পারে না এবং অধিকারিভেদেই নিয়োগ ব্যবশ্বের স্বতরাং এই হুত্রেও এই প্রথা সমাজে অবাধে অনুষ্ঠিত হইতে পারে মা। ফলতঃ বহুভদ্ভূত বর্তমান সময়ে শাস্ত্রসন্মত নহে। ভারতবর্ষে কেবল দাক্ষিণাত্যের কোন কোন স্থান ভিন্ন এই প্রথা একেবারে অপ্রচলিত । হিন্দুসমাজে বিধবা পত্নীরূপে গৃহীত হইত, এরূপ উদাহরণ ও এতদ্বিষয়ক শাস্ত্রীয় প্রমাণ একেবারে বিরল নহে। কিন্তু बिक्षबी श्रृङ्खौ বিবাহ বলিলে আমরা ষে পৰিত্র উৎসবময় সামাজিক প্রধানতম শাস্ত্রীয় ব্যাপার বিশেষকে বুঝিয়া থাকি, বিধবাপত্নীগ্রহণ সে রূপ উৎসবময় ও সৰ্ব্বসন্মত শাস্ত্রীয় ব্যাপার বলিয়া হিন্দুসমাজে কখনও বিবেচিত হইয়াছে কি না তাহাই বিচাৰ্য্য। হিন্দুসমাজের—এমন কি সমগ্র জগতের প্রাচীন গ্রন্থ—খগ বেদ । এই ঋগবেদ পাঠে জানা, যায় যে-- ( ১ ) পতির মৃত্যুর পর ੰਕ নারী শয়ন কালে দেবরের সন্মান করিতেন । যথা :– “কুছ স্বিদোষ কুহ বস্তোরখিনা কুহাভিপিত্বং করতঃ কুহোষভুঃ। কো বাং শযুত্র বিধবেব দেবরং মর্যাং ন যোবা কৃণুতে সধস্থ আ ।” ১•ম” ৪• স্ব’ ২। অর্থাৎ হে অশ্বিদ্বয়, তোমরা দিবাভাগে কি রাত্রিকালে, কোথায় গতি বিধি কর, কোথায় বা কালযাপন কর। যে রূপ বিধবা রমণী শয়নকালে দেবরকে সমাদর করে অথবা কামিনী নিজ কাস্তকে সমাদর করে, বজ্ঞস্থলে তদ্রুপ সমাদরের সহিত কে তোমাদিগকে আবাহন করে । ইহাতে সহজেই মনে হয়, প্রাচীনকালে হিন্দুসমাজে অনেক বিধবা নারী কামতঃ ও রাগতঃ দেবরের সহিত রতি সম্ভোগে আসক্ত হইত। এইরূপ প্রথা সমাজের উচ্চস্তরেও প্রচলিত ছিল কি না, এই ঋকৃপাঠে তাহার কিছু জানা যায় না— অথবা ইহা সমাজে অবাধে চলিতে ছিল কি না তাহাও বলা যায় না। এমনও হইতে পারে নিঃসন্তান বিধবারা পুত্রোৎপাদনাৰ বৈদিক বিধি অনুসারে ঋতুকালে দেবর সংসর্গ কক্সার নিমিত্ত নিযুক্ত হইত, তৎপরে কামতঃ ও রাগতঃ দেশ্বরকেই রিজীবনের নিমিত্ত পতির স্থানীয় করিয়া লইত। আবার ইহাও হইতে পারে, হুঙ্ককারের বাসস্থানের চারিদিকে এই প্রথা ছুক্তরশ্ৰেণীয় লোকের মধ্যে প্রচলিত ছিল, উচ্চ শ্রেণীর নেকের মধ্যে প্রচলিত থাকাও অসম্ভাবিত নহে। জগতের অনেক স্থলেই এখনও এই প্রথা দেখিতে পাওয়া বায়। ভারত XVIII పొగe - 勘 '. ...” * . . o, *. *. ..}. 。她* 、。 激 *} 3...? छ। - : . . . . " ' " - .' - 彎。 豹· .