ধাঙ্গাল সাহিত্য (গল্পশাখ) দেখিয়া মনে হয়, চক্ৰকান্ত উপাখ্যান প্রণেতা বৈষ্ণবংশীয় গৌরীকান্ত দ্বাস যেমন কালীপ্রসাদ নাম গ্রহণ করিয়াছিলেন, আলোচ্য গ্রন্থেও কৰি সেইরূপ কালিদাস এবং দিগম্বরী বা দিগম্বর দ্বাস নাম ধারণপূর্বক কাব্যের ভণিতায় আপনাকে জাহির করিয়া থাকিবেন । পুস্তকখানি জাগুন্ত আলোচনা করিলে মনে হুইৰে চক্ৰকান্তরচয়িতা কালীপ্রসাদ কবিরাজও এই গ্রন্থোক্ত কালিৰাল বা কালীপ্রসাদ কবিরাজ একই ব্যক্তি ! উভয়ের পয়ার রচনায় ভাষাগত অনেক সাপ্ত আছে। ভানুমতীয় উপাখ্যান-মহারাজ বিক্রমাদিত্যের পত্নী ভানুমতীকে লইয়া পুস্তকখানি রচিত। ভানুমতী সম্বন্ধে মানা কিংবদন্তী শুনা যায়। একদিন রাজা বিক্রমাদিত্য রাজসভায় সমাসীন আছেন, এমন সময়ে জ্যোতিষাদি শাস্ত্রবিষয়ে কথায় কথায় তর্ক উঠায় মহাকৰি কালিদাস বলিয়াছিলেন, মহারাজ ভানুমতীর উরুদেশে একটা কৃষ্ণতিল আছে। রাজা উৎকষ্টি হইয়। তদণ্ডেই সেই তিল প্রত্যক্ষ করিলেন এবং রাণীর চরিত্রে সন্দিহান হইলেন, ভানুমতী অবশুই কালিদাসের সহিত গুপ্তপ্রণয়ে আবদ্ধ, তাহ না হইলে কবি কালিদাস কিরূপে তিলের বিষয় অবগত হইবে। এই বিষয়ে ইতস্ততঃ চিন্তা করিয়া রাজা কালিদাসকে রাজ্য হইতে বহিষ্কৃত করিয়া দিলেন। দৈবাৎ রাজকুমার মৃগয়ায় গমন করিয়া বনমধ্যে ভয় কহন্তে নিগৃহীত হন। এইখীন হইতেই ‘সসোমরা রোগের উৎপত্তি। রাজপুত্রকে বনমধ্যে ভলুকবর যে নীতি কথা শিখাইয়াছিল, রাজপুত্র সেই শ্লোকচতুষ্টয় ভুলিয়া কেবল সেই চারিট শ্লোকের আসুক্ষর “স সে মি রা” শবট মনে রাখিয়াছিলেন। তাই রাজপ্রসাদে আসিয়াও তাহার মুথে কেবল সিসেমিরা’ বুলি ভিন্ন কিছুই বহির্গত হইতে লাগিল না। রাজা পুত্রকে উন্মাদজ্ঞানে নানা বৈপ্তের ব্যবস্থা করিলেন ; কিন্তু কিছুতেই রোগের উপশম হইল না। তথন সকলেই বিচঞ্চল হইল। নিৰ্ব্বাসিত কালিদাস গোপনে রমণী বেশে তখন লগরে অবস্থান করিতেছিলেন। স্বাস্ত্ৰপুত্রের এবম্বিধ রোগের কথা শুনিয়া স্নেহ ও কুতূহল পরবশ হইয়া রাজপুত্রের রোগারোগ্য কামনায় বলিয়া পাঠাইলেন, “আমি রাজপুত্রেয় রোগারোগ্য করিতে পারি, কিন্তু কুলললন সৰ্ব্বসমক্ষে সভায় বলিয়া থাকিতে পারিব না। আমার জন্য সভামগুপে একট বস্ত্রেয় কাওরি করিয়া দিতে হইবে।” য়াঙ্গা পারিষদের মুখে এই কথা শুনিয়া তৎক্ষণাৎ পুত্রের হিতার্থ বস্ত্রের কাণ্ডার করিয়া সেইস্থলে কুলললনারূপী কালিদাসকে আনাইলেন। কালিদাস রাজপুত্রের মুখে শসেমিরা” শুনিয়া একে একে ভল্লুককথিত চটাি নীতি শ্লোফের আবৃত্তি ভারলেন। রাজপুত্রের তাহাতে চৈতন্তোধয় হইল; তিনি সম্পূর্ণ | ۹ طلا ]
