বর্ণলিপি প্রথমতঃ ৪৩ বা ৬৪টা বর্ণ বেদাঙ্গে স্থির হইলে বেদে তাহার প্রয়োগ থাকিলেও লৌকিক ভাষায় অনেকগুলি অক্ষর পরিত্যক্ত হয়। ললিতবিস্তর হইতে জানিতে পারি যে, বুদ্ধদেব ৪০ট মাত্র বর্ণলিপি অভ্যাস করিয়াছিলেন। •** -*, अ हैं, ले, डै, खै, ७, $, ७, 8, अ९ अः । अ' थ % ६ ७ ।। 5 छ् ख ३ ८: । ? ७ छ १। उ ९ १ ५ न ! প ফ ব ভ ম য র ব৷ ” [ ৫৯৭ } শ ষ স হ ক্ষ । ( ললিতবিস্তুর ১৯ অধ্যায় ) আশ্চর্যের বিষয়, উক্ত বর্ণমালার মধ্যে উত্তর ভারতে । প্রচলিত ঋ স্ত্র ৯ ৯ এবং দক্ষিণাত্যে প্রচলিত ১ ৯ ও ল মোট এই ৫টা বর্ণ এককালেই নাই। অথচ ললিতবিস্তরের গাথা মধ্যে ৯, ল ব্যতীত অপর চারিট অক্ষর ব্যবহৃত হইয়াছে । ললিতবিস্তরে অকারাদি ক্ষকারান্ত উক্ত ৪৫টা অক্ষরমাতৃকা বলিয়া গৃহীত হইয়াছে। তন্ত্রে e-টা মাতৃক ও ৪২টা ভূতলিপি বলিয়ু নির্দিষ্ট । যথা “কুণ্ডলী ভূতসৰ্পাণামঙ্গপ্রিয়মুপেযুৰী। ত্ৰিধামঞ্জননী দেবী শব্দব্ৰহ্মস্বরূপিণী ॥ গুণিত সৰ্ব্বগাত্রেণ কুণ্ডলী পরদেবতা।” (সারদাতিলক) “দ্বিচত্বারিংশদিতি ভূতলিপিমন্ত্রময়ী,পঞ্চাশদিতি মাতৃকালিপিঃ।” যাহাহউক, উত্তরভারতে বিভিন্ন স্থানে ভিন্ন ভিন্ন শতাব্দে ৰে মাজতন্তরাস চরণ মাং জনয়তি স্বয়ম্ । প্রাতঃসবনযোগং তং ছন্দোগায়ক্রমশ্রিতম্ ॥ क:% भा५मनपूर्थ भ५म: १जप्टे.छाष्ट्रश्नन् । उt४१ आखाँग्ननषन१ *ौ१भा९ खाशङाभूर्णम् ॥ সোদীৰ্ণে যুদ্ধভিহতো ৰক্ত মাপণ্য মারুত: | বর্ণন গ্রনয়ন্তে তেষাং বিভাগ: পঞ্চধ স্তুত: । স্বরত: কালতঃ স্থানাং প্রযত্নীসুপ্রদানত: | ইতি বর্ণৰিনঃ প্রাপ্তর্নিপু৭ং তল্পিবোধত । উদাত্তশ্চামুদ জ্ঞশ্চ স্বরিত-চ স্বরাষ্ট্ৰয়: । ফুৰে। দীর্ঘ; ত ইতি ফলভো নিয়ম জপি । छैन।itख निदानशंकाब्रांबटूनांड १६डरेक्ष्वष्ठो । স্বরিত প্রভব হেতে বড় জমধামপঞ্চমাঃ । अtडेो इमानि य4ींनाबूब्र:क8: निद्रछथ। जिश्तामूणक अखक नानिकोt?ो छ ठाणू 5 । ওভাষশ্চ বিবৃত্তিশ্চ শৰণ রেফ এৰ চ | জিহামুগমুপশ্ব চ গতিরইবিধোগণ । शरमाछाबथनकांनभूकांब्रॉनेि"ब्रः *मन् । वब्रास्त्र खाष्ट्री पिनार्दन्छषाउयूब१: । इकब्रः भक्षडिईकयडइडिक माबूडन् । छैनछ उ विमानौमा९ क9मश्झनउठन् ।” (”ानिनौ नििक्र।) XᎳᏞᎻ '& e বর্ণলিপি প্রকার লিপি প্রচলিত ছিল, অপর পৃষ্ঠায় তাহার তালিকা দেওয়া হইল। দেখা যায়, অশোকলিপি হইতেই ক্রমশঃ ভারতীয় সকল লিপি পুষ্টিলাভ করিয়াছে। প্রজ্ঞাপনাস্বত্র নামক জৈনদিগের উপাঙ্গে লিখিত আছে— “জেণং অন্ধ মগছাএ ভাষাএ ভাসেস্তি জস্য য নং বস্তী বিপবত্তই।" অর্থাৎ অৰ্দ্ধমাগধী ভাষা যাহাতে প্রকাশ করা যায়, তাহাই ব্রাহ্মীলিপি । পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি যে অশোকের পূৰ্ব্বে ব্রাহ্মী প্রভৃতি ১৮টা লিপি প্রচলিত ছিল, তখনও মগধলিপি, অঙ্গলিপি প্রভৃতির বিভিন্ন নামকরণ হয় নাই। সে সময় জৈন ধৰ্ম্মশাস্ত্রগুলিও সুপ্রাচীন ব্রাহ্মীলিপিতেই লিখিত হইত, তাই বোধ হয় পাশ্চাত্য প্রত্নতত্ত্ববিদগণ মগধাদি স্থানে প্রচারিত অশোকলিপিকেও ব্রাহ্মীলিপি বলিয়াই গ্রহণ করিয়াছেন । খৃষ্টীয় ৫ম শতাদে সঙ্কলিত জৈনধৰ্ম্মশাস্ত্র নদীস্বত্রে ৩৬ প্রকার লিপির উল্লেখ পাওয়া যায়। যথা–হঃসলিপি ১, ভূতলিপি ২, যক্ষলিপি ৩, রাক্ষসীলিপি ৪, উড়ালিপি ৫, যাধনীলিপি ৬, তুরুন্ধীলিপি ৭, কীরলিপি ৮, দ্রাবিড়ালিপি ৯, সৈদ্ধবীলিপি ১•, মালবীলিপি ১১, নড়ালিপি ১২, নাগরীলিপি ১৩, পারসীলিপি ১৪, লাটলিপি ১৫, অনিমিত্তলিপি ১৬, চাণকhলিপি ১৭, মৌলদেবী ১৮। নদীস্থত্রের মতে এই ১৮টা লিপি ঋষভদেবের দক্ষিণ হস্তে প্রদর্শিত হয় । এ ছাড়া অন্ত ১৮ প্রকার লিপির উল্লেথ দৃষ্ট হয়। যথা—লার্ট ১৯, চৌড়ী ২•, ডাহলী ২১, কাণড়ী ২২, গুজরী ২৩, সোরঠা ২৪, মরহঠী ২৫, কোঙ্কণ,২৬, খুরাসানী ২৭, মাগধী ২৮, সৈংহলী ২৯, হাড়ী ৩০, কারী ১১, হম্বারী ৩২, পরতীরী ৩৩, মসী ৩৪, মালব ৩৫ ও মহযোধী ৩৬ । নদীস্থত্রের রচনাকালে এই ৩৬ প্রকার লিপি ভারতে প্রচলিত ছিল । ননীস্থত্রের মতে দেশবিশেষের নামানুসারে ঐ সকল লিপি ও ভাষার নামকরণ হইয়াছে। খৃষ্টীয় ১২শ শতাব্দে শেষকৃষ্ণ ৬টা মূল প্রাকৃত ও ২৭ট অপভ্রংশ ভাষার উল্লেখ করিয়াছেন । ঐ সকল প্রাকৃত ভাষার দ্যায় তৎকালে বিভিন্ন লিপিও প্রচলিত ছিল । শেষকৃষ্ণের প্রাকৃতচঞ্জিকা হইতে এইরূপ নাম পাই—মহারাষ্ট্ৰী ১,অবস্ত্রী ২,সৌরসেনী ৩, অৰ্দ্ধমাগধী ৪, বাহুলীকী ৫, মাগধী ৬, ব্রাচও ৭,লাট ৮, বৈদৰ্তী ৯, উপনগরী ১৯, নাগরী ১১, বাৰ্ব্বর ১২, আবস্ত্য ১৩, পাঞ্চল ১৪, টাঙ্ক ১৫, মালবী ১৬, কৈকয় ১৭, গৌড় ১৮, উড় ১৯, দৈব ২০, পাশ্চাত্য ২১, পাণ্ডা ২২, কৌস্তল ২৩, সৈংহল ২৪, কালিঙ্গ্য ২৫, প্রাচ্য ২৬, कर्गणै २१, कोकण २४, जांविफ़ २०, cशोॐब ७०, आर्डीब्र ७s, মধ্যদেশীয় ৩২ ও বৈড়াল ৩৩ । দেবনাগর শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দেখ। ]
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৫৯৫
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।