বৌদ্ধধৰ্ম্ম ‘. [ १७& ! বৌদ্ধধৰ্ম্ম नाम इन' ‘মহামোক্ষপরিষদ এই সময়ে ভিক্ষুগণকে এবং সঙ্গেও বিস্তর উপহার দান করা কৃত। কনোলুর প্রসিদ্ধ अमूं श्वं শিলাদিত্য নিয়মিতরূপে এটউৎসববিশেষ সম্রারোহের সহিত সম্পন্ন করিতেন । मश्रौङि १! भइ६ईनष्ठ । দুইট প্রধান ঘটনা ঠিক একশত বৎসর অন্তরে ঘটিয়াছিল। এই দুই ঘটনা দুইটি সঙ্গীতি বা ধৰ্ম্মসম্মিলন। সমুদয় বৌদ্ধধৰ্ম্ম গ্রন্থেই এই সঙ্গীতির বিবরণ লিপিবদ্ধ আছে। এই সকল বিভিন্ন বিবরণের স্থানে স্থানে কিছু কিছু ইতর বিশেষ লক্ষিত হয়, কিন্তু তাহ অতি সামান্য এবং ধর্তব্যের মধ্যে নহে । প্রথম সঙ্গীতি সম্বন্ধে পালিগ্রন্থে যে বিবরণ দেওয়া আছে, তাহা এইরূপ :—বুদ্ধদেবের মৃত্যুর পর স্থভষ্ম ( মুভদ্র) নামে একজন ভিক্ষু তাঁহার সহযোগীদিগকে এইরূপ মন্ত্রণা দেন,— তোমরা বুদ্ধের মৃত্যুর জন্য দুঃখ বা বিলাপ করি ও না। বৃদ্ধ শ্রমণ মরিয়াছে না আমরা রক্ষা পাইয়াছি। তিনি সৰ্ব্বদাই “ইহা কয় কৰ্ত্তব্য, ইহা অকৰ্তব্য” বলিয়! আমাদিগকে বিরক্ত করিতেন। এখন আমরা স্বাধীন, মাতা ইচ্ছা হয় তাহা করিব, যাহা ভাল না লাগে, তাহা করব না।” এই কথা শুনিয়া ভিক্ষুগণ অত্যন্ত ব্যথিত হইলেন এবং এই রূপ উৎপাত হইতে রক্ষা পাইবার জন্ত বুদ্ধদেবের প্রিয় শিষ্য মহাস্থ কাশ্যপ প্রস্তাব করিলেন যে, বুদ্ধদেবের উপদেশ আবৃত্তির জন্ত সমৃদয় ভিক্ষুগণ একত্র হওয়া আবশ্যক। কাগুপের এই প্রস্তাব গৃহীত হইলে, তাহাকেই পাঁচশত অৰ্হং মনোনীত করিতে অনুরোধ করা হয়। রাজগৃহে এই সম্মিলনের অধিবেশন হইবে স্থিরীকৃত হইল। রাজগৃহের সন্নিকট "বেভার' (বৈভার ) পৰ্ব্বতের সত্ত্বপল্লী (সপ্তপণী ) গুহায় সাত মাসের পরিশ্রমে উপাণির সাহায্যে “বিনয়" এবং আনন্দের সাহায্যে • ধৰ্ম্ম" নামক বৌদ্ধধৰ্ম্ম শাস্ত্র স্থিরীকৃত হয় । কোন কোন পাশ্চাত্য পণ্ডিত বলেন যে, এই কথায় কোন সত্য নাই, ইহা কল্পনাপ্রস্বত উপকথা মাত্র । মহাপরিনিৰ্ব্বাণস্থলে সুভদ্রের উপরি উক্ত ব্যবহারের উল্লেখ श्रtrछ दzः दिक्षु डाश क्षद्र मशीडि श्रश्विन शुई८७ *il८१, একপ কোন ও কারণ জন্মিবার সম্ভাবনা দেখা যায় না। মহাবস্তু গ্রন্থে লিখিত আছে যে, কাগুপেয় সঙ্গীতি আহ্বান করার কারণ অন্তরূপ ছিল। বুদ্ধদেবের মৃত্যুৰ পরে বৌদ্ধগণ প্তাহার উপদেশ প্রতিপালন করে না, পাছে লোকে এইরূপ ०५ नक्रौऊिं নিদ করে এই ভয়ে তিনি সমুদয় অৰ্হংগণকে একত্র করেন । ( ) oldenters into p. XXVII. এই গ্রন্থে দেখা যায় যে, বৈভার পর্বতের উত্তরে সপ্তপর্ণ গুহায় এই অধিবেশন