বাঙ্গাল সাহিত্য (গল্পশাখা) जांtब्रांभी गांठ कब्रिtणम । ब्राजा आन्फ़र्षांविड श्हेब्रां ऊषम* সেই নারীমূর্তিকে লক্ষ্য ক্ষরিয়া বলিলেন, হে কুলামী! তুমি গৃহবাস কর, কখনও অরণ্যে গমন কন্ন মা, তবে কিরূপে ভূমি शनमtश ब्रांजणूब e ७ष्ट्ररू श?छ शांगांब अवशठ शश्न ? তাহার উত্তরে কালিদাস লিখেম
- দেৰগুৰুপ্ৰসাদেন ta gन अब्रचफेि ।
छनtद१ यू" बांनानि छtशूबङjांखिल१ वथा ॥“ এই কথা শ্রবণে রাজার চমক ভাঙ্গিল, তিনি সাদরে পটাজস্বাল হইতে কালিদাসকে সৰ্ব্বসমক্ষে জানয়ন করিলেন। বিস্তোৎসাহী রাজা কালিদাসের বিরহে স্বেরূপ কাতর হইয়াছিলেন, আজ তাহাকে পাইয়া এবং তাহার দ্বারা পুত্রের রোগ মুক্তি হইতে দেখিয়া অতীৰ আহলাদে নিমগ্ন হইলেন। সেইনি ইতে রাজমহিষী ভানুমতীর কলঙ্ক অপনোদিত এবং সৰ্ব্বত্র কালিদাসের প্রভাব বিস্তৃত হইল। এতদ্ভিন্ন ভোজরাজকল্প তামুমতীকে লইয়া আরও কতকগুলি উপাখ্যানের সৃষ্টি হইয়াছে। আলোচ্য গ্ৰন্থরচয়িত বৈদ্য গৌরীকান্ত রায় সম্ভবতঃ পূৰ্ব্বোক্ত কবিরাজ কালীপ্রসাদই হইবেন । তিনি একজন উচ্চদরের কবি ছিলেন, আলোচ্য কাব্যে র্তাহার কবিত্বের যথেষ্ট পরিচয় আছে। ইহা ছাড়া মুসলমানী সাহিত্যে আরও কতকগুলি গরের পরিচয় দিয়াছি। - রাজকুমায়ের হত্যাক্ষাগু-একটা ক্ষুদ্র সন্দর্ভ। যশোর জেলার অন্তর্গত মধুমতীতীরবর্তী কীৰ্বিপাশা গ্রামের ভূম্যধিকারী রাজকুমার বাৰু কাছারিতে যাই নিৰাশ তলব করিলেন। তাহাতে তাহার তহবিল তছরূপকারী দেওয়ান কিশোরী মহালানবিশ বিষপ্রয়োগে তাহাকে ইহুধাম হইতে অপস্থত করেন। গঙ্গারাম দাস এই কবিতাট রচনা করিয়াছিলেন। কোন সময়ে এই ঘটনা ঘটে, বিশেষ অনুসন্ধান করিলে তাহী কবিতার আনুষঙ্গিক বিবরণ হইতে উদ্ধার করা যাইতে পারে। নমুনা— "cनeiन टtब्र कूलtत्रांब्र किt*ीब्र भद.iमि* । * cभऔtड विणाहेअ॥ ब्रिन श्शाइल विव ॥ ছিল তার মনে এতদিন পুরাইল মনের আশা। নিকাশে নিকাশ দিল সোপায় ক্ষীৰ্ত্তিপাশ ॥ ৬ a बप्प छ|tक् बन्न! श्८ष 'b) ऋन छItन ! एolश्tt७ vii१७ श्रैष्ण १छागूंषiब्रdण:म् ॥ • s a क्फू cक्tब्रबद्धlछ ३१ब्रtछ गश्tग्न कब्रिग्न । मणt:भt*ब्र दtt* दांछि प्रिं८णन छlगि अl ॥" বাতাবর্ষধিৰণ-চট্টগ্রাম প্রদেশের একটা ভয়ানক বড় লইয়া এই সঙ্গঙট লিখিত। গ্রন্থকার নাম মরোত্তম কেরাণীৰে ] তিনি শাওণ্য গোত্র গোবিন্ময়ামের পুত্র। সার্কিন করখালি