পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৭৩৯

বৌদ্ধধৰ্ম্ম ' ভারতবর্ষীয় বৌদ্ধগণের সর্বসম্প্রদায়ের প্রতিনিধিগণই ইহাতে উপস্থিত ছিলেন এবং এই সঙ্গীতি, দ্বারা যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মুতরুিরোধের মীমাংসা হইয়াছিল, ইহাই পরম লাভ বলিষ্ঠত হইবে । আমরা পূর্বেই বলিয়াছি যে, মহাধান সম্প্রদায়ের ভাব ও চিন্তু বহুপূৰ্ব্ব হইতেই বৌদ্ধ-সমাজে প্রবেশ করিয়াছিল। কোন সময়ে এই সম্প্রদায়ের প্রথম আবির্ভাব, তাহ। ঠিক করা কঠিন । অনেকে মনে করেন, যে বুদ্ধনিৰ্ব্বাণের একশত বর্ষ পরে বৈশালীর মহাসঙ্ঘিক-সভা ইষ্টতেই মহাৰানমতেৰ স্বত্রপাত । স্থবির অশ্বঘোষ হইতে খৃষ্টীয় ১ম শতাব্দ এই মহাযানমত সৰ্ব্বসাধারণে প্রচারিত হয় । আদি ৰৌদ্ধশাস্ত্রগুলি পালিভাষায় বচিত ছিল, সম্রাটু কনিষ্কের আশ্ৰয় মহাযানেল অভু্যদয়েব সহিত সংস্কৃত ভাষায় বৌদ্ধশাস্ত্র রচিত ও প্রচারিত হইল। শকসৃপতিগণ প্রধানতঃ সৌর ছিলেন, কলিস্কেব বৌদ্ধদীক্ষা গ্রহণের সহিত মহাযান মতে দেীর প্রভাব স’ এণিত হয় । মহাযানলিগের প্রধান উপাস্ত অমিতাভকে অনেকে স্তম্যদেবতারই প্রতিরূপ বলিয়া মনে করেন । বৌদ্ধগ্রন্থে দেখা যায় যে বোধিসত্ত্ব নাগাজুন তৃতীয় সঙ্গীতিব সময়ে জন্মগ্রহণ করেন। ইনিই মাধ্যমিক সম্প্রদায়ের মহাযান সম্প্রদায় প্ৰবৰ্ত্তক এবং ই: দ্বারাই পূৰ্ব্বপ্রবর্ধিত মহাযান সম্প্রদায়ের । প্রভূত উন্নতি সাধিত ইয়াছিল। ইনি রাহুল ভদ্র নামে এক । ব্রাহ্মণের শিষ্য ছিলেন এবং এই ব্রাহ্মণ মহাধন সম্প্রদায়ভুক্ত ছিলেন । এই ব্রাহ্মণ শ্ৰীকৃষ্ণ ও গণেশের নিকট অনেক বিষয় শিক্ষা পাষ্টয়াছিলেন । ইহtণ সরল অর্থ বোধ হয় এই যে, মহাযান সম্প্রদায়ের ধৰ্ম্মণ ও ভগবদগীত হইতে অনেক পরিমাণে গৃহীত হইয়াছিল। এমন কি শৈবধর্মের নিকটও মহাযানগণ অনেক বিষয়ে ঋণী বলিয়া অনেকে বিশ্বাস করেন । কেহ বলেন, নাগাৰ্জুন ৬০ বৎসর কাল জীবিত ছিলেন এবং পরে মুখবর্তী স্বর্গে গমন করেন । কেহ বলেন, তিনি • একশত বৎসর কাল জীবিত ছিলেন । আবার কেহ বা তঁহাকে পঞ্চশত বৎসরের অধিক পরমায়ু প্রদান করিতেও কুষ্ঠিত হন নাই। রাজতরঙ্গিণী নামক ঐতিহাসিক গ্রন্থে দেখা যায় যে নাগাৰ্জুন তুরুষ্ক রাজাদিগেব পরে আবির্ভূত হইয়াছিলেন। এই বিবরণের উপর নির্ভর করিয়া এ সিদ্ধান্ত কবা বোধ হয় ভ্ৰমাত্মক 绘 * & - | ১ছুখে না যে, নাগাৰ্জুন খৃষ্টীয় দ্বিতীয় শতাব্দীর মধ্যভাগে বা শেষভাগে জীবিত ছিলেন । দেব নামক একজন সিংহলবাসী বিয়ে সহিত নাগাৰ্জ্জনের ঘোরতর বাকযুদ্ধ হয় বলিয়া বর্ণিত श्राझ ।। ७ई cपद अझेदप्रश् छिलन 4यt তৃতীয় শতাব্দীর