বস্ত্রী [ 8१७ ] বঞ্জ বড়, গতি। ভূদি পরহ্মৈ সক” পেটু। লক্ট বঙ্গতি। লোট, বজ্ৰতু। লিট্ বাজ, ববক্সতু । লুট বজিতা ৷ লট, বঞ্জিযতি। तू७. अषऔ९, अदांशै९ । बण-• गश्छद्र१ । २ अठि । চুরাদি পরশ্বৈ" সক” সেট, লট, বাজয়তি। লুঙ, অীবজৎ। কৰু (পুং"ক্লী) বলতীতি বজগতে (খঙ্গেস্ত্রাগ্রবর্জরিপ্রেতি। উ৭, ২২৮) ইতি রম্প্রত্যয়েন নিপাতিতঃ । ইত্রের অস্ত্রবিশেষ, চলিত ৰাজ । পৰ্য্যায়—হলাদিনী, কুলিশ, ভিদুর, পবি, শতকোটি, স্বরু, শখ, দন্তোলি, অশনি, কুলীশ, ভিদির, ভিদুঃ, স্বরুস, সম্ব, সব, অশনী, বঙ্গাশনি, জম্ভারি, ত্ৰিদশায়ুধ, শতধার, শতার, আপোত্র, অক্ষজ, গিরিকণ্টক, গে, অভ্রোথ, মেঘভূতি, গিরিজর, জাম্ববি, দম্ভ, ভিদ্র, অম্বুজ। ত্রিকা") বৈদিকপর্য্যায়— বিদ্যুৎ, নেমি, হেতি, নম, পবি, স্বক, বৃক, বধ, বজ্র, অর্ক, কুৎস, কুলিশ, তুজ, তিগা, মেনি, স্বধিতি, সায়ক, পরশু । ( বেদনি• ২২০ ) - বজের উৎপত্তি-বিষয়ে পুরাণাদিতে নানা মত দেখিতে পাওয়া যায়। মৎস্তপুরাণে লিখিত আছে যে, বিশ্বকৰ্ম্ম রবিকে ভ্ৰমিযন্ত্রে ভ্রমণ করাইয় তাহার তেজ পৃথক্ করিয়াছিলেন, এই সহস্র কিরণাত্মক পৃথকৃঙ্কত স্বৰ্য্যতেজ বিষ্ণুর চক্র, রুদ্রের শূল এবং ইন্দ্রের বজ্ররূপে পরিণত হইয়াছিল । “তথেত্যুক্ত: স রবিণা ভ্ৰমে কৃত্ব দিবাকরম্। পৃথক চকার তত্তেজশ্চক্ৰং বিঞ্চোবকল্পয়ং ॥ ত্রিশূলঞ্চাপি রুদ্রস্ত বজমিন্দ্রস্ত চাধিকম্। দৈত্যদানবসংহ সহস্রকিরণায়কম্। রূপঞ্চ প্রতিমঞ্চক্রে ত্বষ্ট পাদাতে মহৎ । ন শশাকথি তন্দ্রষ্টং পাদরূপ রবে পুনঃ ” - ( মৎস্তপু ১১ অ” ) বামনপুরাণে লিখিত আছে যে, একদা ইন্দ্র দৈত্যমাতার জঠরে প্রবেশ করিয়া দেখেন যে, গর্ভস্থ বালক কটিদেশে হাত বাখিয়া উৰ্দ্ধমুখে অবস্থান করিতেছে, তাহার সমীপে এক মাংসপেশী আছে, ইন্দ্র ক্রুদ্ধ হইয়া যেমন ঐ মাংসপেশী গ্রহণ করিয়া মৰ্দ্দন করিতে লাগিলেন, তৎক্ষণাৎ ঐ মাংসপেশী অতিশয় কঠিন এবং উৰ্দ্ধ ও অধোদেশে বৃদ্ধি পাইতে থাকে ; পরে ঐ মাংসপেশী হইতে শতপৰ্ব্ব কুলিশ উৎপন্ন হয়। “প্রবিশু জঠরং গুদ্ধে দৈত্যমাতুং পুরনার । দদশোৰ্দ্ধমুখং বালং কাটন্তস্তকরং মহৎ ॥ তস্তৈবাস্তেহথ দশে পেশীং মাংসস্ত বাসবঃ । শুদ্ধস্ফটিকসঙ্কাশং করাভ্যাং জগৃহেইথ তাম্। ততঃ কোপসমাধাতে মাংসপেশীং শতক্ৰভুঃ। করাভ্যামর্দয়ামাস ততঃ সা কঠিনাভবৎ ॥ XVII 为为冰 উৰ্দ্ধেনাৰ্দ্ধক বৰ্বধে অধোইদ্ধং বৰ্বতে তথা । শতপৰ্ব্ব চ কুলিশঃ সঞ্জাতো মাংসপেশিতঃ ” ( বামনপু• ৬৮ অe ) ভাগবতে লিখিত আছে যে, ইন্দ্র বৃত্ৰাসুর-বধের জন্ত দধীচিমুনির অস্থিার বিশ্বকৰ্ম্মাকে বজ্ৰনিৰ্ম্মাণ করিতে আদেশ করেন। বিশ্বকৰ্ম্ম ইন্দ্রের আদেশে দধীচিমুনির অস্থি দ্বারা বঙ্গ প্রস্তুত করেন। ইক্স এই বজ্ৰদ্বারা বৃত্ৰাসুরকে বধ করিয়াছিলেন । ( ভাগবত ৬।১০-১১ অ' ) [ তাড়িত দেখ । ] আহিকতত্ত্বে লিখিত আছে যে, যখন ভয়ানক বজ্রনির্ঘোষ হয়, সেই সময় পূর্ব বা উত্তরমুখে জৈমিনিমুনির নাম তিনবার স্মরণ করিলে বঙ্গভয় বিদূরিত হয়। “প্রচওপবনাঘাতে মেঘেযু স্তনিতেষু য: | ত্ৰিঃ পঠেজৈমিনীয়োংশ্মি প্রায়ুখে বাপুদেখুথ । তন্ত মাভূত্ত্বয়ং ঘোরং বিদ্যুতীয়োeবসীদতি ॥” ( আহিকতত্ত্বধৃত ব্ৰহ্মপু• ) অতিরিক্ত মহাপাতক না হইলে বজ্রাঘাতে মৃত্যু হয় না। নারিকেলাদি উচ্চশির: বৃক্ষে বজ্রপাত হইতে দেখা যায়। বজ্রপতনের পর সেই গাছ মরিয়া যায়। অনেক সময় বজ্রাঘাতে মৃত বা মৃতপ্রায় ব্যক্তিকে মৃত্তিকায় পুতিয়া রাখিলে ধাচতে দেখা গিয়াছে। ইষ্টকনিৰ্ম্মিত গৃহে বজ্রপাত হইলে সেই স্থান हुर्व श्हेग्न गाग्न । ইংরাজীতে বজকে Thunder-bolt বলে। ইহা মেঘদ্বয়ের পরস্পর ঘর্ষণ জন্ত বিদ্যুতের সহিত উৎপন্ন হয়। ঐ ' ঘর্ষণের শব্দ উত্থিত হইলে তাহা বঞ্জের ডাক বলিয়া কথিত । প্রবাদ আছে, গোবরগাদায় বা কদলী বৃক্ষে বজ্র নিপতিত হইলে আর উপরে উঠতে পারে না। অনেকে বলেন, বজ্ৰ দেখিতে লৌহশলাকার স্যায়, কিন্তু বাস্তবিক তাহা নহে। [বিদ্যুৎ দেখ ।] ২ রত্নবিশেষ, হীরক। পৰ্য্যায়-ইস্রায়ুধ, হীর, ভিদুর, কুলিশ, পবি, অভেদ্য, অশির, রত্ন, দৃঢ়, ভার্গবক, ষটকোণ, বহুধার, শতকোটি। গুণ-ষড় রসোপেত, সৰ্ব্বরোগপহারক, সকলপাপনাশক,সোঁখ্যকর, দেহদার্টাকারক ও বসায়ন (রাজনি) বিশেষ বিবরণ হীরক শব্দে দেখ । ] ৩ বালক । ৪ ধাত্রী । ( মেদিনী ) ৫ কাঞ্জিক । ( ধরণি ) ও বজ্রপুষ্প । ( শকারত্ন” ) ৭ লৌহবিশেষ, এই বজ্ৰলোঁহ অনেক প্রকার, যথা-নীলপিগু, অরুণাভ, মোরক, নাগকেশর, তিত্তিরাঙ্গ, স্বর্ণবজ্র, শৈবালবঞ্জ, শোণবন্ত্র, রোহিণী, কাঙ্কোল, গ্রন্থিবজক, মদনাথ্য। এই লৌহের নামামুরূপ চিহ্ন সকল থাকে । ৮ অভ্রবিশেষ । ভাবপ্রকাশে ইহার উৎপত্ত্বির বিষয়ু এইরূপ লিখিত আছে—
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৪৭৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।