বিধি [ ७*२ ] - বিধি łł ਗ਼ਾਜ਼ਗ਼ਾਨ਼ শব্দের পরিবর্তে বিধি শস্বের ব্যবহার এবং নিম্নলিখিত প্রকারে তাহায় অর্থ ও স্থলনির্দেশ করিয়াছেন। চোদনা = প্রবর্তক বাক্য ; ইহার অন্ত নাম বিধি ও নিয়োগ। বিধিসমূহের লক্ষণ ও প্রকার ভেদ এই, প্রধান বিধি-“স্বতঃ ফলহেতুক্রিয়াবোধকঃ প্রধানবিধিঃ” যে বিধি আপনা হইতেই ক্রিয়া এবং তাহার ফলের বোধ জন্মায় अर्थीं९ शांशं प्रश्ब्र१ कलछमक ऊांशरै धथांन दिशि । cदमन “ঘজেত স্বৰ্গকামঃ স্বৰ্গকামী হইয়া যাগ করবে। অপূৰ্ব্ব, নিয়ম ও পরিসংখ্যাভেদে প্রধান বিধি তিন প্রকার। “অত্যন্তাপ্রাষ্ঠেী অপুৰ্ব্ববিধিঃ" যেখানে বিধি বিহিত কৰ্ম্ম কোন রূপেই নিষিদ্ধ হয় না, তথায় অপূৰ্ব্ববিধি জানিবে। যেমন “অহরহ: সন্ধ্যামুপালীত” দৈনন্দিন সন্ধ্যার উপাসনা করিবে ; এই উক্তি শাস্ত্র, ইচ্ছা ও স্তায় সঙ্গত এবং কোন স্থানেই এই বিধির ব্যত্যয় দেখা যায় না অর্থাৎ ইহা নিয়ত কর্তব্য। “পক্ষতোইপ্রাপ্তেী নিয়মবিধিঃ” কারণ বশতঃ শাস্ত্র বা ইচ্ছা প্রভৃতির অপ্রাপ্তি ঘটিলে তাহাকে নিয়মবিধি বলে। যেমন “খতে ভাৰ্য্যামুপেয়াৎ" ঋতুকালে ভাৰ্য্যাভিগমন করিবে ; এখানে শাস্ত্রতঃ নিয়ত বিধান থাকিলেও কদাচিৎ ইচ্ছাভাববশত: বিহিত কাৰ্য্যের অপ্রাপ্তি ঘটিতে পারে ; কিন্তু সেট দোষাবহ নহে, কেন না উক্ত রূপে এক পক্ষে বিধির বিপর্য্যর হয় বলিয়াই উহা নিয়মবিধির মধ্যে পরিগণিত হইয়াছে। “বিধেয়তৎপ্রতিপক্ষয়োঃ প্রাপ্তেী পরিসংখ্যাবিধিঃ” যাহা শাস্ত্রত এবং অমুরাগবশতঃ পাওয়া যায়, তাহা পরিসংখ্যাবিধি। যেমন ‘প্রোক্ষিতং মাসং ভূগীত’ প্রোক্ষিত (ষষ্ট্ৰীয় মন্ত্র দ্বারা সংস্কৃত ) মাংস ভোজন করিবে ; এ স্থলে প্রোক্ষিত মাংস ভক্ষণ-প্রবৃত্তি শাস্ত্রত এবং স্বভাবতঃ মাংসে মন্থরক্ত থাকাতেই সংঘটিত হইতেছে। অঙ্গবিধি,—“অঙ্গবিধিস্তু স্বতঃ ফলহেতুক্রিয়ায়াং কথমিত্যকাঙ্ক্ষাদং বিধায়কঃ” । যে বিধিতে, কি নিমিত্ত ক্রিয় করা হইতেছে ইহা জানিবার জষ্ঠ আপন হইতে আকাজ হয়, তাহাকে অঙ্গবিধি বলে। এই অজবিধি কাল, দেশ এবং কর্তায় বোধক মাত্র, এজন্য ইহা অনিয়ত ; অঙ্গৰিধিত্ব কালদেশকত্রদিবোধকতর অনিয়ত এব” । কল কথা, অঙ্গবিধিমাত্রেই প্রধান ৰিধির উপকারক অর্থাৎ মূলকশ্বের সহায়। যেমন অগ্নিহোত্র যাগে “ব্রীহিভিৰ্যজেত" স্ত্রীহি দ্বারা যাগ করবে, -দয়া জুহোতি” দধি দ্বারা হোম করিবে ইত্যাদি। অৰাস্তুর ক্রিয়াগুলি অদ্যাগ বা অঙ্গবিধি। অপৰিধিও প্রধান বিধির ছায় অপূৰ্ব্ব, নিয়ম ও পরিসংখ্যাভেদে তিন প্রকার। ক্রমশঃ উদাহরণ,— “শারদীয় পূজায়ামঈমামুপবসেৎ" মহাষ্টমীতে উপবাস কন্ধিৰে, এটা দুর্গাপূজার অঙ্গ বলিয়া অদৰিধি এবং ইহা এতদন্তশাস্ত্র, TT-E-F निप्लग्न