বর্ণলিপি t ৫৯ই l বর্ণলিপি গ্রীকদূত মেগেস্থিনিস মগধরাজ্যের বর্ণনা উপলক্ষে লিথিয় গিয়াছেন যে, ভারতবাসী ১০ ষ্টেডিয়াম্ অন্তর শাখাপথ ও তদন্তবৰ্ত্তী স্থানের দূরত্ববিজ্ঞাপক ক্রোশঙ্কযুক্ত প্রস্তরফলক ( mile-stone ) রাখিতেন। প্রস্তরে লিপি উৎকীর্ণ করিবার প্রথা সে সময় বিশেষ প্রচলিত ছিল ; অশোকের অনুশাসন এবং তাহারও বহুপূৰ্ব্বে কপিলবাস্তর নিকটবর্তী পিপরাব গ্রাম হইতে আবিষ্কৃত বুদ্ধদেবের দেহাবশেষ-সংরক্ষিত প্রস্তরপাত্রের উপর উৎকীর্ণ খোদিত লিপি তাহার সাক্ষাদান করিতেছে। পিপ রাবা-লিপি হইতে এখন দৃঢ় বিশ্বাস হইতেছে যে, খৃঃ পূৰ্ব্ব ৬ষ্ঠ শতাব্দীর পূর্বেও ভারতবর্ষে প্রস্তরে লিপি উৎকীর্ণ করিবার প্রথা প্রচলিত ছিল । মগধপতি জরাসন্ধের রাজধানী গিরিব্রজে জরাসন্ধ-কা-বৈঠক ও ভীমজরাসন্ধের রণরঙ্গভূমির মধ্যস্থলে চিত্রলিপি ও কালরূপ। শিল্পলিপির মধ্যাকারের লিপি পৰ্ব্বতগাত্রে উৎকীর্ণ রহিয়াছে। তাহার উপর দিয়া বহুকাল হইতে গোমহিষাদির গমনাগমনের পথ হওয়ায় সেই প্রাচীনতর লিপি অনেকটা অস্পষ্ট ও অবোধ্য হইয় পড়িয়াছে । আমাদের বিশ্বাস, এ পর্য্যস্ত ভারতবর্ষে মতপ্রকার লিপি আবিষ্কৃত হইয়াছে, তন্মধ্যে সেই মগধলিপি সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন। কে বলিতে পারে, তাহা জরাসন্ধের সময়কার লিপি নহে ? যাহা হউক, এখন আমরা জানিতেছি যে ২২ শতবর্ষ পুৰ্ব্বে ভারতবাসী ৬৪ প্রকার লিপি অবগত ছিলেন। ঐ ৬৪ লিপির মধ্যে কতকগুলি সম্রাটু অশোকেবও বহুপুৰ্ব্ব হইতেই ভারতে প্রচলিত ছিল । জৈনদিগের সুপ্রাচীন "সমবায়সুত্র” নামক ৪র্থ অঙ্গে লিখিত আছে— “বৰ্ত্তী এণং অঠারসবিহ লেখ কবিহানে। বস্তী জবণালিয়া দষউরিয়৷ * থরোটিয়া পুকুখরসারিয়া + পহারাইয়া উচ্চরকুরিয়া অখ করপুথিয়া ভোমবইয়া ; বেকুথেইয়া, নিখ কেইয়া $ অংকলিবি গণি মলিবি গন্ধৰ্ব্বলিবি আদস্সগলিবি মাহেসরলিবি দামিলিলিবি বোলিদিলিবি ।” ব্রাহ্মী প্রভৃতি ১৮ প্রকার লেখন প্রক্রিয়ার নাম-ব্রাহ্মী ১, যবনানী ২, দশোত্ত্বরিক ৩, থরোষ্ট্রীক ৪, পুষ্করসারিক ৫, পাৰ্ব্বতিকা ৬, উত্তরকুরুক ৭, অক্ষরপুস্তিকা ৮, ভেীমবহিক ৯, বিক্ষেপিকা ১০, নিক্ষেপিকা ১১, অঙ্কলিপি ১২, গণিতলিপি ১৩, গন্ধৰ্ব্বলিপি ১৪, আদর্শকলিপি - ৫, মহেশ্বরলিপি ১৬, দ্রাবিড়ীলিপি ১৭ ও বোলিদী বা পোলিদা লিপি ( )। S DDBDtSBBBSS SSBBBBBSBDDS * *५छ{*वप्नड़ी'--viी#ांडुग्र । $ '(ग१भठि१|' ‘भिग्नाइट्रे प्ल' या ५१भंभिग्न