**में এক সময়ে অযোধ্য প্রদেশে এই বচগোতি রাজপুতদিগের প্রাধান্ত বিস্তৃত ছিল। উপাও-রাজবংশেতিবৃত্ত পাঠে জ্ঞান খায় যে, অযোধ্যার প্রধানতম রাজা তিলকচাদের সময় পৰ্য্যন্ত বরগতির তথাকার রাজ-সমাজে বিশেষ সন্মানার্থ ছিলেন। মূল রাজার অভিষেককালে তাহারা তাহার কপালে তিলক দান করিয়া রাজা বলিয়া স্বীকার করিলে তবে তাহার বাজমৰ্য্যাদা সার্থক হইত। কুৰ্ব্বারের রাজা এবং হসনপুর, বসুরার দেওয়ান এই বংশের প্রধান সামন্ত বলিয়া পরিগণিত। হসনপুর বন্ধুয়ার সর্দার বর্তমান সময়ে ইসলাম ধৰ্ম্মে দীক্ষিত হইয়া খানজাদ নামে পরিচিত হইলেও বনেধার রাজন্তবর্গকে রাজটীকাদানের অধিকারী। অরেীরের সোমবংশী সর্দারগণ, রামপুরের বিযেনগণ, মমেঠীর বন্ধল-গোতির এবং তিলোই-বাসী কানাইপুরিয়াগণ ইহাদের নিকট রাজটক না লইলে স্ব স্ব পূৰ্ব্বপুরুষগণের আচরিত ক্রিয়ানুষ্ঠানে অধিকারী হইতে পারেন না । সুলতানপুরের বৎস্ত-গোত্রীরা বিলথারিয়া, তষাইয়া, চন্দেরিয়া, কঠবাঈ, ডালে মুলতান, রঘুবংশী ও গর্গবংশীর কষ্ঠা গ্রহণ করে এবং তিলকচাঁদ বাই, মৈনপুরী চৌহান, স্বৰ্য্যবংশী, গৌতম, বিষেন ও বন্ধল-গোতিদিগকে কন্যা দেয়। জৌনপুরের বচগেতির রঘুবংশী, বাই, যৌপৎখাম্ব, নিকুম্ভ, ধনমন্ত, গৌতম, গহরবাড়, পণবার, চন্দেল, শৌনক ও দৃগ বংশীদিগের কন্ত লয় এবং কলহন,সৰ্ণেত,গৌতম,স্বৰ্য্যবংশী, রাজবাড়, বিযেন, কানাইপুরিয়া, গহরবাড়, বাঘেল, বাঈ প্রভৃতিকে কস্তা দেয়। বচণ্ডী (স্ত্রী) ১ সারিকা। ২ বৰ্ত্তি। ৩ শস্ত্রভেদ। ( শব্দরত্না, ) মেদিনীতে ইহার পাঠান্তর বচণ্ড ও বরগু। এইরূপ দেখিতে পা ওয়া যায় । বচন (ক্লী) উচ্যতেইনেনেতি শ্লেষ্মনাশকত্বাদস্ত তথাত্বং, বচ-লুটি । ১ গুষ্ঠা । ( শব্দচন্ত্রিকা) ২ বাক্য । পৰ্য্যায়-ইরা, সরস্বতী, ব্রাহ্মী, ভাষা, বাণী, সারদ, গির, গির, গিরাংদেবী,গীদেবী, ভারতেশ্বরী, বাচ, বাচ, বাগ দেবী, বর্ণমাতৃকা, ভাষিত উক্তি, ব্যাহার, লপিত, বচা ( শব্দরত্না, ) বৈদিকপৰ্য্যায়-ধারা, ইল, গেীঃ, গোরী, গান্ধৰ্ব্বী, গভীরা, গম্ভীরা, মন্দ্র, মন্দ্রাজনী, বাণী, বাণী, বাণীচী, বাণ, পবি, ভারতী, ধমনি, নালী, মেন, মেলি, স্বৰ্য্য, সরস্বতী, নিবিং, স্বাহ, বগ, উপস্থি, মায়ু, কাকুং, জিহা, ঘোষ, স্বর, শব্দ, স্বন, ঋক্, হোত্র, গীঃ, গাথ, গণ, ধেন, গ্ৰা:, বিপা, নগ্ন, কশা, ধিষণা, নেী, অক্ষর, মহী, অদিতি, শচী, বাক, অনুষ্টুপ, ধেনু, বলগু, গলা, t 8१४ ] বচনেীপত্রণ i* • বচনকর (ত্রি ) বচন্ধর, বচনে অবস্থিত। বচনকারিন (ত্রি) ১ বাক্যানুসারে কার্য্যকারী, আজ্ঞায়ুবর্তী। বচনগোচর (ত্রি ) বচনেন গোচরঃ । বাক্যদ্বারা গোচর, প্রত্যক্ষীভূত। “জরমরণদশায়ামপি সকলকশ্বলনিরসনানি তব গুণকৃতনামধেয়ানি বচনগোচরাণি ভবন্তু” (ভাগ ৫৩.