。《·· *難 , , ۰، يي هم د 3. ! . .", f . अ*ि*कप्णि बोक५ कजिद्र व ठेवशखि अंश्न कब्रिएउं পারেন এবং ক্ষঞ্জিয়েরও বৈগুক্তি নাইবার বাধা নাই। তৰে ঐ উত্তৰ বৰ্ণ কোন কালেই পূৰ্ব্বত্তি গ্রহণ করিবেন না। এই যে ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয়স্তৃপ্তি গইবেন, কি ক্ষত্রিয় বৈগুবৃত্তি লইবেন । কি ইহার কখন শূত্রবৃত্তি লইবেন না, ইহা শুধু একাৰ আপং কালেরই বিধি । পারতপক্ষে উভয় বর্ণের উহা ত্যাগ করাই কর্তব্য। সহসা কেহই এই কৰ্ম্মলন্ধর ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করিবে না । বর্ণগণের আপদ্ধৰ্ম্ম সম্বন্ধে মহাভারতের শাস্তিপর্কে বিষ্কৃতভাবে লিপিবদ্ধ হইয়াছে। পদ্মপুরাণ স্বৰ্গখণ্ডের মতে সৰ্ব্বাগ্রে এক তেজোময় দিব্য পদ্ম সৃষ্টি হইল। সেই পদ্ম হইতে ব্ৰহ্মা জন্মিলেন। ব্ৰক্ষা হইতে মানুষ সৃষ্টি আরম্ভ হইল। প্রজা সৃষ্টির প্রারম্ভেই প্রজাপতি ব্ৰহ্মা ব্রাহ্মণকে স্বাক্ট করিলেন, ব্রাহ্মণ আত্মতেজে অগ্নি ও স্বৰ্য্যবং উদ্দীপ্ত হইয় উঠলেন। তার পর সত্য, ধৰ্ম্ম, তপঃ, ব্ৰহ্মপদার্থ, আচার ও শৌচ প্রভৃতি ব্ৰহ্মা হইতে কৃষ্ট । হইল। এই সকল সৃষ্টির পর দেব, দানব, গন্ধৰ্ব্ব, দৈত্য, অমুর, মহোরগ, যক্ষ, রক্ষ, রাক্ষস, নাগ, পিশাচ ও মনুষ্য সকল স্মৃষ্টি করিলেন। তৎপরে ব্রাহ্মণ, ক্ষীয়, বৈশু ও শূদ্র এই চারি প্রকার বর্ণমৃষ্টি হইল। তন্মধ্যে ব্রাহ্মণের বর্ণ সিত, ক্ষত্রিয়ের লোহিত, বৈশ্বের পীত এবং শূদ্রের বর্ণ অসিত অর্থাৎ কৃষ্ণ । মান্ধাত নারদের কাছে প্রশ্ন করেন—আচ্ছ, যদি শ্বেতপীতাদি বর্ণের পার্থক্যেই ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয়াদি বর্ণ-বিভাগ হইয়া থাকে,তবে ত সকল বর্ণেরই বর্ণসঙ্কর দেখা যায়। কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ, ভয়, শোক, চিন্তা, ক্ষুধা প্রভৃতির আধিপত্য ত সৰ্ব্বত্র। মুত্র পুরষাদি সকলেই ত্যাগ করে, মৃত্যু সকলের প্রভু, দেহ-ক্ষয় সকলেরই অনিবাৰ্য । সুতরাং এ অবস্থায় বর্ণবিভাগ হইল কিরূপ এবং তাহাতে ফলই বা কি ? অার এক কথা—জগতে স্থাবর জঙ্গম কত অসংখ্য জাতি রহিয়াছে, তাহাদিগের বর্ণও নানা প্রকার ; সুতরাং বর্ণনির্ণয় কেমন করিয়া হইবে ? এই প্রশ্নের উত্তরে নারদ বলিয়াছিলেন, রাজন। বর্ণসমূহের কোনই বিশেষত্ব নাই। এই সমগ্র জগৎই ব্ৰহ্মময়। ব্ৰহ্মা সকলেরই সৃষ্টিকর্তা । ব্রহ্মস্থঃ সকলেই এক ব্রাহ্মণ, তবে কৰ্ম্মামুলারে এক এক সম্প্রদায় ও এক এক বর্ণ অখ্যায় অভিহিত । যে সকল ব্রাহ্মণের স্বধৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া কামভোগে রত, যাহার •"ক্ষন নিসাজ কৈ খপট। । शिंशा छः:तिशख१ ॰ोक्तः श्* न tश्वरः । "জাগা পারি। : ,
