বৌদ্ধধৰ্ম্ম ২•৯ বা ২১৭ খৃষ্টাব্দে সিংহলপতি তিয্যের সময় বেতুল্যকগণ এক ঘোরতর তর্ক উপস্থিত করেন, তর্কের প্রধান উদ্দেশুবুদ্ধ অমানুষ, তিনি তুষিত স্বর্গে বাস করেন, তৎকর্তৃক ধৰ্ম্ম উপদিষ্ট হয় নাই। তাহার প্রেরিত ও আদিষ্ট আনন্দ কর্তৃকই ধৰ্ম্ম উপদিষ্ট হইয়াছে। এই মত লইয়া সংঘর্ষ উপস্থিত হয়। এই মত বেতুল্লবাদ বা বিতণ্ডাবাদ নামে খ্যাত। তিয্যরাজের যত্নে এই গোলযোগ থামিয়া যায়। এই সময়ে ‘থেরদে ব’ নামে এক প্রসিদ্ধ বৌদ্ধাচার্যোর অভু্যদয় হইয়াছিল । খৃঃ তৃতীয় শতাব্দীর মধ্যভাগে অভয়মেঘবর্ণেব রাজত্বকালে মহাবিহার এবং অভয়গিরির ভিক্ষুগণের সহিত মতবিরোধ উপস্থিত হয় এবং এই সময়ে সাগলিক সম্প্রদায়ের উৎপত্ত্বি হয়। মহাসেনের রাজত্বকালে মহাবিহাবের বৌদ্ধগণের প্রতি অনেক নিৰ্য্যাতন হইয়াছিল। কথিত আছে, শক্রগণের প্ররোচনায় মহাবিহার বিধ্বস্ত হইয়াছিল এবং অভয়গিরির বৌদ্ধগণের প্রভূত উন্নতি সাধিত হয় । এই মহাবিহার পরে পুনর্ধার নিৰ্ম্মিত হয় । [ १8२ } * মহাসেনের পুত্র মেঘবর্ণেব রাজত্বকালে (৩০৯ খুঃ অঃ ) প্রসিদ্ধ বুদ্ধদন্ত সিংহলে আনা হইয়াছিল বলিয়া প্রবাদ আছে। মহাসেনের রাজত্বকালে ফা-হিয়ান সিংহলে গমন করেন। তিনি বলেন, তখন মহাবিহারে ও • • • এবং অভয়গিরিতে ৫০ • • প্রমণ বাস করিতেন এবং অভয়গিরি মহাবিহার অপেক্ষ সমধিক সমৃদ্ধিশালী ছিল। মহানাম ৪১০-৪৩২ খৃঃ অঃ রাজত্ব করেন। এই সময়ে ভারতবর্ষ হইতে বুদ্ধঘোষ সিংহল-ভ্রমণে গমন করেন এবং বিশুদ্ধিমার্গ নামক প্রকাগু গ্রন্থ রচনা করেন । সিংহল বাসীরা তাহাকে স্বয়ং মৈত্রেয় ললিয়া সন্মান করিতেন । অার ও বহু রাজ সিংহলে বৌদ্ধধৰ্ম্মের উন্নতির জন্য নানারূপ সাহায্য করিয়াছিল । চীন-পরিব্রাজক হিউএনসিয়াং যখন ভারতবর্ষে অবস্থান । করিতেছিলেন, তখুন বৌদ্ধ সমাজে চারিট : প্রধান দার্শনিক সম্প্রদায় ছিল। ১ বৈভা ৷ ৰিক, ২ সোঁত্রাত্তিক, ৩ যোগাচার ও মাধ্যমিক। প্রথম ছটা । bttब्र १{*नेक *ीथl হীনযান এবং শেষোক্ত হুইটী মহাযান সম্প্রদায়ভুক্ত। হিউএন- -- সিয়াং বলেন, সিংহলের মহাবিহীরবাসিগণ হীনযান এবং অভয়গিরিব ভিক্ষুগণ মহাযান সম্প্রদায়ী ছিলেন । বৈভাষিকগণ পৃথিবীর অস্তিত্ব স্বীকার করেন। তাহার বৈভ{ধিক ইগর কুত্রর প্রাধান্ত অস্বীকার করিয়া “অভিধর্শ”কেই গ্রামাণ্য গ্রন্থ বলেন । ইহাদের মতে, শাক্যমুনি সাধারণ মানৰ মাত্ৰ ; | | বলেন যে, বাহ জগতের দ্রব্য সমুদয়ের জ্ঞান উপলব্ধি করার ক্ষমতা মানুষমাত্রেরই আছে । । or বৌদ্ধধৰ্ম্ম তবে অস্তের সাহায্য ব্যতীত তিনি স্বয়ং যে জ্ঞান লাভ করিতে পারিয়া ছিলেন, তাহাই তাহার দেবত্ব। • * সৌভ্রাস্তিকগণ বলেন, বাহিরের পদার্থ সকল প্রকৃত নহে ছায়া মাত্র, সুতরাং তাছাদের জ্ঞান প্রত্যক্ষ নহে ; পরোক্ষ । ইহার একমাত্র “স্বত্র”ই বিশ্বাস করেন। ইহাদের মতে বুদ্ধ দশবল, চারি বৈশারদ্য, তিন স্মৃত্যুপস্থান সমন্বিত এবং সৰ্ব্বভূতে দয়াবান । তাহার দুই কায়, একটা ধৰ্ম্মৰায় এবং অপরটা ভোগকায় । কুমারগন্ধ এই মতের প্রবর্তক । যোগাচার শ্রেণীর বৌদ্ধদার্শনিকগণ বিজ্ঞান ব্যতীত অন্য কিছুরই অস্তিত্ব স্বীকার করেন না । এজন্য ইহাদের অন্ত নাম বিজ্ঞানবাদী। মাধ্যমিকের হিন্দু বৈদাস্তিকগণের স্থায় বলেন, বিশ্বসংসার সমুদয়ই ইন্দ্রঞ্জালের স্যায়। সত্য দুই প্রকার, পরামর্শ এবং সংবৃত্তি ( বেদান্তের পারমার্থক এবং ব্যবহারিক ) । ইহাদের মতে সমুদয়ই স্বপ্লবৎ । সত্তা নাই, বিনাশ নাই, জন্ম, মৃত্যু বা নিৰ্ব্বাণ কিছুই নাই।• ইহার প্রকৃতপক্ষে মায়াবাদী হইলে ও “মায়া" কথাটা ব্যবহার করেন না । ইহার সাংখ্য মতের "প্রধান” এবং “প্রকৃতির” পরিবর্তে “প্রজ্ঞা” ও “উপায়” শব্দ ব্যবহার করেন । সৰ্ব্বদর্শনসংগ্রহকাব মাধ্যমিক, যোগাচার, সোঁত্রাস্তিক ও বৈভাষিক, এই চারিমতের সংক্ষিপ্ত পরিচয় ও সমালোচনা এইরূপ করিয়াছেন উক্ত মতচতুষ্টয়ের মধ্যে মাধ্যমিক মতে—"কিছুই নাই, সকলই শূন্ত" এইরূপ দৃষ্টাস্ত প্রদর্শিত হইয়া থাকে। কিন্তু যে সকল বস্তু স্বপ্লাবস্থায় দৃষ্ট হয়, জাগ্রাবস্থায় তাহার কিছুষ্ট দেখা যায় না এবং যে সকল বস্তু জাগ্রাবস্থা দৃষ্ট হইয়া থাকে, কিন্তু স্বপ্লাবস্থায় তাহার কিছুই দেথা যায় না। আর স্বযুপ্তিদশায় ८कान दलई नूटे इब्र न । शङब्राश् हेशष्ठ अठि** श्tउरई যে, বস্তুতঃ কোন বস্তুই সত্য নহে। সত্য হইলে অবশুই উছ अकन श्रद४ाग्नई झूठे श्झेउ । יא 遭、 cनोक्लोखिक যোগাচার भा५मिक
- শান্তিদেবের বোধিচযাবতার গ্রন্থে মূল মাধ্যমিক মতের এইরূপ সার বিবৃত
হইয়াছে— “मtअि: *fङ्गवां लङार्धमि१ि मलम् । বুদ্ধেয়গোচঃস্তত্বং বুদ্ধি: সংস্কৃতিরুচ্যন্তে । এবং নচ নিরোধোহস্তি স চ ভাবেইস্তি সৰ্ব্বজা । थञ्जाँठभूमिझकर्ष* ऊप्रj९ नखैर्दयिष९ अनं९ ॥ चtप्रांनभांख शठरग्नः दिछादन कमणौनभाँः । । निधुठानियुठानांक क्tि*(षां नासि दखड: ॥" th