বৌদ্ধধৰ্ম্ম '.
- *** कsिtङ, शृषिदोद्र नभूषङ्ग भक उनिtड ७ ठाशब्र ཨ་ཙཱ་ মিত্ত্বে পৃথিবীর সমুদয় ঘটনা শন করিতে এবং জীব গণ স্বয়, জন্ম এবং পুনজস্ব কি ভাবে হয় তাং, বুধিতে সমর্থ। ইহঁদের আর এক প্রকার অভিজ্ঞ चitछ्, श्रांश्iश्वव्रि} **** नौ5 मंजूलेि गभूष्ण दिनहे श्ब्र । आई९११ ७हे भा? **छि विश्राविwठे इङ्गेब्र। षा:कन । हेशराब जर्स४शांन स५ প্রজ্ঞা । এই প্রজ্ঞ বলে তাহারা ভৰসমুদ্র উত্তীর্ণ হইয়া থাকেন এবং তক্ষন্তই তাহাদিগকে প্রজ্ঞাবিমুক্ত বলা হয়। অংগণের নিম্ন শ্রেণিস্থ অনাগামী প্রভৃতি এ অবস্থা লাভ করিতে পারে না ।
पैशंद्र श्रां६ म:छ| श्रशेिताग्न श्रशिकाग्रैौ टैंiशद्दमब्र भ८५] অহংগণই সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ। অনেক স্থলে আর্য্য, অছ , এবং শ্রাবক, এই তিনটি শব্দই এক অর্থে ব্যবহৃত হইতে দেখা যায়। পরবৰ্ত্তিকালে মহাযান সম্প্রদায়িগণ প্রত্যেক শব্দে পুৰ্ব্বতন বৌদ্ধগণকে বুঝাইতেন এবং তাহদের বিরুদ্ধবাদী হীনযান সম্প্রজায়ের প্রতি ও এ শব্দ প্রয়োগ করিতেন । - মহাযানগণ সমুদয় বৌদ্ধসন্তানগণকে যান বা সম্প্রদায়ে বিভক্ত করেন-(১) শ্রাবক্যান, ( ) প্রত্যেকবুদ্ধ যান এবং ( ৩) বোধিস হ্যান । সদ্ধৰ্ম্মপুণ্ডরীক গ্রন্থে এই তিনটী যানর উল্লেখ আছে। এই গ্রন্থ মতে স্থবির অর্থাৎ পূৰ্ব্বমতাবগম্বিগণ শ্রাবক, নিৰ্জুনে চিন্তাপরায়ণ দার্শনিকগণ প্রত্যেকবুদ্ধ এবং সিদ্ধ, গুরু ও ধৰ্ম্ম প্রচারকগণ বোধিসহ নামে অভিহিত । যদিও বৌদ্ধ ধৰ্ম্মাবলম্বিগণের মধ্যে শ্রেণীবিভাগ ও মতবিরোধ আছে, কিন্তু শেষে সকলেরই চরম গতি এক । এই জন্তই তথাগত বলিয়াছেন, “আমি সকল জীবকেই নিৰ্ব্বাণের পথে লইয়া যাইব ।” *সমুদয় জীব আমারই সস্তান ।” পুরাতন প্রত্যেকবুদ্ধযান এবং মহাযান বৌদ্ধগণ সকলেই বলেন যে, অহং অপেক্ষা প্রত্যেকবুদ্ধ অনেক উচ্চে অবস্থিত। প্রত্যেকবুদ্ধও বুদ্ধের ন্যায় আপনার ক্ষমতাদ্বারা নিৰ্ব্বাণপ্রাপ্তির উপযোগী জ্ঞানলাভ করিতে সমর্থ ; কিন্তু ধৰ্ম্ম প্রচার কয়? তাহার কৰ্ত্তব্য মধ্যে পরিগণিত নহে। তিনি সমুদয় বিষয় দর্শন করিতে সমর্থ নহেন এবং সৰ্ব্ব বিষয়ই বুদ্ধের নিম্ন আসনের অধিকারী। প্রাকৃতিক নিয়ম বলে বুদ্ধ এবং প্রত্যেকৰুদ্ধ এক সময়ে বাস করিতে পারেন না। বুদ্ধ কে তাহা জামিতে হইলে তাহার বাহ ও আভ্যস্তৱিক লক্ষণ সমূহের আলোচনা করা আবশ্বক। বাহু লক্ষণের মধ্যে প্রথম উল্লেখযোগ্য ৩২টী মহাপুরুষলক্ষণ । তাছার পরে ৮• রকমের অঙ্কুব্যঞ্জন । देश राउँौऊ २४७ भांशगा शक्रtभद्र कथीं वर्मिठ आरछ् । XIX द्रुक [ १२: } * ל"לגי