हेक्ल अर्थवां छाब्राष्ट्रणोप्द्र ८कन भrङहे मिश्रुि श्हेउ পারে না, সুতরাং অবগুকৰ্ত্তব্য বলিয়া অপূৰ্ব্বাৰধি। “শ্রীদ্ধে ভুঞ্জীত পিতৃসেবিতমূ" শ্রাদ্ধশেষ ভোজন কল্পিৰে, এখানে শ্ৰাদ্ধশেষ ভোজন সম্বন্ধে ইচ্ছানুসারে কখন ব্যাঘাত ঘটতে পারে, অতএব কারণ বশতঃ একপক্ষে অপ্রাপ্তি ঘটায় নিয়মবিধি হইল । -বৃদ্ধিশ্রান্ধে প্রতিরামন্ত্রিতান বিপ্রান্” বৃদ্ধিশ্রান্ধে প্রাতঃকালে বিপ্রদিগকে আমন্ত্ৰণ করিৰে, এটা পরিসংখ্যাবিধি, কেননা এখানে বিহিত প্রাতঃকালের নিমন্ত্রণ অথবা পাৰ্ব্বণ শ্রান্ধের স্থায় তৎ পূৰ্ব্বদিবসীয় সারংকালের নিমন্ত্রণ এ উভয়েরই স্থায়সঙ্গত প্রাপ্তি হইতে পারে। একারণ প্রধান ও অঙ্গবিধির অন্তর্গত অপুৰ্ব্ব, নিয়ম ও পরিসংখ্যাবিধির লক্ষণ এইরূপ উক্ত হইয়াছে,—
- বিধিরত্যস্তমপ্রাপ্তেী নিয়মঃ পাক্ষিকে সতি। তত্ৰ চান্তন্ত্ৰ চ প্রাপ্তেী পরিসংখ্যা বিধীয়তেশ” (বিধিরসায়ন ) কোন কোন মতে সিন্ধরূপ ও ক্রিয়ারূপভেদে অঙ্গবিধি দুই ভাগে বিভক্ত হইয়াছে। দ্রব্য ও সংখ্যা প্রভৃতি সিন্ধরূপ ; অবশিষ্ট ক্রিয়ারূপ। ক্রিয়ারূপ অঙ্গ দ্বিবিধ । সন্নিপতোপকারক ও আরাকৃপকারক। সিদ্ধরূপ অঙ্গের (দ্রব্যাদির ) উদ্দেশে যে ক্রিয়ার বিধান, তাহা সন্নিপত্যোপকারক। “ব্রহীন অৰহস্তি” “সোমমভিমুণোতি” ইত্যাদি বাক্যে ব্রীহি ও সোমন্দ্রব্যে অবঘাত ও অভিযব ক্রিয়ার বিধান। যে স্থলে অঙ্গবিধির দ্রব্যাদির উদ্দেশ দৃষ্ট হয় না অথচ ক্রিয়ার বিধান আছে, তথায় সেই অঙ্গ আরাফ্লপকারক। পূৰ্ব্বোক্ত সন্নিপত্যোপকারক কৰ্ম্মগুলি প্রধান কৰ্ম্মের উপকারক এবং প্রধান কৰ্ম্ম তাহার উপকাৰ্য্য। এই উপকারক উপকাৰ্য্য ভাব বাক্যগম্য, প্রমাণাস্তরগম্য নহে। শেষোক্ত আরাফ্লপকারক কৰ্ম্মের সহিত প্রধান কৰ্ম্মের উপকাৰ্য্য উপকারক ভাব যাহা আছে, তাহ প্রকরণানুসারে উল্লেয়।
[ মীমাংসা দেখ ] উল্লিখিত প্রধান ও অঙ্গবিধির অন্ত প্রকারে প্রবিভাগ পরিদৃষ্ট হয়। উৎপত্তি, বিনিয়োগ, প্রয়োগ ও অধিকার। ইহার মধ্যে উৎপত্তি ও অধিকার প্রধান বিধির এবং বিনিয়োগ অঙ্গবিধির অন্তভূর্ত। “কৰ্ম্মস্বরূপমাত্ৰবোধকবিধিরুৎপত্তিবিধিঃ” যাহা কেবলমাত্র কর্তব্য কৰ্ম্মের বোধক, তাহাই উৎপত্তিবিধি। যেমন “অগ্নিহোত্ৰং স্কুহোতি” ‘অগ্নিহোত্ৰহোমেনেষ্টং ভাবয়েদিত্যত্র বিধেী কৰ্ম্মণঃ করণত্বেনাম্বয়ঃ’ অগ্নিহোত্ৰহোম দ্বারা অতীপ্সিত ফলোৎপাদম করিবে, এই উক্তি দ্বারা অগ্নিহোত্র হোম করিতে হইবে এইমাত্র বোধ হইল ; কিন্তু তাঁহাতে কি ফলের উৎপত্তি হইবে তদ্বিষয়ক কোন উপলব্ধি হইল না, একারণ উহ উৎপত্তি বিধি । “কৰ্ম্মঞ্জস্তফললাম্যবোধকে ৰিধিরধিকারবিধিঃ” কৰ্ম্মজন্ত ফলভোগিতার অববোধক বিধির নাম অধিকায় বিধি ।