পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৭৪০

*. ዃኑ ዛጽ .م 3. বিৰাহ । [ ક્રેઈ ?" & বিবাহ : - - - 7- * - .. ལས་ཆེ་མན་ -z- ية تشو המסתמכשש. : ---- تجا۔ BBBB BBBBB BBBBBB BB BBB BBBBD S DD DDD DD DD BB BBBB BBBS BttttDS বিচাৰ্য্যতাম বদি কাচিদাপন্নাসা স্থাৎ তপ্ত ভাৰ্য্যায়।” w, cनौब्राभिरू ७ चाभूनिरु ब्रांजाएरब वह बिषांcरुग्न रुथी সকলেরই স্থতি। রটা কুলীনগণের মধ্যে অৰ্দ্ধ শঙ্কুৰী পূৰ্ব্বে অনেকেই শতাধিক বিবাহ করিতেন। ভারতবর্ষের ভায় বহুপত্নীকতার প্রভাব বোধ হয় জগতের অষ্ঠ কোন স্থানেই ছিল না । তবে বৈদেশিক মুসলমাপসমাজে এখনও বহু বিবাহের অভাব নাই। 4, यहन्फ्रैंौकष्टांग्न श्रण१था ऐंठमांश्ङ्ग* यांtछ् । श्रां२ांग्न पञ*ब्र পক্ষে বহন্তৰ্ভূকতার উদাহরণ অতি বিয়ল। বেদে এই প্রথার वदडईकठ छैमांङ्ग्न° तां ॐ८झथ cमशिtङ *ां७ग्नां शांग्न मां । Polyandr ঋগ বেদে একটা হুক্ত আছে, সেই হুক্তটা দেখিয়া কেহ কেহ মনে করিতে পারেন যে, প্রাচীন যে সময়ে ৰছতর্ভুকত প্রথা প্রচলিত ছিল, সে হুঙ্কট এই :“সোমঃ প্রথমে বিবিদে গন্ধৰ্ব্বো বিবিদ উত্তরঃ रुकैौग्ग्रां बधि:ं *ङिशनैौक्षरख मश्शास्राः ।।” (०•म्, vsश्') অর্থাৎ সোম তোমার প্রথম বিবাহ করেন, পরে গন্ধৰ্ব্ব বিবাহ করেন, অগ্নি তোমার তৃতীয় পতি, এবং মনুষ্য তোমার চতুর্থ পতি । w ইহায় পরের ঋক্ট এই বাক্যের পোবক যথা— “সোমো দদদগন্ধৰ্ব্বায় গন্ধৰ্ব্বে দদদগ্নয়ে। রয়িঞ্চ পুত্রাংশ্চাদাদfা মহমথো ইমাম্।” অর্থাৎ গোম এই নারীকে গন্ধৰ্ব্বকে দিলেন, গন্ধৰ্ব্ব অগ্নিকে tললেন, অগ্নি ধন পুত্রগক এই রমণী আমাকে প্রদান করিলেন। ! এতদ্বারা নারীর বহুপত্নীকতাসম্বন্ধে সিদ্ধাপ্ত সংস্থাপিত | ংটতে পারে না। বেগ মানবসমাজের जाभाविक जीव । নছেন ; সুতরাং তাহাদের সহিত কস্তার মানবীর সম্পর্ক ও সম্বন্ধ অগস্তক। ঋগ বেদে এক নারীর বহুপতির উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায় না। অপর পক্ষে শ্রুতিতে স্পষ্টই লিখিত ; शहैद्र!रए ३-- \ ১ । “নৈকস্তাঃ যহবঃ সহ পতয়ঃ” অর্থাৎ এক নারীর বন্ধ সহ পতি নিষিদ্ধ। - ২। "রৈকাং রুশনাং ঘরোয়ুপয়ো পরিধ্যবরতি । তন্মাল্লোকো ীে পর্তী বিক্ষেত ।