বৌদ্ধধৰ্ম্ম বুদ্ধের প্রত্যেক পারে ১০৮টা করিয়া এই লক্ষণ ৰ৷ চিহ্ন বর্তমান থাকে। বুদ্ধগণ তাহাজের দেবচক্ষু দ্বারা প্রতিদিন ছয়ৰায় পৃথিবী দর্শন করিয়া থাকেন। কেহ কেহ বলেন, গৌতমबू कब्र ८नश् २२ श्ाङ श्रादाग्न ८रुश्। य। य८शन ४४ झाङ झिल । সিংহল প্রদেশে আদম-শৈলশৃঙ্গে তাহার যে শ্ৰীপদচিহ্ন দেখা যায়, তাহ দৈর্ঘ্যে ৫ ফুটের অধিক এবং ২ ফুট প্রশস্ত । বুদ্ধের মানসিক গুণাবলী তিনভাগে বিভক্ত—(১) দশ বল (২) অষ্টাদশ আবেশিকধৰ্ম্ম এবং (৩) চতুঃ বৈশারন্থ। বলের সংখ্যা দশ হওয়াতে বুদ্ধের অন্ত একটী নাম দশৰণ। উপযুক্ত বা অনুপযুক্ততার জ্ঞান, কৰ্ম্মেয় অবগুস্তাবিফল, উদ্দেগুলাভের প্রকৃতপথ, বিভিন্ন ভূতের জ্ঞান প্রভৃতি দশ বলের উল্লেখ আছে। ভূত, ভবিষ্যৎ ও বর্তমান সমুদয় ঘটনা দর্শন করার ক্ষমতা প্রভৃতি অষ্টাদশ আবেণিক ধৰ্ম্ম । নিম্নলিখিত চারিটি ब*tब्रtछद्र कथt cनश्व याग्न । मु५1-(४) ठश्रt१itठन्न नर्तिमर्थमক্ষমতালাভ, (২) পাপহীনতা, (৩) নিৰ্ব্বাণপ্রাপ্তির অস্তুরায় গুলির জ্ঞানলাভ এবং (৪) প্রকৃত মুক্তিপথ দেখাইবার ক্ষমতা। বুদ্ধের অন্ত নাম—জিন, মুগত, তথাগত, অৰ্হৎ, শাস্তা, ভাগবত, দশবল, লোকবিদ, সৰ্ব্বজ্ঞ, নির্ভয়, নিরবস্তু, পুরুষদম্যসারথি, ষড়ভিজ্ঞ, অনুজ্ঞ, নরোত্তম, দেবাতিদেব, ত্রিকালজ্ঞ, ত্রি প্রতিস্থাৰ্য্যসম্পন্ন, ইত্যাদি । এ সমুদয় নাম সকল সময়েব বুদ্ধগণের প্রতি প্রযোজ্য। বর্তমান সময়ের বুদ্ধের কতকগুলি বিশেষ নাম আছে—শাক্যসিংহ, শাক্যমুনি, শাক্য, শাক্যপুঙ্গৰ, সিদ্ধার্থ, সৰ্ব্বার্থসিদ্ধ, শৌদ্ধোদান, আণ ত্যবন্ধু, সুর্য্যবংশ, আঙ্গিরুস ও গৌতম ইত্যাদি । পুরাতন বৌদ্ধ-শাস্ত্রগ্রন্থ-মতে বর্তমান যুগের বুদ্ধের পূৰ্ব্বে আরও ২৪ জন বুদ্ধ গত হইয়াছেন। এই ২৪ জন গত বুদ্ধের নাম দীপঙ্কর, কৌণ্ডিন্য, মঙ্গল, সুমন, রেবত, শোভিত,অনোমদশী, পদ্ম, নারদ, পদ্মোস্তুর, মুমেধ, সুজাত, প্রিয়দর্শী, অষ্টদশী, বৰ্ম্মদর্শী, সিদ্ধার্থ, পুষ্য, বিপতি, শির্থী, বিশ্বভূ, ক্রকুচ্ছন্দ, কোণাগমন ও কাশ্যপ | * অতীতকালে যেমন বুদ্ধ ছিলেন, ভবিষ্যতেও সেইরূপে বুদ্ধ অবতীর্ণ হইবেন। ভবিষ্যতে যিনি বুদ্ধ হইবেন তাহার নাম মৈত্রের। উপাধি—অজিত ; বর্তমানে ইনি তুষতস্বৰ্গে, বোধিসত্ত্বরূপে বাস করিতেছেন । সমুদয় তথাগতই প্রায় সমতুল্য ; তবে সামান্য সামান্ত বিষয়ে পরম্পরে কিঞ্চিৎ প্রভেদ পরিলক্ষিত হয় । শারীরিক আকৃতি এবং আয়ুপরিমাণে ইতরবিশেষ আছে। কেহ বা ক্ষত্ৰিয়বংশে কেহ বা ব্ৰাহ্মণকুলে জন্মগ্রহণ করেন। সকল বুদ্ধই একরূপ নীতি প্রচার করিয়াছেন । কালের আক্রমণে ৰখন প্রচারিত