বিধবা - [ అe& ] विक्षि সংহিতা,ৰশিষ্টসংহিতা প্রভৃতিতেও অনন্তপূৰ্ব্বকার গ্রহণ নিষিদ্ধ। পতিং হিস্থাপকৃষ্টং স্বমুৎকৃষ্টং স্থা নিষেবতে। বিধবা স্ত্রী অন্তপুৰ্ব্বিক, অনন্তপূৰ্ব্বক নহে, সুতরাং বিধবার নিঙ্গ্যৈৰ সা ভবেরোকে পরপূৰ্ব্বেতি চোচ্যতে।” वेिष्ट् ि५५न बिभ्रंी्ौश्च ॥७ পারস্বরগৃহস্থত্রে লিখিত আছে যে, গুরুগৃহ হইতে সমাবর্তনের পর কুমারীর পাণিগ্রহণ করিযে, কন্যাকেই কুমারী কহে। অদত্ত কস্তাই কুমারী শব্দের লক্ষ্যার্থ। যাহাকে একবার দান করা হইয়াছে, তাহার আর দান হইতে পারে না। কুমারীদানকেই বিবাহ বলা যাইতে পারে। বিবাহিতার পুনরায় দান বিবাহপদবাচ্য মহে। “জলিমুপধার কুমাৰ্য্যাঃ পশিং গৃহীয়াং ত্রিযুক্ৰিযুক্তরাদিষু” (পারস্বরগুন্থস্বত্র ) ‘কস্তাশদার্থঃ কথাতে, কন্যা কুমারী ইত্যময়ঃ, ‘কস্তাপদস্তাস্বতন্ত্রীমাত্রবচনেন’ ইত্যাদি দায়ভাগটাকায়াং আচাৰ্য্যচুড়ামণিঃ। ‘কস্তাপদস্তাপরিণীতামাত্রবচনাৎ’ ইতি রঘুনন্দনঃ। ইত্যাদি বচনে কুমারীনামেব পরিণয়ে বিবাহশয্ৰাচ্যত্বং নতুঢ়ায়াং। মনুতে লিখিত আছে যে, কন্যা একবার প্রদত্ত এবং দদানি অর্থাৎ দানও একবার হইয়া থাকে, ইহা তুইবার হয় না, সম্পত্তি সজ্জনকর্তৃক একবারই বিভক্ত হইয়া থাকে, এইরূপ কস্তার দানও একবারই হয়, দ্বিতীয়বার হয় না । “সৰ্ব্বদংশে নিপততি সক্কৎকন্ত প্রদীয়তে । সকুদাহদম্বৰ্ণনীতি স্ত্রীণ্যেতাণি সতাং সকৃৎ ॥” ( মমু ৯৪৭ ) সুতরাং এই বচনায়ুসারেও কস্তাকে একবার দান করিয়া আবার তাহাকে দান করা যায় না । অতএব দত্ত্বাকস্তার স্বামীর মৃত্যুর পর তাহার বিবাহ হইতে পারে না। আরও লিখিত আছে ষে— “যস্মৈ দস্তাং পিতা ত্বেনাং ভ্রাতা বানুমতে পিতুঃ। তং শুশ্রযেত জীবন্তং সংস্থিতঞ্চ ন লঙ্ঘয়েৎ ॥ মঙ্গলাৰ্থং স্বস্ত্যয়নং যজ্ঞস্তাসাং প্রজাপতেঃ। প্রযুজ্যতে বিবাহেষু প্ৰদানং স্বামীকারণম্।।” (মন্ত্র ৫১৫১-১৫২) "মৃতে ভর্তার স্বাধী স্ত্রী ব্রহ্মচর্য্যে ব্যবস্থিত। স্বৰ্গং গচ্ছত্যপুত্রাপি যথা তে ব্ৰহ্মচারিণঃ ॥ অপত্যলোভাং ধাতু স্ত্রী ভর্তারমতিবর্ততে। সেহ নিন্দামবাপ্নোতি পতিলোকাচ্চ হয়তে ॥ নাল্পোৎপন্ন প্রজাস্তীহ ন চাপ্যস্ত পরিগ্রছে। ন দ্বিতীয়শ্চ সাধীনাং কচিৎ ভৰ্বোপদিশুতে ॥ a sসম্বর্ণমসমাসাৰ্বামমাতৃপিতৃগোত্রজীল । জলভপুঞ্জিকা লক্টং শুভলক্ষণসংযুক্তা " (ব্যাস ২৬) "সোণ ভাৰ্যা বিলেগুন্তপূৰ্ব্বকাৰ।” (গৌতম ০) "গোবিনীতরোধ হর্বে গুরুগান্ধজাত দাৰ श्रनबामादाः जन्थूstभधूनाः उर्वाः विप्लड " (ब*ि***) XVIII ?