বিবাহ ৭৩১ ] বিবাহ श्रेग९ छाशबा खरे कनः गजा सकाशत्र ভাব अन्तर्मन क्रा। ७धन ,ि उशन्न प्कोमाश्त्व सूतक विश्७ बन्न হয়, তা হইলেও উছার আত্মীয় স্বজনের পক্ষে বিবাহের সময়ে নানা প্রকার অনিচ্ছ ও কপট ক্রোধের অভিনয় করিয়া থাকে। निमाहेदानौ श्रांब्रदानग्न भएषा श्रांद्र७ यांङ्गांवाड़ि । हेशएलद्र ককাগণ বেশী বয়সে বিবাহিত হইয় থাকে। এমন কি, বিবাহের পূর্বেও কাহারও কাহারও কোমারহর" দুটা शाब्र । अरुtवंtष cगई cकोभांब्रश्त्वई बग्न इहेछ थोरक । কিন্তু বিবাহের প্রস্তাব উত্থাপিত হইলেই প্রণয়ীর প্রতি কপট ক্রোধ প্রদর্শিত হইতে আরন্ধ হয়। মনে প্রাণে উছার স্বীয় প্রণয়ী প্রস্তাবিত বরকে ভাল বাসে, কিন্তু আমীর স্বজনের | সম্মুথে উহাকে গ্রহার করে, উহাকে লক্ষ্য করিয়া লোষ্ট্র নিক্ষেপ | করে, তাহাতে উছার দেহ ক্ষত বিক্ষত হইয় পড়ে। এমন কি, উহাকে কামড়ায়, পদাঘাত করে, প্রহার করে এবং নিজে ক্রুদ্ধার স্থায় ও ভীতায় স্থায় চীৎকার করিতে থাকে। যে যুবতী এই সকল কপট ভাব অধিক মাত্রায় প্রদর্শন করে, সমাজে সেই অধিকতর লজ্জাবতী মেয়ে বলিয়া সমাদৃত হয়। পতির বাটতে ধাওয়ার সময়ে উহার কুররীর স্তায় মুক্তকণ্ঠে গগন বিদীর্ণ করিয়া রোদন করিতে থাকে। মুজে (Muzo) নামে এক জাতীয় লোক আছে। ইহাদের কন্যায় বিবাহ-প্রস্তাব হইয়া গেলে বর কন্যা দেখিতে সমাগত হয়। তিন দিন পর্য্যন্ত উহাকে কস্তা তোষণ করিতে হয়। এই সময়ে কন্যা উহাকে মুষ্ট্যাঘাতে ও চপেটাঘাতে উত্তম রূপে প্রহার করিতে থাকে। তিন দিবল গত হইলে রুষ্ট চষ্ট্ৰী পরিতুষ্ট হইয়া রন্ধন করিয়া বরের সেবা করিতে থাকে। এই প্রতিকুলাচার কোথাও কোন কপটতার অভিনয়ন্থচক, কোথাও বা যথার্থই স্ত্রীজনস্বভাবসুলভ লজ্জাশীলতামূলক। স্থান-বিশেষে কন্যাপক্ষের স্ত্রীলোকেরাও বরের প্রতি নানাপ্রকার বিরুদ্ধাচরণ করিরা থাকে। অধিকাংশ স্থলেই এইরূপ প্রতিকূল কপট প্রতিকুল মাত্র। স্বমাত্রার মেয়ের বিবাহের সময়ে বরকে নানাপ্রকারে কপট বাধা প্রদান করে। কস্তাও উহাদের সঙ্গে যোগ দেয় । আর্কেনিয়ানগণের বিবাহ-সভা রমণীগণের রণস্বগী বলিয়া প্রতিভাত হয়। যুখে যুখে রমণী অস্ত্রাদি সঙ্গ বার সাজে সাজিয়া কষ্ঠাসংরক্ষণার্থ নিযুক্ত হয়, উছার হাতে গদা ও লোই লইয়া বিবাহ স্থলে উপস্থিত থাকে। বয়কে কপট বাধা দেওয়াই এই জাতীয় লোকদের বিবাহপ্রথার একটা ७थंश्tनखक्ष खाच्यः । কামাষ্ট্রকাতে