পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৫১৯

জিয়পপটা বিলপণ্ডিত । ] ۹ ده( স্থাই রবিবার বিমলীপত্তন ও চিকাকোল ভ্রমণ বদিত আদিত কথা লিপিবদ্ধ না করা তারতান্তিসৱে মধ্যে বিজয়ের बन । এইস্থান বিশেষ স্বাস্থ্যপ্রদ। প্রাচীন গ্রন্থখানি শ্রেষ্ঠ ফলিয়া পরিগণিত হইৰে । विछघ्नमन्नन (१९) ईशृङ्कबरनैज़ ब्रावविभव । জয় । ( হেম } বিজয়নাথ, গ্রহভাবাধ্যার নামে জ্যোতিগ্রপ্তরচরিতা। বিজয়নারায়ণমূ, মাম্রাজপ্রেসিডেন্সীর তিয়েবল্লী জেলার মানগুণেী তালুকের অন্তর্গত একটা নগর। নাগুণের সদর হইতে • ক্রোশ দক্ষিণপূর্বে অবস্থিত। বিজয়ন্ত (পুং ) ইন্দ্র। বিজয়ন্তী (স্ত্রী) ব্রাহ্মীশাক । ( বৈদিক নিঘ” ) বিজয়পণ্ডিত, বঙ্গভাষায় একজন সৰ্ব্বপ্রথম মহাভারত-অমুবাদক এবং রাঢ়দেশের একজন প্রাচীন কবি । বিজয় পণ্ডিতের ভারত-তাৎপৰ্য্যাকুবাদ “বিজয়পাণ্ডবকথা” নামে অভিহিত। এই পণ্ডিতই রাঢ়ীয় ব্রাহ্মণগণের বিজয়পণ্ডিতী মেলের প্রকৃতি । সুপ্রসিদ্ধ দেবীবর ঘটক ইহাকে ধরিয়াই ১৪০২ শকে বিজয়পণ্ডিতী মেলের নামকরণ করেন। এরূপ স্থলে উক্ত ভারত পৰ্য্যায় বর্তমান সময় হইতে ৪২৫ বৎসরের পূৰ্ব্বে রচিত হইয়া থাকিবে। এ পর্য্যন্ত যতগুলি মহাভারতের অনুবাদ আবিষ্কৃত হইয়াছে,তন্মধ্যে বিজয়পণ্ডিতের অনুবাদখানি সৰ্ব্বপ্রধান। বিজয় পণ্ডিতের গ্রন্থ অতি সংক্ষিপ্ত, তাহার সম্পূর্ণ গ্ৰন্থখানিতে প্রায় ৮০০০ শ্লোক দৃষ্ট হয়। কবি আদিপৰ্ব্ব হইতে আরম্ভ করিয়া কুরুক্ষেত্রের সমরাবসানে যুধিষ্ঠিরকে রাজসিংহাসনে বইয় আপনার বিজরপাণ্ডব-গীত সমাধা করিয়াছেন। মূল মহাভারত একখানি বিরাট গ্রন্থ, তাহ সমস্ত অধ্যয়ন করিয়া তাহার মূল বিষয়গুলি মনে রাখা সহজ কথা নয়। মহাভারতের মুখ্য ঘটনাগুলি সংক্ষেপে কথাযথ বর্ণনা ও সাধারণের সহজগম্য করিবার জন্ত তিনি বিজয়পাণ্ডবকথার অবতারণা করিয়াছেন। তিনি পরবর্তী বহুসংখ্যক ভারতপাচালী-রচয়িতৃগণের স্তায় মূল ভারতবহিভূত কথা লিখিবার অবসর পান নাই। কবীন্দ্র পরমেশ্বর, নিত্যাননা ঘোষ, কাশীরাম দাস প্রভৃতির মহাভারত ভাষার হটায় ও কবিত্বে বিজয়পণ্ডিতের গ্রন্থ হইতে শ্রেষ্ঠ যটে, কিন্তু ঐ সকল কবিদিগের গ্রন্থ পাঠ করিলে সহজেই মনে হর যে, প্তাহারা বিজয়পণ্ডিতের গ্রন্থ আদর্শ করিয়াই স্ব স্ব প্রতিভার পরিচয় দিয়া গিয়াছেন । এমন কি, উক্ত কবিগণ অনেকস্থলে ল্প স্ব গ্রন্থে বিজয়ের ভাষা অবিকল উদ্ধৃত করিতেও বিমুখ হন নাই। মূল মহাভারতে যাহা নাই, এমন অনেক কথা উক্ত DBBBBB BB BBBS ES DDD DDD DBBDD D মপ্রামাণিক কথা লিপিবদ্ধ করি