निइ३ग्न'-*ां#छद्र জৈনগির ধউপাদ পবন (প্রজ্ঞাপনা হয়ে উক্ত ক্ষম লিপির উল্লেখ আছে। লিপিকরের দোষে বিভিন্ন পুথিতে সামান্ত পাঠভেদ মাত্র লক্ষিত হয় । প্রজ্ঞাপনাস্থত্রের টীকাকার মলয়গিরি লিখিয়াছেন “ব্রাহ্মী যবনানীত্যাদয়ে লিপিভেদাস্ত সম্প্রদায়াদবশেষঃ” অর্থাৎ ব্রাহ্মী, যবনানী ইত্যাদি ১৮ প্রকার লিপি বিভিন্ন সম্প্রদায় হইতে উদ্ভব । জৈনশাস্ত্র মতে জৈনাঙ্গসমূহ মহাবীর স্বামীর সময়ে প্রথম প্রচারিত এবং বীরনিৰ্ব্বাণের ১৬৪ বর্ষ পরে (৩৬৩ খৃষ্টপূৰ্ব্বাৰে ) পাটলিপুরের শ্ৰীসত্তেম্ব সংগৃহীত হয়। এরূপ স্থলে বলিতে পারা যায় যে, সম্রাটু অশোকের পূৰ্ব্বে ভারতে ব্রাহ্মী প্রভৃতি ১৮ প্রকার লিপি প্রচলিত ছিল । যবমানী । যবনানীলিপি দেখিয়া কেহ কেহ বলিতে চান যে, মাকিদনবীর আলেক্সান্দারের সময় এদেশে গ্রীক যবনগণ যে লিপি প্রবর্তন করেন, তাহাই যবনানীলিপি। এই যবনানী শব্দের উল্লেখ পাইয়া মোক্ষমূলর প্রভৃতি কোন কোন পাশ্চাত্য অধ্যাপক অষ্টাধ্যায়িস্থত্রকার পাণিনিকেও ঐ সময়ের লোক বলিতে চান । কিন্তু পাণিনিসূত্রের বাৰ্ত্তিককার ও মহাভাষ্যকার ‘যবনানী' শব্দের লিপি * অর্থ করিলেও পাণিনি কোথাও স্পষ্টীক্ষরে এরূপ অর্থ প্রকাশ করেন নাই, স্ত্রীলিঙ্গে যে সকল শব্দের উত্তবে “আণুকৃ হয়, তিনি দৃষ্টান্তস্বরূপ সেই সকল শব্দের মাত্র উল্লেখ করিয়াছেন । যাহা হউক, যবনানী শব্দ আধুনিক সন্দেহ করিবার কোন কারণ দেখি না। যবন ( Ionian )-দিগের অভু্যদয় অতি প্রাচীন। আমরা অন্তর দেখাইয়াছি যে, খৃ: পূৰ্ব্ব ১০ম শতাব্দে যবন বা যোনজাতির পরাক্রম সৰ্ব্বত্র ঘোষিত হইয়াছিল। তৎপূৰ্ব্বে যবনজাতির অভু্যদয়। রামায়ণ মহাভারত প্রভৃতি প্রাচীন সংস্কৃত গ্রন্থেও যবনজাতির বিশেষ উল্লেখ আছে । যবনানী বলিলে বহু প্রাচীন কীলরূপা (Cuneiform) লিপিই বুঝাইত । [ যবন দেখ। ] পূক্ষরসারী। সমবায়াঙ্গ ও ললিতবিস্তরে যে ”পুষ্করসারী” লিপির উল্লেখ আছে, তাহাও ভারতের এক অতি প্রাচীন লিপি। পাণিনি পুষ্করসারীর উল্লেখ করিয়াছেন। ऊंख्झङ्कङ्गक ७ कक्रँणिनि थछुछि। ঐতরেয়ন্ত্রাহ্মণে উত্তরকুরু ও উত্তরমত্রের উল্লেখ আছে। % 'बरुमल्लि”ान् ऐछि दस्त्रशान्'-बार्षिक ! '८क्iरद। यत्व रुवानौ । बयनiनिश्]iम् । षषमiमौ जिभिः ।।'-भशखषिा ( s।slas। श्य ) SDBBBBDDBBBBBDDBBBB DDDBBBttttBB Btttttt
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৫৯০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।