কত বড় তাহ সহজে নিরূপণ করা যায় না। তবে যে ১৭খানি পত্র পাওয়া গিয়াছে, তাহাতে মনে হয় পুস্তকখানি নিতান্ত ক্ষুদ্র নহে এবং উহাতে আবশ্বকীয় অনেক বিষয় লিপিবদ্ধ আছে। নিয়ে তাহার একটু নমুনা দিলাম जष कून बशङ्काईब्र शक१ ।। "গাও খুগ্ৰঞ্চ জার অঙ্গুলি খসি পরে। नांक कूणिज1 cछल हॐ कथ कारण ॥