अथभङाछ७ छौविठ श्निन । ईश श्ईtङ७ 4है पाँब्रभाँ ২ মে, নাগাল্গুন দ্বিতীয় শতাব্দীর শেষভাগে জীবিত ছিলেন। ΧΙΧ { ৭৪১ ] °C锣妙 বৌদ্ধধৰ্ম্ম এই নবীন ধৰ্ম্মসম্প্রদায় বহুধৰ্ম্মগ্রন্থ লিপিবদ্ধ করিয়া আপনাদের কার্য্যতৎপরতার পরিচয় প্রধান করিয়া গিয়াছেন । অধিকাংশ স্থলেই ত্রিপিটক হইতে মূলসত্য গৃহীত হইয়া আধখক BB BBBBB C BBBBB DDBB S gBDBBS DDDDDS দিগকে বৌদ্ধধৰ্ম্মের শত্রু বণিয়া পরিচিত করিলেও কাৰ্য্য": সেরূপ কিছুই দেখা যায় নাই। মূলধৰ্ম্মের সত্যই মঙ্গাযানেব। গ্রহণ করিয়াছেন বটে, কিন্তু টীকাটিপ্পণী দ্বারা তাহাব অচৰপ অর্থ করিয়াছেন, তাই অস্বীকার করা যায় না । মূল বৌদ্ধধৰ্ম্ম কঠোব নিমাপন কতিপয় ভিক্ষুসঙ্ঘের সীমাবদ্ধ ছিল, অর্থাৎ আদি বৌদ্ধধৰ্ম্মমতে কেবল ভিক্ষুরাই মোক্ষলাভে সমর্থ। কিন্তু মহাযানসম্প্রদায় নিখিলঞ্জগতে মুক্তিবিধান করিয়াছিলেন । সকলেষ্ট মহাযান আশ্রয় করিলে অভি সহজে, অতি সত্বরে ক্রমে বোধিসত্ত্ব হইয়া সংসার অতিক্রম করিয়ু নিৰ্ব্বাণপথের পথিক হইতে পাবিবেন, এই বিশাল । উদারনীতি হইতেই এই সম্প্রদায় ‘মহাযান’ নামে খ্যাঙ হইয়াছিলেন। আর সঙ্কীর্ণবুদ্ধি ও অতি অল্প লোকের মতামুবর্তী ছিল বলিয়া আদিবৌদ্ধধৰ্ম্মামৃগাধিগণকে মহাযানেরাই অবজ্ঞার সহিত হীনযান’ বলিয়া অভিহিত করিতেন । বাস্তবিক তাহারাই প্রত্যেকবুদ্ধযান বা শাবক্যান বলিয়া পরিচিত ছিলেন । তাহার কখন আপনাদিগকে ‘হীনযান’ বলিয়। অভিহিত করেন নাই । মহাযানগণের মতে কৰ্ম্মশূন্ত অৰ্হৎগণ অপেক্ষা দয়া ও সঙ্গমুভূতিপূর্ণ বোধিসত্ত্বগণ শেঠ। এজন্য হীনযানগণ প্তাহাদিগকে নিন্দ করিয়া থাকেন । মহাযানগণ শূন্তবাদের পক্ষপাতী। এই মহাযান হইতেই ভারতে শুস্তবাদ অর্থাৎ “সৰ্ব্বং শূন্তং” এই মত বিশেষভাবে প্রচলিত হইয়াছিল। মহাযান-ধৰ্ম্মের বহুল প্রচারের প্রধান কারণ এক্ট যে ইহাৰ। গুলিকে শ্ৰেষ্ঠ আসন প্রদান করিয়াছেন এবং ধ্যানধারণ ও সাধনা প্রভৃতিকে ধর্মুের অঙ্গ বলিয়া মনে করেন । চহার সঙ্গে সঙ্গে জীবের প্রতি দয়া ও সহানুভূতি প্রকাশ করাকে ংgার প্রধান কৰ্ত্তব্য বলিয়া স্থির করায় ভারতের লক্ষ লক্ষ নরনারা এষ্ট ধৰ্ম্মের আশ্রয় গ্রহণ কবিয়াছিল। প্রাধান্ত লাভের জন্ত মহাযানগণকে হীনযান-সম্প্রদায়ের সহিত ঘোরতর সংগ্রাম করিতে হইয়াছিল। এই তর্কযুদ্ধ বহুকুলস্থায়ী ছিল । সিংহলবাদী বৌদ্ধের জালন্ধত্বের সঙ্গীতিতে যোগদান করেন नहेि, डाश भूलं १गा रहेब्राप्इ ।। ७मन कि ॐशराब 3रश् कनिকের নাম পৰ্য্যস্ত উল্লিখিত নাই। ইন্থাবার প্রতীত হয় যে, খৃষ্টীয় প্রথম শস্তানীতেই দুই সম্প্রদায়ের সম্পূর্ণ পার্থক্ষ্য ঘটিয়াছিল।