مي & أنم : বিবাহ پیبیایی বনলনয়সম্প্রল-জুন بسیاسایی بیبی — يلبسيسيسيبيسيسيسيبيسيسيبيو ব্যবহারও শিষ্ট সমাজের পক্ষে গ্রামাণিক বলিয়া গৃহীত হইতে কলিমলারল্যৱানক দল গ্রহণ করার প্রথা চলিয়া জালিতেছে। ময় এইরূপ প্রখার अखाड বিরোধী । मष्ट বলেন--- * “জোঠে ঘৰীয়সো ভাৰ্য্যাং ঘৰীয়ান বাগ্রজস্ক্রিয়ম্। পতিতে ভবতো গত্বাপনিযুক্তাৰপানাপদি ॥৫৮ (মন্ত্র ৯ জঃ) (২) বিধবা রমণীর দেবর সংসর্গ সম্ভবতঃ দোষাবহ রলিয়৷ * গণ্য হইত না । 3. কিন্তু দেবরের সহিত বিধবার বিবাহ হইত কি না, বিবাহের যে সকল মন্ত্র আছে তাহ ঠিক হইত কি মা, এতদ্বারা তাহার কোনও পরিচয় পাওয়া যায় মা । ১০ম মণ্ডলের ১৮শ স্বত্তে আর একটি খকের রমেশ বাবু যে বঙ্গানুবাদ করিয়াছেন, তাহা এই— "dहे गकल नाग्नौ यथदा झू:५ मध्रुङद न कब्रिग्न भानांभङ *ठि शांञ्च कब्रिघ्नां अश्रम ७ फूहडब्र गश्ऊि श्रृंह প্রবেশ করুন । , এই সকল স্বৰু অশ্রুপাত না করিয়া রোগে कोष्ठग्न न श्ब्र छेखम ब्रज्ञ थांद्रण कमिग्रा गर्कीरश शू८छ् আগমন করুন।” এই বঙ্গানুবাদ দেখিয়া মনে চাইতে পারে যে ঋগ বেদের সময়ে যে বিধবা বিবাহ অবাধে প্রচলিত ছিল, ইহাই তাহার शशहै निजर्मन । झगडः भूल शक्ष्णै शक् िद् िuहेझनके कईङ, लांश रुहेरण श्रांभद्रां शकुबननश्ङिा शहेरङख विथश बिबाइ এখায় একটা উৎকৃষ্ট অকাট্য ঐতিহাসিক প্রমাণ সংগ্ৰহ করিতে পারিতাম, কিন্তু মূল ঋক্টর অর্থ ঐক্ষপ কি না তাহ পাঠকগণের নিরপেক্ষ বিচারের নিমিত্ত আমরা সায়ণভাষ্য সহ উচ্ছা নিয়ে উদ্ধৃত করিয়া দিতেছি— * “ইম নারীরবিধবাঃ সুপত্নী রঞ্জনেন সপিৰা সংশিৰ। অনশ্ৰবোধনমীবা স্বরত্ন আরোহন্ত, জনয়ে যোনিমগে।”(১•১৮৭) সায়ণ ইহার নিম্নলিখিত রূপ ভাব্য করিয়াছেন-- “অবিধবা । ধব: পতিঃ । অবিগতপতিকাঃ । জীবৎভর্তৃক ইত্যর্থঃ। স্বপত্নী শোভনপতিক ইমা নারী নাৰ্য্য অঞ্জনেন সৰ্ব্বতোহঞ্জনসাধনেন সর্পিধা স্থতাজনেত্রীঃ সত্যঃ সংবিশস্ত। তথানশ্রবোহশ্রবর্জিতা অরুক্ষত্যোধনমীবাঃ । श्रमैौरु ८ब्रां★ः । ठश्वञ्जिष्ठाः । भांनगठू:४वर्जिङ्ठ1 ठेठार्थः । স্বরত্নাঃ শোভনধনসহিত জনয় জনরত্যপত্যমিতি জনয়ে ভাৰ্য্যাঃ । তা অগ্ৰে সৰ্ব্বেষাং প্রথমতঃ এব যোনিং গৃহমারোহন্তু । আগঞ্জস্ব ।” -- আমরা ইহার অর্থ এইরূপ বুঝি যে, পূৰ্ব্বকালে মৃত ব্যক্তিয় । शैौब्र शtन नरन्न अबिषया ( औद९छर्दुक ) cणांछमwद्धिक শোভনধনরত্নযুক্ত খ্ৰীগণও শ্মশানে গমন করিতেন, ঠার
- میر