বিশ্বামিত্র ] ۰ را [ বিশ্বামিত্র BBB BBBBBS BB B BB BBBBS BB BBBB BBS BBBBBBS BDDBBBBBB BBBB BBB BBB BBS বই বললেন ভগব ! যদি নিতান্তই আপনার অভিলষিত কহয় থাকে যে, আপনি উহার অন্যথা করিবেন না, তাহ। ফইলে অগত্যা এরূপ করুন, যাহাতে আমার পুত্র না হইয়। বরং পৌত্র ঐরূপ গুণশালী হয় । দেবীবাক্যে প্রসন্ন হইয়া ঋষি কংিলেন, ‘পুএ ও পৌত্রে আমার কিছু বিশেষ নাই। অতএব তুমি যাহা বলিয়াছ, তাহাই হইবে।” পরে সেই গর্ভে জমদগ্নির জন্ম হয়। এই জমদগ্নির পুত্রই ক্ষত্রিয়কুলাস্তকারী পরশুরাম । অতঃপর সত্যবর্তী মহানদী রূপে পরিণত হইয়া পৃথিবীতে কৌশিকী নামে বিখ্যাত হন । এম্বিকে কুশিকনন্দন গাধিব বিশ্বামিত্র নামে এক পুত্র জন্মে। বিশ্বামিত্র তপস্তা, বিদ্যা, ও শমগুণ দ্বারা ব্রহ্মধির সমতা লাভ করিয়া অবশেষে সপ্তর্ষিমধ্যে গণনীয় হন। বিশ্বামিত্রের অপর নাম বিশ্বরথ । মহর্ষি বিশ্বামিত্রের দেবরাত, দেবশ্রব, কতি, হিরণ্যাক্ষ, সান্থতি, গালব, মুদগল, মধুচ্ছন্দ, জয়, দেবল, অংক, কচ্ছপ, হরিত প্রভৃতি কয়েকটী পুল জন্মে । এই সকল পুত্ৰ দ্বারাই মহাত্মা কুশিকের বংশ বিশেয বিখ্যাত হয় । এতদ্ভিয় বিশ্বামিত্রের নারায়ণি ও নর নামে আরও হইট পুত্র ছিল । এই বংশে বহু ঋষি জন্ম গ্রহণ করিয়ছিলেন। পুরুবংশীর মহাত্মাদিগের সহিত কুশিকবংশীয় ব্রহ্মধিদিগের বৈবাহিক সম্বন্ধ ছিল । এই জন্য উভয় বংশ হইতে ব্রাহ্মণদিগের সহিত ক্ষত্রিযুদিগের সম্বন্ধ চিপ প্রসিদ্ধ হইয় রছিয়াছে। বিশ্বামিত্রের পুত্রদিগের মধে। ওন:শেফ সকলের অগ্রজ । এই শুন:শেফ ভাগব হইলেও .ে শিকত্ব প্রাপ্ত হইয়া!ছলেন । ইনি রাজা হরিদশ্বের যজ্ঞে পশু প নিযোজিত হইয়ছিলেন, কিন্তু দেবগণ ইহাকে পুনৰ্ব্বার বিশ্নমিত্রের হস্তে প্রত্যপণ করেন। সেই জন্য ইহার নাম দেববা । হয় । হরিবংশ ২৭ অ” )* কালিকাপুরাণে মহর্ষি বিশ্ব এব উৎপত্তি-বিবরণ প্রায় এই রূপই ৰর্ণিত হইয়াছে, একটু বি.শষ এই যে মহর্ষি ভৃগু পুত্রবধূকে বর গ্রহণ করিতে বলেন, তাহাতে যা সত্যবর্তী বেদবেদা স্তুপ ব্লগ পুত্র প্রার্থনা করলে, মহর্ষি নিশ্বাস ত্যাগ করেন, ঐ নিশ্বাস বায়ুর সহিত দুষ্ট প্রকার চরু উৎপন্ন হয়, ঐ চরুর মধ্যে তাঁহাকে এক প্রকার এবং তঁtহার মাতাকে অন্ত প্রকাব গ্রহণ করিতে বলেন । পূবে দৈবক্রমে চকুর বিপর্যায়ে .