*৮েীhও স্বত্র গ্রন্থোগাৰণেৰে এষ্টি হয়। এই শতিধিমিশ্রিত হইরা তাপোৎপাদন করে। অকৃলিজেন,কাৰ্ব্ব ८भग्न गश्छि बिलिड शहtगहे कांकर्णिक ५नेिछ नांदनग्न छै९नखि कोर्सुञ्च३.थच्नरेश ३३. : ' প্রথাগৰাগীয় বায়ুর উপাদান পরিমাণ- ... .. चद्भिश्चम xఅ4*లి - । নাট্রোজেন ማጽ• •ጿ कांदर्द एप्लॉरें-अछाई७ ৩৩ হইতে ৫.৫ , " , হয়। টিপ্তর বা দৈহিক উপাদানবিশেষস্থিত কাৰ্ব্বণিক এসিড, স্থলের (Lymph ) মধ্য দিয়া কৈশিকার প্রাচীর ভেদ করিয়া উহার রক্তমঞ্চে ধিমিশ্রিত হয়। সমগ্র দৈহিক উপাদানে অকৃলিজেন ও কীৰ্ব্বণিক এসিডের এই যে আদান-প্রদান ব্যাপার সংঘটিত হয়-ইহাই আভ্যন্তরীণ খাসক্রিয়া ( Internal reঃpiration « Tissue respiration) ait: wfēsts *** থাকে। ইহার প্রক্রিয় সম্বন্ধে সংক্ষিপ্ত মৰ্ম্ম এই যে,— বায়ুস্থিত অকসিজেল ফুসফুসের বায়ুকোষে প্রবিষ্ট হয়, এবং উহার প্রাচীর ভেদ করিয়া শৈল্পিক রক্তের হিমোগ্লোবিন পদার্থের সহিত সামান্তাকারে বিমিশ্রিত হয়। এই ধিমিশ্রিত পদার্থ অকসিহিমোগ্লোবিন্ (Oxyhaemoglobiu ) atts অভিহিত হয়। এই অকসিহিমোগ্লোবিন -টিশু” পদার্থে প্রবিষ্ট হইলে ऐंठेशांझ फाम्नि छन दिग्निई इहेग्न अरड़ ।। 4श् श्ररुहाम्न श्रञ्चिक्कम নিয়তই যে "ট" স্থিত কাৰ্ব্বণের সহিত মিশ্রিত হইয়া কাৰ্ব্বণিক এসিডের উৎপাদন করিবে, এরূপ মনে করা যাইতে পারে নী এবং হাইড্রেজেনের সহিত মিশির নিয়তই যে উহা জলে পরিণত হইবে, এরূপ সিন্ধান্তও সৰ্ব্বথা সমীচীন নহে। মাংসপেশীতে অনেক সময়েই অক্সিজেন সংরক্ষিত অবস্থায় বিদ্যমান থাকে। এই সঞ্চিত অক্সিজেন “টিগুতে” বিদ্যমান থাকা নিবন্ধন বিশুদ্ধ নাইট্রোঙ্গেম গ্যাসের সংস্পৰ্শমাত্রই পেশী কুঞ্চিত হয় এবং এ অবস্থাতেও কাৰ্ব্বণিক এসিড উৎপন্ন হইয়া থাকে। একট ভেককে বিশুদ্ধ নাইটে জেনপূর্ণ শিশিতে কয়েক ঘণ্টা কাল রাখিলেও উন্থার জীবনীক্রিয়ার কোনও ব্যাঘাত উপস্থিত হয় না, এবং সেই সময়েও উহার পেশী হইতে কাৰ্ব্বণিক এসিড উৎপন্ন इहेंब्र! पंॉट्रक । প্রশ্বাস-পরিত্যক্ত বায়ুতে যে কাৰ্ব্বণিক এসিডের পরিমাণ অতিরিক্ত থাকিবে তাহ সহজেই বুঝা ৰাইতে পারে। আমরা নিশ্বাসকালে যে স্বায়ু মুহণ কল্পি এবং প্রশ্বাসকালে