ৰিজান [ ৫৩৬ ] বিজ্ঞান
- To
- न बिखांमबांज९ यांश्धर्डौङ:” ( s॥६२) এতদ্বারা বিজ্ঞানবাদী বৌদ্ধগণের মত নিরসন করা হইয়াছে। শাঙ্করভাষ্যে বিজ্ঞানৰাদী বৌদ্ধগণের মত নিরসন করার নিমিত্ত ৰন্থলগুক্তিতর্কের অবতারণা করা হইয়াছে।
৮ বৌদ্ধগণের ব্যবহৃত এই বিজ্ঞান শব্দটী ক্ষণবিধ্বংসি প্রপঞ্চজ্ঞান মাত্র । ৯ বেদান্তদর্শনে, “নিশ্চয়াত্মিক বুদ্ধি” অর্থে বিজ্ঞান শব্দের ব্যবহার পরিলক্ষিত হয় । ভগবদগীতাতে এই অর্থেও বিজ্ঞান শব্দের প্রয়োগ যথেষ্ট আছে । ব্ৰহ্মস্বত্রভাষ্যে শঙ্কর লিখিয়াছেন-- “যথা সুপ্তস্ত প্রাকৃতস্ত জনস্ত স্বপ্নে উচ্চাৰচান ভাবান পশুতো নিশ্চিতমেব প্রত্যক্ষাভিমতং বিজ্ঞানং ভবতি প্রাকৃপ্রবোধাৎ নচ প্রত্যক্ষাভাসাভিপ্রায় স্তৎকালে ভবতি তত্ত্বৎ।"(অধ্যায় ২।পাদ১) ইহাতে নিশ্চয়াত্মিক ধী বা প্রত্যক্ষাভিমভ জ্ঞান বুঝাইতেই বিজ্ঞান শব্দের প্রয়োগ করা হইয়াছে। শ্ৰীমদ্ভারতী তীর্থবিদ্যারণ্য মুনীশ্বর পঞ্চদশীর টীকায় নিশ্চয়াত্মিক বুদ্ধিকেই বিজ্ঞান বলিয়া অভিহিত করিয়াছেন। শ্রীতিতে বিজ্ঞানঘন, বিজ্ঞানপতি, বিজ্ঞানময়, বিজ্ঞানবন্ত ও বিজ্ঞানাত্ম প্রভৃতি শব্দের বহু প্রয়োগ দেখিতে পাওয়া যায়। যথা বৃহদারণ্যকে “অনন্তমপারং বিজ্ঞানঘন এব” (২৪/১২ ) নারায়ণোপনিষদে “তদ্বিমাং পুরং পুওরীকং বিজ্ঞানঘনমূ” পরমহংসোপনিষদে—“বিজ্ঞানঘন এবাক্ষি ৷” আত্মপ্রবোধে -- “কারণরূপং বোধস্বরূপং বিজ্ঞানঘনমূ”। তৈত্তিরীয় উপনিষদে– “শ্রোত্রপতি বিজ্ঞানপভি” বৃহদারণ্যকে “ব এব বিজ্ঞানময়ঃ” ( २। srss ) *८षांश्नः विखनक्षत्रैः शृङ्गवः” । তৈত্তিরীয়ে অন্তোন্তে আত্মা বিজ্ঞানময়ঃ” (২।৪১ ) “কৰ্ম্মাণি বিজ্ঞানময়শ্চ আত্মা” ( মুণ্ডুকে ৩২৭ ) “যন্ত বিজ্ঞানবান্ ভবতি” ( কঠ ৩৬ ) “এষ হি বিজ্ঞানাত্মা পুরুষাপ” ( প্রশ্লো ৪৯ ) এই সকল স্থলে কোথাও বা বিশিষ্ট জ্ঞান, কোথাও বা ব্ৰহ্মজ্ঞান, কোথাও বা শ্রবণমুনননিদিধ্যাসনাদিপুৰ্ব্বক উপনিষদ জ্ঞানঅর্থে বিজ্ঞান শব্দের প্রয়োগ হইয়াছে। শ্ৰীমদ্ভগবদগীতার টীকাকারগণ এই শব্দটার বছল অর্থ করিয়াছেন। শ্ৰীমদ্ভগবদগীতায় ১৮ অধ্যায়ের ৪২সংখ্যক শ্লোকের ‘জ্ঞানং বিজ্ঞানমাস্তিক্যং’ ইত্যাদি শ্লোকের টীকায় ঐধরশ্বামী বিজ্ঞানমমুভবঃ” এইরূপ অর্থ করিয়াছেন । রামানুজ লিখিয়াছেন, “পরতত্ত্বগত সাধারণবিশেষবিষয়ং-বিজ্ঞানমূ" ; अ१ङ्गप्रां5ॉर्थ; লিথিয়াছেন “বিজ্ঞানং, কৰ্ম্মকাণ্ডে ক্রিয়াকৌশলং, ব্ৰহ্মকাণ্ডে ব্ৰহ্মাত্মৈক্যাম্বভবঃ”। মধুসূদন সরস্বতী