বৌদ্ধধৰ্ম্ম ১ঠতেই ধ্যানের প্রথা প্রচলিত ছিল । কাহারও কাহার ও ম:ত ধ্যানের অবস্থা চারিটর পরিবর্তে পাঁচটি বলিয়া উল্লিখিত তাহারা দ্বিতীয় অবস্থাকে দুই ভাগে বিভক্ত | sf场 拉 করিয়াছেন । প্যানের কথা বলিতে গেলে সমাধির কথাও বলিতে হয়। সমাধির নানা রূপ প্রকার ভেদ দেখিতে পাওয়া যায় । বৌদ্ধশাস্ত্রে তিন প্রকার সমাধির নাম যথা –সবিতর্ক সবিচার, অবিতর্কবিচারমাত্র এবং অবিতর্ক-অবিচার । অন্ত তিন প্রকার সমাধির মাম শৃষ্ঠতা, অনিমিত্ত্ব, (কারণহীন) এবং অপ্লাণিহিত (অপ্রণিহিত বা বিশেষ উদ্দেশুবিহীন )। সমাধিব তুষ্ট সোপান । নিকৃষ্ট সমাধির নাম উপচারসমাধি এবং উৎকৃষ্ট সমাধিব নাম অপপন (অৰ্পণা) সমাধি। মহাযানমতাবলম্বী বৌদ্ধগণ আর ও বস্তুবিধ সমাধির কথা বলিয়াছেন । s १२० ] 4স্থাপারমিত গ্রন্থে ১০৮ রকম সমাধির কথা পাওয়া যায় । পূৰ্বকথিত চারিংশ প্রকার কৰ্ম্মথান ব্যতীত আরও দুই । একটর উল্লেখ পাওয়া যায়। আহরিপটিকুলাস এ এণ ( অর্থাৎ মাগব প্রতিকূলসংজ্ঞ বা আহায্য দ্রব্যে অপবিতাবোধ ) , ?ধতুিবখান অর্থাৎ চারি মহাভূতের নির্ণয়করণ ইত্যাদি । তুসংস্থান ও জীবশ্রেণীভেদ। বৌদ্ধশাস্ত্র মতে, বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডে বহু সংখ্যক চক্রবাল আছে । প্রত্যেক চক্রবাণে বিভিন্ন পৃথিবী, সুর্য্য, চন্দ্র, স্বর্গ এবং নরক বসুমান । আমাদের পুথিবীর কেন্দ্রস্থলে মেরু অথবা সুমেরুপৰ্ব্বত পতিষ্ঠিত । ইহার চতুৰ্দ্দিকে প্রধান প্রধান কুলাচল পৰ্ব্বত এবং এই সকল পৰ্ব্বত অতিক্রম করিয়া চারিট মহাদ্বীপ অবস্থিত । উত্তরে উত্তরফুরু, মেরু পৰ্ব্বতের দক্ষিণে জম্বদ্বীপ (ভারতবর্ষ ), পশ্চিমে অপর-গোদান এবং পুৰ্ব্বদিকে পূৰ্ব্বৰিদেহ বৰ্ত্তমান । প্রত্যেক গোলকে তিনটী লোক বা ধাতু আছে। সৰ্ব্বনিম্নে কামলোক, তৎপরে রূপলোক এবং সৰ্ব্বোপরি অরূপলোক । সৰ্ব্ব নিম্নলোকে ছয় প্রকার দেবতার বাস---১ চারি দিক্ পাপ, ২ ফ্ৰেতিশ দেবতা, ৩ যমগণ, ৪ তুষিতগণ, ৫ নিৰ্ম্মাণরতিগণ, ও পরিনিৰ্ম্মিত ও বশবষ্টিগণ । ইহা ব্যতীত মনুষ্য, অসুর, প্রেত, ও জীবলোক এবং নরক লইয়া সৰ্ব্বসমেত একাদশ কামলোক ।* রূপগ্ৰহ্মলোক ষোড়শ ভাগে বিভক্ত। যাহার কাম পরাসমু করিয়া দেবত্ব লাভ করিয়াছেন,তাহারা আপনাদের অধিকার অনুসারে এই সকল লোকে বাস করিতে পারেন। এই লোকসমহের মধ্যে সৰ্ব্বনিম্ন হইতে, ১ম ব্ৰহ্মপারিসন্ম, ২য় ব্ৰহ্মপুরোহিত, ৩য় মহাব্ৰহ্ম, ৪ৰ্থ পরিত্তাভ, ৫ম অপ্রমাণাভ, ৬ষ্ঠ আজ্ঞাস্বর, 烹 ললিঙ্গৰস্থর, অদুৰৱনিকার ७ दू९°डि प्रटेवा । s t বৌদ্ধধৰ্ম্ম
