বাঙ্গালা ভাষা প্রথম বিভক্তিতে একবচনে পূর্বে একার যোগ করার রীতি ছিল। (প্রাকৃত-শামীএ নিদ্ধণকে বিশোহেদি": কঃ ৩ জঙ্ক ।) (১) “শুনিজ রাজাএ বোলে হইআ কৌতুক"। (সঞ্জয় জাদি"। ) (২) “কোন মতে বিধাতা।এ করিছে নিৰ্ম্মাণ” (রামেশ্বরী মহাভা")। প্রাকৃত ভাষায় বিচন ও বহুবচনের কোন ভেদ দেখা যায় না। প্রায়শঃ ঐ উভয় স্থলেই মাত্র সংখ্যাৰোধ বা আকার যোগ रहेबांtछ् । यथा-*उष अनि उभाग अश्रश्नाय नद्रिाणां जांप्री দেউণ ৭ আণামি কুশলৰ"(১) “কহিং মে পুস্তুজা" (২) এই উত্তর স্থানের ন জানামি কুশলবোঁ” এবং "কুত্র মে পুত্রকৌ” দ্বিৰচন স্থানে আকার ৰোগ হইয়াছে। বাঙ্গালী ভাষাতে এখন ছুইটী বচন "একবচন ও বহুবচন" প্রচলিত, দ্বিবচনবোধক কোন বিভক্তির প্রচলন দেখা যায় না। পূৰ্ব্বপ্রচলিত বাঙ্গালায় बश्वध्न ८याएशन्न मिभिख् dथाङ्काउन्न अष्ट्रयाँचौं अाकोब्र cशो"। कब्रां श्रेब्रांtझ । यथा “নর গজা বিলে সয়, তার অর্ধেক বঁাচে হয়। বাইস বলদা তের ছাগলা” । ( খন ) আজ কাল আর লেখ্য ভাষায় যভূবচনে "আ"কার যোগের প্রথা দেখা যায় না। এখন ঐ স্থানে "রা” শব্দ অধিকার করিয়া বসিয়াছে। বাঙ্গালায় দ্বিতীয়া ও চতুর্থ দুই বিভক্তিতেই ”কে” প্রচলিত। মোক্ষমুলারের মতে এই 'কে' সংস্কৃতের স্বার্থে “ক” হইতে আসিয়াছে প্রাকৃত ভাষাতেও এই ‘ক’র বহুল প্রচলন আছে। যথা (বৃক্ষক, চারুদত্তক, পুত্ৰক ইত্যাদি ) । বিশেষতঃ গাথায় এই “ক”র প্রচলন সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক যথা— “ৰসস্তুকে ঋভুবরে আগতকে । রতিমো প্রিয়াফুল্পিত পাদপকে ॥ বশবর্তি সুলক্ষণকে ৰিচিত্রিতকো । তব রূপ স্বরূপ সুশোভনকো ॥” (ললিতবিস্তুর ২১ অধ্যায় ) দুই শত বৎসর পূৰ্ব্বে বাঙ্গালী ভাষাতে বিশেষরূপে ঐক্ষপ “ক” প্রচলন ছিল। ঐ “ক” কোন সময় কর্তা ও কোন সময়ে কৰ্ম্মকারকরূপে ব্যবহৃত হইত ; যথা—
- উীষ্মক মারিতে বায় দেব জগন্নাথে।” *णैश्रक उरब्र वड १गछ शांङ्ग *ाजांझेब्रॉ* । “শিখণ্ডিক দেখিয়া পাইল অদ্ভুতাপ”. “সৈরিন্দ্রীক কীচক ৰোগএ ততক্ষণ" । ( পরাগলী) किरू झेशग्न ८कांनी क6ी ७ cरूनüी कईक्ररन बादइड, , ईश जहाज cवां५भमा श्ब मां । नtब्र जमलt dहें ‘क’ ‘cरु'ब्र জাকার ধারণ করির কৰ্ম্ম ও সম্প্রদান ৰোধের জন্যই প্রচলিত - * хуш . -
