पांइदिछांन बाबूद्राणिरङ अन्निरजन ७ नांदेहःtबन गएrषां★नषरक ধিমিশ্রিত থাকে। যাহাকে রাসায়নিক সংমিশ্রণ বা (chemical combination ) বলে বায়ুষ্ক অক্সিজেন ও লাইষ্টে জেমের সম্বন্ধ সেরূপ দৃঢ় নহে। প্রয়োজন হইলে সহসাই একটা পদার্থ अन्त्र मार्श इहेएफ बिब्रेिहे इहेरठ श्रोग्न । ७झ• नश्छ ७ সহসা বিশ্লেষণপ্রক্রিয় সপ্তাৰিত না হইলে বায়ুম্বারা যে জগতের অনেক অত্যাবস্তক প্রয়োজন সিদ্ধ হইত না, আমরা পরে তাহার আলোচনা করিব। राष्ट्रएफ अब्रिबन ७ मांशऐitजन uहे शहेौहे थशांमङभ উপাদান। এই দুইটা উপাদান পৃথক করার ও ইহাদের জঙ্কিজেনও সাইটুে পরিমাণ নির্দেশ করার যে সকল উপায় লেদ বিশ্লেষণ আছে, তৎসম্বন্ধে ছুই একটী কথা এস্থলে বলা যাইতেছে। বাঙ্গ অক্সিজেন ও নাইট্ েজেনের পরিমাণ । first wstrz soro Sfgefiðta (Eudiometer) afną ইষ্টডিওমিটীয়ে নলিকা-যন্ত্র উহার প্রধান সহায় । বায়ুর `श्tिनि উপাদানের পরিমাণ-নির্ণয়ের নিমিত্তই এই যজ্ঞের সৃষ্টি। এই যন্ত্ৰে নির্দিষ্ট পরিমাণে বায়ু লইয়া নির্দিষ্ট পরিমাণ হাইড্রোজেনের সহিত মিশ্রিত করিয়া তড়িৎদ্বারা ধাপগুলির সংযোগসাধন করিতে হইবে । এই পরীক্ষায় বায়ুমণ্ডলীর অক্সিজেন হাইড্রোজেনের সহিত মিলিত হইয়া জলীয়াকারে পরিণত হয় । যাহা অবশিষ্ট থাকে, তাছাই অতিরিক্ত হাইড্রোজেন এবং মাইটেজেন। এই পরীক্ষার ফল বাহির করিতে হইলে নিম্নলিখিত প্রণালী कर्णषमैंोग्न : يَة ـ 4 + » wo פמשפ ব -অর্থে যে পরিমাণ বায়ু গৃহীত হইয়াছিল । বঁ-অর্থে যে পরিমাণ হাইড্রোজেন গৃহীত হইয়াছিল। র্য-অর্থে রাসায়নিক সম্মিলনের পরে যে মিশ্রিত বাষ্প অবশিষ্ট রহিল। श-wr५ श्ल ? যদি ৫০ কিউবিক সেন্ট মিটার বায়ুর সহিত ৫০ কিউবিক মেণ্ট মিটার হাইড্রোজেন মিশ্রিত করিয়া তড়িৎ সঞ্চালনের পর ৬৮.৬ কিউবিক সেন্টমিটার অবশিষ্ট থাকে, তাহা ৰইলে ৩১.৫ কিউবিক সেন্টমিটার বাষ্প জলীয়াকার ধারণ করিয়াছে षगिग्ना नृशिाङ इहेtद । क्ढि झहे "ब्रिमांग शहेरठ्ठांtजन ७वः এফ পরিমাণ অক্সিজেনে জল উৎপন্ন হয়।
- = s०-8७