* *অর্থাৎ যেমন এক রঙ্গ দুই ঘূপে বেটন করা যায় না, সেইরূপ এঙ্ক স্ত্রী হুই পুরুষ বিবাহ করিতে পারে না । প্রথম শ্রতিটা এ সম্বন্ধে তৃত দৃঢ়তর নিষেধৰাচক নহে। কেমন -সহ পতয়ঃ” শঙ্গেয় অর্থ এই ষে এক স্ত্রীর যুগপৎ अर्था९ Jरु जभाग्न अह्मरु भछि थोकिएङ •ोरङ्ग न, किस्त्र छिप्न | t | i | 锡、 পতিত্বের আশঙ্কায় দ্রুপদ রাজাৰখন আপত্তি করিয়া বলিয়াছিলেন–জীদিগের বহু পত্তিগ্রহ বেদবিরুদ্ধ তখন আজ যুধিষ্ঠির উক্ত শ্রতিটার ঐ রূপ ব্যাখ্যা করিয়া তাহাকে বুঝাইয়া দিয়াছিলেন। যুধিষ্ঠির এ সম্বন্ধে গৌতমবংশীয় জটিলার বহুভর্তৃকতার প্রাচীন উদাহরণ উল্লেখ করেন। তিনি আরও বলেন, বাক্ষী নামী ঋষিকস্তার সাতটা ঋষির সহিত বিবাহ হইয়াছিল, মারিষা নাম্নী কস্তাকে প্রচেতার দশ ভ্ৰাতায় বিবাহ कब्रिड्रांछ्शिन । ot ফলতঃ ঋগ্বেদে আমরা এরূপ একটা উদাহরণও দেখিতে পাইলাম না। হিন্দুসমাজের সভ্যতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে বহুপত্নীকতার বিধান একেবারেই তিরোহিত হইয়া যায়। মহাভারত হইতে দীর্ঘতমাপ্রবর্ধিত যে মৰ্য্যাদা স্থাপনের উল্লেখ হইয়াছে, উহাই স্ত্রীগণের পক্ষে এক পতিগ্রহণের সনাতন নিয়ম। এই নিয়মই সকল সমাজে সমাদৃত। মহাভারতের দীর্ঘতম স্থাপিত মধ্যা-সংস্থাপন প্রসঙ্গে টকাকার নীলকণ্ঠ এ সম্বন্ধে শেষ মীমাংসা লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। যথা— “নমু যদেকস্মিন যুপে দ্বে য়শনে পরিব্যয়ন্তি তন্মাদেকে দ্ধে জায়ে বিনাতে। যশ্লৈকাং রশনাং দ্বয়ে যুপয়োঃ পরিব্যয়তি, তস্মাল্লৈকা দ্বেী পর্তী বিন্দেত” ইত্যর্থবাদিকনিধেধবিধেরেকস্তাঃ পতিদ্বয়স্তাপ্রাপ্তত্বাৎ কথমিয়ং দীর্ঘতমসা মর্যাদা ক্লিয়ত ইতি চেত্তত্ৰাহ মৃতে ইতি। তন্মাদেকস্ত বহো। জায়া ভবস্তি নৈকস্তৈ বহবঃ সহ পতয়ঃ ইতি শ্রাত্বাস্তরে সহ শব্দাং পৰ্য্যায়েণ অনেকপতিত্বপ্রসঞ্চনাৎ রাগতঃ প্রাপ্তত্বাগুন্নিবোধোপপত্তিঃ “সহ" শৰোহপি রাগতঃ প্রাপ্তামুবাদ এব ন বিধায়ক, অন্তথা বিহিতপতিসিদ্ধত্বাৎ অনেক পতিত্বে বিকল্পঃ স্তাং । কথং তহিঁ দ্রৌপদ্যাঃ পঞ্চপাণ্ডবা মারিষাশ্চ দশ প্রচেতস: ? ইদানীশুনানাং নীচনাঞ্চ দ্বিত্র্যাদয়ঃ পতয়ে দৃশুন্তে ইতি চেন্ন। “ন দেবচরিতং চয়েৎ" ইতি স্থায়েন দেবতাকল্পেযু পৰ্য্যমুযোগাযোগাৎ ; নীচীনাং পশুপ্রায়tণাঞ্চ চারস্তাপ্রমাণাচ্চ ; অধিকারিবিষয়বস্বাচ্চ নিয়োগন্তেতি দিক্ ॥” (আদিপৰ্ব্ব ১০৪৩৫-৩৬ ) নীলকণ্ঠের সিদ্ধাস্তের মৰ্ম্ম এই যে দ্রৌপদীর এবং মারিবার বহুপতি ছিলেন এবং ইদানীন্তন কালের অনেক নীচ জাতীয় স্ত্রীলোকেরও বহুপতি দৃষ্ট হয়। এই সকল উদাহরণ দ্বার বছভর্ভুকত সাধুসমাজের বিহিত নিয়ম হইতে পারে না। শাস্ত্রকায় বলেন “ন দেবচল্পিতং চরেৎ" অর্থাৎ দেবতার চরিতামুসারে আচরণ করিবে না। দ্রৌপদী প্রভৃতি দেৱতাকয়া । জনসমাজের পক্ষে জাহাজের আচার ব্যবস্থাপিত হইতে পারে না। আবার অপর পক্ষে পশুপ্রায় নীচজাতীয় লোকের