যে বায়ু ত্যাগ করি, এস্থলে ऊाशन फूणनी कब्रांब्र निमिद्ध छैछग्र अकाद्र बांबूझ डेभांनानধিনির্ণায়ক্ষ ছুইটী তালিকা প্রদত্ত্ব হইতেছে — · अग्निरजन ४: * - २०-vs (चठकब्र ) . अषय-पश्रिङ राइ, quoteut" নামে অভিহিত হয় । কাৰ্ব্বণিক এসিডের পরিমাণ প্রশ্বাস বায়ুতে কত অধিক, हेशरङ •गटेक्रानहे खांश दूका बाहेरऊरझ् । गङदज्रः यचांग বায়ুতে নাইটোজেনের পরিমাণ অতি অল্প পরিমাণে বৃদ্ধি পাইতে পারে। ইহাঙ্গীত জাস্তব পদার্থের সংমিশ্রণও পরিলক্ষিত হয়। সুতরাং দেখা যাইতেছে, নাইট্রোজেন দেহে প্রবেশকালেও যে পরিমাণে প্রবেশ করে, প্রত্যাবর্তন কালেও সেই পরিমাণে প্রত্যাগত হয়, উহার সবিশেষ কোয় ক্ষতি বৃদ্ধি হয় না। বায়ুতে অধুনা, আর্গণ, ক্রিপটন হিলিয়াম ও জীনন প্রভৃতি বে পাঁচ প্রকার অভিনব মূল পদার্থ আবিষ্কৃত হইয়াছে, উহার মাইক্টোজেনের অন্তভুক্ত ভাবেই পরিগণিত। অক্সিজেন ও কাৰ্ব্বণিক এসিডেই পরিবর্তন-প্রাধান্ত পরিলক্ষিত হয়। প্রশ্বাস বায়ুতে অক্সিজেন পাচভাগ কমে, কাৰ্ব্বণিক এসিড, ৪ ভাগ বুদ্ধি পায়। প্রশ্বাস বায়ুতে কিঞ্চিৎ এমোনিয়া, যৎকিঞ্চিৎ হাইড্রোজেন এবং অড়ি সামাষ্ঠ কারৰারেটেড, হাইড্রোজেনও পরিলক্ষিত হইয় থাকে । নিশ্বাস ও প্রশ্বাসে অক্সিজেন ও কাৰ্ব্বণিক এগিড়ের এই পার্থক্য-বিচারে বুঝা যায় যে, প্রশ্বাসের সহিত যে পরিমাণে কাৰ্ব্বণিক এসিড, বহির্গত হয়, নিশ্বাসে তদপেক্ষা অধিকতর অক্সিজেন গৃহীত হইয়া থাকে। এই উভয়ের মধ্যে একটা নির্দিষ্ট আয়ুপতিক নিয়ম আছে। ফিজিওলন্দীতে উছা “Respiratory এই অনুপাত-বিনির্ণয়ের প্রক্রিয় এইরূপ -
- باد*ہ =پیٹ:- %
কিন্তু এই আসুপাতিক নিয়ম আহার্য পদার্থের গুণানুসারে পরিবর্তিত হইয়া থাকে। পরিশ্রমের তারতম্যে ইহায় পরি. বৰ্ত্তন ঘটে। পরিশ্রমে ও আহার বিশেষে কাৰ্ব্বণিক এসিডের পরিমাণ বৃদ্ধি পাইয়া থাকে। এলে আরও একটা কথা বক্তব্য এই যে, মায়বের দেছে অক্সিজেন সহযোগে কেবল কাৰ্ব্বণই যে স্বত্ব দহন-ক্রিয়া (Oxdation) উপস্থিত করে, তাহ নছে । চৰ্ব্বি ও প্রোটিন্থ পদার্থে अब्रिजानब्र गब्रमां★ विभ्रमान थः:क ! ब्लक अथ "बिशप्रुद्र नमप्य शश्छुtिजानब्र गहिड जकिप्लनबिंब्रिविड हरेव थग ७९