f san :)
- {क्झि१९ } |
ఛ్ , खैौङ्ग বর্ণ { স্বভাৰ, কোধন, শিৱলাল ও গেভিন, উষ্ণই कब्रिग्न रुद्देब्राष्ट्रिगन । पाशब्र कृषिका नित हरेब अंश দ্বারাই জীৰিক নির্বাহ করিতে লাগিলেন, গবাদি পশুপালনে আসক্ত হইলেন, স্বধৰ্ম্মকে পরিভাগ কবিলেন, তাহামের দেহ পীতবর্ণ ছিল, তাছারই বৈশুজাতি মধ্যে গণ্য হইয়াছিলেন। আর র্যাহার হিংস ও অসত্য আশ্রয় করিলেন, ষে কোন কৰ্ম্মেই জীবিক নির্বাহ করিতে লাগিলেন, শৌচাচার ত্যাগ করিলেন, এবং অত্যন্ত লুন্ধস্বভাব হইয় উঠলেন, তাহাজের বর্ণ ছিল কৃষ্ণ, তাহার দ্বিজ হইলেও তাহারাই শূদ্র সংজ্ঞায় অভিহিত दूरेब्राছিলেন । * এইরূপে কৰ্ম্মানুসারে ব্রাহ্মণেরাই বিভিন্নবর্ণে বিভক্ত হন। छाब्रिवर्ध्नि खञ्चहे ८वपदानैौ दिश्ऊि श्शि, ८णां८७ ७ अछाrन পড়িয়া অনেকে সে ব্রাহ্মী বাণী হারাইয়াছিলেন। যাহার ধৰ্ম্মতত্ত্বে একান্ত আসক্ত ছিলেন বলিয়। সে ব্রাহ্মবাণী ভুলেন নাই এবং যাহার বোবলম্বন, বেদবোধিত নিত্য নৈমিত্তিক ব্ৰতনিয়ম ও শৌচ যুদ্ধাচারাদি সাধুসেবিত পথে থাকিয়া ব্রহ্মস্থঃ দেবপ্রতিপাদ্য পরব্রহ্মজ্ঞান প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, তাহারাই ব্রাহ্মণ। নারদ মান্ধাতার প্রশ্নের উত্তরে চাতুরিবর্ণের এইরূপ লক্ষণ নির্দেশ করেন, যথা—যিনি জাতকৰ্ম্মাদি দশবিধ সংস্কারে সংস্কৃত, শুচি ও বেদাধ্যয়নসম্পন্ন, যিনি শৌচাচারে রত থাকিয় যজন যাজনাদি ঘট কৰ্ম্মে অবস্থিত, যিনি নিত্য গুরুপ্রিয়, নিত্যব্রতী ও সত্যরত, তিনিই ব্রাহ্মণ নামে অভিহিত। সত্য, मान, আনৃশস্ত, মদ্রোহ, রুপা, ঘৃণা ও তপস্ত এই কয়টা হার কাছে নিত্য বিদ্যমান, তাহাকেই ব্রাহ্মণ বলা যায়। * যিনি বেদাধ্যয়ন সম্পন্ন হইয়া নিয়ত ক্ষত্রিয়োচিত কৰ্ম্ম আচরণ করেন, যিনি দান ব্যতীত কখন প্রতিগ্রহ করেন না, তাহাকে ক্ষত্রিয় বলা যায় । যিনি পবিত্রভাবে বেদাধ্যয়ন সম্পন্ন হইয় পশুপালন ও কৃষিকৰ্ম্মে রত, তাহারই নাম বৈশু । যাহার কোন খাদ্যাথাপ্ত বিচার নাই, সৰ্ব্বদা অপবিত্র অবস্থায় যে কোন কৰ্ম্মেই জীবিক নিৰ্ব্বাহ করে, তাদৃশ বেদবর্জিত, সন্ধাচারহীন ব্যক্তিই শূদ্রনামে খ্যাত। (মহাভা ও পদ্মপু স্বৰ্গখণ্ড) চতুৰ্বর্ণের ধৰ্ম্মকৰ্ম্ম সম্বন্ধীয় বিধি ব্যবস্থা মম্বাদি স্মৃতিসংহিতার এবং তদ্ভিন্ন প্রায় সমস্ত পুরাণেই চতুৰ্বর্ণের ধৰ্ম্মকৰ্ম্মবিষয়ক বিস্তৃত উল্লেখ আছে। বাহুল্যভয়ে সে সমস্ত উদ্ধৃত হইল না । নরসিংস্থপুরাণ ৫৯ অধ্যায়, মার্কণ্ডেরপুরাণের মদালসা উপাখ্যান, কুৰ্ম্ম, পুরাণের ২ ও ৩ অধ্যায়, পদ্মপুরাণ স্বৰ্গখণ্ডের ২৫, ২৬ ও ২৭ অধ্যায়, বামনপুরাণ ১৪ অধ্যায়, এবং গুড়পুরাঞ্জেঃ অধ্যায়ে এ সত্তে তিনি ফ্রন্থ। . . . . . ఢా *:::