বিংশোত্তর দশ গুফেল্প দশায়-স্ত্রী, পুত্র ও ধনলাভ, সুখ, সুগন্ধ, মাল্য, বস্ত্র ও ভূষণ লাভ, ঘানাদিপ্রাপ্তি, রাজতুল্য যশোলাভ ইত্যাদি বিবিধ eधकांग्र श्रृं५ झहेग्न थां८क । রবি প্রভৃতি গ্রহের স্থলদশাফল এইরূপ নির্দিষ্ট হইয়াছে, কিন্তু ইহার মধ্যে একটু বিশেষ এই যে, রবির দশা হইলেই যে মদ হইবে, এবং চন্ত্রের দশা হইলেই যে শুভ হইবে, এরূপ সছে, তবে রবি স্বাভাবিক মন্দফলদাতা, এবং চজ স্বাভাবিক শুভফল-দাতা জানিতে হইবে । রবির দশা হইলে প্রথমে দেখিতে হইবে, রবি ফুঃস্থানগত কি না ? এবং উহার তাধিপত্য দোষ আছে কিন, যদি তুঃস্থানগত এবং আধিপত্য দোষদৃষ্ট হয়, তাহা হইলে উক্তরূপ অশুভ ফল হইয়া থাকে। তার রবি যদি শুভ স্থানাধিপতি এবং শুভস্থানে স্থিত হয়, তাহা হইলে উক্তপ্রকার মন্দফল না হইয়া শুভফল হইয়া থাকে । চন্দ্র স্বাভাবিক শুভফলদাতা হইলেও যদি দুঃস্থানগত হইয়া আধিপত্য দোধে । দুষ্ট হয়, তাহা হইলে তদ্বারা শুভফল ন হইয়া অশুভফলই হইয়া থাকে। এইরূপ অন্তর্দশ ও প্রত্যন্তর্দশাকালে যে গ্রহ যে গ্রহের মিত্র তাছার সহিত মিলিত হইলে শুভফলদাতা এবং শুক্রগ্রহের সহিত মিলিত হুইলে অশুভফলদাতা হইয় থাকে। গ্ৰহগণের বিবেচনা করিয়া এবং যে সকল সম্বন্ধ উক্ত হইয়াছে, সেই সকল সম্বন্ধ স্থির করিয়াও ফল নির্ণর করিতে হয়। গ্রন্থগণের যে শুভাশুভফল তাহ দশাকালেই হইয়া থাকে । যে গ্রহ রাজযোগকারক,সেই গ্রহের দশায় রাজযোগের ফল হইয়া থাকে। যে গ্রহ মারক সেই গ্রহের দশায় মৃত্যু হইয় থাকে। সুতরাং যে কিছু শুভাশুভ ফল, তাহা সমুদায়ই দশাকালে ভোগ হইয় থাকে । কলিকালে একমাত্র বিংশোত্তী দশাই প্রত্যক্ষফলপ্রদা, পরাশর নিজ সংহিতায় ইহা বিশেষভাবে প্রতিপাদন করিয়াছেন, এবং দশায় বিচারপ্রণালী বিষয়ে বিবিধ প্রণালীর বিষয় উপদেশ tধরাছেন, সুতরাং বিংশোত্তর দশ বিচার করিতে হইলে একমাত্র ণরাশরসংহিতা অবলম্বন করিয়া বিচার করিলে সকল বিষয়ই সুচারুরূপে বলিতে পারা যায়। অষ্টোত্তরীদশার বিচারপ্রণালী বিংশোত্তর দশার তুল্য নহে, সম্পূর্ণ বিভিন্ন । কেহ কেহ একই নিয়মে দুই দশার বিচার করিয়া থাকেন, কিন্তু ইহাতে ফলের তারতম্য হইয় থাকে। অতএব তাহদের বিচারপ্রণালীতে ভ্রম হইয়াছে বুঝিতে হইবে । তবে যে গ্রহ দুঃস্থানগত অর্থাৎ ষষ্ঠ, অষ্টম ও দ্বাদশস্থ, তাছার উভয় শোতেই অশুভফলপ্রস্থা হইয়া থাকে । বিশেষভাবে বিবেচনা করিয়া দশ বিচার করা আবগুক, সচেৎ প্রতি পদে [ g१२ ] -- ళ్ళే n.