উভয়ের পুত্রেরও বিপর্যায় হয় । ( কালিকা পু” ৮৪ অ' ) মহর্ষি বিশ্বামিত্র ক্ষত্রিয় হইয়া যেরূপে ঋষিত্ব ও ব্রাহ্মণত্ব লাভ • इब्रिग:* २१ अशाप्” पिषनिजरक श्रमविश्रब ७ ७२ अषाप्द्र आबूब पीन५झ शिश्न अंश्१ क्व श्ांश् । কুশ নামে এক সাৰ্ব্বভৌম নরপতি ছিলেন, তাহার পুঞ্জ কুশলাভ । গাধি নামে কুশনাভের এক বিখ্যাত পুত্র জন্মে । বিশ্বামিত্র এই গাধির পুত্র। তিনি শৌর্য্যে ও বীৰ্য্যে সমস্ত নরপতিগণের অগ্রণী ছিলেন ও বহু সংস্র বৎসর পর্য্যন্ত পৃথিবী পালন করেন । একদা ৰিশ্বামিত্ৰ ৰহসৈন্য-সামস্তে পরিবৃত্ত হইয়ু পৃথিবী পরিভ্রমণে প্রবৃত্ত হন এবং ৰিচয়ণ করিতে করিতে বহু নগর, রাষ্ট্র, সরিৎ, মহাগিরি প্রভৃতি ভ্রমণ করিয়া কালক্রমে বশিষ্ঠাশ্ৰমে উপনীত হন । এই আশ্রম দ্বিতীয় ব্রহ্মলোক সদৃশ এবং সকলই শমগুণাস্থিত। তপস্ত যেন মূৰ্ত্তিমতী হইয়া এই আশ্রমের চারিদিকে বিরাজ করিতেছেন । বিশ্বামিত্র এই আশ্রম দর্শনে পরম পুলকিত হুইয়া বশিষ্ঠের সমীপে গিয়া ক্টাছাকে অভিবাদন করিলেন। বশিষ্ঠও তাহাকে যথাযোগ্য সম্বন্ধন করিয়া কছিলেন, রাজন ! আমি আপনার ও এই সকল সৈন্যসামগুগণের যথাবিধি অতিথি সৎকার করিতে বাসনা করি । আপনি আমার কৃত এই সৎকার গ্রহণ করুন, কারণ আপনি অতিথিশ্রেষ্ঠ, সুতরাং যত্ন-সহকারে পূজনীয়। বশিষ্ঠের এই কথা শুনিয়া বিশ্বামিত্র বলিলেন ভগৰ ! আপনার সৎকারামুকুল বাক্যেই আমি বিশেষ সংকৃত হইয়াছি। আপনি প্রসন্ন হউন, এক্ষণে আমি গমন করি। বিশ্বামিত্র এইরূপ বলিলে বশিষ্ঠ পুনরায় বারংবার তাহাকে নিমন্ত্রণ গ্রহণ করিবার নিমিত্ত অনুরোধ করিতে লাগিলেন । তাহাতে তিনি তাহার আগ্রহাতিশয্যে ‘তথাস্তু’ বলিয়া নিমন্ত্রণ স্বীকার করিলেন । বশিষ্ঠ তখন রাজার প্রতি প্রীত হইয়া চিত্রবর্ণ হোমধেনু শবলাকে সম্বোধন করিয়া কছিলেন, শবলে ! রাজা বিশ্বামিত্র সসৈন্তে আজ আমার অতিথি। তুমি আজ আমার নিমিত্ত র্তাহার সৈন্যগণের মধ্যে ছয় প্রকার রসের ভিতর, মাহার যে রসে অস্তিরুচি, তাহার জন্ত সেই রস সৃষ্টি কর । শবলা তখন বশিষ্ঠের অtঞ্জামুসারে সকলের ইচ্ছামুরূপ কমনীয় বস্তু সকল উৎপাদন করিলেন । তিনি তথন অনেক ইক্ষু, মধু, লাজ, মেরেয় মদ্ধ এবং আরও উত্তম মন্ত ও নানাবিধ উত্তম উত্তম খাদ্ধের স্মৃষ্টি করিলেন । এই সকল খাদ্য রজত নিৰ্ম্মিত পাত্রে প্রদত্ত হইল। তাহাতে বিশ্বামিত্র ও তাহার সৈন্তগণ পরমপ্রীতি লাভ করিলেন । বশিষ্ঠের এই রাজস্থয়ত সৎকারে পরমপ্রীত হইয়া, বিশ্বামিত্র র্তাহাকে কছিলেন, ব্ৰহ্মল! আমি আপনাকে একটী অনুরোধ করিতেছি, আপনি আমার এই অনুরোধ রক্ষা করুন। আমি আপনাকে এক লক্ষ গাতী জিতেছি, আপনি সেই গাজীর্ম
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৬২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।