বিবাহপ্রণালী দেখিলে বিদেশীয় দর্শকের মনে প্রথমে আতঙ্কের উদয় হয়। কস্তার গ্রামস্থ নারীগণ · একত্র হইয়া কঙ্কার সংরক্ষণার্থ একত্র হয়। উহার নানাপ্রকার অন্ত্রধায়ণ করিয়া বীরাঙ্গনাবেশে বিবাহ-সভাকে চষ্ট্ৰীযুদ্ধের লীলাম্বলীতে পরিণত করে। বাস্তবিক এই সময়ে কোন প্রকার রক্তারক্তি খুনখুনি ন হইলেও স্ত্রীলোকের এমন ভাবে কন্যাকে সংরক্ষণ করিয়া থাকে যে কম্ভাকে একাকিনী প্রাপ্ত হওয়া বা অল্প সংখ্যক সঙ্গিনী সহ প্রাপ্ত হওয়া বরের পক্ষে একান্ত কঠিন হইয় উঠে। মনুসংহিতায় যে প্রকার রাক্ষস বিবাহের বিবরণ আছে, অসভ্য জাতীয় অনেক লোকের মধ্যে সেই প্রকায় প্রথা দেখিতে পাওয়া যায়। ইতঃপূৰ্ব্বে সে সম্বন্ধে অনেক উদাহরণ প্রদত্ত হইয়াছে । আর্কেলিয়ান, গোও, গণ্ডোর ( dundor ) ও মাপুছা ( Mapucua ) প্রভৃতি জাতীয় লোকের মধ্যে এই প্রথা বহু প্রচলিভ আছে। এদেশের বাগদী, লেপচা "তি জাতির মধ্যে এখনও এই সকল লুপ্তপ্রায় প্রথা পরিলক্ষিত হয়।
- ¢e&¢l ( I'olyuudry ) সমাজের আদিম সময়ে বছভর্তুকত প্রচলিভ ছিল। এখনও কোন কোন স্থানে এই প্রথা প্রচলিত আছে। মহাভারত পাঠে জানা যায়, বহুভত্ত্বকতা প্রথা বেদবিরুদ্ধ। বেল বহুভক্ট্রকতাবিবাহ প্রথার সমর্থক নহে। পঞ্চ পাণ্ডবের সহিত দৌপদীর বিবাহ দান সম্বন্ধে দ্রুপদ রাজা শাস্ত্রসিদ্ধাস্ত ও লোকাচারের দোহাই দিয়া প্রভূত আপত্তি উত্থাপন করিয়াছিলেন। অর্জুন লক্ষ্যবেধ করির দ্রৌপদীকে লাভ করিলেন। তখন দ্রৌপদীর বিবাহের প্রস্তাব উত্থাপিত হইল। যুধিষ্ঠির বলিলেন, "বনবাসে আগমন কালে মা বলিয়া দিয়াছেন যাহা লাভ করিযে, তাহা তোমরা পঞ্চ ভ্ৰাতাই ভোগ করবে। আমাওঁ মাতার নিকট সেই প্রতিজ্ঞ করিয়া আসিয়াছি। এই প্রতিজ্ঞ অনুসারে দ্রৌপদী আমাদের পঞ্চ ভ্রাতারই মহিষী হুইবেন । ইনি আমুপের্বিক নিয়মানুসারে আমাদের পঞ্চ ভ্রাতারই পাণিগ্রহণ করিবেন। যুধিষ্ঠিরের এই বাক্য শুনিয়া ক্রপদ বিস্মিত হইয়া বলিলেন :
•একস্ত বছো বিহিত মহিধ্য: কুরুনলন। নৈকস্তাবছবঃ পুংসঃ শ্রায়স্তে পতয় কচিৎ ॥ লোকবেন্ধবিরুদ্ধং ত্বং না ধৰ্ম্মং ধৰ্ম্মবিছুচিঃ। কওঁ,মৰলি কেন্তে বস্থাৎ তে বুদ্ধিমীদৃঙ্গ।" ( ठाँद्र७ st**¢॥२१-२४ ) অর্থাৎ হে কুরুন্দন ! শাস্ত্রে এক পুরুধের অনেক মহিষীর বিধান দেখিভে পাওয়া যায়, কিন্তু এক স্ত্রীর বহু পত্তির কথা কোথাও শুনিতে পাওয়া যায় না। যুধিষ্ঠির তুমি গুচি ও ধৰ্ম্মবিং,