ཟླད། ཟླ་རྒན ངྒ 萨 করিয়াছেন। অতি স্বসভ্য ভারতবৰীয় ব্রাহ্মণগণ অসগোত্র বিবাহ সমাজে জলগোত্র বিবাহের প্রথা লোপ পাইয়াছে। স্পেন্সার লেনানের যুক্তি ও উদাহরণ উদ্ধৃত করিয়া এই সিদ্ধান্ত খণ্ডন बिबांग्लङ्ङ्गहें श्रृंक्रभांउँौ । লেনান বলেন, অসভ্যসমাজে কন্যানিধন করার প্রথা প্রচলিত ছিল, এই নিমিত্ত কস্তার সংখ্যা অল্প হওয়ায় বিষাক্ষার্থ कछांश्च4 कब्र छूहउ । शर्साई c~ानाब्र• dहे खेडग्न निकाल খণ্ডন করিয়াছেন। তিনি বলেন, অসভ্য সমাজে যেমন কষ্ঠা নিধন করা হষ্টত, তেমনি যুদ্ধবিগ্ৰছে অনেক পুরুষ ও নিহত হুইত, সুতরাং কেবল কন্যার সংখ্যাই যে কম হুইত, ইহা বলা যাইতে পারে না । যে সমাজে কন্যায় সংথ্যা হ্রাস হয়, সে সমাজে বহুবিবাহ প্রথা অসম্ভব হৃষ্টয় পড়ে। লেনান নিজেই লিথিয়াছেন, ফিউমিয়ানগণ কন্যাহরণ করিয়া বিবাহ করিয়া থাকে এবং উহাদের মধ্যে বহুবিবাহ যথেষ্ট প্রচলিভ। বহুবিবাহ কস্তাসংখ্যাল্পতার পরিচায়ক নহে। তার্স-মেনিয়ানগণের মধ্যে বহুবিবাহ অত্যস্ত প্রচলিত। লায়ড ( Lyd ) লিথিয়াছেন, উহাদের মধ্যে অপহৃত কস্তার বিবাহ যথেষ্ট দেখিভে পাওর বায় । আদিম অধিবাসিগণের মধ্যে অষ্ট্রেলিয়ার অধিকাংশ লোকেরই ছুইটী স্ত্রী। কুইন্সলাণ্ডের মাকাডাম জাতীয় লোকদের মধ্যে স্ত্রীলোকদের সংখ্য অত্যন্ত বেশী। কিন্তু প্রত্যেক লোকেরই ছুইটী হইতে পাঁচটা স্ত্রী থাকে। দক্ষিণ আমেরিকার তাকোট জাতীয় লোকদের মধ্যে বহুবিবাহ ও স্ত্রীহরণ গথা যুগপৎ দেখিতে পাওয়া যায়। দক্ষিণ আমেরিকার ব্রাজিলিয়ানগণের মধ্যেও এই উভয় প্রথা যুগপৎ প্রচলিত রহিয়াছে। কারিবগণের মধ্যেও এই উভয় প্রথাই পরিলক্ষিভ হয়। হামবোট (Humboldt) এই সম্বন্ধে বহু উদাহরণ প্রদর্শন করিয়াছেন। সুতরাং কস্তার অভাবনিবন্ধনই যে স্ত্রীহরণপূৰ্ব্বক পাণিগ্রহণ প্রথার স্মৃষ্টি হইয়াছে, এ কথা বলা যাইতে পারে না । ম্যাকলেনানের অপর একটা সিদ্ধান্ত এই যে, বালিকা হত্যাতে কস্তার হ্রাস হয়,—ইহার ফলে আদিম সমাজে স্ত্রীহরণ s ges#sz (Polyn dry ) প্রথা প্রবর্কিত হষ্টয়া থাকে। এই সিন্ধান্ত ও যুক্তিসঙ্গত নহে। কেন না, তাসমেনিয়ান, त्र:हेলিয়ান, ডাকোট ও ব্রাজিলিয়ানগণের মধ্যে আদৌ বহুउर्दुरूठा झूटे श्ब्र न । এসকুইমোদিগের মধ্যে এই প্রথা প্রচলিত আছে । কিন্তু ইহারা স্ত্রীছরণ করা কাছাকে বলে আনীে তাৰ জানে না । টোডাদের মধ্যে বহুভৰ্ত্তকতা প্রচলিত আছে ৰটে, কিন্তু ইহান্ধের মধ্যে অপহরণপূর্বক পাণিগ্রহণ લશ একবারেই প্রচলিত মাই। - - XVIII" ১৮৩ __૧૨ ] তোমাক, নিউজিলাওরে, লেপচ, ও কালিফর্মিম-নিবাসী দের মধ্যে সগোত্র ও