বংশলোচনা [ ૭૮ના ] বংশবাটী 1, ndatius India. E«t autem mel in arnndiwibns Collectun প্রভৃতি পাঠ করিলে নিঃসনোচে ভবাশারের কথা বলিয়া মনে হয় । সালমাসিয়াস্ প্রভৃতি তর্ক দ্বারা উহাকে ইক্ষুজ শর্কর বলিয় প্রতিপন্ন করেন, কিন্তু হাম্বোণ্ট তাহার মীমাংসা করিয়া বলেন, আরব্য বা পাৱন্ত তবাশার শব্দ শর্করাবোধক নহে উহা সংস্কৃত ত্বকক্ষীরা (Bu k-luilk) শব্দের অপভ্রংশমাত্র । * হিন্দু আয়ুৰ্ব্বেদে ও মুসলমানগণের ছেকিমী শাঙ্গে তৰাশীরের চৈল প্রয়োগ দেখা যায় । ইহা শীতল, বলকর, কামোদ্দীপক ও শ্বাসকাসনিবারক, অন্যান্ত ঔষধের সহিত ইহা হৃদ্রোগে প্রযুক্ত চেয়া থাকে । অজীর্ণ, আমাশয় এবং উদরাধান প্রভৃতিতে ইহা আশু ফল প্রদ । ইহা পিপাসানিবারক ও কফনিঃসারক । বিষম জরে পিপাসা অত্যন্ত বলবতী হইলে বংশলোচনের একটা চূৰ্ণক প্রস্তুত করিয়া প্রয়োগ করিলে বিশেষ উপকার দশে। ৮ ভাগ বংশলোচন, ১৬ ভাগ পিপুল, ৪ ভাগ এলাইচ ও ১ ভাগ দারুচিনি একত্র চূর্ণ করিয়া ঘৃত অৰ্থৰ মধুযোগে অবলেছ প্রস্তুত করিয়া সেবন করাইবে । চুর্ণের মাত্রা | ১ ইষ্টতে ২ ফুপল পৰ্য্যস্ত। কফনিঃসারণের নিমিত্ত ও হইতে ; ১ • গ্রেণ পর্য্যস্ত বংশলোচন প্রয়োগ করা যাইতে পারে। বশি গাছের মধ্যে কিরূপে এই মহকুপকারী পদার্থ উৎপন্ন | হয়, তাহ আজও ঠিক নিৰ্দ্ধারিত হয় নাই। আমাদের দেশে কিংবদন্তী আছে যে, বাশ ঝাড়ে স্বাতী নক্ষত্রের জল পড়িলে বশিলোচন উৎপন্ন হয়। উদ্ভিদবিদগণের ধারণা, বাণ গাছের । স্বভাবজাত রস অর্থাৎ পৰ্ব্বমধ্যস্থিত জলাকার তরল পদাৰ্থ । ( Natural sup) दिइड इइंज्ञा यहे मशभूगा भनार्थ डे९ যে সকল কচি কেঁড়ে এই রসাধিক্য থাকে, । আগতে এক প্রকার সুমিষ্ট গন্ধ পাওয়া যায়। ঐ রস পরিপক্ক । ইয়া ক্রমে কৃক্ষীরায় পরিণত হয় । অহিফেন বিভাগ ! ঃ সাজ-ব্যঞ্জকৰ্ম্মচারী Mr Peppe বলেন, “তিনি একজন দেশীয় বাণককে তবর্ণিব উৎপন্ন করিতে দেপিয়াছেন। ঐ ব্যক্তি বিশেষ । পবাক্ষ দ্বারা জানিতে পারিয়াছিলেন যে, বংশচ্ছেদনকারী ; এক প্রকার কাটের সমাবেশ হেতু বংশপৰ্ব্বস্থিত রস লবণাশ্রিত ' * রসু রাসায়নক সংযোগে ভিন্ন আকার ধারণ করে। अिंन। এক গাছ তইতে ঐরুপ কতকগুলি পোক মানিয়া অৰ্দ্ধপক ক্ষপণ ক তক গু ল গাছে ছাড়িয়া দেন। ইহাতেও তিনি সংক্ষে ব:"লবণ প্রাপ্ত হন। উপযুপিরি এইরূপে চেষ্টা কবি তিনি সি মনোরথ হইয়াছিলেন, তাহাতে তিনিও
- {{দন কৰে ।
- Birdwood & Economic Products of the Presidency of #j:nbay, pp. 95-96, .