১ পরিমাণ অক্সিজেন ֆ e 8Ն} I to 8 ) ል পরিমাণ शंरेरङ्गुरबन १०**३ वांछूशेिजांन • जेिदिक गैब्रि बाँझड ि२“s०अरिबन থাকে, তাছা হইলে একশত অংশে ২-৯২ হইবে। অতএব বায়ুমগুলে শতকরা ২-৯২ অক্সিজেন এবং ৭৯-৮ লাইট্রো८खन चांग्छ् ।। ७्खनिषांब्र! वांछृङ्ग षग्निंबन प्ठकब्र' १७ ५३१ নাইটে জেনের পরিমাণ ৭৭ ভাগ প্রাপ্ত হওয়া যায়। বায়ুর অক্সিজেন ও নাইটে জেলের পরিমাণ বিনির্ণয়ের নিমিত্ত আরও উপায় আছে, তন্মধ্যে আর একটি উপায় এইঃএকটা ক্ষুদ্র পোর্সিলেন পাত্রের উপর একখও ফসফরাস রাখিয়া উহা একটা জলপূর্ণ আয়ত পাত্রের উপর স্থাপন করুন। তদনন্তয় সমান ছয়ভাগে বিভক্ত উভয় এবং মুখখোলা বোতলের আকারের একটি কাচপাত্র উক্ত পোর্সিলেন পাত্রকে আচ্ছাদিত করিয়া এরূপ ভাবে স্থাপিত করুন যে পাত্রের একাংশ মাত্র জলপুর্ণ হইয়া রহে । পাত্রের উপরে যে একটা ছিপি দিতে হইবে, তাহার নিম্নভাগে একটী পিতলের শিকল এমন ভাবে আলম্বিত থাকিবে যে উহার অপর প্রান্তে ফসফরাস খণ্ড স্পর্শ করিতে পারে। ছিপিট খুলিয়া পিতলের শিকল দীপালোকে উত্তপ্ত করিয়া উহা দ্বারা ফরফরাস খণ্ড সংস্পৃষ্ট করুন এবং ছিপিট দৃঢ়রূপে আটিয়া দিন। উত্তপ্ত শিকল স্পর্শে ফসফরাস জলিয়া উঠিবে এবং কাচপাত্র শ্বেতবর্ণ ধুম দ্বারা পুর্ণ হইবে। পত্রিটি শীতল হইলে দেখা যাইবে যে জল উঠিয়া পাত্রের দ্বিতীয়াংশ মাত্র অধিকার করিয়া বসিয়াছে এবং অবশিষ্ট চারি অংশ শূন্ত রহিয়াছে। ফসফরাস পারস্থিত বায়ুর ৭ অংশ অক্সিজেনের সহিত মিলিত হইয়া যে শ্বেতবর্ণ ধূমাকার পদার্থ উৎপন্ন হয়, তাহ। ফসফরাস টাইঅক্সাইড (Phosphorus Trioxide P. 20) নামে অভিহিত । ইহা জলে দ্রবণীয়, সুতরাং আল্লক্ষণ মধ্যে পাত্রস্থিত জলের সহিত মিলিত ফসফরাস এসিডরূপে অবস্থিতি করে। যে অদৃশু বাষ্প, পাত্রের অবশিষ্ট চারি অংশ অধিকার করির থাকে, পরীক্ষা করিলে উহা নাইটোজেন বলিয়া জানা যাইতে পারে । এই পরীক্ষা দ্বারা ইহাও সপ্রমাণ হয় যে বায়ু মধ্যে ৪ আয়তন (Wolume ) নাইটে জেন ও এক আয়তন অক্সিজেন আছে। দেখা যাইতেছে যে বায়ুর মধ্যে যে সকল উপাদান আছে, তন্মধ্যে নাইট্রোজেন ও অক্সিজেনের ভাগই সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক। সুতরাং বায়ুর স্বরূপ ও ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে জানিতে হইলে উহার প্রধান প্রধান উপাদানগুলির স্বরূপ ও ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে আলোচনা করা কৰ্ত্তব্য। এই নিমিত্ত অক্সিজেন, নাইট্রোজেন, কাৰ্ব্বণিক-এলিড়, জলীয় বাষ্প ও হাইড্রোজেন প্রভৃতি পদার্থ সম্বন্ধে কিঞ্চিৎ বিস্তৃত ভাবে আলোচনা করা যাইতেছে । আমরা ইতঃপূৰ্ব্বে অক্সিজেনের ও নাইটে জেনের জাৰি