বিশ্বেণ 幾 [ ७१ ] বিশ্বেখর DDBB SBSS BBBB BBBBBS BBBBBS BBBBSBS BB BBBS BBBB BBS , যাকে প্রত্যয় করা যায়। दिार्श्वभुंज़ (भू१) रिश्छ भेचब्रः । कालेश् भशष्मद । हेनि বিশ্বাস্ত্য (ত্রি) বিশ্বাসের যোগ্য, যাহাকে বিশ্বাস করা যাইতে পারে। 軌 “রাজা ভবতি ভূতানা বিশ্বাস্তে হিমৰানিৰ” ( মহাভারত ) বিশ্বাহী, (অবা ) প্রতিদিনে, প্রত্যহ। “স নো বিশ্বাহ মুক্রতুরাদিত্যঃ স্বপথাকরৎ*(ঋক্ ১২৫১২) 'স আদিতো বকুণো বিশ্বাহ সৰ্ব্বৰংঃস্থ নোহান মুপথ শোভনমার্গেণ সহিতান করৎ করোতু’ ( সারণ) বিশ্বাহা ( স্ত্রী ) ১ গুঞ্জ, শুঠ । ২ বাহুশাল গুড় । বিশ্বেদেব (পুং ) ১ অগ্নি। ২ শ্রদ্ধদেব। (সংক্ষিপ্তসার উণা” ) ৩ গণদেবতা বিশেষ । *ক্রতুদ ক্ষে বসু: সত্য: কামঃ কালস্তথা ধ্বনি । রোচকশ্চাদ্রবাশ্চৈব তথা চান্যে পুরূরব। বিশ্বেদেব ভবস্তোতে দশ সৰ্ব্বত্র পূজিতা: ॥” ( বহিপু০ ) বেদসংহিতায় নয়জন দেবতাকে একযোগে "বিশ্বেদেবাঃ’ বলিয়া উল্লেখ করা হইয়াছে ! এই দেবগণ ইন্দ্র, অগ্নি, প্রভৃতি অপেক্ষ নিম্নমৰ্য্যাদ । ইহঁীরা মানবের রক্ষক ও সৎকৰ্ম্মের পুরস্কারদাতা। ঋক্সংহিতার ৬৫১৭ মস্ত্রে বিশ্বেদেবগণকে বিশ্বেৰ অধিপতি এবং যাহাতে শত্ৰগণ স্বীয় স্বীয় দেহের উপর অনিষ্ট উৎপাদন করে, তাহার প্রবর্তৃক বলা হইয়াছে। উক্ত গ্রন্থের ১১১২৫৷১ মস্ত্রে তাবৎ দেবতাকেই “বিশ্বেদেবাঃ’ বলা হইয়াছে। ঋক্ ১•৷১২৬ ও ১•১২৮ স্থক্তে বিশ্বেদেবাকে স্বতি করা হইয়াছে। শুক্লধ্বজু: ২২২ মস্ত্রে ইহার গণদেবতারূপে উক্ত হুইয়াছেন। পরবর্তী পৌরাণিকযুগে এই দেববৃন্দকে ঔদ্ধদেহিক ক্রিয়ার উৎসর্গাদি দান করা হয় । ৪ অসুরভেদ । (হরিবংশ ) বিশ্বেদের (পুং ) ভগাঙ্কুর । (পদার্থচি ) বিশ্বেভোজস (পুং ) বিশ্বে-ভুজ-অসি সপ্তম্য অনুক। (উণ ২।২৩৭ )। ইন্দ্র । শ্বেবেদস (পুং) বিশ্বে-বিদ অসি ( বিদিভূঞ্জিভ্যাং বিশ্বে R )। অগ্নি । 酸 বিশ্বেশ (পুং ) বিশ্বন্ত ঈশ । ১ শিব। ২ বিষ্ণু । “অৰ্থ বিশ্বেশ বিশ্বাত্মন বিশ্বমুৰ্ত্তে স্বকেষু মে। স্নেহপাশমিমং ছিদ্ধি দৃঢ় পাণ্ডুধু বৃঞ্চিযু ” ( ভাগবত ১৮৪১ ) বিশ্ব ঈশ্বরোহধিপতির্যন্ত। ৩ উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র । এই নক্ষত্রের অধিপতির নাম বিশ্ব । “আপো সলিলজ-পীড়া বিশ্বেশে বাধয়ঃ প্রকুপাস্তি” (বৃহৎ স’ ৯৩৩) কাশীধামে অবিমুক্তেখর নামে প্রসিদ্ধ ; কেন না খ্ৰীয় ছাতিবশতঃ আহাদিগের কোন কালেও