বিলক্ষণ অর্থ লাভ করেন।” আবার কেহ কেহ বলেন, বাণের পাব গুলির ভিতরদিকে স্বাভাবিক রসসঞ্চারহেতু পিলিকা ffs z wolą asmo oint { (Silicious concretions, of an opaline natin e ) Esotsi *H, Etziề তবাণীর নামে খ্যাত। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কোন কোন ধাতুর রাসায়নিক সংযোগে উহার উৎপত্তি, পরীক্ষা ভিন্ন তাহ জানিবাৰ উপায় নাই । মাসগো নগরের রসায়নাধ্যাপক টি, টমসন বিশ্লেষণ স্থাপ অবগত হইয়াছেন যে, ইহার একশত ভাগের মধ্যে ৯০.৫. অংশ সিলিকা, ১•১ • পটাশ, •-৯•, পেরক্সাইড অব আয়বণ ০.৪•, আলুমিনিয়া ৪,৮৭ জল এবং নাশ–২২৩ অংশ আছে। বংশলোচন ভিন্ন বঁাশের অপরাপর অংশও ঔষধরূপে ব্যবহৃত হইয়া থাকে। র্যাশের ক্টোড়ের অথবা অগ্রকলার আবরকেব অভ্যন্তরে শিকড়ের স্তায় সরু সরু যে সকল শুয়া থাকে, তা৯ বিষাক্ত । ঐ শিকড় সহজে খাদ্যাদির মধ্যে দিয়া সেবন করান যাক্টতে পারে। সেবনের পর ধীরে ধীরে নরদেহে বিষের ক্রিয়। চলিতে থাকে। কয়েক মাস পরে ঐ ব্যক্তি মৃত্যুমুখে পতিত হয় । বংশবৰ্দ্ধন (ত্রি) বংশং বংশমানং বদ্ধয়তি বংশ-বৃধ-লুটি, । ১ বংশভিমানরক্ষাকারী, বংশগৌরববৃদ্ধিকারী । ( রামায়ণ ২২৩৪১ ) ২ সহাদ্রিবর্ণিত রাজভেদ । ( সহা- ৩৩৯৫ ) বংশবদ্ধিন (ত্রি) বংশং বদ্ধয়তীতি বংশ-বুধ পিনি। ১ ব* মৰ্য্যাদাস্থাপনকারী । “মম ত্বং বংশবৰ্দ্ধিনী” ( ভারত বনপৰ্ব্ব ) ২ বংশলোচনা । ( বৈদ্যকনি” ) বংশবাটী, হুগলী জেলার অন্তর্গত একটা প্রাচীন নগর। ভাগরথীতীরে অবস্থিত। অক্ষা ২২°৫৭ ৪০% উঃ এবং দ্রাঘি ৮৮.৬% ৩৫′ পূ: লোক সংখ্যা অনুমান ৮০০০ হাজার । এখানে দ্বিতীয় শ্রেণীর মিউনিসিপালিটি আছে, বর্তমান বাশবেড়ে নামে পরিচিত। মোগল-সম্রাট শাহজহানের আমলে বাশবাড়িয়া বাজবংশের পূৰ্ব্বপুরুষ রাঘব রায় কর্তৃক এই নগর স্থাপিত হয় । বাশবাড়িয় রাজবংশের সহিত এই নগরের ইতিহাস জড়িত থাকায় নিয়ে ঐ রাজবংশের যৎকিঞ্চিৎ পরিচয় দেওয়া গেল । এখানকার রাজবংশের পূর্বপুরুষ দেবাদিত্য দত্ত বঙ্গদেশেৰ রাঞ্জ বল্লালসেনের সমসাময়িক ছিলেন। মুরশিদাবাদ জেলায় দত্তবাট নামক গ্রামে ইহাদের আদি নিবাস । দস্তুবংশীয় জমিদারদের বসবাট থাকায় ঐ গ্রামটার ঐরূপ নাম হইয়াছে। দেবাদিত হইতে চতুর্দশ পুরুষ অধস্তন দ্বারক নাথ দত্ত দত্তবাট পরিত্যাগ করিয়া বদ্ধমান জেলার অন্তর্ভূত ভাগীরথীতীরস্থ পাটুলী নামক স্থানে নগরস্থাপনপূৰ্ব্বক বাস করেন।