3. * ৰাজাল সাহিত্য শক্তপ্রভাব
- কোন সময়ে ব্রজলাল চতীয় অনুবাদ প্রকাশ করেন, তাহ बांब बांब नाहे । छैशद्र छांश शग्निtण छैशंइ aइ उषांनैौ aयनांन € क्लश्रृंमांब्राँग्रtभग्न झूर्शीमत्रण हरेंtछ cथॉछैौन दलिग्नां भtन हहैrय । , ,
কৰি জপনারায়ণের পর কবি কমললোচন চণ্ডিকা-বিজয় বা কালীযুদ্ধ গ্রন্থ লিখির রঙ্গপুর অঞ্চলে প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছেন। এই গ্রন্থ খানি অতি বৃহৎ, ১৪৬ অধ্যায়ে বিভক্ত। গ্রন্থ মধ্যে কৰি এইরূপ আত্মপরিচয় দিয়াছেন,— “cषांफूषिाँ नग्नकांब्र, चांडूह **भगं। ठांब, ज्जिीश्ब्र-छ्८जुद्ध छ३शैम्न । छफूक्षाशैौ मूलशमनं, পুরাণের সাছি মান, ऐक्tग बिछ एईtüब्र ठौग्न ॥ छब्रक बांग्लीtङ शब्ल, शभूमांथ शर्ण१ब्र, پو( मांभ मेौकन्नञtजtळम । জঙ্কি! কৃপার লোশ, চণ্ডিকা-বিজয় ভাবে, लिटब्र अग्नि वैमांथ5ग्रण ॥” উদ্ধৃত শ্লোকে যে আঙ্গুয়া পরগণা ও ঘর্ঘটের উল্লেখ আছে, উহা বর্তমান রংপুর জেলার মিঠাপুর থানার অন্তর্গত, ঘর্ঘট এক্ষণে ঘাঘট নদী নামে প্রসিদ্ধ। দিল্লীশ্বর-সুত্তের জায়গীর দেখিয়া মনে হয় কৰি দিল্লীশ্বর শাহজাহানের পুত্র শাহমুজার সমসাময়িক ছিলেন। শাহসুজা ১৬৩৯ হইতে ১৬৬৩ খৃষ্টাব্দ পৰ্য্যন্ত বাঙ্গালার সুবেদারী করেন, এরূপস্থলে কবিকে আমরা জাড়াই শত বৎসরের পুৰ্ব্ববর্তী বলিয়া মনে করিতে পারি। দ্বিজ কমললোচনের রচনা অনেক স্থানে সুললিত ও ভাবেদীপক। তবে কবি রূপনারায়ণের রচনায় মত র্তাহার গ্রন্থে ভাষার ওজন্বিত ও মাধুৰ্য নাই। রূপনারায়ণ যেরূপ বিবিধ রাগ রাগিণী আশ্রয় করিয়াছেন, কমললোচনের গ্রন্থে সেরূপ মাই, কেবল ওড়-ৰসস্তু রাগ, গীত কর্ণাটরাগ, গীত নাচারী এই কয়েকটী রাগ এবং পয়ার ও ত্রিপদী ছন্দ গাত্র দেখা যায়। তবে কমললোচনের গ্রন্থেলৈ সময়ের ব্যবহৃত অলঙ্কার, মন্ত্ৰ শস্ত্র, বাস্ত যজ্ঞ, শিল্পদ্রব্য, খাপ্ত সামগ্রী ও পুঞ্জ। সামগ্রীর বেশ পরিচয় পাওয়া যায়। কবি নিজে শাক্ত হইলেও অনেক স্থানে তিনি বৈষ্ণব কবিগণের অনুসরণ করিয়াছেন, তাহার গ্রন্থে মধ্যে মধ্যে কতকগুলি ধুৰ্যায় বৈষ্ণৰ কবিগণের অনুকরণ স্পষ্টই প্রকাশিত शऐबारह, यथा-- "मई कची अब tश्री नजनि । छtथ वै९.”४ भष्म क्विन ब्रजचेौ r “eাষের ওপ xধ,ী। अtfम ¢कब witनश्चिta नांड़ेि हु”
