বঘা { ৩৮২: ] বঞ্চেল নগর। সরন্ধু ও গোমতী সঙ্গমে অবস্থিত। অক্ষা ২৯°৪৯২• উঃ এবং দ্রাৰি ৭৯'৪৭৩e^পূঃ । কলিকাতা হইতে এই স্থান ৯১১ মাইল উত্তরপশ্চিমে এবং আলমোরা হইতে ২৭ মাইল উত্তরপূৰ্ব্বে অবস্থিত। নগরট সমুদ্রপৃষ্ঠ হইতে প্রায় ৩ হাজার ফিট, উচ্চ। এই নগরের সহিত মধ্যএসিয়া ও তিব্বতের বিস্তৃত বাণিজ্য আছে। প্রতি বৎসর মাঘ মাসে এখানে ভূটিয়া জাতির একটী মেলা হয়। ঐ স্থানে সমতল ক্ষেত্ৰজাত ও হিমালয়ের অত্যুচ্চ শৃঙ্গজাত দ্রব্যসমূহের বিনিময় হইয়া থাকে। প্রবাদ, মোগল সম্রাট, তৈমুর প্রথমে বগেসর উপত্যকাভূমে একটী মোগল উপনিবেশ স্থাপন করিয়াছিলেন। কিন্তু এক্ষণে সেই মোগল জাতির বাসের চিহ্ন মাত্র নাই। কেবল মাত্র পাৰ্ব্বত্য বেনিয়াগণ বাণিজ্য কার্যো লিপ্ত রছিয়াছে। বগোর, রাজপুতনার উদয়পুর রাজ্যের অন্তর্গত একটা নগর। উদয়পুর রাজধানী হইতে ৬৭ মাইল উত্তর পূৰ্ব্বে অবস্থিত। পূৰ্ব্বে ইছা মহারাণা সোহান সিংহের জমিদারীর অন্তভুক্ত ছিল । ১৮৭৫ খৃষ্টাৰো উহ। তাহার হস্ত হইতে কৃড়িয় লওয়া হইয়াছে। বগ্ন (*) বাক্ত ইতি। বচ ( বচোঁশ । উণ, ৩৩৩ ) ইতি যুঃ গশাস্তাদেশ । ১ বক্তা, বাগ্মী, কথক। ২ বাবদুক । ৩ পশ্বাদির চীৎকার। ৪ ভেকরব। “গবামাহনমায়ুর্বৎসিনীনাং মধুকানাং বাসমেতি।” ( शद् १००७२ ) মধুকানাং বা শব্দ সমেতি সঙ্গচ্ছতে (সায়ণ ) বগলী (দেশজ ) থলি। বঞ্চন (ত্রি) প্রিয়বাক্যকথনশীল। স্তুতিবাক্য। থেক ১৭৩২২ ) “বশ্বনান বচনেন স্বত্যা” (সায়ণ ) বন্ধনু (পুং) শব্দ। (ৰত্ব ৯৩৫) বঘ, ই ঙ, গতি নিন্দ গত্যারম্ভ আক্ষেপার্থ। ভূ আত্ম সক (জবার্থে), অক” চ সেট, । ই বক্ত্যতে। ঙ বক্সতে । টকাকার দুর্গাদাস বলেন যে, কোন কোন ব্যক্তি জব অর্থেও বঙ্ঘতে পদ গ্রহণ করিয়া থাকেন। লিট ববঙ্ঘে । পুঞ্জ অবজিষ্ট । বঘ (স্ত্রী) পতঙ্গবিশেষ। শলভ বা তত্ত্বং অহিত্যচরণশীল জীবভেদ । “তৰ্দাপতে বঘাপতে তৃষ্টজস্তা আশূণোত মে। ( অথৰ্ব্ব ৬৫৩) ‘হে তৰ্দ্দাপতে তদানাং হিংসকানাং আখুনাং স্বামিন্ হে বঘাপতে । অবক্সস্তি অববাধস্তু ইতি বঘা; পতঙ্গাদয়ঃ । অবপূৰ্ব্বাৎ হস্তে: “ডোন্তব্রাপি দৃপ্ততে” ইতি ডপ্রত্যয় । বষ্ট ভাগুরিরল্লোপমূ” ইতি অবশম্বন্ত আদিলোপ:। পূযোরাদিত্বাং যত্নম্। বঘানাং পতঙ্গদীনাং অধিপতে তৃঃজস্তাঃ তীক্ষদংষ্ট্র যুয়ং (সারণ) இகளு. বঘাত, পঞ্জাব প্রদেশের অন্তৰ্ভুক্ত একটা পাৰ্ব্বতীয় সামন্তরাজ্য। সিমলা শৈলাবাসের পাশ্বদেশে অবস্থিত এবং অস্বালা বিভাগের কমিসনরের রাজকীয় তত্ত্বাবধানে