বংশবাটী { ৩৫৯ ] বংশবাটী স্বারকানাথের পৌত্র সহস্রাক্ষ দত্ত সন ৯৮০ সালে ( ১৫৭৩ ঋ: ম: ) মোগল বাদশাহ আকবরের নিকট এক ফরমাণ প্রাপ্ত হন । তাহাতে র্তাহাকে “জমিদার” উপাধি দেওয়া ইষ্টয়াছিল । সহস্রাক্ষ জায়গীর স্বরূপ—পরগণা ফয়জয়পুর লাভ করেন। সহস্রাক্ষের পুত্ৰ উদয় দত্তকে ৰাদশাহ আকবর বংশানুক্ৰমে “সভাপতি রায়” উপাধি দিয়াছিলেন। সন ১৯৩৫ সালে (১৬২৮ খৃঃ অঃ) উদরের জ্যেষ্ঠ পুত্র জয়াননা সম্রাট সাহদুষ্ঠানের নিকট হইতে মজুমদার” উপাধি ও কোটএকৃতিয়ারপুত্র পরগণার জায়গীর লাভ করেন। জয়ানন্দ রায় মজুমদারের জ্যেষ্ঠ পুত্র রাদৰকে বাদশাহ শাহজাহান ১২ করি ১৯৬৬ হিজরী শকে (১৪৪৯ খৃঃ অঃ) “মজুমদার” ও “চৌধুরী” উপাধি প্রদান করেন। সে সময়ে ৰঙ্গদেশে চারিজন মজুমদার ছিলেন, তন্মধ্যে ৰণেব একজন । এই উপাধির সঙ্গে রাঘব নিম্নলিখিত ২১টী পরগণার জমিদারী ও বিস্তর নিষ্কর ভূমি উপহার পাইয়াছিলেন– মণি, চলদা, মামদানিপুর, পাঞ্জনের, ৰোড়ো, জাহানাবাদ, শায়েস্তানগর, শাহানগর, রায়পুর, কোতওয়ালি, পাউনান, বঁশবাড়িয়া বগীদিগের অত্যাচার ভয়ে রাজ রামেশ্বর বঁাশবাড়িয়ার রাঙ্গ প্রাসাদ পরিপা দ্বার সুরক্ষিত করিয়া লন । রামেশ্বরের গড় ইষ্টতে ঐ রাজবাটী গড়ৰাটী’ নামে খ্যাত হয়। এই পপিপার পরিধি প্রায় এক মাইল । ধনুৰ্ব্বাণ, ঢাল, তরবারী বন্দুক সঙ্গে লইয়া পদাতিগণ এই গড়ের পাহারায় নিযুক্ত পকিত। আৰখ্যক মত তথায় মাঝে মাঝে কয়েকট কামানও প্রাপ কষ্টয়াছিল। লগীরা ত্ৰিবেণী লুঠ করিতে আসিলে তথাকার লোক সকল এই গড়ের ভিতরে আশ্রয় লইয়া প্রাণ রক্ষা কবিয়ছিল । বগীরা এক্ট সংবাদ পাইয়া একবার গড়বাটী গোসালপুর, বকল কদর, পাইকান, আমিরাবাদ, জঙ্গলীপুর, মাইহাট, হাবলী সহর, মজঃফরপুর, হাতিকাদি, মেলিপুর প্রভৃতি । সম্পত্তি শাসনার্থ রাঘৰ বঁাশবেড়িয়ার একটি প্রাসাদ নিৰ্ম্মাণ করেন। নদীগর্ভে পাটুলী প্রাসাদ অস্থলীন হইবার আশঙ্কা দেপিয়া রাখবের জ্যেষ্ঠ পুত্র রামেশ্বর বঁাশৱেড়িযায় রাজপাট পরিবর্তন করিলেন । তখন উহ! একটী গগু১াম মাত্র ছিল । রামেশ্বর নানা স্থান হইতে ৩৬৪ ঘর ব্রাহ্মণ পণ্ডিত, কাহ্মস্থ, বৈদ্ধ এবং বিবিধ মাচরণীয় হিন্দুকে এবং শতাধিক সমরকুশল পাঠানকে মানাষ্টয়া বঁাশবাড়িয়াতে বাস করাইয়াছিলেন । কাশী কষ্টভে পণ্ডিত রামণৰণ তল বাগীশকে জানাইস্ক রাজা রামেশ্বর আপন সভাপণ্ডিতপদে নিযুক্ত করিয়াছিলেন । তিনি এই গ্রাম মধ্যে ৪১টা টোল স্থাপন কবিঘা এবং কাশ্ম ও মিথিলা হইতে মধ্যাপক আনাইয়া ছাত্রলিগেশ্ব স্মৃতি, শ্রুতি, বেদান্ত, দ্যায়, সাহিত্য ও অলঙ্কার শাস্ত্র শিখিবাব উপায় করিয়া দিয়াছিলেন । টোলের সমস্ত লায় বা জসংসল झझेtङ ,म 3ग्न झट्रेड । র রাজবাট । অবরোধ করে। রাজা রামেশ্বরের পুত্র রাজা রঘুদেণ সসৈন্তে সজ্জিত হইয়া নৈশযুদ্ধে মারহাট্টাদিগকে পরাস্ত করেন এব: তথা হইতে বিদূরিত করিয়া দেন। রঘুদেৰ পূৰ্ব্বপরিপার সংস্কাৰ করিয়া তাহার চতুর্দিকে পুনরায় একটি নূতন পরিণা খনন করাইয়া ছিলেন । রাজা রামেশ্বর রায় ১•ই সফর ১৯৯• হিগ্গরী মৰো বাদশাহ অরঙ্গজেবের নিকট এক नक याथ इन । डाशय्ठ তাঙ্গাকে জ্যেষ্ঠ পুলক্রমে ‘রাজা মহাশয়” উপাধি দেওয়া কষ্টয়াছিল। এই সনন্দের সঙ্গে বাদশাহ তাহাকে পঞ্জ-পাট্ট ( পঞ্চ
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৩৫৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।