- कमण-cगांध्रबङ्ग कलिक-बिबदबू यश्नांtधब्र ভণিতাও মাৰে ।
[ \e J বাঙ্গাল সাহিত্য (শাক্তপ্রভাব) মাঝে পাওয়া যায়। কবির জাঙ্ক-পরিচয়ে তাহার পিতার নাম যন্ত্রনাথ পাইয়াছি। চণ্ডিকা-বিজয়ের মধ্যে— "ब्रस्त्र गोख क्ष हुछ विब्रक्लिज वडूनांtश, नइध भएफू बन्विश् छणवशै” । ইত্যাদি উক্তি হইতেও মনে হয়, যদুনাথই প্রথমে চণ্ডিকাবিজয় রচনা করেন, তৎপরে তাহার পুত্র কমললোচন তাহাই পরিবদ্ধিত করিয়া থাকিবেন। পদরচনায় কমললোচন অপেক্ষ যন্ত্রনাথই কৃতিত্ব দেখাইয়াছেন। তাহার একটা সুন্দর পদ উদ্ভূত হইল,— “बाछि कि cशृथनू शब्रिजिष्ठ इब्रtणौघ्नौ । गश्हण ।ेखtब्र मनन-यूंजि ८द्वि ॥ $IÉछ c३% गिब्रांछिठ कैंIह । কাছ পর লম্বিত বিনোদ জর"উ । পারিজতিমালা গলে গিরিবাগ । গিরিগণ্ডে দোলত লোহিতাক্ষ মালা ॥ মলয়জ পঙ্ক প্রলেপ জঙ্গ চার । চিত্ত ধূলিভূষণ ত্ৰিজগত গুরু ॥ লেছি লেণ্ডিতাম্বর অরুণ জিনি লোহা । बांशांचग्न कैंiए शलक्ष प्रण cभाइ ॥ হরগেী লিখে গৌরীপরিং লোকাই । यकूनांश ऍडग्र कब्रन दलि छ३ ॥” উপরোক্ত শাক্ত কবিগণ ব্যতীত মহাভাগবতপুরাণোক্ত ঐরামচন্দ্রের দুর্গোৎসব অবলম্বন করিয়াও বহু কবি তুর্গামাহাত্ম্য প্রচার করিয়া গিয়াছেন। তন্মধ্যে কলি দীনদয়ালের দুর্গাভক্তিচিন্তামণি ও রামপ্রসাদের দুর্গাপঞ্চরাত্র এই দুখানি উৎকৃষ্ট গ্রন্থ বলিয়া গ্রহণ করিতে পারি। কবি দীনদয়াল প্রসিদ্ধ কায়স্থকবি দুর্গামঙ্গল-রচয়িতা কবি রূপনারায়ণের পুত্র, তিনিও পিতার স্থায়, শ্ৰীনাথের নাম বারংবার উল্লেখ করিয়া গিয়াছেন, যথা“মহাভাগবত সার, তত্ত্বকথা কুৰিস্তার, পরম পবিত্র স্বধীশ্ৰেণী । ইনখচয়ণ আশে, স্বয়াল সরল ভাযে, भन्न छुर्भाङखि लुिबिमि ” “পিতা আপনারায়ণ মাষ্ঠ যে তারি। विकtछ १ग्रांल छूर्भाङसि-फ़िछात्र१ि ॥* शैननब्रॉष्णब प्रकन गब्रग ७ गब्रण शहैरण७ ॐांशद्र ब्रफ़न রূপনারায়ণ ঘোষের রচনার নিকট অতি হীন বলিয়kগণ্য হইবে, উাহার পিতৃদেবের ক্ষীয় তাহার রচনায় সেরূপ গুঞ্জস্বিত, লাগিলু বা সেরূপ কৰি নাই। তাছার বই পরে জগৎরাম । রায়ের পুত্র রামপ্রসাদ ১৬৭৭ শকের নিকটবর্তী সমস্ত্ৰৈ কুৰ্গাপঞ্চস্বাক্স রচনা করেন। কেহ কেহ মনে করেন, রামপ্রগায়ের পিত; ज*९बांम ब्राङ्गहे झर्नींगषत्रांब-ब्राग्निष्ठ, सं★९ब्राम ब्राइ ब्रांम