গ্রন্থের কলেবর বৃদ্ধি করিয়াছেন। কিন্তু বিজয়পণ্ডিত কোন স্থানে সেরূপ অপ্রাসঙ্গিক XVIII [ बाशग नांश्छिा *२ शृ: जडेवा ।। ०] বিজয়পপটী (স্ত্রী) গ্রহণীরোগের ঔষধবিশেষ। প্রস্তুতপ্রণালী এইরূপ-২ তোলা পাল্পদ জয়ন্তীয় পাতা, এয়গুমুল, আদা ও কাকমাচীর স্বরস দ্বারা জাদুপুৰ্ব্বিক ভাবম ধিয়া পরিশুদ্ধ করিত্বে । পরে ২ তোলা আমলাসা গন্ধক লইয়া ঈষৎ চূর্ণ ও ভৃঙ্গরাজরসে প্লাবিত করিয়া প্রচও রৌদ্রে গুৰু কল্লিবে, তিনবার এইরূপ শুদ্ধ করার পর উহা অগ্নিতে দ্রবীভূত করিয়া দ্রুতহন্তে সুগ্নবস্ত্রে ছাকিয়া লইবে । তারপর ঐ পারদের সহিত জারিত স্বর্ণ, রৌপ্য ও তাম্র প্রত্যেক ২ তোলা মিশ্রিত করিয়া উক্ত গন্ধক সহযোগে উত্তমরূপ মাড়িয়া কজলী প্রস্তুত করিতে হইবে। পরে ঐ কজ্জলী একখান লোহার হাতায় রাখিয়া কুলকাঠের বহিতে স্থাপন করিলে উত্তমরূপে দ্রবীভূত হওয়ামাত্র তাহ গোময়োপরিস্থ কদলীপত্রের উপর ঢালিয়া দিলে পপটাকার ( পাটলীর দ্যায় ) হইবে। ইহা বিজয়পপট নামে অভিহিত এধং গ্রহণী, ক্ষয়, কুষ্ঠ, অৰ্শ, শোথ ও অজীর্ণরোগে ব্যবহার্য্য। ব্যবহারের নিয়ম এইরূপ—প্রথম দিন এই পপটর দুইরতি, পুরাতন সুপারি তিজাইয়া সেই জল অনুপানে সেবন করিতে হয়। পরে প্রতিদিন এক এক রতি বৃদ্ধি করিয়া যে দিনে দ্বাদশরতি পূর্ণ হইবে, তৎপরদিন হইতে আবার প্রতিদিন এক এক রতি হ্রাস করিতে হইবে। বেলা চারিদণ্ডের সময় ঔষধ সেবন . করিতে হয়, পরে দিবসে ৩৪ বার অবস্থাভেদে বহু পরিমাণে সুপারি বা সুপারির জল সেবনীয়। পথাপথ্যের ব্যবস্থা-ঔষধ সেবনের তৃতীয় দিবস হইতে মাংসের যুদ্ধ ও স্বতন্ত্ৰাদি ঋবন্থেয়। কালরংএর মাছ, জলজপক্ষী, বিদগ্ধপকদব্য (তৈলে বা যে কোন রকমে ভূষ্টপদার্থ), কলা, মূল, তৈল, সর্ষপসংস্থই ব্যঞ্জনাদি ভক্ষণ নিষেধ এবং স্ত্রীসম্ভোগ ও দিবানিদ্রা বর্জনীয়। ( রসেন্দ্রসারস” গ্রহণীরোগ” ) অষ্ঠবিধ-গন্ধক ৮ তোলা, পারা ৪ তোলা ( উভয়ের শোধনবিধি পুৰ্ব্ববৎ ), রৌপ্য ২ তোলা, স্বর্ণ ১ তোলা, বৈক্রান্ত ॥• অৰ্দ্ধতোলা, মুক্ত।• সিকিতোলা একত্র মর্দন করিয়া কজলী করবে। প্রস্তুতপ্রণালী, সেবনবিধি ও পথাপধ্যবিধি পূর্ববৎ। অন্তবিধ-পারদ, হীরক, স্বর্ণ, রৌপ্য, মুক্ত, তাম, অস্ত্র প্রত্যেক ১ ভাগ ও গন্ধক ৭ ভাগ একত্র মর্দন করিয়া পূৰ্ব্বোক্ত বিধানে ঔষধপ্রস্তুত ও সেবলাদি করিতে হইবে । (গুৈৰুজায়া") • रिजनगण्ड ० अशा बदलाइड नषश्च विक्क दिक्तन'बाबिल হইলে সাৰিত পৰিংপত্রিক গ ভাগ ১১ ইণ্ডে ১২৭ পৃষ্ঠা এবং ধর্মীয় সাহিত্যপনি ইতে প্রকাশিত বিয়পাণ্ডতে ৰাভারে মুখবন্ধ সংঘ। 3vచిe