বিক্ষাব [ .8:or J છે. বিক্ষিপ্ত বিক্রেতব্য (ত্রি) বি-কী-তব্য। বিক্রয়ার্থ, বিক্রয়যোগ্য। ৰিয়ে (ত্রি) বিক্রীয়তে ইতি বিক্ৰী (অচে যৎ। পা ৩,১৯৭ ) ইতি বৎ। ৰিক্ৰয়যোগ্য দ্রব্য, বেচিবার উপযুক্ত জিনিস, পর্যায় পাণিতব্য, পণ্য । ( অমর ) বিক্রোশ (পুং ) বি-ক্রুশ-বএ, বিকৃত শব্দ। বিক্রোশয়িত্ব (ত্রি) ৰি-কুশ-চিত্বে, বিক্ৰোশকারক। বিক্রোষ্ট (ত্রি) বি-ক্রুশ-তৃঢ়, বিক্ৰোশকারী। বিক্লব (ত্রি) বিরুতে ইতি-বি-ক্ল, পচামচ, ১ বিছল। ( पत्रभग्न) (झैौ ) २ झई५ ।। “কিমিদানীমিদং দেৰি করোতি হৃদি বিক্লৰং ।” ( झांभांग्नर्ण २॥98॥२८) (ত্ৰি ) ৩ বিবশ। ৪ চঞ্চলচিত্ত। এ উন্থস্তি। ৬ কাতর। ৭ ভীরু, ভীত। ৮ উপস্থত। ৯ অবর্ধারণাসমর্থ। ১• কর্তব্যকৰ্ত্তব্য-নির্ণয়াসমর্থ। ১৯ কিংকর্তব্যবিমূঢ়। (পুং ) ১২ ব্যাকুলতা । ১০ জড়ত। ১৪ ঔদাস্ত । ১৫ ভ্রাত্তি । ধিক্লবত (স্ত্রী) বিক্লবস্ত ভাবঃ তল-টাপ। বিক্লবত্ব, বিরুৰের ভাব বা ধৰ্ম্ম । বিক্লাবিত (ত্রি) বিরুবযুক্ত। বিক্লিতি (স্ত্রী) বি-ক্লিদ-ক্তিচ, ১ অন্নাদির পাক । ২ দ্রবীভাব। ৩ আর্দ্রতা । विक्लिक्क (ब्रि) दि-क्रिम-ख् । ৩ আর্দ্র। ( মেদিনী ) বিক্লিন্দু ( পুং ) বিশেষ দুঃখ । বিক্লিষ্ট (ত্রি ) বিশেষরূপে ক্লাস্ত। বিক্লেদ (পুং) বিক্লিদ-ঘঞ । আৰ্দ্ৰতা । ( স্বশ্ৰত ) বিক্লেশ (পুং ) বিশেষ ক্লেশ। বড় দুঃখ । বিক্ষত (ত্রি) বি-ক্ষণজ। ১ বিশেষরূপে ক্ষভ, অহিত। ২ আঘাত প্রাপ্ত। ৩ খণ্ডিত । “অদ্বারেণ বিনিগচ্ছন দ্বারসংস্থানরূপিণী । অভিহত্য শিলাং ভূয়ো ললাটেনাস্মি বিক্ষতঃ ॥” (ভারত ২৪৯৩৩) ১ জরাস্বারা জীর্ণ। ২ শীর্ণ। বিক্ষর (পুং ) বিশেষরূপে ক্ষয়ণ। বিক্ষম (স্ত্রী) বিশেষ ক্ষমতা। পিক্ষার (পুং ) বিশিষ্ট লক্ষ্যবেধ। (তৈত্তিরীয়ব্রা" ১,৫১১ ) বিক্ষণব (পুং) বিক্ষরণমিতি বি-ক্ষু-(বেীক্ষুঞ্জবঃ। পা ৩৩২৫ ) ইতি ঘঞ, ১ শব্দ । “ঘাত যুদ্ধং যমশ্রায়ং দ্বিশং নায়েন দক্ষিণামূ। ৰিক্ষাবৈস্তোয়বিশ্রাবং তর্জয়ন্তে মহোদধে ॥” (ডটি ৭৩৬ ) ३ बृीन । (उच्नङ) বিক্ষিণৎক (ত্রি) বিবিধ পাপধ্বংসকারী অধ্যাদি । নমো । বিক্ষিগৎকেভ্যঃ” (শুরুষঙ্গু ১৬৪৬ ) : , - "বিক্ষিণংকেভো বিবিধং ক্ষিত্তি হিংলস্তি পাপমতি বিক্ষিগৎকান্তেভ্যোংগ্ল্যাদিভ্যঃ’ (মহীধর ) বিকিং (ত্রি) নিবাসী, বাসকারী। বিক্ষিপ্ত (ত্রি) বি-ক্ষিপ্ত-ক। ১ ত্যক্ত, যাহাকে ক্ষেপ করা যায় । ২ কম্পিত । - “সত্ৰীড়ম্মিতবিক্ষিপ্ত-ত্ৰবিলাসাবলোকনৈঃ । দৈত্যযুথপচেতঃস্থ কামমুদ্দীপয়ন মুহুঃ ” (তাগৰত ৮৮৪৬ ) ৩ প্রেরিত। ( ক্লী ) ৪ চিত্তবৃত্তিবিশেষ, পাতঞ্জল দর্শনে লিখিত আছে যে, চিত্তবৃত্তির নিরোধ করিলে যোগ হয়, ঐ চিত্তবৃত্তি পাঁচ প্রকার, ক্ষিপ্ত, মূঢ়, বিক্ষিপ্ত,একাগ্র ও নিরুদ্ধাবস্থা ; এই নিরুদ্ধৰস্থাই সমাধির উপযোগী, অর্থাৎ একাগ্র ও নিরুদ্ধাবস্থাতেই যোগ হইয়া থাকে ; ক্ষিপ্ত, মূঢ়, ও বিক্ষিপ্তাৰস্থায় সমাধি হয় না। “ক্ষিপ্তং মূঢ়ং বিক্ষিপ্তং একাগ্ৰং নিরুদ্ধমিতি চিত্তভূময়: । বিক্ষিপ্তং সত্ত্বোদ্রেকাৎ বৈশিষ্টোন পরিস্তুত্য দুঃখসাধনং মুখসাধনেঘেৰ শাদিষু প্রবৃত্তং তচ্চ সদৈব দেবানাম্।” ( পাতঞ্জলবৃত্তি যোগস্থ• ১২ ) রজোগুণের উদ্রেক হইয়া চিত্তের যে চঞ্চলাবস্থা হয়, তাহার নাম ক্ষিপ্তাবস্থা, ইহাতে চিত্ত ক্ষণমাত্রও স্থির থাকিতে পারে না, বিষয় হইতে বিষয়ান্তরে ভ্রমণ করিয়া থাকে। এই অবস্থায় চিত্ত বাহবিষয়ে আসক্ত হইয়া সুখ দুঃখাদি ভোগে নিযুক্ত হয় । রজোগুণই চিত্তকে ঐ সকল বিষয়ে প্রেরণ করিয়া থাকে। দৈত্যদানবাদির চিত্তেরই ক্ষিপ্তাবস্থা হয় । তমোগুণের উদ্রেক বশতঃ চিত্তের কর্তব্যাকৰ্ত্তব্যের বিবেচনাশক্তি তিরোহিত হয়, এবং চিত্ত ক্রোধাদির বশীভূত হইয়া বিরুদ্ধ কাৰ্য্যাদিতে অনুরক্ত হয়। ইহার নাম মুঢ়বস্থা, এই অবস্থা রাক্ষস ও পিশাচাদির চিত্তক্ষেত্রে উদিত হইয়া থাকে। বিক্ষিপ্তাবস্থা—এই অবস্থাতে সত্বগুণের প্রাবল্য হেতু চিত্ত দুঃখসাধন সাধুবিগর্হিত কৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিয়া মুখসাধনীভূত সজ্জন-সেবিত আত্মোৎকর্ষজনক ব্ৰতপূজাদি সৎকার্য্যে অনুরক্ত হয়, এই অবস্থা সাধারণের চিত্তভূমিতে উৎপন্ন হয় না, দেবতা প্রভূতির চিত্তেয় এই অবস্থা হইয়া থাকে। ক্ষিপ্ত ও মূঢ় অবস্থা হইতে বিক্ষিপ্ত অবস্থ শ্রেষ্ঠ, রজো ও তমোগুণই চিত্ত্বের বিক্ষেপ উপস্থিত করিয়া থাকে, সুতরাং বিক্ষিপ্তাবস্থায় সত্ত্বগুণ প্রবল হওয়ায় চিত্তের বিক্ষেপ কিছু কম হইয়া থাকে। রজ ওষ্ঠমো গুণ সন্ধগুণের নিকট পরাভূত হইয় অবস্থিতি করে। চিত্ত রজোগুণ দ্বারা অভিভূত হইলে নানা প্রকার প্রবৃত্তির ঋধ্য হইয়া তদনুযায়ী কাৰ্য্য করে, ভাগ্যবশতঃ যদি কাছারও
পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৫০০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।