- বিকচছ
ফলের ভ্রম হুইয়া থাকে। বিংশোত্তরীদশা বিচার করিতে হইলে পরাশরসংহিত খানি উত্তমরূপ পড়িয়া তাহার তাৎপর্যানুসারে ৰিচায় করিলে ফল স্থির করা যাইতে পারে। দশ বিচায়কালে স্থলদশা, অন্তর্দশা ও প্রত্যন্তৰ্দ্দশ্য এই তিনট স্থির করিয়া তাহাদের সম্বন্ধ, অবস্থান ও আধিপত্য দেখিয়া তবে ফল নির্ণয় করা জ্যোতির্বিবদের কৰ্ত্তব্য। পরাশর বিংশোত্তরীদশাই একমাত্র ফলপ্রদ বলিলেও অষ্টোত্তর মতে যে ফল ঠিক হয় না, তাহ মহে, তাহার বিচারপ্রণালী অষ্টবিধ, সুতরাং সেই মতে বিচার করিলে ফল ঠিক হইয়া থাকে । ( পরাশরসংহিতা ) বিঃকৃন্ধিক ( স্ত্রী) ভেকের বিকৃত শব্দ । বিক (ক্লী) সপ্ত: প্রস্বতা গোক্ষীর, সন্তঃপ্রস্থত। গাভীর দুগ্ধ। “ক্ষারং সদ্যঃপ্রস্থতায়াঃ পীযুষং পালনং বিকং।” (শব্দচন্দ্রিক) বিকঙ্কট (পুং ) গোস্কুর । ( শব্দমাল ) বিকঙ্কটিক (ত্রি ) বিকঙ্কট সম্বন্ধী। frỌ¥5 ( s ) (Flocourtia sapida) R7:st সদৃশ স্বহ্মফলের বৃক্ষ, চলিত বইচ গাছ, হিন্দী কংটাই, বঞ্জ, মহারাষ্ট্র গুলঘোণ্টী, কলিঙ্গ—হলসানিক, তৈলঙ্গ-কানবেণ্ডচেটু, উৎকল-বইচ কুড়ি, পঞ্জাব-কুকীয়া । সংস্কৃত পৰ্য্যায় স্বাছকণ্টক, ক্রবাবৃক্ষ, গ্রস্থিল, ব্যাঘ্ৰপাত, শ্রম্বার, মধুপর্ণা, কণ্টপাদ, ৰহুফল, গোপঘণ্টা, ক্ৰবাদ্রম, মৃদুফল, দস্তকাষ্ঠ, যঞ্জীয়ব্ৰতপাদপ, পিণ্ডার, হিমক, পূত, কিঙ্কিনী, বৈকঙ্কত, বুতিঙ্কর, কণ্টকারী, কিঙ্কিরী, অগদার । ( জটাধর ) ইহার ফলগুণ—অন্ন মধুর, পাকে অতি মধুর, লঘু, দীপন, পাচক ; কামল, অস্রদোষ ও প্লীহানাশক । ( রাজনি” ) তাবপ্রকাশ মতে পক্ক ফল মধুর ও সৰ্ব্বদোষ জয়কারী। “বিকঙ্কত: ক্ৰবাবৃগোগ্রস্থিলঃ স্বাস্তুকণ্টকঃ। স এব যজ্ঞবৃক্ষশ্চ কণ্টকী ব্যাঘ্ৰপাদপি । বিকঙ্কতফলং পঙ্কং মধুরুং সৰ্ব্বদোষজিৎ।” (ভাবপ্রকাশ ) বিকঙ্কত। ( স্ত্রী) অতিবলা । ( রাজনি” ) বিকঙ্কতীমুখী (ত্রি) কণ্টকযুক্ত মুখবিশিষ্ট। বিকচ (পুং ) বিগত: কচো যস্ত কেশশুস্তত্বাৎ, যন্ধ বিশিষ্টঃ কচো যন্ত প্রভৃষ্ঠকেশস্থাৎ । ১ ক্ষগণক । ২ কেতু, ধ্বজ । ৩ কেতুগ্রহ । ( মেদিনী) (ত্রি) বিষ্ণচতি বিকশতীতি বি-কচ-অৰ্চ, ৩ বিকশিত (অমর) বিগত: কচে যন্ত । ৪ কেশশূন্ত । বিকচ ( স্ত্রী) মহাশ্রাবণিক গোরক্ষমুণ্ডী । ( রাজনি” ) ধিকচালম্বা (স্ত্রী ) কুর্গা । ( হেম ) বিকচ্ছ (ত্রি) বিগত: কচ্ছে বস্ত । কচ্ছয়ছিত, মুক্তকচ্ছ, যাহাকে চলিত কথায় কাছ খোলা বলে। কিচ্ছ হইয়া কোন