ਯੜ੍ਹਾਂ লোহ ঐ লেহপিও একটা তাম্রপাত্রে স্থাপন করিঞ্চ দুই প্রহরকাল রৌদ্রে রাখিবে, পরে এরও পত্র দ্বারা জাম্বাদন করিতে হইবে। দুই প্রহর পরে ঐ লৌহপিণ্ড উষ্ণ হইলে ধামারাশির মধ্যে স্থাপন করির শরা দিয়া আচ্ছাদন করিতে হইবে। তিন দিন পরে ঐ আচ্ছাদন তুলিয়া ফেলিয়া ঐ লৌহ উত্তমরূপে টুর্ণ করিয়া ছাকিয়া লইতে হইবে। পরে ঐ লোহচর্ণ চতুগুণ জলের সহিত দাড়িমের পাতা পেষণ করিয়া সেই রসে লৌহদুর্গ ভিঞ্জাইয়া রাখিতে হইবে। তৎপরে রৌদ্রে শুষ্ক করিয়া পুটে পাক করিবে, এইরূপে একবিংশতি বায় পাক করিলে লৌহ নিশ্চয়ই মারিত হয়। মারিত লোহগুণ—তিক্ত ও কষায়মধুর রস,সারক, শীতবীৰ্য্য, গুরু, রুক্ষ, বয়ঃস্থাপক, চক্ষুর হিতকারক, বায়ুবৰ্দ্ধক ; কক্ষ, পিত্ত, গরদোষ, শূল, শোথ, অৰ্শ, প্লাহ, পাণ্ডু, মেদ, মেহ, কৃমি ও কুণ্ঠরোগনাশক। ইহার মাত্রা অগ্নির বলাবল বিবেচনা করিয়া একরতি হইতে ময়রতি পৰ্য্যন্ত সেবন করা যাইতে পারে। - (ভাবপ্র” পূৰ্ব্বখ” ) রসেন্দ্রসারসংগ্রহের মতে শোধনপ্রণালী।--কাস্তলোহকে পাত করিয়া স্বর্ণমাক্ষিক, ত্রিফলাটুর্ণ এবং সালিঞ্চাশাকের রস মাথাইরা ক্রমশঃ অগ্নিতে পোড়াইতে হইবে, উছ রক্তবর্ণ হইলে জলে নিক্ষেপ করিবে, পরে হস্তিকৰ্ণ, পলাশ, ত্রিফল, বৃদ্ধারক, মান, ওল, হাড়জোড়া, শুষ্ঠ, দশমূল, মুণ্ডিরী, তালমুলী, ইহাদের প্রত্যেকের কাথ বা রসে পুট দিলে লৌহ শোধিত হয়। লোহভস্ম-বিশুদ্ধ পারদ একভাগ, গন্ধক দুই ভাগ, লোহ তিন ভাগ, ঘৃতকুমারীর রসে মর্দন করিয়া তাম্রপাত্রে রাখিয়া এরও পাতা আচ্ছাদন করিয়া দুই প্রহরকাল পুটপাক করিতে হইবে, তৎপরে তিনদিন ধান্তরাশির মধ্যে রাখিয়া পরে স্বল্পচূৰ্ণ করিবে। এইরূপে লোহভস্ম হয় । - অন্তবিধ—লোহের বারভাগের একভাগ হিস্কুল একত্র মিশ্রিত করিয়া ঘৃতকুমারীর রসে মর্দন করিবে, পরে উহা ৭ বার পুটপাক করিলে লোহভস্ম হয়। অন্যবিধ—গব্যস্তৃত, গন্ধক এবং লৌহ তপ্তখেলোয় বৃতকুমারীর রসের সহিত একদিন মর্দন এবং রুদ্ধ করিয়া গজপুটে পাক করিলে লৌহভস্ম হয়। রসায়নে লৌহ ব্যবহার করিতে হইলে নিম্নোক্ত নিয়মানুসারে করিতে হয়। ঘূত, মধু, কুঁচ ও সোহাগা এই সকল দ্রব্যের সহিত লৌহভষ্ম মৰ্দ্দন করিয়া অগ্নিতে পোড়াইতে হইৰে, এই সকল দ্রব্য উত্তম ক্ষপে মিশ্রিত হইলে রসায়নে প্রয়োগ করিবে । গুণ-কৃষ্ণ-লৌহ শোখ, শূল, অর্ণ, কৃমি, পাণ্ডু, প্রমেহ,
- [ e११ }
