বগলামুখী -- * भूर्तक श्राब्रङक्षानििनो क्श्रणापूो वैनश्का भूवा३ि नमः' हे झानि भ८इ भूगावांद्रांनि शंध्न छांग रूद्रा जांवश्रुक् । “যুগ্মবাণে সপ্তাহি শোগৈশ্চ মনুৰৈঃ। করশাখামু তলয়োঃ করাঙ্গন্তাসমাচরেং ॥” ততে মূলাস্তে আত্মতত্ত্বব্যাপিনী ঐবগলামুখ ঐপাছকাং পুঞ্জয়ামি নমঃ ইতি মূলাধারে। মূলাস্তে বিদ্যাতত্ত্বব্যাপিনী বগলামুখী ত্ৰপাত্বকং পূজয়ামি ইক্তি শিরসি। বগলামুখা ঐপাছকাং পূজরামি ইতি সৰ্ব্বাঙ্গে ।” অনন্তর মন্ত্রবর্ণ স্তাস করিতে হয় । সাধক যথাক্রমে মন্ত্রবর্ণ গুলি স্বীয় শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গে বিন্যস্ত করিবেন ; অর্থাৎ স্বস্তকে ওঁ নমঃ, কপালে হলীং নমঃ, দক্ষিণ মেত্রে বং নমঃ, বামনেত্রে গং নমঃ, দক্ষিণগওে লাং নমঃ, বাম কৰ্ণে মুং নমঃ, দক্ষিণ কর্ণে থিং নমঃ, বামগঞ্জে সং নমঃ, দক্ষিণ নাসিকায় বাং नभः, दांमनांनिकांब झ३ मम: । छेख्द्रसप्र्क ठेॉ१ बभः, अश्द्र७tई নাং নমঃ, মুখে বাং নমঃ, দক্ষিণস্কন্ধে চং নমঃ, দক্ষিণকূপরে মুং নমঃ, দক্ষিণমণিবঙ্গে থং নমঃ, দক্ষিণহস্তাগুলিমূলে স্তং নমঃ, গলে স্তং নমা, দক্ষিণগুনে য়ং নমঃ, বামস্তনে জিং নমঃ, স্বয়ে ছাং নমঃ, নাভিতে কীং নমঃ, কটদেশে লং নমঃ, গুহৃদেশে সৃং নমঃ, বামম্বন্ধে কাং নমঃ, বামকুপরে লং নমঃ বামমণিবন্ধে যং নমঃ, বামহস্তাঙ্গুলিমূলে বুং নমঃ, দক্ষিণ উরুতে দ্ধিং নমঃ, দক্ষিণ জামুতে নাং নমঃ, দক্ষিণগুলফে শং নমঃ, দক্ষিণ পদাঙ্গুলিমূলে স্বং নমঃ, বামোরুতে ওঁ নমঃ, বমি-জামুতে হলীং নমঃ, বাম-গুলফে স্বাং নমঃ এবং বাম পদাঙ্গুলিমূলে হাং নমঃ । শরীরে মন্ত্রবর্ণ ন্যাস সমাপ্ত হইলে নিম্নোক্ত ধ্যান পাঠ করিতে
- { ५Tन भू५----
“মধ্যে সুধান্ধিমণিমওপরতুবেদী সিংহাসনোপরিগতাং পরিপীতবর্ণম্। পীতাম্বরাভরণমালবিভূষিতাঙ্গীং দেবীং পরামি ধৃতমুদগরবৈরিজিহাম্। জিহাগ্রমাদায় করেণ দেবীং বামেন শত্রন পরিপীড়য়ন্তীম্। গদাভিঘাতেন চ দক্ষিণেন नौडीक्षद्वीजां विङ्क्षी बमामि ॥” এই প্রকারে ধ্যান এবং মনে মনে দেবীর পূজা করিয়া বাহ পূজা আরম্ভ করিবে। প্রথমেই অর্থ্য স্থাপন আবঙ্গক। অষ্টাস্থল পরিমিত চতুষ্কোণ মণ্ডল অতি করিয়া তাহার ঈশানাদি কোণচতুষ্টয়ে ও পূৰ্ব্বাদি দিকে রক্তচন্দনচর্কিত পুষ্প ও তণ্ডুল দ্বারা “য়ে গণপতয়ে নমঃ" এই মন্ত্রে পূজা করিয়া গজমদ বা মন্ত্র দ্বারা অর্ধপায় পূর্ণ করিৰে। তৎপরে তিনবার পুনরায় মূল [ ৩৭৯ ] বগলামুখী ধন্ত্রে পূজা করিয়া পূৰ্ব্বোক্ত প্রকারে ষড়ঙ্গম্ভাস করিবে। তাহার পর ধেনুমুদ্রা ও যোনিমুদ্রা প্রদর্শনপূর্বক