১২) বচনগ্রাহিন (ত্রি) বচনং গৃহাতীতি গ্রহ-ণিনি। বচনে স্থিত, বচন অনুসারে কার্য্যকারী। বচনপটু (ত্রি) বচনে পটু ৷ বাকপটু, বাকুশল। বচনবিরোধ (ত্রি ) প্রমাণবিরুদ্ধ শাস্ত্রবাক্য। বচনবিরুদ্ধ (ত্রি) শাস্ত্রবিরুদ্ধ। বচনমাত্র (ত্রি) খালি কথা, যে কথার মৌলিকত্ব ঘটনা দ্বারা প্রমাণিত নহে। ভিত্তিহীন বাক্য। বচনব্যক্তি (ত্রি ) মৌলিক কথা । বচনশত (ত্রি) বহু বাক্য। চলিত কথায় “লক্ষ কথা” বলে । বচনসহায় (ত্রি) কথা কহিবার সাথী। কোন ব্যক্তির সহিত কথা কহিবার জন্য যে বিনয়ী ও মিষ্টভাষী ব্যক্তিকে সঙ্গে লওয়া যায় । বচনানুগ (ত্রি) বচনং অন্ধগচ্ছতি গম-ড। বাক্যের অমুগামী, যিনি বচন অনুসারে চলেন । ( মার্কণ্ডেয়পু০ ২১৫৫ ) বচনাবৎ (ত্রি) ১ বাকাকুশল। ২ সুবক্তা। ৩ প্রশংসাবাক্যকথনশীল । ৪ অব্যক্ত শব্দকারী । “হস্তীরবাদিশব্দবৎ” । (সায়ণ) বচনীকৃত (ত্রি) তিরস্কৃত, লাঞ্ছিত। বচনায় (ত্রি) বচ-অনীয়র। ১ কথনীয়। (কী ) ২ নিদা। “মদনেন ধিনকৃত রতি: ক্ষণমাত্রং কিল জীবিতেতি মে। বচনীয়মিদং ব্যবস্থিতং রমণ ত্বামমুয়ামি যদ্যপি ॥” ( কুমার ৪২১ ) ‘ইতি বচনীয়ং নিন্দা” ( মল্লিনাথ ) বচনীয়ত (স্ত্রী) বচনীয়ন্ত ভাব তল-টাপ লোকাপবাদ। জনপ্রবাদ: কৌলীনং বিগানং বচনীয়তা । ( হেম ) “স্বাধীন বচনীয়তাপি হি বরং বন্ধো ন সেবাঞ্জলিমার্গে হোষ নরেন্দ্রসোপ্তিকবধে পূৰ্ব্বং কৃতে দ্রোণিন ॥” ( মৃচ্ছকটিক ৩ অ• ) বচনেস্থিত (ত্রি) বচনে তিষ্ঠতি মেতি স্থা ক। (তৎপুরুষে क्रूडि दछ्ल९ । * ७७४8 ) इंङि गखमा अनूद । यिनि বচনে অবস্থিত, যিনি বচনানুসারে অবস্থান করেন। পর্য্যায়বচনস্থ, বিধেয়, বিনয়গ্রাহী, আশ্রব। ( অমরটীকাকার ভরত ) কাহার কাহারও মতে বগু ও প্রণের এই দুইটা শব্দ একপর্যায়ক। সর, সুপণী, বেকুরা। ( বেদনিঘণ্ট, ) ৩ ব্যাকরণোক্ত সংখ্যার্থক | বচনোপক্রম (পুং ) বচনস্ত উপক্রমঃ। বাক্যারম্ভ, পৰ্য্যায় – ইপতিঙ, স্বরূপ, যথা—একবচন, দ্বিবচন ও বহুবচন । উপন্যাস, বায়ুথ । ( অমর )
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৪৭১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।