বিপাশা বিপাণ্ডুর (ত্রি) ১ জতিশয় পাণ্ডুবৰ্ণ, ফেকাশে । (ন্ত্রিাং টাপ,) বিপাণ্ডুয়া । ২ মহামেদ। বিপাত (ত্রি ) পাতন। বিপাতক (ত্রি) নাশক। বিপাতন (ল্পী ) বিষ্যদন, এবভাব, গলিয়া পড়া । “দেহৰিপাতনে ৷” ( পা ৭।৩৩৯ ) বিপাদন (ক্লী) ব্যাপাদন, হত্য, বধ । বিপাদিকা ( স্ত্রী) ১ কুণ্ঠরোগভেন, পাস্কেট, চলিত প ফাট । ( অমর ) এই রোগ পারের তলায় জন্মে ; ইহাতে পায়ের সেইস্থান অত্যন্ত দাহ ও বেনাযুক্ত হয় এবং চুলকার। “কওমতী দাহরুজোপপন্ন বিপাদিক পাগতে মেৰ।” ( সুশ্রত নি• ৫ অ' ) { পাদস্ফোট দেখ। ] ২ গ্রহেলিকা । ( শলমাল ) বিপাদিত (ত্রি ) ব্যাপাদিত, বিনাশিত। বিপান (স্ত্রী) বিবেচনাপূর্বক পান। ( শুক্লধ্বজু: ১৯৭২ ) বিপাপ (ত্রি) পাপরহিত। বিধৌত পাপ। স্ক্রিয়াং টাপ । বিপাপ = নদীভেদ। ( ভারত ভীষ্মপৰ্ব্ব ) বিপাপুন (ত্রি) বিপাপ, পাপত। । তৈত্তিরীয়ত্ৰা” ২৩৩১) বিপাশ্ব (ত্রি ) পাশ্বদেশ। বিপাল ( fত্র ) পালরস্থিত, যাহাকে কেছ পালন করে না। “অনির্দশাহাং গাং হুতাং বৃত্তান দেযপশুংস্তথা। স পালান বা বিপালান বা ন দণ্ড্যান মচুরত্ৰবীৎ।” (मृष्ट्र ४।२8२) ‘প্রস্তুতাং গামনিৰ্গতদশাহাং তথা চক্রশূলাঙ্কিতোংহুষ্টবৃন্ধান দেবসম্বন্ধিপশু পালসহিতা পালরহিতান বা শস্তভক্ষণপ্রবৃত্তান মন্থরদও্যান আহ। (কুন্ত্রক ) বিপাশ (স্ত্রী) বিপাশা নদী। (অমর) “গাৰেব গুত্রে মাতর রিহণে বিপাট ছুতুলী পয়সা জবেতে ॥” (ঋক্ ৩৩৩৯ ) ‘বিপাট কুলবিপাটনাৎ বিপাশনাৎ শতপুত্রমরণোদ্ভূততমোবৃতেলু মুর্যোবশিষ্টস্ত পাশা অন্তাং ব্যপান্তস্ত বিমোচনাৰ বিপাট, শুতুলী এতয়ামকে নষ্ঠেী (সারণ) [ বিপাশা দেখ ] বিপাশ (ত্রি )১ পাশরহিত। ২ পাশাবিশিষ্ট। ও বরুণ। (হরিবংশ) दि१ी्न ( ौ ) शांभश्७ि । ( निङ्गङ 8॥७) বিপাশ, মধ্য প্রদেশের সাগর জেলার দক্ষিণপশ্চিম সীমান্ত দিয়া প্রবাছিত একটা নদী। ভোপাল রাজ্যের শিয়মে বিভাগের পৰ্ব্বতমালা হইতে সমুদ্ভূত। ইহাও বর্তমান সময়ে বিয়াস মদী নামে প্রসিদ্ধ। পুরাণে এই নদী ৰিন্ধ্যপাদপ্রস্থত বলিয়া উক্ত আছে – - "', και 5,4", " : *.. હિંદું や
- કર્ક8 માં
