বন্ধেল অনুগ্রহে তাহার একটী পুত্র জম্মিল । বাস্ত্রদেবের নামানুসারেই গুহার বংশপরম্পরা "বম্বেল” বা " বাঘেল” নামে খ্যাত হইল। বাস্ত্রদেবের পুত্রের নাম জয়সিংহ। পিতামহের আদেশে তিনি বহু সৈন্যসামন্ত লইয়া দিগ্বিজয়ে বাহির হইলেন। নৰ্ম্মদাकून आर्निया তিনি গোড়দেশ অধিকার করিলেন। এখানে মুদ্ধিয়া খেরার বৈশরাজপুতকস্তার সহিত র্তাহার বিবাহ হইয়া গেল। তাহার বংশধর করণসিংহ ও কেশরীসিংহ দিগ্বিজয় উপলক্ষে নানা স্থান জয় করিয়া মুসলমান নবাবের অধিকারভুক্ত গোরখপুর দখল করিয়া বলিলেন । র্তাহাদের পর মল্লার সিংহ, সারঙ্গ দেব ও ভীমল দেব যথাক্রমে রাজ্যভোগ করেন। ভীমলের পুত্র ব্রহ্মদেব গহরবাড় রাজপুতগণের সহিত সম্মিলিত হন। প্তাহার পরবর্তী প্রতাপশালী উত্তরাধিকারীর নাম বীরসিংহ। প্রবাদ, তাহার লক্ষ অশ্বারোহী ছিল । বীরসিংহ মুসলমানের হস্ত হইতে কিছু দিনের জন্ত প্রয়াগতীর্থ উদ্ধার করেন। সে সংবাদ পাইয়া বাদশাহ সসৈন্তে চিত্রকুটে বীসিংহের সন্মুখীন হইলেন। বাদশাহ তাহাকে ডাকিয়া কহিলেন, আমার প্রজাগণের শান্তিভঙ্গ করিতে তোমার ভয় হইল না। বীরসিংহ উত্তরে জানাইলেন, ক্ষত্রিয়ের নিজাধিকার থাক চাই। দুষ্টের দমন শিষ্টের পালনই ক্ষত্রিয়ধৰ্ম্ম । বাদশাহ তাহার বীরত্বে মুগ্ধ হইয় তাহার পুত্র বীরভাতুকে “রাজা” উপাধি দান করেন । বাদশাহের উৎসাহবাক্যে বীরসিংহ ১২ জন স্বাঞ্জাকে জয় করেন ও বাম্বোগড়ে গিয়া বাস করেন । দক্ষিণে তমসা পর্যন্ত তাহার জয়ধ্বজ শোভিত হইয়াছিল। তিনি অন্তিমকালে পুত্ৰহস্তে রাজ্যভার দিয়া প্রয়াগে গিয়া জীবন বিসর্জন করেন। বীরভাকু কচ্ছবহ-রাজকন্তর পাণিগ্রহণ করিয়া যৌতুকশ্বরূপ রতনপুর রাজ্য লাভ করেন। প্রত্নতত্ত্ববিদ কনিংহাম্ সাহেবের মতে ৫৮০ হইতে ৬৮৩ সংবৎ পৰ্যন্ত বঘেলগণ শোণ ও তমসার উপত্যকায় আধিপত্য বিস্তার করিয়াছিলেন। তৎপরে কলচুরি, চন্দেল, চাহমান, সেঙ্গর ও অবশেষে ণেীড়গণ ঐ স্থান দখল করিয়া বসে। ফরুখাবাদের বঘেলেরা বলেন যে, মাধোগড়ে তাহদের পূৰ্ব্ব পুরুষের বাস ছিল। কনোজপতি জয়চন্দ্রের সময়ে তাহারা এদেশে আসিয়া বাস করেন। এখানকার বঘেলপতি ছত্রশাল বৃটিশ গবর্মন্টের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করায় বঘেল রাজ্য বাজেয়াপ্ত হয়। তাহাদের বাস হেতুই রেবারাজ্য “বয়েল” বা বাঘেলখও নামে খ্যাত হয় । যমুনার দক্ষিণে রয়েলের পরিহার ও গহরবাড় রাজপুতের ঘরে কল্প দিয়া খাকে এবং বৈশ, গৌতম ও গহরবাড়ের কস্তা