হইয়াছিল । যাহা হউক, যে সমস্ত বিবরণ পাওয়া যায়, তাহদের প্রত্যেক টিতেই দেখা যায়, রাজগৃহেই “বিনয়" এবং "ধৰ্ম্ম" এই দুই পিটক পুনঃ সংশোধিত হইয়াছিল। কেহ কেহ বলেন, “ অভিধর্মের ও" পুনরাবৃত্তি হয়। উপালি এবং আনন্দের কার্য ও সকলেই স্বীকার করেন । কাশুপ কর্তৃক ধুতবাদ-ব্যাখ্যার কথাও কেই বলিয়া থাকেন। মোটের উপর বলা যাইতে পারে যে, বুদ্ধদেবের মৃত্যুর পণে তাহার শিষ্যগণ কৰ্ত্তব্যাকৰ্ত্তব্য নিদ্ধারণ জন্ত রাজগৃহে সমবেs হইয়াছিলেন, ইছ ঐতিহাসিক সত্ত্য । কিন্তু সেখানে থ্রিপিটক, বিনয় বা স্বত্রের আলোচনা বা সংশোধন সম্বন্ধে কিরূপ নিদ্ধারিত হইয়াছিল, তাহ ঠিক করা কঠিন । [ ত্রিপিটক, বিময় ও স্বত্র দেখ । ] সমুদয় বৌদ্ধ বিবরণেই দৃষ্টিগোচর হয় যে বৈশালী নামক স্থানে দ্বিতীয় সঙ্গীতির অধিবেশন হইয়াছিল । যে সকল বিবরণ શ્રItફ, કાફી લૈંડિશનિઃ નિમ્રાટ્ટે 2ડી হয়, কিন্তু ইহার ৩tiপুখ এবং অন্তান্ত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিবরণ সম্বন্ধে অনেক মতপার্থক্য আছে। এই সঙ্গতি সম্বন্ধে পালি গ্রন্থে এইরূপ বিবরণ লিখিত আছে,--বুদ্ধদেবের নির্বাণপ্রাপ্তির একশত বৎসর পরে বৈশালীর বুজি ভিক্ষুগণ নিদ্ধারণ কবেন যে স্বর্ণ রৌপ্যাদির উপহার গ্রহণ, মধ্যাহ্ন ভোজন, দুগ্ধপান প্রভৃতি দশ কন্ম বৈধ । এই সময়ে কাকওকের পুত্র স্থবির যশ এইস্থানে আগমন করেন এবং বৃঞ্জি ভিক্ষুগণের এইরূপ ব্যবহার দেখি। তাহার তীব্র প্রতিবাদ করেন । ভিক্ষুগণ তাহার কথায় কণপাত করা দূরে থাকুক, তাহারা তাহাঞ্চে নানারূপে অপদস্থ করিবার চেষ্টা করেন । তিনি বৃঞ্জি ভিক্ষুগণের একজন প্রতিনিপি সংগ্ৰহ করিয়া বৈশালীনগরের বৌদ্ধ গুণাগণের নিকট এই সকল কথা অবগত করান। 'তাহারা সমুদয় কথা অবগত হইয়। এবং যশার যুক্তির সারবও শ্রবণ করিয়া তাহাকেই একম এ প্রকৃত শ্রমণ বলিয়া স্বীকার করেন এবং ভিক্ষুগণের কায। নিন্দনীয় বলিয়৷ মত প্রকাশ করেন। ভিক্ষুগণের প্রতিনিধি দিগকে একথা জানাষ্টলেন, কিন্তু তাহার শাস্ত হইলেন না, বুঞ্জিভিক্ষু বরং যশাকে সঙ্ঘবহিস্থ ক্ল করিলেন। যশ তৎক্ষণাং কৌশাম্বা গিয়া পশ্চিমাঞ্চলে অবন্তী নগরে এবং দক্ষিণাঞ্চলে সমুদয় ভিক্ষু সম্প্রদায়ের নিকট লোক পাঠাইলেন এবং সকলকে একত্র সম্মিলিত হইবার জন্ত আহবান করিলেন। তিনি নিজে অহো গশৈলনিবাসী সস্তৃত-সাণবাসী নামক মহাপুরুষের নিকট २: अत्रौf5
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৭৩৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।