জলগোজ प्लेजब প্রকার বিবাহপ্রথা বর্তমান। ফিউজিয়ান, কারি, এসকুইর্মে, বায়ণ, হটেনটট ও প্রাচীন ठूनभtभङ्ग थप्था वइश्विाश् ७ यहउर्दुरुज्र ब्रिगहिज्र इङ्ग । ইরোকোইল এবং কিপোয় জাতীয় লোকদের মধ্যে আীে । অপহরণপূর্বক বিবাহ প্রথা নাই । -. স্পেনসার বলেন, কষ্ট অপহরণপূর্বক স্ত্রীগ্রহণপ্রথা কস্তাবধনিবন্ধন কম্ভার অভাবজনিত মছে । আদিম সমাজে স্ত্রীরত্নও অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে পরিগণিত ছিল। এইরূপ সমাজে যুদ্ধবিগ্রহের ফলে বিজয়ীপক্ষ বিল্পিতগণের সকল প্রকায় সম্পত্তিই লুণ্ঠন করিয়া লইভ, তন্মধ্যে রমণী অপহরণও অন্ততম। রমণীগণ দাগীরূপে, উপপত্নীরূপে ও স্ত্রীরূপে ব্যবহৃত হইত। অসভ্য সমাজে এই প্রকারে নারীহরণ প্রথার অভাব ছিল না । টারনার লিখিয়াছেন, সামোয়াতে বিজয়ীরা যখন লুষ্টিত সম্পত্তি বিভাগ করিয়া লইত, ভখন অপহৃত স্ত্রীলোকও বিজয়িগণ বিভাগানুসারে প্রাপ্ত ইষ্টত । ইলিয়াড পাঠেও জানা যায়, প্রাচীন গ্রীকৃগণ পবিত্র ইটয়ান নগর লুণ্ঠন করিয়া যে সকল স্ত্রী প্রাপ্ত হয়, তাহাদিগকে তাহারা আপনাদের মধ্যে বিভাগ করিয়া লইয়াছিল। আধুনিক ইতিহাসেও এরূপ ঘটনার অভাব নাই। এতস্থার স প্রমাণ হয় যে, সময়বিজয়ের সহিত স্ত্রীহরণব্যাপার পুরাকালের নিত্য ঘটনা। কালে এইরূপে স্ত্রস্থরণ বীরত্বগৌরবের পরিচায়ক হইয়া উঠিল । সমাজে স্ত্রী-জাপহারীর সবিশেষ সন্মামিত হইত। এইরূপে অসগোত্রে বিবা প্রথা গেীয়বজনক বলিয়া মানব সমাজে আদৃত হইতে আয়ন্ধ হয়। অবশেষে সাধারণ বিবাহেও অধুন এই সমর সাজসজ্জা ও ধমধম.গৌরবজনক বলিয়া বিবেচিত হইয়া আসিতেছে। তাই এখনও আমরা এদেশেও অধিকাংশ স্বানেই বিবাহে এক প্রকার সমরাড়ম্বর দেখিতে পাই। মহাভারতে কৃষ্ঠাপহরণ পূৰ্ব্বক বিবাহের উদাহরণ রহিয়াছে। মনুসংহিতার বে আট প্রকায় বিবাহ আছে, তন্মধ্যে রাক্ষস ও পৈশাচ বিবাহ श्राप्तिम भयझांज़ दियांtश्ब्रछे भैठशनिफ्यूङि । ब्रां★न दियाइ সম্বন্ধে মনু লিখিয়াছেন “हफ छिड़ क छिड़ छ cङ्गलिढौ२ ब्रमठौ* श्रृंहां९ ।। প্রসহ কস্তা-হরণং রাক্ষসে বিধিরুচ্যতে ॥” ( মন্ত্র ৩৩৩ ) মেধাস্তথি বলেন, কষ্ঠাপক্ষ হইতে বলপূর্বক কষ্ট হরণ করিয়া আনিয়া কন্যাবিবাহ করাই স্বাক্ষস বিবাহ। এই অবস্থায় কgা প্রদানে যদি কোন প্রতিবন্ধকতা ঘটে, তবে দণ্ডকাষ্ঠাধি दाङ्गा यठि •क्ररक टॉम्नहेिब्र ब थwगानि चब्रि निदछ कब्रिज ७व aाकाब्रभूव्रझुर्की ि८च्छ कब्रिो ख्छ भ”श्न" कब्र दल्न ।
পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৭২৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।