পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাঙ্গীলা ভাষা বাঘজ্ঞাসা (দেশজ ) একজাতীয় বড় মশক। বাঘং (পুং) ১ পুরোহিত। ২ এজি (নিবন্ট, ৩১৮) ৩ মেধাবী। (নিঘণ্ট,গ৯৫) ও বাহক, অখ। (সারণ) বাখনখে শিম (দেশজ ) শিবিভেদ। বাঘেল্ল ( ক্লী) রাজবংশঙো। বাঘেলরাজবংশ। [ বথেল দেখ। ] शांझ (शृ९) शभूण । (जिक") বাঙ্গজ, বঙ্গরাজ। ( পা ৪১১৭•) বাঙ্গক (ত্রি ) বঙ্গরাজপুত্র। (পা ৪৩১••) বাঙ্গারি (পুং ) গোত্রপ্রবর্তক ঋষিভেদ । (প্রবরাধ্যায়) বাঙ্গাল,—বঙ্গদেশ, খটার ১১শ শতাৰে উৎকীর্ণ রাজেন্দ্র চোলের শিলালিপিতে এই শব্দের “বঙ্গাল' নামে প্রথম উল্লেখ দৃষ্ট হয় । [ বঙ্গদেশ, বাঙ্গালাভাষা ও বাঙ্গালাসাহিত্য শৰে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য। ] বাঙ্গালা ভাষা, যে ভাষায় বাঙ্গালার অধিবাসী কথা কহিয়া থাকে, তাছাই বাঙ্গালাভাষা। এই ভাষাকে লিখিত ও কথিত এই দুইভাগে প্রধানতঃ ভাগ করা যাইতে পারে। অবশু প্রাদেশিক হিসাবে ধরিলে কথিত ভাষাকেও নানা শাখাপ্রশাখায় বিভক্ত করা যায়। দেশভেদে কথিত ভাষার মধ্যে অল্পাধিক পার্থক্য লক্ষিত হইলেও কথিত ভাষা ষে সৰ্ব্বসাধারণের সুবিধার্থ সময়ে সময়ে সংশোধিত ও সংস্কৃত হইয়া লিখিত ভাষার আকার ধারণ করিয়াছে, তাহা সকলেই স্বীকার করিবেন। কিরূপে বঙ্গভাষার উৎপত্তি হইল, তাহাই এখানে সংক্ষেপে বলিব । दछछांबांग्न झांझेि-निर्णछ । বর্ণলিপি শব্দে আমরা দেখাইয়াছি যে, প্রায় আড়াই হাজার বৎসর হইতে চলিল, বুদ্ধদেবের সময়ে বঙ্গলিপি নামে একটা স্বতন্ত্ৰ লিপি প্রচলিত ছিল। যখন বদলিপির হুটু হইয়াছিল, সে সময়ে স্বতন্ত্র বঙ্গভাষার প্রচলন থাকা কিছু বিচিত্র নহে। কিন্তু তখনকার বঙ্গভাষা কিরূপ ছিল, তাহা নিঃসন্দেহে জানিবার উপায় নাই। আমরা পাণিনি-ব্যাকরণ হইতে জানিতে পারি যে, পাণিনির পূৰ্ব্বে সংস্কৃত ভাষাই কথিত ভাষারূপে প্রচলিত ছিল। তাহার সময়ও প্রাদেশিক ভাষার মধ্যে কিছু ইতরবিশেষ ছিল। সেই সুপ্রাচীনকালে প্রচলিত সংস্কৃত ভাষার সহিত দেশী ভাষাও মিশিতেছিল। সেই বিভিন্ন দেশপ্রচলিত ভাষাই আদিপ্রাকৃত- | ভাষা। কেদারভট্ট ও মলয়গিরি লিখিয়াছেন যে, “ভগবান পাণিনি প্রাকৃতের লক্ষণও প্রকাশ করিয়াছেন। তাঁহা সংস্কৃত হইতে ভিন্ন । ( ইহাতে ) দীর্ঘাক্ষর কোথাও কোথাও হস্থ হইয়া t = शांक्रांलां छांव থাকে।" এই প্রমাণে জানা বাইতেছে যে, পাণিনির সময়ে প্রাকৃত একটী স্বতন্ত্র ভাষা বলিয়াই গণ্য ছিল। কিন্তু এই ভাষা লিখিত ভাষারূপে গণ্য না থাকায় সে সময়ে পুষ্টিলাড করিতে পারে নাই। পাণিনির সময়ে ‘প্রাকৃত’ প্রচলিত থাকিলেও তাহা আর্য্যসাধারণের স্বীকৃত ভাষা বলিয়া গণ্য হয় নাই। কারণ *ांभिनि निख अट्टेशांप्रैौऊ ‘झांकन' ७ ‘डांय’ uहे झहे अंक बाबा ‘বৈদিক’ ও তাহার সময়ে প্রচলিত ‘লৌকিক সংস্কৃত ভাষারই উল্লেখ করিয়াছেন। সুতরাং তাছার সময়েও সংস্কৃত-যুগ চলিতেझ्णि। रुङमि uहे गश्इड यूश कणिग्नांश्णि, ऊांश नि:भश्नग्नরূপে এখনও স্থিরীকৃত হয় নাই। তবে আমরা এইটুকু বলিতে পারি, বুদ্ধদেবের সময়ে অর্থাৎ প্রায় আড়াই হাজার বৎসর পূর্বে সংস্কৃত সাধারণের কথিত ভাষা বলিয়া গণ্য ছিল না। এ সময়ে মধ্যবিত্ত সাধারণে যে ভাষা বুঝিত, তাহা গাথা" নামে ধরা হয়। এখন এই ভাষাকে সংস্কৃত বলিয়া ঠিক গ্রহণ করা যায় না। এই ভাষার রীতি সংস্কৃত ব্যাকরণসঙ্গত নহে, অথচ তাহাকে আমরা ভাঙ্গ সংস্কৃত বলিয়া গ্রহণ করিতে পারি। তৎকালে ব্রাহ্মণ পণ্ডিতগণের নিকট বিশুদ্ধ সংস্কৃত ভাষা প্রচলিত থাকিলেও মধ্যবিত্ত্বদিগের নিকট গাথাই চলিত ভাষারূপে গণ্য হইতেছিল। সম্রাট, অশোকের তৎকালপ্রচলিত প্রাদেশিক ভাষায় যে সকল অমুশাসন বাহির হইয়াছে, তাহ গাথার কিছু পরবর্তী ও পালি ভাষার পূৰ্ব্বতন প্রাকৃত বলিয়া মনে হয়। বৌদ্ধ ও জৈনদিগের সুপ্রাচীন ধৰ্ম্মগ্রন্থের ভাষা আলোচনা করিলেও আমরা বেশ বুঝিতে পারি ষে, সেই প্রাচীন গাথা হইতেই পালী, মাগধী ও অৰ্দ্ধমাগধী ভাষা পরিপুষ্ট হইয়াছে। বররুটি প্রভৃতি বৈয়াকরণদিগের মতে মাগধী, অৰ্দ্ধমাগধী এগুলি প্রাকৃত ভাষারই প্রকারভেদ । [ প্রাকৃত দেখ। ] পূর্বেই বলিয়াছি,-ভারতে প্রাকৃত ভাষা অতি পুৰ্ব্বকাল হইতেই কথিত ভাষারূপে প্রচলিত ছিল, দেশভেদে সেই প্রাকৃতেরঙ অল্পবিস্তর প্রভেদ ছিল। কিন্তু যখন সেই প্রাকৃত লিখিত ভাষারূপে ব্যবহারের উপযোগী হইল, তখন আবগুক মত সংস্কারেরও প্রয়োজন হইয়াছিল। সেই সংস্কৃত প্রাকৃত ভাষাই পালি, মাগধী বা অৰ্দ্ধমাগধীরূপে প্রথম লিখিত ভাষার স্থান অধিকার করিল। " ● ¢कमान्नष्ठdछेम्न ®खि *है-গাণিনির্তগৰান্স अङ्गठनक्क्वनि बडि नाङ्गडग्छ९ जीर्षकहरू झ्यऋिक्क१ माजामूऐश्वखि ”