বিপাশ “তথাস্ত পিঞ্জলিশ্রোণিৰ্ব্বিপাশা বধূলানী।” (মার্কণ্ডেয়পুরাণ ৫৭২২ ) जांबांग्न बांभमगूग्रांप्५ uई नशैौ अकांश व जकन्सर्वङ रुहेष्ठ বহির্গত লিখিত হইয়াছে। ( বামনপু ১৩২৭ ) সাগর নগর হইতে উত্তরপূৰ্ব্বদিকে প্রায় ১• মাইল পথের উপর ১৮৩২ খৃষ্টাৰো কর্ণেল প্রেস্গ্রেভ একটা সুন্দর লৌহ গঠিত ঝালা সেতু নিৰ্ম্মাণ করান। দানো জেলার নরসিংহগড়ের নিকট এই নদী সোণার মদীতে আসিয়া মিশিয়াছে। বিপাশা সা] (স্ত্রী) পাশং বিমোচরতীতি (সত্যাপপাশেতি। প৷ ৩১২৫) ইতি বিমোচনে শিচ, তত: পচান্তচ, ১ নদীবিশেষ । পঞ্জাব প্রদেশে প্রবাহিত পঞ্চনদের একতম। গ্ৰীক ভৌগোनिरुश५ हेशष्क Hyphasis नांटम अडिश्डि कब्रिब्रांtइन। কুল্লুর তুষারমণ্ডিত পৰ্ব্বতশৃঙ্গ (সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে ১৩৩২৬ ফিট উচ্চ ) হইতে উদ্ভূত হইয়া মন্দিরাজ্য পরিভ্রমণাত্তর কাঙড় জেলার পূৰ্ব্বসীমান্তস্থিত সজোল নগর পার্শ্ব দিয়া উক্ত জেলার প্রবেশ করিয়াছে। এই নদী উৎপত্তিস্থান হইতে পৰ্ব্বতবক্ষে প্রতি মাইলে প্রায় ১২৬ ফিট, অবতরণ করিয়াছে। কাঙড়। জেলায় ইহার স্বাভাবিক প্রপতন প্রতি মাইলে ৭ ফিট মাত্র। সত্যোলে নদী বক্ষের উচ্চতা ১৮২০ ফিট ; অতঃপর মীরথল ঘাটের নিকট যেখানে ইহা সমতলক্ষেত্রে পতিত হইয়াছে, সেখানকার উচ্চতা প্রায় হাজার ফিট। কাঙড়া জেলার রেহ, গ্রামের নিকট এই নদী ত্রিধ বিভক্ত হইয়া মীরথল অতিক্রম করিয়া কিছু দূরে পুনরায় পরস্পরে মিলিত হইয়াছে। বিপাসার নিম্ন পাৰ্ব্বত্যগতির অনেক স্থলেই পারাপারের বিশেষ বনোবস্ত আছে। কোন কোন স্থলে বায়ুপূর্ণ চৰ্ম্মনিৰ্ম্মিত “দরাই” প্রচলিত দেখা যায়। হুসিয়ারপুর জেলার শিবালিক শৈলের নিকট আসিয়া এই নদী উত্তরাভিমুখে প্রবাহিত হইয়া হসিয়ারপুর ও কাঙড়া জেলাকে পৃথক্ করিয়া রাখিয়াছে। তৎপরে পুনরায় বক্রগতিতে উক্ত শিবালিক শৈলের পাদমূল পৰ্যটন করিয়া দক্ষিণাভিমুখী গতিতে হলিয়ারপুর ও গুরুদাসপুরের মধ্য দিয়া চলিয়া গিয়াছে। এই পর্যন্ত নদীর তীরভূমি বালুকাময় পলিতে পূর্ণ এবং সময় সময় উহা বস্তাম্বারা প্লাবিত হয়। মূল নদীর গতির স্থিরতা না থাকায় উহার মধ্যে মধ্যে সুগভীর খাত ও দ্বীপমালার উৎপত্তি হইয়াছে। গ্ৰীয়ে নদীর জলের গভীরতা ৫ ফুট মাত্র এবং বর্ষা ঋতুতে জল প্রায় ১৫ ফুট উচ্চে উঠে। জলের স্বল্পতানিৰন্ধন এখানকার নৌকাগুলির তলা সাধারণতঃ চেপ্টা । জালন্ধর জেলায় প্রবেশ করিয়া বিপাসা নদী অমৃতসর ও কাপুরথলা রাজ্যের সীমারূপে প্রবাহিত হইয়াছে। উজীর ■*