বর্ণ ] d مه[ to প্রবেণী, আস্তরণ, পরিস্তোন ( পুং ) কুথ, কুখ (অমর ) প্রবেণি, *ब्रिtडेभि (गै) कूश । ( डब्रष्ठ ) २ सक्रांनि, छगिउ ब्र७ ।। এই ধর্ণ বা রঙ, বহু প্রকার, যথা - শ্বেত, পাণ্ডু, ধূসর, কৃষ্ণ, পীত, হরিত, রক্ত, শোণ, অরুণ, পাটল, খাব, ধূম্ৰ, পিঙ্গল এবং কর্কর (অমর )। মুখবোধের মতে ছয় মাসের সময় গর্ভস্থ বালকের বর্ণ হয়। ৩ যশ । ৪ গুণ । ৫ স্ততি । ( মেদিনী ) ও স্বর্ণ। ৭ ব্ৰত । বর্ণাতে ভিস্থতে ইতি বর্ণ-ঘঞ, ( পুং কী ) ৮ ভেদ । ৯ গীতক্রম। ১• চিত্র। ১১ তালবিশেষ । ১২ অঙ্গরাগ । ( হেম ) বর্ণ্যতে ভিস্ততে অনেনেতি বর্ণ-ঘঞ, । ১৩ রূপ। বর্ণরতি বর্ণ-অৰ্চ, । ১৪অক্ষর। বর্ণ্যতে রজ্যতে ইতি বর্ণ বঞ ১৫ৰিলেপন। মেদিনী) বর্ণ দুই প্রকার-ধবন্তাত্মক এবং অক্ষরাত্মক। দেহিগণের মূলাধারে একটী নাড়ী আছে। ঐ নাড়ীটী সপের স্থায় কুগুলীভূত। উছ সৰ্ব্বদা মূলাধার মধ্যে কুণ্ডলাকারে থাকে বলিয়া উহার নাম কুণ্ডলী। কুগুলী চঞ্জ স্বৰ্য্য ও অনলয়পিণী, চিত্বরিংশ বর্ণময়ী অর্থাৎ ভূতলিপিমন্ত্রশালিনী এবং পঞ্চাশদ্বর্ণময়ী অর্থাৎ মাতৃকাবর্ণস্বরূপিণী। ঐ কুণ্ডলী সকল বর্ণে পরম্পর মিলিত হইয়া মন্ত্রময় জগৎ প্রকাশ করে। এই কুগুলী শব্দ ও শকার্থের প্রবৰ্ত্তিনী এবং ত্রিপুষ্কর অর্থাৎ জ্যেষ্ঠ, মধ্য ও কনিষ্ঠভেদে তীৰ্থত্রয় ও উদাত্ত অমুদাত্ত প্রভৃতি স্বর সমাহারের প্রকাশক। তন্ত্রশস্ত্রে কুণ্ডলী পরম দেবতা নামে অভিহিত ।৯ বক্ত, ও শ্রোত্রপথ অপরিস্কার থাকে, তাই ঐ কুণ্ডলী যখন অস্পষ্ট বর্ণে অর্থাৎ অস্ফুট ধ্বনিতে আলাপাদি করিতে উদ্যত হয়, তখন মূলাধারে গিয়া ধ্বনিত হয় এবং স্বযুদ্ধা নাড়ীও বার বার ঐ ধ্বনিতে আলোড়িত হইতে থাকে । ক্রমে এই ভাবেই বিম্পষ্ট ও অস্পষ্টরূপে বর্ণসমষ্টি প্রকাশমান হইয় পড়ে । পূৰ্ব্বে যে তন্ত্রোক্ত পরদেবতা কুগুলীর কথা কহিয়াছি, তিনি দ্বিচারিংশদ্বর্ণে মিলিত হইযা এইরূপ ক্রমপরম্পরায় অকার হইতে সকার পর্য্যন্ত দ্বিচারিংশদাত্মক বর্ণমালার উদ্ভাবন করেন। এই দ্বিচারিংশদাত্মক বর্ণমালাই ভূতলিপি মন্ত্র। কুওলিনী সৰ্ব্বশক্তিময়ী ও শব্দব্ৰহ্মরূপিণী । তিনি যে ক্রম ধরিয়া বর্ণমালা প্রসব করেন, তাহা এইরূপ, যথা—প্রথমতঃ কুগুলিনী হইতে
- "কুওগীভূতসৰ্পাণামজপ্রিয়মূপেযুৰী।