[, ૨૯ ] বাঙ্গালা ভাষা হইল। পূৰ্ণ কালে কিন্তু এই ”কে”ই মাজ কর্ণ ও সম্প্রদান डिम, जड़ गकन क्लिखिrङहे मूङ श्रेष्ठ। देशग्र७ वह अमान পাওয়া যায়—“মধুরীকে পাঠাইল রূপসমাতন” (চৈতন্ত চ, আদি ৮ প” ) অতএব কালক্রমে কোনটী যে কিভাবে পরিবর্তিত श्द्र, ज्राश नि िकब्र अउि रुपैंन। कहक्ष्म बूकांहेबांङ्ग जङ এখন যেমন “রা” দিগের' ইত্যাদির ব্যবহার হয়, সেইরূপ পূর্বে বন্থৰচন ৰোধের জন্ত শব্দের সঙ্গে “সব সকল ; জাrি প্রভৃতি যোগ হইত। যথা— “छूमि गद छद्म अग्र बांकष जांयाब्र”। (tरुङछडण जां'ि) ক্রমোন্নতির বিধানাচুসারে পরে এই আদি যুক্ত "বৃক্ষাদি” শব্দের সঙ্গে ষষ্ঠীর যোগ হইয়া বৃক্ষাদির হইয়াছে, এবং ঐ বৃক্ষাদির উত্তর আবার স্বার্থে ‘ক’ যুক্ত হইয়াছে, যথা— "রামচন্দ্রাদিক যৈছে গেলা বৃন্দাবনে ॥” (নরোত্তমবিলাস ) কালক্রমে ঐ সংযুক্ত শব্দের ক স্থানে গ হইয় তাহাতে র যুক্ত হওয়াতেই (বৃক্ষাদি +ক=বৃক্ষাদিক-বৃক্ষাদিগ+র, বৃক্ষদিগের ) এইরূপ জীবদিগের পশুদিগের ইত্যাদি শব্দ উৎপন্ন হইয়াছে। ৫ এখন ঐ প্রথানুসারে ঐ আদিক শৰা मूख् °न आवश्क भज्र, ७श्याब्र “ब्र”, दिउँौग्नाइ 'क', তৃতীয়ায় ‘দ্বারা, চতুর্থীর কে, পঞ্চমীতে হইতে ষষ্ঠীর ‘র’ এবং সপ্তমীতে তে যোগ করিয়াই আধুনিক প্রচলিত বাঙ্গাল ব্যাকরণানুসারে বিভক্তির বচন নির্দিষ্ট হইয়াছে। পুৰ্ব্ব ও পশ্চিম বঙ্গে কোন কোন স্থানে এখনও "আমাগে তোমাগো রামগো প্রভূতির ব্যবহার দেখা যায়। ঐ শঙ্কগুলি আদিশৰপৃষ্ঠ .‘ক’ যুক্ত মাত্র, পরে ‘ক্ষ’ এর ‘গ’ রূপে পরিবর্তন হইয়াছে। আমাগো প্রভৃতি শৰ সকল প্রাকৃতের অক্ষাকং’ “তুহ্মাকং’ বলিয়া প্রতীয়মান হয়। বাঙ্গালার অনেক স্থলে আবার "ট" র ব্যবহার দেখা যায় যথা—একট, ইট, পার্থীট ইত্যাদি। ধীনেশবাবুর মতে † ५lहै ‘ग्निौ' ७ौँ श्रृंक इहेrड श्रांजिब्राटझ् । eथांशैन यांणांणांब ७श् গুটি শব্দের বহু প্রয়োগ দেখা যায়— “श्रब्रा झहे कूच भांबाब्र आन नॉरें। प्रमायाम मा कब्रिवि झहे ७ छहे ॥” (जमड ब्रांमाब्रन ) কিন্তু সংস্কৃত ও প্রাকৃতেও টী” র প্রয়োগ আছে, যথা— -গোপবধূট কুল-চৌরাঙ্গ” (সাহিত্যাপশ ) করণকারকৰোধক এখন cत शब, ७ क्णि शत्र शक्षण रा, o - * अtनाकब्रएँ थca, दछकमञानिक *ब्र' भs *गेिनs' द॥ κπ *ॉब्रजी हेछ अनिल्लु ।
- पत्रणव च गरिअ, ९ब्रज, s९१ः ।