.#: " . . . . . " লোহ —రావా বিবাহ, মেন ও বানাশক, বয়স্থাপক, ওক, চান, আয়ু, শুক্র, বল ও বীৰ্য্যবৰ্দ্ধক ও রসায়নশ্রেষ্ঠ। লৌহ সেৰনকালে কুমাও, তিলতৈল, সর্বপ, রগুন, মঞ্চ এবং অল্প ব্যতোজন বিশেষ নিষিদ্ধ । (प गकण सेक्kष (जोश् वाक्शझ इङ्ग, ७शंर"ब्र मान्न । বৃহদগগনমুন্দর, ক্রবারস, নবায়সচুর্ণ, অষ্টাদশাঙ্গলোঁহ, থওখাগুলৌহ, অগ্নিরস, ভূতভৈরবরস, লোহরসায়ন, স্বায়ম্ভব গুগগুল, গলংকুষ্ঠারিরস, রতিবল্লভ, গামুরারি, পপটারস, বাতপিত্তান্তকরস, বিশ্বেশ্বররস, চিন্তামণিরস, জয়মঙ্গলরস, নন্তভৈরব, অঞ্জনভৈরব, রসরাজেন্দ্র, মৃতসঞ্জীবনীরস, कछ,बैौरैडबरরস, বৃহৎকস্তীভৈরব, স্বচ্ছন্দনায়ক, জরাশনিরস,চন্নাদি লৌহ, বৃহৎসৰ্ব্বজরহর লৌহ, মহারাজবট, ত্ৰৈলোক্যচিস্তামণিরস, মহাজরাঙ্কুশ, বৃহজ্জরান্তকলোঁহ,চূড়ামণিরস, ভীমচুড়ামণি, বৃহচ্চড়ামণি, অমৃতবর্ণরস, অতিসারবারণরস, কলাগুলেহ, পর্ণকলা বট, গ্রহণীগজেন্দ্রবট, পীযূষবীরস, পঞ্চামৃতপপট, গ্রহণীকপর্দকপোট্টলী, গ্রহণীকপাট, অগ্নিকুমাররস, নৃপতিবল্লভ, রাজবল্পত, বৃহন্ন পবল্লভ, তীক্ষমূখরস, অশঃকুঠাররস, চক্রস, নিত্যোতিরস, চন্দ্র প্রভাগুড়িকা, মালাগুলৌহ, চঞ্চুংকুঠাররস, পঞ্চাননবট, পাশুপতরস, রসরাহ্মস, ত্রিফলাগুলোঁহ, শখবট, বিড়দাদিলোঁহ, নিশালোঁহ, ধাত্রীলোঁহ, প্রাণবল্লভরস, দাৰ্ব্ব্যাদিলোহ, সম্মোহ-লোঁহ, লখুনন্দরস, সুধানিধিরস, রক্তপিত্তান্তক রস, শর্করান্তলোঁহ, রান্নাদলোঁহ, কাঞ্চনাত্ররস, বারিশোষণরস, সৰ্ব্বতোভদ্ররস, ত্রিকটু,াপ্ত লৌহ, কটুকান্তলোঁহ, ক্রুণান্ত লৌহ, সুবর্চলান্ত লৌহ, নিত্যানন্দরস, ভগন্দরহররস, কুষ্ঠ, কালানলরস, মহাতালেশ্বররস, অম্লপিত্তাস্তুকরস, লীলাবিলাসরস, পানীয়ভক্তবটিক, ক্ষুধাবতীবটী, কালগ্নিরুদ্ররস, নেত্রাশনিরস, নয়নামৃতরস, তিমিরহরলেীহ, শিরোবঞ্জরস, চন্দ্রকান্তরস, মহালক্ষ্মীবিলাসরস, প্রদরাস্তকলোঁহ, মহারাজনৃপতিবল্লভরস, বৃহদগ্নিকুমাররস, বৃহল্লবঙ্গাদি বট, কৃমিক লামলরস, কৃমিবিনাশরস, কৃমিরোগারিরস, ত্রিকত্ৰয়াপ্ত লৌহ, ত্ৰৈলোক্যমুনীররস, চন্দ্র- , স্বৰ্য্যাত্মকরস, আমলকাস্তলোঁহ, শতমূল্যস্থলোঁহ, রত্নগর্ডপোট্টলীরস, সৰ্ব্বাঙ্গমুন্দর রস, বৃহৎকাঞ্চনাত্র লৌহ, মৃত্যুঞ্জয়রা, মহামৃত্যুঞ্জয়রস, প্রদরান্তক রস, স্থতিকান্নরস, মহাত্রবটী, রসশাৰ্দ্দল, বৃহত্রসশাৰ্দ্দল, ভীমরুদ্ররস, শ্ৰীমন্মথ রস, মহেশ্বররস, পূর্ণচন্দ্ররস, কাগুহরলোঁহ, বৃহৎ পূৰ্ণচন্দ্ররস, মকরধ্বজ, বসন্ততিলক রস, বসন্তকুসুমাকর রস, নীলকণ্ঠরস, মহানীলকণ্ঠরস, শিলাজত্বাদি লৌহ, যক্ষ্মকেশরিরস, বৃহচ্চামৃতরস, ক্ষয়কেশী, বৃহদ্রসেন্দ্রগুড়িকা, পিত্তকাসান্তক রস, কাসসংহার ভৈরব, লক্ষীবিলাসর, সার্বভৌমত্ব, মহোদধিরা, জয়