পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* ჭ·# k বাঙ্গালঙ্গিালী সাহিত্য (শক্তিপ্রভাব) { ৫৮ ] বাঙ্গাল সাহিত্য (শাক্তপ্রভাব) সালে ফুৰিত ক্ষঙ্গিয় তাহাকে গুজরাটের সিংহাসনে জভিষিক্ত তাহার বড়ই অভিমান হয়েছিল। ধনপতি গহনাকে অনেক SDDDDS BBB BHHH DD BBBBt DDD BB BBBS SSDD DDD DBBBB BB BBBBS গুজরাষ্টে জালদোৎসব চলিতে লাগিল। . জন্মদিন পরেই কালকেতুল্প পুষ্পকেতু নামে এক পুত্র এৰিলে। এদিকে তাহার অভিশাপকালও শেষ হইয়া আসিল । छषम शांश्मकम छूwब्रांबनिशाक आमाहेब्रा भशनमादग्नॉरह পুষ্পকেতুকে সিংহাসনে বসাইল, এবং সকলের লিঙ্কট বিদায় ण३ग्री •शैौत्र जहिठ ३इरणांक -ब्रिडाश्र कर्मिण । এইরূপে কলিঙ্গে, ও তৎপরে গুজরাটে মঙ্গলচণ্ডীর পূজা প্রচলিত হইয়াছিল। কবিকঙ্কণ, গুজরাট প্রতিষ্ঠাকালে বেরূপ বিভিন্ন সমাজের পরিচয় দিয়াছেন, তাহাতে র্তাহার शमtä विलिङ्ग आंठिग्न कि कि कांग्छ अधिकांद्र झिण, ठांशंद्र ক্ষুন্দর পরিচয় পাওয়া যায়। তৎপরে উজানি মগরে কিরূপে পূজা প্রচারিত হইল, তাহ এইরূপে বর্ণিত হইয়াছে। पृझम ७ ५मviठि । দেবী পুরুষের হাতে পূজা পাইয়াছেন। এবার স্ত্রীর হাতে পুজা লইতে হইবে। পদ্মার সহিত যুক্তি করিয়া শেষে দেবনৰ্তকী স্বল্পমালাকে দিয়াই তাছার পুঙ্গাপ্রচারে ইচ্ছা হইল । রত্নমালা সুধৰ্ম্ম সভায় নৃত্য আরম্ভ করিল। দেবীর মায়ায় তাহার তাল ভঙ্গ হইল। ভবানী তাছাকে অভিশাপ করিলেন যে তোমার যৌবনের বড় গৰ্ব্ব হইয়াছে। পৃথিবীতে গিয়া জন্ম গ্রহণ কর। দেবীর অভিশাপে ইছানী নগরে লক্ষপতি সদাগরের ঔরসে রজ্ঞাবতীর গর্তে রত্নমালা জন্ম লইল । পিতা মাত নাম রাখিল খুল্পনা। এমম রূপলী, এমন কমনীয় কুষ্ঠা বণিকবংশে বেম জার জন্মে নাই। পিতামাতার আদরে বারবর্ধ পৰ্য্যন্ত भूलनांब्र विदांश् श्हेण न । উজালী মগয়ে যুবক ধনপতি দত্ত নামে এক গন্ধবণিক বাস করিতেন। লহুনা নামে এক সুন্দরীর সহিত র্তাহার প্রথম বিৰাহ হয়। একদিন তিনি পাররা লইয়া খেলা করিতেছিলেন। হঠাৎ উীহার একটী পায়রা উড়িয়া গিয়া খুল্পনায় বস্ত্রাঞ্চলে লুকাইল, খুমন, ধনপতির খুড় শ্বশুরের কস্তা, ধনপতি পায়র চাছিতে গেলে, নবযৌবন খুল্পনা ভগিনীপতি সম্বন্ধ ধরিয়া ৰেণ মিষ্ট ঠাট্টা করিয়া সরিয়া পড়িলেন। খুলনার অপুৰ্ব্বরূপ দেখিয়া ধনপতির মাথা ঘুরিয়া গেল, কিরূপে তাছাকে বিৰাহ খছিধেম, তখন সেই চিন্তা প্রবল হইল। ধনপতি ধনে, মানে স্কুলেশলে নিজ সমাজে প্রধান, কাব্য নাটক পড়িরাও পণ্ডিত। इचश९ খুরমার পিতা সহমেই তাহান্ন প্রস্তাৰে সন্মত হইলেন। **ায়া ধর্মপত্তি বিবাহ করেন? তাহার জ্যেষ্ঠ স্ত্রী জাহাঙ্কে কি শিৰে। লছন সাগরের বিবাহের কথা শুনিয়াছিল। শুনিয়