অর্ধপাত্রস্থ জলধারা স্বীয় শরীর ও পূজার উপকরণ সামগ্রীতে প্রোক্ষণ করিৰে। বগলামুখী দেবীর পূজায় যন্ত্র অঙ্কিত করিবার নিয়ম"ত্র্যস্রং বড়ম্রং বৃত্তমষ্টদলপদ্মভূপুরান্বিতম।” o প্রথমে ত্রিকোণ ও তাহার বহির্ভাগে ঘটকোণ অঙ্কিত করিয়া বৃত্ত ও অষ্টদল পদ্ম অঙ্কিত করিতে হইবে। তাহার বহির্দেশে পুনরায় ভূপুর অঙ্কিত করিয়া যন্ত্র প্রস্তুত করিয়া মূলমন্ত্র উচ্চারণপূর্বক “ও আঁধারশক্তিকমলাসনায় নমঃ এবং শক্তিপদ্মাসনায় নমঃ” এই মন্ত্রে পূজা করিবে। পরে পুনৰ্ব্বার ধ্যান করিয়া পীঠে দেবীর আবাহনপূৰ্ব্বক ও হৃদয়ায় নমঃ’ ইত্যাদি পূৰ্ব্ববং প্রক্রিয়ায় বড়ঙ্গস্তাস করিতে হয়। বড়ঙ্গম্ভাস সমাপ্ত হইলে পুরোভাগে যড়ঙ্গমন্ত্রে মণ্ডলের পূজা এবং মূলমন্ধে অভিমন্ত্রিত করিয়া ধেমুমুদ্র ও যোনিমুদ্র প্রদর্শনপূর্বক “ওঁ আত্মতত্ত্বায় স্বাহা, বিদ্যাবস্থায় স্বাহা, শিবতত্ত্বায় স্বাহী” মন্ত্রে তিনবার তিনবিন্দু জল মুখে নিক্ষেপ করিয়া অঙ্গুষ্ঠ ও তর্জনাযোগে মূলান্তে সাঙ্গাবরণাং বগলামুখীং তপরামি নমঃ’ এই মন্ত্রে তর্পণ করিতে হইবে । তৎপরে সাধক যথাসম্ভব উপচার দ্বারা দেবীর পূজা করিয়া আবরণপূজা আরম্ভ করবেন। তখন যন্ত্রন্থ ষট্কোণের পূর্বদিকে ও সুভগায়ৈ নমঃ, অগ্নিকোণে ও ভগসপিশ্যৈ নমঃ, ঈশানে ওঁ ভগাবহায়ৈ নমঃ, পশ্চিমে ওঁ ভগসিদ্ধায়ৈ নমঃ, নৈখতে ও ভগপাতিন্যৈ নমঃ, বায়ুকোণে ও ভগমালিন্তৈ নমঃ, ইত্যাদি মন্ত্রে পূজা করিয়া অষ্টদলপদ্মে ব্রাহ্মা প্রভৃতি অঃ শক্তির পূজা করিবে। পরে প্রত্যেক পত্রাগ্রে ও জয়ায়ৈ নমঃ, ও বিজয়ায়ৈ নমঃ ওঁ অজিতায়ৈ নমঃ, ওঁ অপরাজিতায়ৈ নমঃ ওঁ স্তম্ভিন্যে নমঃ ওঁ জঞ্জিন্তৈ নমঃ, ও মোহন্যৈ নমঃ ওঁ আকৰ্ষিণ্যৈ নমঃ, মস্ত্রে যথোক্ত ক্রমে পূজা করিবে। অনন্তর দ্বারদেশে ওঁ ভৈরবায় নমঃ এবং তাহার বন্তিভাগে ইন্দ্রাদি দশদিক্ পাল ও বঞ্জাদি অস্ত্রের পূজা করিতে হইবে। তৎপরে ধূপাদি দান ও যথাশক্তি মূলমন্ত্র জপ করিয়া দেবীকে ত্রিশূলমুদ্র প্রদর্শন করাইবে এবং তিনবার পুষ্পাঞ্জলি দিয়া দেবীকে ধেমুমুদ্র ও যোনিমুদ্র দেখাইবে । তাহার পর ভৈরবকে বলি প্রদানপুৰ্ব্বক বিসর্জনাদি কাৰ্য সমাপন করিবে । তদনন্তর ব্রহ্মচৰ্য্যাবলম্বী সংযতচিন্তু ও ধ্যানেশ্বর সাধক পূৰ্ব্বাভিমূপে অবস্থিত হইয়া পীতবস্ত্র পরিধানপুৰ্ব্বক হরিদ্রাগ্রস্থিনিৰ্ম্মিত মালা লইয়া একলক্ষ জুপে বগলামুণী দেবীর পুরশ্চরণ এবং প্রতিদিন প্রিয়স্থ কুসুম অথবা অন্ত কোন পীতবর্ণের পুষ্প লইয়া গেম করিকেন । ق ، ، ، ح خ * * পূৰ্ব্বে কলামুখী ৰীেয় যে তীি অঞ্চনি উতি