झि५भछमनौ (मरौँ श्रृंकङ्गक्र'क्षु°िो । दिल्लङ्गोब्रि९श्रृंचीङ्ग श्रृंक्ष!श्रृंरक्रि िं । গুণিত সৰ্ব্বগাত্রেণ কুগুলী পরদেৰঙ।। ৰিম্বাক্ষ্মনীপবুদ্ধা স বতে মন্ত্রময়ং জগৎ । একধ গুণিষ্ঠ শক্তিঃ সৰ্ব্ববিশ্বপ্রথমিী । जिणूकद्रः श्रद्रlन् (नवैौ जकांशैनां२ जग्न१ जब्रन् ॥" (नांब्रपांख्रिणक) শক্তির বিকাশ । শক্তি হইতে ধ্বনি । ধ্বনি হইতে নাদ । নাদ হইতে নিরোধিক । নিরোধিক হইতে অৰ্বেঙ্গ, অর্ধেন্দু श्रेष्ठ बिन्नू ; क्नूि श्हेरउ क्लभ जकांछ नभए । नमण अकब्र উৎপত্তি সম্বন্ধেই পরম্পর এইরূপ । ( ১ ) চিচ্ছক্তি সত্ত্বসম্বলিত হইয়া শৰাপদবাচ্য হয় । তিনি আবার ঐ সত্ত্বসম্বলিত অবস্থায় আকাশস্থ হইয়া রজোগুণে অনুবিদ্ধ হইলে ধ্বনি শব্দে অভিহিত হইয়া থাকেন। ধ্বনি অক্ষর অবস্থায় তমোগুণে অসুবিদ্ধ হইয়া নাদশদবাচ্য হয়। ঐ অব্যক্তাবস্থা তমোগুণের আধিক্যবশে নিরোধিক শব্দে অভিহিত । ঐ নিরোধিক আবার রত ও মত উভয়গুণের আধিক্য হেতু অৰ্দ্ধেন্দু শব্দে অভিধেয় । অলঙ্কারকৌস্তুভ ও পদার্থাদর্শ প্রভৃতি গ্রন্থে লিথিত আছে,-- পর, পশুন্তী, মধ্যম এবং বৈখরী, অবস্থাভেদে বর্ণের এই কয়েকট সংজ্ঞাসক্ষেত আছে। বর্ণ যখন নাদরূপে মূলাধার হইতে প্রথম উৎপন্ন হয়, তখন তাহাকে পরা বলে। পরে যখন ঐ বর্ণ নাদরূপে মূলাধার হইতে উঠিয়া ক্রমে হৃদয়গত হয়, তখন তাহ পশুন্তী, তৎপশ্চাৎ যখন হৃদয় হইতে উঠিয়া ক্রমে বুদ্ধি বা সঙ্কল্পের সহিত সংযুক্ত হয়, তখন উহা মধ্যম এবং তাব পর যখন বুদ্ধি হইতে উঠিয়া ক্রমে কণ্ঠগত হইয়া মুখস্বারা অভিব্যক্ত হয়, তখন তাহ বৈখরী। এই বৈখর অবস্থাপন্ন নাদ হইতেই পবন প্রেরিত হইয়া বর্ণসমূহ বাহিরে সকলের গোচরীভূত হয়। পরা ও পশুন্তী দশাপন্ন বর্ণ যোগীদিগেরই প্রত্যক্ষ হয়, অন্তের পক্ষে উছা প্রত্যক্ষ হওয়া অসম্ভব । ( ২ ) ব্যাকরণ মতে, বর্ণসমূহের উৎপত্তিস্থান আটট । যথা–হৃদয়, শির, জিহবা, দস্ত, নাসিক, ওষ্ঠস্বয় এবং তালু । ইহার মধ্যে আ, ক, খ, গ, ঘ, ঙ, হ, ও বিসর্গ (ঃ) এই কয়েকট বর্ণের উচ্চরণস্থান কণ্ঠ । ই,চ, ছ, জ, ঝ,ঞ, য, শ,এই কয়ট বর্ণের উচ্চারণস্থান তালু; ঋ,ট, ঠ, ড, ঢ়, ৭, র, ষ, ইহাদিগের উচ্চারণস্থান মূদ্ধ ( २) “चिक्रपाब्रिश्लष्ठा भूण ७निष्ठ विचनाबिका । न थएr७ दू७णिनौ भकजक्रमशै। विडूः ॥ শক্তিত্বতে ধ্বনিস্তন্মান্নাদস্তন্মাপ্লিরোধিক । BBBBBBB BBBBBBBB BBS BBS SSDDDDDDS “यूणाषाब्रां९ थथभभूमिष्ठ पख उब्रि: *ब्रां५ji: পশ্চাৎ পশুত্ত্ব্যথ হৃদয়গো বুদ্ধিযুঙ মধ্যমাখ্যঃ। বত্ত্বে বৈধর্য্যধ রুরদিবোরস্যঞ্জতো স্বযুদ্রাবদ্ধস্তন্মাদ্ভবতি পবনপ্রেরিতে স্বর্ণগঙ্গাঃ।” ( জলঙ্কাকোঁৱত ) * “वtो इांनांनि वर्णीनांधूम:क%जिब्राउथा । ब्रिश्तांबूलक नखांन्छ नांनिएकोtईो छ कांनू * ॥” (निकांग्रज.)