লইয়া থাকে। [ eve } বঙ্ক । ==ψ. جیسی আলাহাবাদ অঞ্চলের বযেলের অত্যন্ত অবাধ্য ও কুণ্ঠস্বভাব বলিয়া পরিচিত। সুবিধা পাইলে দমাবৃত্তি করিতে বিরত श्ध्न मां । . বঘেলখণ্ড, মধ্যভারতের অন্তর্গত একটা বিস্তীর্ণ ভূখণ্ড। বঘেল জাতির বাসভূমি বলিয়৷ এই বিস্তৃত ভূখণ্ড বধেলখও * নাম প্রাপ্ত হইয়াছে। ইংরাজাধিকারে এই সামন্তরাজ্যপুঞ্জ বঘেলখণ্ড-এজেন্সী নামে পরিগণিত হয়। ভারতরাজপ্রতিনিধি বড়লাটের অধীনস্থ মধ্যভারতের এজেণ্ট, এবং রেবারাজ্যের পরিদর্শক পলিটিকাল এজেন্টরূপে এখানকার শাসনকার্য নিৰ্ব্বাহ করিয়া থাকেন। ঐ পলিটিকাল এজেণ্ট সাতনা বা রেবানগরে অবস্থিতি করেন। ইহার উত্তর সীমায় আলাহাবাদ ও মীর্জাপুর জেলা, পূৰ্ব্বে ছোটনাগপুরের অধীনস্থ সামন্তরাজ্যসমূহ, দক্ষিণে মধ্যপ্রদেশের বিলাসপুর ও মওলা জেলা এবং পশ্চিমে জব্বলপুর ও বুন্দেলখণ্ডের সামন্তরাজ্যসমূহ। ১৮৭১ খৃষ্টা পৰ্য্যন্ত এই বিভাগ বুন্দেলখণ্ড এজেন্সীর অন্তভূক্ত ছিল। বুন্দেলা ও বাঘল জাতির কীৰ্ত্তিনিকেতন বলিয়া এই স্থান ভৌগোলিক ও ঐতিহাসিক ংস্রবে একতাবদ্ধ ছিল। কালে বুন্দেলাপ্রভাব থৰ্ব্ব হইল । ইংরাজগবমেণ্ট তাহদের পরস্পরের বিচ্ছেদ সাধন করিয়া ভবিষৎ শক্তিসংগ্রহের পথ অবরোধের চেষ্ট পান। তন্ত্রদেশুেই উক্ত বর্ষে বাঘলখণ্ড ভূভাগ লইয়া স্বতন্ত্র এজেন্দী প্রতিষ্ঠিত হয়। [ বুনেলথগু ও বুনোলা দেখ ] এই সমগ্র দেশভাগের ভূপরিমাণ ১১৩২৩ বর্গমাইল । এখানে সৰ্ব্বসমেত ৪ট নগর ও ৫৮৩২ট গ্রাম বিদ্যমান। রেবা, নগোদ, সৈহার, সোহাবল, কোঠী, সিন্ধপুরা ও জগীর রাজ্য লইয়া এই এজেন্সী গঠিত হইয়াছে। [ তত্ত্বং শব্দ দেখ। ] ঐ সকল সামন্তরাজ্যের মধ্যে কেবল মাত্র রেবারাজকেই ইংরাজরাজ সন্ধিপত্র দান করিয়াছেন। অপর সকলেই ইংরাজগবমেন্টের সনদ লাভে অনুগৃহীত। এথানকার সামন্তগণ পণ্যদ্রব্যের বাণিজ্য জন্ত কোনরূপ শুক গ্রহণ করেন না । বন্ধ কেটল্য। বক্রীতাৰ ভূ আস্থা। লট, বন্ধতে, লিট, ববঙ্কে। বঙ্কিত। লুপ্ত অবস্তিষ্ট। বঙ্গ (পুং ) বন্ধতীতি বন্ধ অচ, ১ নদীবক্র, চলিত কথায় নদীর বাক বা টেক বলে । • cय वrषला अडिग्न मात्र इश्tठ sई थप्नप्लग्न माम क३१ इश्ञtcथ् । esta শপোনীয় রাজপুতগণের একতম শাখা। গুজরাত প্রদেশ श्रेष्ठ प्रतीडिश्र आणि शन कशिाङ, गज६चक्र भार ** रीज गश्कि শিৰ অনুগ্রহ করিজেল স্বৰেল লেখ । ]
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৩৮৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।