    • স্থাপনাশ কৈলে প্রিয়ে রকমের কালে ।

চিন্থামণি নাশ ঞ্চৈলে কাtsয় বদলে । नीन शनःि श्टiग् ि१िtद् नl d॥ ७ लैिङ्ग१ि ।। ীেয় না লয়ে কেশ শিল্পে বিন্ধে বেশি। ● 尊 廖 廖 廖 尊 यूखि यपि cमझ cमाgन कश्चि अकान् ि। अकtनग्न ठtझे लग कग्नि प्रिंग म[#ी ।" মিষ্ট কথায় লঙ্কন ভূলিল, বিশেষতঃ সে পাচতোলা সোণ পাইয়া আর কোন আপত্তি করিল না। বিবাহের পর ধনপতি স্বাদশ-বর্ষীয়া খুল্পনাকে লহনার হস্তে সপিয়া দিয়া গৌড়যাত্র করিলেন। লহন খুল্লনাকে যথেষ্ট ভাল বাসা দেখাইতে ক্রট করিল না । “फू मर्फीएम tअझ रुक, দেখিয় লাগল্পে ধঙ্ক, সুবৰ্ণে জড়িত যেন হীরা।” লহনা সরল, তাহার দাসী দুৰ্ব্বলা অতিকুটিলা । সে লহনাকে বুঝাইল, সতিনী বাঘিনী, তাহাকে প্রশ্ৰয় দিতে নাই। প্রশ্রয় দিলে ঘোর অনিষ্ট হইবে। সরলা লহনা দাসীর কথায় ভুলিল। কিরূপে খুল্লনাকে সে স্বামীর চক্ষের বিষ করিবে, তাহার মন্ত্র তন্ত্র অনুসন্ধান করিতে লাগিল। শেষে এক জাল পত্র খাড়া করিল। তাহাতে লেখা ছিল, খুল্লন আজ হইতে ছাগল চরাইবে, টেকী শালে শুইবে, এক বেলা আধ পেট ভাত খাইবে, ছেড়া খয়া কাপড় পরিবে। খুল্পনা সেই পত্র দেখিয়া জাল বলিয়া সাব্যস্ত করিল, সে পত্র যে সদাগরের নিকট হইতে আসিয়াছে, লছন তাহা মান প্রকারে বুঝাইবার চেষ্টা করিল। অবশেষে লহন। রাগিয়া উঠিলও মারিতে গেল। খুলনার প্রকৃতি সেরূপ কলহপ্রিয় ছিল না। সে আত্মরক্ষা করিতে গেলে, তাহার অঙ্গুরটা হঠাৎ গিয়া লহনার বুকে গিয়া বাজিল, তখন লছন ষথেষ্ট প্রহার আরম্ভ করিল। অবশেষে উভয়ে স্বযুদ্ধ। মাত্র খাইয়া খুলনা জচেতন হইয়া পড়িল । প্রাণভয়ে শেষে খুল্পনা লহনার आरश्न भागप्न बांश इहेण । नक्शेदना शकद्री भूहना शश পাল লইয়া, অজয় লক্ষ্মীর কুলে বেড়াইতে চলিল, চারিদিকে শক্তপূর্ণ কৃষিক্ষেত্র, অভাগিনী খুল্লন মাখার পাতা দিয়া, ছাগ চরাইতে যাইতেছে, কৃষকগণ তাহাকে গালাগালি দিতেছে। এইরূপে অতিকষ্টে এক প্রক্ষার অন্যহারে, পত্তির বিরহবেদনায় পতিপ্রাণ খুললার এক বৎসর কাটিয়া গেল। খুলনার সেই অবস্থা লক্ষ্য করিয়া, কবিকঙ্কণ খুলনাঙ্কৰে ধারনাসা ও