শঙ্করাচার্কের ব্যাখ্যাই ་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་-་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་་ ་་་་་་་་་་ शखांग्न ब्रांथिब्रांtझ्म । श्रांबांब्र अञ्चज चाश्रृंtब्रांक्रांछ्छबई दिछन। শব্দের অর্থে প্রযুক্ত হইয়াছে। ইংরাজীতে যাহাকে Science বলে, অধুনা ৰাঙ্গালী ভাষায় সেই অর্থে বিজ্ঞান শব্দের প্রয়োগ হইতেছে,-যেমন পদার্থবিজ্ঞান, রসায়নবিজ্ঞান, চিকিৎসাবিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান,উদ্ভিদবিজ্ঞান ইত্যাদি। Science শব্দের অনুবাদে বিজ্ঞান শব্দের ব্যবহার করায় বাঙ্গালী ভাষার পক্ষে কোনও অভিনবত্ব নাই। শ্ৰীমদ্ভগবদগীতার ৭ম অধ্যায় পাঠ করির জন যায়, পাশ্চাত্য ভাষায় যে শ্রেণীর জ্ঞান Science নামে অভিহিত হয়, শ্ৰীভগবদগীতায় সেই শ্রেণীর জ্ঞানকেই “বিজ্ঞান” নামে অভিহিত করা হইয়াছে। সপ্তম অধ্যায়ে শ্ৰীকৃষ্ণ অর্জুনকে বলিতেছেন ৪— “ম্যাসক্তমনা: পার্থ যোগং যুঞ্জন্মদাশ্ৰয়ঃ। অসংশয়ং সমগ্ৰং মাং বথা জ্ঞাস্যসি তচ্ছুণু । জ্ঞানং তেহহং সবিজ্ঞানমিদং বক্ষ্যামাশেষভ । যজ জ্ঞাত্বা নেহ ভূয়োন্তজ জ্ঞাভব্যমবশিষ্যতে।” দ্বিতীয় শ্লোকের জ্ঞান ও বিজ্ঞান শব্দের ব্যাখ্যায় পরম পূজ্যপাদ ঐরামানুজ লিথিয়াছেন – জ্ঞানমূ=মবিষয়মিদং জ্ঞানম্। বিজ্ঞানমূ=বিবিত্তাকারবিষয়ঞ্জানম্। ‘ঘথাহং মদ্ব্যতিরিক্তাৎ সমস্তচিদচিদ্বস্তজাতাল্লিখিলং হেয়প্রতানীকভয় নবাধিকাতিশয়সংখ্যে কল্যাণগুণানাং মহাবিভূতিতয় বিবিক্ত: ড়েন বিবিক্তবিষয়ঞ্জানেন সহ মৎস্বরূপজ্ঞানং বক্ষ্যামি । কিংবহুনা যজ জ্ঞানং জ্ঞাত্বাপি পুনরনাজ জ্ঞাতব্যং নাবশিষ্যতে |’ এতদ্বারা বুঝা যাইতেছে এস্থলে:জ্ঞান অর্থ ভগবৰিষয়ক জ্ঞান এবং বিজ্ঞান অর্থ—বিবিক্তাকারবিযরজ্ঞান অর্থাৎ ভগবদ্ব্যতিরিক্ত সমস্তু চিৎ ও অচিৎ বস্তুর জ্ঞানই বিজ্ঞান। ইহার পরেই শ্ৰীভগবান বিজ্ঞানের বিষয় নির্দেশ করিয়া বলিতেছেন – “ভূমিরাপোছ নলো বায়ু খং মনো বুদ্ধিরেব চ। অহঙ্কার ইতীয়ং মে ভিন্ন প্রকৃতিরষ্টধা ॥ অপরেন্সমিতিস্তষ্ঠাং প্রকৃতিং বিদ্ধি মে পরাং ! জীবভূতাং মহাবাহো যয়েদং ধার্য্যতে জগ ২॥ এতৎ যোনীনি ভূতানি সৰ্ব্বাণীভূপধারয়। अङ्१ झ९ण्डू জগতঃ প্রভাঃ প্রলয়স্তথা ॥” এস্থলেই বিশ্ববিজ্ঞানের কথা বলা হইয়াছে। এই অপরা প্রকৃতি ও পরাপ্রকৃতিই বিশ্ববিজ্ঞানের বিষয় । সুবিখ্যাত ফরাসি-দার্শনিক পণ্ডিত কোমৃতে (Comte) iuorganic su Organic Science taj utai a staži;