পরিচালিত। ভূমি-পরিমাণ ৩৬ বর্গমাইল। এখানে প্রায় ১৭৮ট গ্রাম আছে। রাজ্যের মধ্যস্থ অক্ষা ৩৪°৪৫' উঃ এবং গ্রাধি ৭৭৭ পূঃ। ' এখানকার সর্দার রাণী দলীপ সিংহ (১৮৮৫) রাজপুত बश्नैग्न । »v** भूटेरिक ऊँशिंद्र बग्न श्छ । हेमि ऐश्ब्रांबद्राणरक বার্ষিক ২• • • টাকা কর দিতেন ; কিন্তু কালকা ও সিমলার মধ্যবৰ্ত্তী কসৌলী ও সোলোন-সেনানিবাসের নিমিল্ক ইংরাজগবমেন্ট তাহার নিকট হইতে স্থান লওয়ার রাজস্ব হইতে ১৩৯ টাকা বাদ দেওয়া হইয়াছে। বাঘল-রাজের হার এখানকার সর্দারগণও ইংরাজ-গবমেন্টের সহিত সন্ধিস্থত্রে আবদ্ধ। { বাঘল দেখ ] বঘার (বধিয়াড় ), সিন্ধুনদের একটা শাখা। করাটা জেলার ঠাঠ নগরের দক্ষিণে অক্ষা” ২৪°৪৭′ উঃ সিন্ধুগাত্র হইতে বহির্গত হইয়া সমুদ্রাভিমুখে ধাবিত হইয়াছে। খৃষ্টীয় ১৮শ শতাব্দে এই নদী অতি বিস্তৃত ও বেগবতী ছিল। হালোর বন্দরের যাবতীয় পণ্যদ্রব্য এই নদীপথেই তৎকালে পরিচালিত হইয়া সমুদ্রোপকূলে সমানীত হইত। ১৮৪০ খৃষ্টাব্দে বালুকার চর পতিত হওয়ায় সিন্ধুর গতি পরিবৰ্ত্তিত হইয়াছে এবং এই নদীবক্ষ ক্রমশঃই শুষ্ক হইয়া পড়িতেছে। এই নদীর মোহানা স্থিত পিতি, পিতিয়ানী, জুন ও রেছাল শাখায় এখনও নৌকাযোগে গমনাগমন করা যায়। বঘেল, রাজপুত জাতির একটা শাখা। আদি সোলা বা চেলুক্য শ্রেণি হইতে এই শাখা সমুদ্ভূত। রেবাপতি মহারাজ রঘুরাজ সিংহ রচিত ভক্তমাল নামক গ্রন্থে এই রাজপুত-শাখার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস বিবৃত হইয়াছে,-তাহা হইতে জানা যায়, প্রসিদ্ধ সাধু কবীর পশ্চিমসমুদ্রে স্নান করিবার জন্ত গুজরাতে যাত্রা করেন। এই সময়ে চেলুক্য বা সোলান্ধী দেব গুজরাতের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত। রাজা অপুত্রক ছিলেন,তিনি কবীরের নিকট পুত্রের জন্য প্রার্থনা করেন। কবীরের আশীৰ্ব্বাদে সোলান্ধীরাজের দুইটী পুত্র জন্মিল, তন্মধ্যে একটর আকার ব্যান্ত্রের মত ছিল। এই ব্যাকার পুত্রের নাম হইল ব্যাসদেব। রাজপুরোহিতগণ সেই রক্ষণ পুত্রকে সমুদ্রে ফেলিয়া দিবার পরামর্শ দিলেন। রাজাও সমুদ্রে ফেলিয়া দিবার জন্ত জয়মতি করেন । এ কথা কবীরের কর্ণগোচর হইল। তিনি কুমারকে ফিরিয়া আনিতে কছিলেন ཨ་ཝ་ ཤུརྗེ কুমারের নামে স্বতন্ত্র থাকের উৎপত্তি হইবে, তাহাও নির্দেশ করির দিলেন। লক বিড়ম্বনায় ব্যাঙ্গদেবেরও পুত্র হইল སྨ་ད་མ་ #
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৩৮২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।