¢२ ( ری به لا - همه دel : ) পিতা বা ভ্ৰাত যাহাকে দান করিয়াছেন,স্বাধী স্ত্রী বায়ুনবাক্যে তাহারই মুশ্রুষা করিবে। তাহার মৃত্যুর পর ব্রহ্মচৰ্য্য অবলম্বন করিয়া অবস্থান করিবে, এই ব্রহ্মচৰ্য্যপ্রভাবে তিনি পুত্রহীন হইলেও স্বর্গগমন করিবেন। যে স্ত্রী সন্তানকামনায় স্বামীকে অতিবর্তন করিয়া ব্যভিচারিণী হন, তিনি ইহলোকে নিশাগ্রস্ত ও পরলোকে পতিলোক হইতে, চু্যত হন। স্বামী ব্যতীত অপর পুরুষকর্তৃক উৎপাদিত পুত্রে স্ত্রীলোকের কোন ধৰ্ম্মকার্য হইতে পারে না। এইরূপ ব্যভিচারোৎপন্নপুত্র শাস্ত্রে পুত্রপদবাচ্যই নহে। মনু বিশেষ করিয়া বলিয়াছেন ‘ন দ্বিতীয়শ্চ সাধীনাং কচিৎ ভত্ত্বোপদিপ্ততে অতএব বিধবাস্ত্রীগণের দ্বিতীয় ভর্তাগ্রহণ বিবাহপদবাচ্য নহে। পরপুরুষ উপভোগদ্বারা স্ত্রীলোক সংসারে নিন্দনীয় হয় এবং পরকালে শৃগালযোনিতে জন্ম লয় ও নানাপ্রকার পোপরোগে আক্রান্ত হইয়া অতিশয় পীড়া ভোগ করে। যে স্ত্রী কায়মনোবাক্যে সংযত থাকিয় স্বামীকে অতিক্রম না করে, সে পতিলোক প্রাপ্ত হইয়া থাকে। সুতরাং বিধবাদিগের পুনৰ্ব্বার পত্যন্তরগ্রহণ অবৈধ। আদিত্যপুরাণে লিখিত আছে যে,— *দীর্ঘকালং ব্রহ্মচৰ্য্যং ধারণঞ্চ কমগুলোঃ । দেবরেণ স্বতোৎপত্তিদত্তকস্তা প্রীয়তে ॥ কস্তানামসবর্ণনাং বিবাহশ্চ দ্বিজাতিভিঃ। . আততায়িদ্বিজাগ্র্যাণাং ধৰ্ম্মযুদ্ধেন হিংসনমূ৷” ইত্যাদি। দীর্ঘকাল ব্রহ্মচৰ্য্য, কমণ্ডলুধারণ, দেবরদ্বারা পুত্রোৎপাদন, দত্তাকস্তার দান, দ্বিজাতির অসবর্ণ কন্যার পাণিগ্রহণ, এই সকল কলিযুগে নিষিদ্ধ। অর্থাৎ পূৰ্ব্বকালে এই সকল প্রচলিত ছিল। ‘দত্ত কস্তার দান ইহাম্বায়া বিধবার পুনরায় অন্তবরে দান নিষিদ্ধ কইয়াছে। ধৰ্ম্মশাস্ত্রে আরও লিখিত আছে যে, এই কলিযুগে দত্তক এবং ঔরস এই বিবিধ পুত্রেরই ব্যবস্থা আছে, ইহ ভিন্ন অন্ত যে সকল পুত্র তাহারা ধৰ্ম্মকাৰ্য্যে অধিকারী নহে । বিবাহ করা পুত্রের নিমিত্ব, যদি বিবাহিত বিধবার গর্ভজাত পৌনর্ভবের পুরত্ব নিষিদ্ধ হইল, তখন সুতরাং বিধবার বিবাহও নিষিদ্ধ। বিধবার গর্ভজাত পুত্রৰার যদি পিতামাতার ধৰ্ম্মকৰ্ম্মই সিদ্ধ না হইল, তাহা হইলে বিবাহের গ্রেয়োজনের অসিদ্ধিতে তাহার বিবাহ নিষিদ্ধ বুঝিতে হইবে। कथ* मद्धा ७ यांशूनखां ॐङब्रवि५ जैौब्र दिवांश् नित्यक्ष यद्भिग्नां८छ्न । 邻
পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৬০৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।