বর্ণলিপি هلان ] } বর্ণলিপি অক্ষরে পরিণত এবং তাহ হইতেই ক্রমে Palmyraর অলঙ্কৃত fnfo (Ornamental writing) freto wishits আরবজাতির নবতীয়দিগের মধ্যে পূৰ্ব্বে এই অরমীয় বর্ণলিপি প্রচলিত ছিল। উহাদের অক্ষরের ছাদগুলি অল্প পরিবর্তনেই তাহ বর্তমান আরবী অক্ষরে রূপান্তরিত হইয়া যায়। উত্তরপূৰ্ব্ব আরবদেশের তিমার মন্দিরস্তম্ভে এই শ্রেণীর লিপি বিদ্যমান আছে। উহা খৃষ্টপূৰ্ব্ব ৫ম শতাদের পূৰ্ব্বে উৎকীর্ণ হইয়াছিল। এই লিপিতে প্রাচীন অরমীয় লিপির অনেক ছাদ বিদ্যমান দেখা যায়। তৎপরবর্তী সময়ের অনেকগুলি নবতীয় শিলালিপি আবিষ্কৃত হইয়াছে। সময়ের তারতম্যানুসারে ঐ ফলকলিপিগুলির যথেষ্ট পরিবর্তন ঘটয়াছে । চালর্স ডেট, হুবার ও ইউটিং প্রভৃতি পণ্ডিতমণ্ডলী বিশেষ গবেষণার সহিত ঐ ফলকের পাঠোদ্ধাব করিয়া সেই লিপিমালাব বর্ণসমূহেব ক্রমবিকাশ দেথাইবার জন্ত একটা তালিকা উদ্ধৃত করিয়াছেন। ঐ শিলাফলক প্রধানতঃ ৯ খৃঃ পূৰ্ব্বাদ হইতে ৭৫ খৃষ্টাব্দ মধ্যে উৎকীর্ণ হইয়াছিল। ইহার লিপিপৰ্য্যায় অনুসৰণ কবিলে সহজেই বর্তমান আরবী লিপির বর্ণবিন্যাস অনুভব করা যাইতে পারে । আরব দেশে কিউফিক ও নষকি নামে দুই প্রকার বর্ণমালার ব্যবহার ছিল। শিলালিপি ও মুদ্রাদিতে সাধারণতঃ প্রথমোক্ত লিপিই ব্যবহৃত, এই কারণে সাধারণ কার্য্যে তাহা অসুবিধা • জনক বোধে পবিত্যক্ত এবং সাধারণ লিপিতে অপেক্ষাকৃত জড়ানে ছাদের বর্ণমালা গৃহীত হইয়াছে। এই শেষোক্ত মষ কি লিপিই বর্তমান আরবীলিপির জননী। সিরিয়ার উত্তরবাসী খৃষ্টানদিগের মধ্যে এষ্ট্রাঙ্গালিয়া নামে অর্ণব একপ্রকার অরমীয় লিপির প্রচলন আছে। নেষ্টো রীয় মিসনবীদল ঐ লিপি মধ্যএসিয়ায় লইয়া যায়, পরে তাহা ক্রমে তুর্কমান হইতে মাঞ্চুরিয়া পর্যন্ত সুদীর্ঘ জনপদবাসীর লিপিরূপে পরিগণিত হয়। উপরোক্ত লিপি ব্যতীত, আরবদেশের দক্ষিণস্থিত যেমেন প্রদেশে আর এক প্রকার লিপি প্রচলিত ছিল । উস্থার বর্ণগুলি দক্ষিণ সেমিটক, বা ইথিওপিয় লিপি নামে পরিচিত । ব্যাকরণ ও বাক্যবিদ্যাসের ক্রমনির্ণয় দ্বারা এই সকল দক্ষিণ সেমিটিক লিপিরও সেবীয় ও মাইনীয় নামে দুইটি বিভাগ গঠিত হইয়াছে। অন্তান্ত শিলালিপির ন্যায়, এই সেবীয় লিপি দক্ষিণ হইতে ক্রমশঃ বামদিকে লিখনেরই রীতি ছিল, কিন্তু কতকগুলি ইথিওপিক ফলকলিপিতে বাম হইতে ক্রমে দক্ষিণে লিখিয়া বা পড়িয়া যাইতে হয়। কোন সময়ে দক্ষিণ আরবে সেবীয় ও মাইনীয় লিপির প্রাচুর্ভাব ছিল এবং কোন সময়েই বা চিরস্তুন প্রসিদ্ধ দক্ষিণ হইতে বামে লিপি অঙ্কণরূপ সেমিটিক প্রথা বর্জন করিয়া তদ্বিপরীত অর্থাৎ বাম হইতে দক্ষিণাভিমুখী ইথিওপিক প্রথা প্রবর্তিত হয়, তাহা আজিও নির্ণীত হয় নাই * । ভারতীয় খরোষ্ট্রলিপির দ্যায়, পারস্ত, আরব, সেমিটক, সাইপ্রিয় লাটিন, ফিনিক প্রভৃতি যাবতীয় পাশ্চাত্য ভাষারই লিপি প্রণালী দক্ষিণ হইতে বামমুখী ছিল, খৃষ্টপূর্ব ৮ম শতাদেব উৎকীর্ণ ডিপিলনের সুবৃহৎ পাত্রোপরিস্থ প্রাচীন আটিক লিপি, কিউরীয় হইতে প্রাপ্ত সাইপ্রীয় ফলকলিপি ও তাহার নিম্নস্থ গ্ৰীক সমবর্গগুলি এবং প্রিনেষ্টির গোল্ড ফাইবিউলার উপরিস্থ প্রাচীন লাটিনলিপি প্রভৃতি দক্ষিণ হইতে বামমুখীলিপির নিদর্শন। সংখ্যালিপি, স্বর, দেবনাগরী প্রভৃতি শব্দ দেখ। ] পাশ্চাত্য মতে বর্ণমালার ক্রমবিকাশ མ་ཚེ་སྐ།ཥ་ཟ (চিত্রলিপি) ੰ (সঙ্কেতলিপি) প্রাচীন গ্রীক = সেমিতিক = ফলিপি ( Cuneiform ) s: | ༦༢།༢༠ বা লাটিন ुरु কোধিক ༦༣་ཀ་ཀི་ প্রাচীন আবব ——— সিরীয় | हैं:ि লে৷ | বর্তমান আরব ইংলিস १ ন -
- गिरन মনি
মাঞ্চু ੋੜ | আকাডিয়ান বাবিলোনীয় | | || সামারিটান ལྷ་ག་། লে অসুরীয় | %िआफ्राख्दाि "নি সেবীয় ੋਰ
- লেপসিউল বলেন, এই ইথিওপিক বর্ণমালার অধিকাংশ প্রাচীন ভারতীয় লিপি হইতে পরিগৃহীত।