মুক্তিলাভের প্রত্যাশা নাই তাহারাও যদি কায়ক্লেশে কোন ক্রমে ইষ্ঠার উক্ত ধামে দেহত্যাগ করিতে পারে, তবে ইনি জনায়াসে তাহাদিগকে মুক্তিদান করিয়া থাকেন । একারণ ঐ ধামও অবিমুক্তক্ষেতু বলিয়া জগতে প্রতিষ্ঠিত। কাশীখণ্ডে বিশ্বেশ্বরের এবং এই অবিমুক্ত ক্ষেত্রের বিবর এইরূপ বর্ণিত আছে, বিখপতি বিশ্বেখর পঞ্চক্রোশ পরিমিত স্থান স্বকীয় ত্ৰিশূলের অগ্রভাগে স্থাপন করিয়া ব্ৰহ্মাগুস্থ জীবের মুক্তিহেতু তথায় স্বয়ং অবস্থিতি করিতেছেন। এই স্থান ব্রহ্মগুগোলক মধ্যে অবস্থিত হইলেও ইহা ব্ৰহ্মাণ্ডের অন্তর্গত নহে। প্রলয়কালে যখন সমুদ্র ক্রমে ক্রমে বৃদ্ধি পাইয়া সমস্ত জগৎ প্লাবিত করে, তখন ভগবান বিশ্বনাথ স্বকীয় ত্রিশূলাগ দ্বারা অবিমুক্তক্ষেত্রকে উদ্ধে উঠাইয়া রাখেম। বিশ্বেশ্বরের এই ক্ষেত্রে নিয়তই সত্যযুগ বর্তমান। এখানে কখনও গ্ৰহগণের অস্ত বা উদয় জন্য কোন প্রকার দোষ উপস্থিত হয় না । পুরাকালে ধৰ্ম্মরাজ যম সুদুশ্চর তপস্তা করিয়া ত্ৰৈলোক্যের জীবগণের উপর আধিপত্য লাভ করিলেও বারাণসীধামে তাহার কোন আধিপত্য নাই। এখানে যদি কেহ কোন পাপ করে, তবে তাহীর জীবনান্ত হইলে স্বয়ং কালভৈরবই তাহাকে শাস্তি প্রদান করিয়া থাকেন। ঐ সকল লোকের সহিত যম রাজের কোন সংস্রব নাই। পুণ্যময় কাশীধামে যমের অধিকার নাই বলিয়া অবশুই কাহারও কোন পাপ করা উচিত নয় ; কেন ন! এখানে থাকিয়া পাপ কৰিলে লোক রুদ্রপিশাচস্থ প্রাপ্ত হইয় নরক যন্ত্রণা হইতেও অত্যধিক যাতন ভোগ করে। আবার স্থানমাহীষ্ম্যে মনুষ্য পাপকৰ্ম্ম করিয়াই হউক আর পুণ্যকৰ্ম্ম করিয়াই হউক, জীবনের শেষভাগে যদি কোন গতিকে কাশীধামে আসিয়া দেহপাত করিতে পারে, তবে মরণাস্থে সে সৰ্ব্বপাপ বিনিমুক্তি হইয়া মোক্ষপদ লাভ করিবে সন্দেহ নাই ; কারণ অবিমুক্তক্ষেত্রে দেহত্যাগ কালে স্বয়ং বিশ্বনাথ আসিয়া কৰ্ণমূলে তারকব্ৰহ্মনামোপদেশ প্রদান করেন। তাহাতে যোগীজন চুল্লভ অর্থাৎ চিরকাল পর্যন্ত ধ্যান, ধারণা, সমাধি প্রভৃতি অবলম্বন করিয়াও যোগীগণ যে তত্বজ্ঞানের অধিকারী হইতে না পাৱেন কাণীক্ষেত্রে দেহ পরিত্যাগ করিলে জীব অনায়াসে সেই তত্ত্বজ্ঞান লাভ করিয়া মোক্ষপথ প্রাপ্ত হইতে সমর্থ হয়। বিশ্বেশ্বরের প্রতিষ্ঠিত কাশীধামকেই নিৰ্ব্বাণরূপ পরম মুখের
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৬৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।