বগলামুখী [ ૭૧ના ] বগলামুখী বখ, পি, গতো। ভূদি পরশ্বৈ সক গেট। লষ্ট বখতি । তদন্তে সৰ্ব্বভূটানাং ততোবাচং মুখং পদম্ । লিট্—ববাখ, ববখতু বধিতা । লুঙ, অৰখীং । স্তস্কয়েতি ততো জিহাং কীলয়েতি পদস্বয়ম্ ॥ বখ, ই স্থাপ। ভূr পর সক সেটু , ইনিং। ই, বস্থাতে। বুদ্ধি নাশায় পশ্চাত্ত শ্বিকায়া সমলিখেৎ। স্থপি গতে । ( দুর্গাদাস ) লিখেচ্চ পুনরোঙ্কারং স্বাস্থেতি পদমস্ততঃ ॥ বগ, ই, খঙ্গে । ত্বা’ পর অক" সেটু। ই বঙ্গাতে। যট্ক্রিংশাক্ষী বিষ্ঠা সৰ্ব্বসম্পংকরী মতা । বখতিয়ার থিলিজী, ইতিহাসপ্রসিদ্ধ বঙ্গবিজেতা মুসলমান- স্থিরমায়াং হীং । তথাচ । সেনাপতি । [ মহম্মদ-ই বখতিয়ার দেখ। ] বগড়ী, (বকীপ শব্দের অপভ্রংশ)—প্রাচীন গৌড়রাজ্য ও তাগে বিভক্ত, তন্মধ্যে বগড়ী একটী বিভাগ। বরাহমিহিরের বৃহৎ সংহিতার যে উপবঙ্গের উল্লেখ আছে, তাহাই বগত্নী বলিয়া মনে হয় । দিগ্বিজয়প্রকাশে লিখিত আছে— “ভাগীরথ্যাঃ পুৰ্ব্বভাগে দ্বিযোজনতঃ পরে। পঞ্চযোজনপরিমিতো স্থপবঙ্গে হি ভূমিপ ॥ উপবঙ্গে যশোরাদিদেশাঃ কাননসংযুক্তাঃ। জ্ঞাতব্য নৃপশাল বহলাস্ক নদীৰুচ।” অর্থাৎ ভাগীরথীর পূর্বভাগে পঞ্চ যোজন বিস্তৃত উপবঙ্গ । যশোরাদি দেশ, কানন ও বহু নদী এই উপবঙ্গের অন্তর্গত। সেনৰংশের অধিকারকালে ভাগীরথীর পুৰ্ব্ব, পদ্মার পশ্চিম ও সাগরের উত্তরবর্তী বদ্বীপাংশ বগড়ী নামে খ্যাত ছিল । এখন ভাগীরথীর পশ্চিম পার রাঢ় ও পূৰ্ব্ব পার বগড়ী নামে খ্যাত । রাঢ় ও বগড়ী বিভাগের বিশেষত্ব এই যে রাঢ় ভূভাগ শৈল ও কঙ্করময়, অধিকাংশ স্থল ডাঙ্গা ও উচ্চ সমতল, কিন্তু ਅਗੈ। ভূভাগ ইহার সম্পূর্ণ বিপরীত। ইহার সমস্ত জমিই নাবাল । ৰন্তায় সহজে ভুৰিয়া ধায় এবং সৰ্ব্বাংশে উৰ্ব্বর। [ রাঢ় ও বকদ্বীপ দেখ ] বগর, চম্পারণ্যের অন্তর্গত একটা নদী। (ভবিষ্য ব্রহ্মখ ৪২,১৪১) বগলী, বগলামুখী (স্ত্রী) দশ মহাবিষ্কার অন্তর্গতদেবীবিশেষ। কিরূপে এই দশবিধ শক্তিমূৰ্ত্তি আবিভূত হইয়াছিলেন, তাহ দশমহাবিদ্যা শব্দে বিবৃত হইয়াছে । পুরাণাদি ব্যতীত তন্ত্রশাস্ত্রেও ৰগলাদি দেবীর উৎপত্তি বিবরণ দৃষ্ট হয় । [ দশ মহাবিদ্যা দেখ ] এই মহাদেবীর পূজামন্ত্র ও পূজামাহাত্ম্য তন্ত্রাদিতে কীৰ্ত্তিত রহিয়াছে। তন্ত্রসারে লিখিত আছে, ইহার মন্ত্র সাধকবর্গের হিতকর ও শক্রদলের স্তম্ভনকারী ব্ৰহ্মাস্ত্রস্বরূপ। এই মন্ত্রে সকলকে স্তম্ভিত করিতে পারা যায়। এমন কি, বায়ুরও গতিরোধ छहेब्रः ५iएक । “ব্ৰহ্মাস্থং সংপ্রবক্ষ্যামি সদ্যঃপ্রত্যয়কারণম্। সাধকানাং হিতার্থায় স্তম্ভনায় চ ৰৈরিণাম্ ॥ বস্তা: স্মরণমাত্রেণ পৰনোহপি স্থিরায়তে। প্রশৰং স্থিরমারাঞ্চ ততশ্চ বগলামুখি ॥ বহ্নিহীনেজমায়াযুক্ত স্থিরমায় প্রকীৰ্ত্তিতা ॥ *ওঁ হীং বগলামুখি সৰ্ব্বস্তুষ্টানাং বাচং মুখং স্তস্তয়: জিহ্বাং কীলয় কীলয় বুদ্ধি নাশয় হলী ওঁ স্বাহা । এই ঘট ত্রিঃশক্ষর মন্ত্র সাধককে সৰ্ব্বসম্পৎ দান করে। স্থিরমার শব্দে লা বুঝিতে हड्रेटर । তান্তরে চতুফ্রিংশক্ষর অপর একটী মস্ত্রের এইরূপ বিবরণ লিখিত আছে যে,-- “বহ্নিহীনেশ্রযুঙ মায়া বগলামুখি সৰ্ব্বযুক্ত। ইষ্টানাং বাচমিত্যুক্ত মুখং স্তম্ভয় কীৰ্ত্তরেৎ । জীহাং কীলয় বুদ্ধিং তৎ বিনাশয় পদং বদেৎ । পুনৰবীজং ততস্তারং বহিজায়াবধির্ভবেৎ । তারানিক চতুস্ত্রিংশদক্ষর বগলামুখী । “ওঁ স্থলী বগলামুখি সৰ্ব্বতুষ্টানাং বাচং মুখং স্তম্ভয় জিহাং কালয় বুদ্ধিং ৰিনাশয় লী ওঁ স্বাহ ।” + উক্ত মন্ত্রদ্বয়ের পূজাপ্রণালী এইরূপ-প্রথমে সামান্ত পূজাপদ্ধতির নিয়মানুসারে প্রাতঃকৃত্যাদি প্রাণায়ামাস্ত কাৰ্য্য সমাপন করিয়া ঋষ্যাদি দ্যাস করিবে। যথা—মস্তকে নারদঋষয়ে নম: | মুখে কৃষ্টপ ছন্সে নমঃ। হৃদয়ে বগলামুখ্যে দেবতায়ৈ নম: | গুহে হলী বীজায় নমঃ । পাদদ্বয়ে স্বাহা শক্তয়ে নমঃ । এই মন্ত্রের ধৰি নারদ, কৃষ্টপ ছন, দেৰত বগলামুখী, বীজ লী ও শক্তি স্বাহা । "নারদোহন্ত ঋষিং মুদ্ধি, কৃষ্টপ ছন্দশ তযুখে । এবগলামুৰীদেৰীং হৃদয়ে বিন্যসেত্ততঃ। হলী বীজং গুহদেশেভু স্বাহা শক্তিত্ব পাদয়ো ॥” অতঃপর অঙ্গন্তাস, করস্কাস করিতে হইবে। যথা—ওঁ হী অনুষ্ঠাভ্যাং নমঃ । বগলামুখি তঃর্জনীভ্যাং স্বাহ । সৰ্ব্বদুষ্টানা भशभांडा दबई । बाघ्र भूषर उच्चद्र अनामिकाडार इं । बिक्षी কীলয় কনিষ্ঠাভ্যাং বোঁধট, । বুদ্ধি নাশয় শুলী ও স্বাহ করতল পৃষ্ঠাভ্যাং ফটু। এবং হৃদয়াৰুি। দিব্যতন্ত্ৰ মতে উক্ত মস্ত্রের দুই, পাচ, সাত ও অক্টবর্ণ যথাক্রমে করাঙ্গুলিতে ন্যাস করিয়া অবশিষ্টবৰ্ণ সকল করতলে ভাগ করবে। এই নিয়মে করম্ভাল সঙ্গাপন করিয়া উপরোক্ত প্রণালীতে হৃদয়াদি বড়ঙ্গ স্বাস করিতে হইৰে । তৎপরে মূলমন্ত্র উচ্চার*
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৩৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।