妃 বিদ্যানগর ...t ¢१२ ]
दिजद्रनगरबग्न डिग्न मांजरूब५ गंचरक बांमा अकब्र छिद्र छिद्र कथा धयष्ठणिड जांtइ । हेहांग्रं अभद्र नंधि “बिछांधम दाँ दिष्ठांछष्ट्र” । इनिज (Nunis) ऋणन, ब्राज cशवब्रांब्र यकशिक्न छूनांख्ज | न्रौद्म बङ्गोषश्च विविधं शृ*ङ्गां बिंखं शांम । वंशेन गमकानि cश शांtनं «थॉफ़ैौन दिअग्ननं१८ग्नब्र एदर्जांबtअंद दिछयांम अश्ब्रिां८इ, cनई जमदग्न छेड शॉन चानननडूण अब्रभा हिल । डिनि এই স্থানে আসিয়া এক অদ্ভূত ঘটনা দেখিতে পান। দেবরান্থ মৃগয়ার্থ যে সকল কুকুর লইয়া গিয়াছিলেন, সেই সকল ভয়ঙ্কর কুকুরগুলি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র খরগোস দ্বারা প্রন্থত, আহত ও নিহত হইতেছে দেখিয়া তিনি নিরতিশয় বিন্মিত হইলেন। এই দৃপ্ত দেখিয়া অতীব বিস্ময়াবিষ্টচিত্তে তিনি যখন প্রত্যাবর্তন করিতেছিলেন, তখন তিনি তুঙ্গভদ্রানীর তীরে একজন তাপসকে ८.थिएउ •ाहेब्र उँाशग्न निरुक्कै गिहे अड्रड ७ अरगोकिरु বিবরণ প্রকাশ করিলেন । এই তাপসের নাম মাধবাচার্য্য। মাধবাচাৰ্য্য বলিলেন, এই অরণ্যে এমন স্থান কোথায় আছে, আমাকে দেখাইতে পার। রাজা দেবরায় মাধবাচাৰ্য্যকে সঙ্গে লইয়া সেইস্থানে উপস্থিত হইলেন। আচাৰ্য্য বলিলেন, রাজা এ অতিউত্তম স্থান। তুমি এইস্থানে রাজপ্রাসাদ ও দুর্গ নিৰ্ম্মাণ কর। এখানে তোমার রাজধানী নিৰ্ম্মিত হইলে বলবীৰ্য্যে প্রভাবে ও বৈভবে তোমার জয় অবশ্যম্ভাবী। দেবরায় মাধবাচার্য্য বিষ্কারণ্যের স্মৃতিসন্মানসংরক্ষণার্থ এই স্থানকে “বিড়াজন" বা "বিদ্যাজমু" বলিয়া অভিহিত করেন। ফেরিস্তার অভিমতে এই নগরের নাম “বিজানগর" । ফেরিস্ত বলেন, ১৩৪৪ খৃষ্টাব্দে বরঙ্গলের নিকটবৰ্ত্তী স্থানবাসী গান্ধৱদেবের পুত্র কৃষ্ণনায়ক কার্ণাটকরাজ বেলনদেবের নিকটে গোপনে গমন করিয়া বলেম যে, তিনি শুনিতে পাইয়াছেন দক্ষিণাত্যে মুসলমানগণ ক্রমেই প্রভাব বিস্তার করিয়াছে, দলে দলে মুসলমান দাক্ষিণাত্যে মালিয়া বসবাস করিতেছে, হিন্দুসাম্রাজ্যের উচ্ছেদসাধন করাই উহাদের উদেপ্ত স্বতরাং | এক্ষণে উছাদিগকে বিতাড়িত করিয়া দেওয়া একান্ত কর্তব্য। বেলনদেব এই সংবাদ দিয়া দেশের প্রধান প্রধান জনগণকে আহবান করেন এবং পাৰ্ব্বত্যপ্রদেশে নিরাপৎস্থানে রাজধানী সংস্থাপন করিতে প্রস্তাব করেম। কৃষ্ণনায়ক বলেন, যদি এই পরামর্শ স্থির হয় যে, হিন্দুমাত্রেই মুসলমানদের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান হইবেন; তবে তিনি সেনানায়কের ভার গ্রন্থণ করিতে প্রস্তুত আছেন। প্রস্তাৰ দৃঢ়ীকৃত হইল। বেলনদেৰ তাহার রাজ্যের সীমান্ত প্রদেশে তদীয় পুত্র বিজ্ঞা”র নামাজুসারে "রিজানগর" সংস্থাপন । করেন। কেহ কেহ বলেন, ফেরিস্তার এই উক্তি অক্টেক্তিক ও কলীক। বিজয়নগর-সংস্থাপনলম্বন্ধে ফেরিষ্কায় বাছ লিখিত | আছে, সেই তারিখ ও বিংশ রাজবংশাবলীর এবং বিকাশের শাসনে বর্ণিত বিবরণের গতি মিল। পঞ্জীৰ পৰ্যটকগণ বিজয়নগরকে ৰিজনগা (Bisnega) বলিয়া অভিহিত করিতেন। ইতালীয় পৰ্য্যটকগণও এই নগর দেখিয়াছিলেন। তাহাম্বের প্রদত্ত বিজয়নগরের নাম-বিজেনগেলিয়া ( Bezengalia), কানাড়ী ভাষায় প্রাচীন তাম্রশাসনে এই স্থান পূৰ্ব্বে স্থানগুঞ্জ ৰলিয় অভিহিত হইত। সংস্কৃত ভাষায় এই স্থানটী হস্তিনাৰতী বলিয়া প্রসিদ্ধ ছিল। বিচেন্নগর ও বিদ্যানগর এই বিজয় নগল্পেরই নামান্তর। ১৩৩৬ খৃষ্টাব্দে মুৰিখ্যাত মহাপ্রভাবশালী সন্ন্যাসী মাধবাচাৰ্য্য-বিষ্ঠারণ্য প্রাচীন বিজয়নগরের ধ্বংসাবশেষের উপরে নগর পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেন। মাধবাচাৰ্য্য বিদ্যারণ্য সংক্ষেপত: “বিদ্যারণ্য” নামে বিদিত ছিলেন, তাহার নামেই প্রাচীন বিজয়নগর বিষ্ঠানগর নামে অভিহিত হয়। এখন সে বিজয়নগর নাই, সেই জগদ্বিখ্যাত বিদ্যানগরও নাই। কিন্তু সেই প্রাচীন মহাসমৃদ্ধিশালী নগরের চিহ্ন এখনও বিদ্যানগরের আধু বিলুপ্ত হয় নাই। আমরা বিজয়নগর বা নিৰ পশ্চি বিদ্যানগরের ইতিহাস লিখিবর পূৰ্ব্বে ইহার বর্তমান নাম ও অবস্থার কিঞ্চিৎ পরিচয় প্রদান করিতেছি। মাস্ত্রাজের বেল্লরী জেলায় এখন হাম্পি নামে যে ধ্বংসাবশিষ্ট্র একটা নগর দেখিতে পাওয়া যায়, উহাই বিষ্ঠানগরের স্মৃতিচিহ্নস্বরূপ এখনও বিদ্যমান রহিয়াছে। হাম্পি তুঙ্গভদ্রা নদীতীরে বেল্লরী হইতে ৩৬ মাইল উত্তরপশ্চিমে অবস্থিত। এই ধ্বংসুবশেষ-ভূখণ্ডের পরিমাণ—৯ বর্গ মাইল। এখনও এখানে একটা রাৰ্ষিক মেলা হইয়া থাকে। অধুনা ছসপেট নগরে রেলওয়ে টেশন হইয়াছে। এই ষ্টেশন হইতে হাম্পি ৯ মাইল দূরে। কমলপুর নামক একটী সুপ্রসিদ্ধ স্থান -এই হাম্পি নগরের অন্তর্গত। তুঙ্গভদ্রার দক্ষিণ তটগ্রান্ত হইতে কমলপুর তিন মাইল দূরে। কমলপুরে লৌহ ও চিনির কারখানা আছে। এখানে প্রাচীন অনেক দেবমন্দিরের ভগ্নাবশেষ এখনও দেখিতে পাওয়া য়ায়। নরপতি রাজাদিগের সময়ে ছাম্পি নগরী অতীব সমুদ্ধিশালিনী ছিল। মরপতি রাজারা কুম্পিতে অনেকগুলি মুদার দেবমন্দির নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন, পর্য্যটকগণ সেই সকল মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ এখনও দেখিতে স্থান, তন্মধ্যে বিরূপাক্ষ, রামস্বামী, বিঠোবা ও নরসিংহ স্বামীর মন্দির সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট । এতদ্ব্যতীত অনেক মন্দির ও মণ্ডপ ধ্বংসমুখে পতিত লুইতেছে। বিরূপাঙ্ক মন্দিরে পাবতীশ্বর মহাদেব বিরাজিত। কেহ কেৰ বলেন, এই মন্ধির মাধবাচার্য্য বিড়ারণ্য স্বামীর সমস্ত্রেনিৰ্ম্মিত। তাহার উপাসনাস্থান ও সমাধি অ্যাপি বর্তমান। এখানে ক্টাছার শিষ্যপরম্পরা শঙ্করাচারী নামে পরিচিত। ইহার এই s . . . |