- ৭ম পরীক্তপ্তভ, ৮ম অপ্রমাণগুভ, ৯ম শুভকৃৎল্প, ১০ম বৃহৎফল, ১১শ অগপত্ত্ব, ১২শ অবৃহ, ১২শ অতপস্ ১৪শ স্বদর্শ, ১৫শ সুদৰ্শন, “ এবং সৰ্ব্বোচ্চ লোক ১৬শ অকনিষ্ঠ। প্রথম ধ্যানের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরে ষাহারা পারদর্শী তাহারাই প্রথম হইতে তৃতীয় লোকের অধিকারী। দ্বিতীয় ধ্যানের অধিকারীরা চতুর্থ হইতে ষষ্ঠ লোকের বাসোপযোগী । তৃতীয় ধ্যানের অধিকারীরা সপ্তম হইতে নবম লোকে, চতুর্থ ধ্যানের অধিকারিগণ দশম ও একাদশে এবং অনাগামিগণ হুfদশ হইতে ষোড়শ লোকে বাস করিবার উপযুক্ত। রূপব্ৰহ্মলোকের
পরে অরুপব্রহ্মলোক। ইহার আবার চারিটি ভিন্ন ভিন্ন স্তর নির্ণীত আছে। জীবগণের বাসের জন্ত সৰ্ব্বসমেত একত্ৰিশটা স্থান নির্দিষ্ট । সৰ্ব্বনিম্ন স্থানের নাম নরক বা নিরয় । আটট প্রধান নরকের উল্লেখ আছে--যথা, সঞ্জীব, কালস্বত্র, সংঘাত, রৌরব, মহারৌরব, তপন, প্রতাপন, ও অবাচি । এই আটট নরক ব্যতীত আরও বহুতর ক্ষুদ্র নরকের উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায় । নরকের উপরে ইতরপ্রাণিগণের স্থান । তাছার উপরে প্রেতলোক এবং তৎপরে অসুর লোক। অসুরগণের মধ্যে বাহু সৰ্ব্বপ্রধান বলিয়া বর্ণিত। নরক এবং তদুপরি কথিত তিন লোক অপায়লোক নামে কথিত । ইহা ভোগের স্থান । একত্ৰিশটা স্থান ব্যতীত আরও একটি লোক আছে, যেখানে প্রাণিগণ আপনাদের কৰ্ম্মফলামুসারে উচ্চ ও নীচগতি লাভ করিয়া থাকে। যে অতি উচ্চপদ লাভ করিয়াছে, তাহারও ঘোর অধোগতি হইতে পারে। কেবল বুদ্ধ, প্রত্যেকবুদ্ধ এবং অৰ্হৎগণের অধোগতি হয় না । নিম্নলিখিত রূপে শ্রেণী বিভাগ করা হইয়াছে-( ১ ) বুদ্ধ ( ২ ) প্রত্যেকবুদ্ধ (৩) অৰ্হৎ ( ৪ ) দেব ( a ) ব্ৰহ্ম ( e ) গন্ধৰ্ব্ব । ৭ ) গরুড় ( ৮ ) লাগ ( ) যক্ষ ( ১• ) কুস্তাও (১১) অসুর ( ১২ ) রাক্ষস, ( ১৩) প্রেত ( ১৪ ) নরকবাসী। 彝 এই শ্রেণীবিভাগের মধ্যে কেবল প্রথমোক্ত তিনটাই আমাদের আলোচ্য । o নিৰ্ব্বাণপ্রাপ্তির পূৰ্ব্বে চারিটি সোপানের উল্লেখ করা হইয়াছে। সৰ্ব্বোচ্চ সোপানে অৰ্হংগণ অবস্থিত। সামান্ত মানব অপেক্ষা ইহঁাদের মানসিক শক্তি অনেক পরিমাণে শ্রেষ্ঠ । ইহঁরা অর্থ, ধৰ্ম্ম, নিরুক্তি এবং প্রতিভান এই চারি প্রকার প্রতিসম্ভিদা-সম্পন্ন। ইহা दाडौङ ईक्षरमव्र श्रृं5ि ॐकांद्र अछिछां श्रां८छ् । श्रङिछ दांब्रा র্তাহার। অমামুষিক ও আশ্চৰ্য্যজনক কাৰ্য্য করিতে, পুৰ্ব্ব জন্মের "T T" --سسسسسس------------------سمس س--- আই ২ _ + মচ্ ৰিমনিকা ও ললিতবিম্বৰ ।