বৌদ্ধধৰ্ম্ম বলিয়াই মানে। ছোট খিচিঙ্গেশ্বরীর মূৰ্ত্তি বৌদ্ধ তান্ত্রিক সমাজে সতমাৱাচী নারী শক্তি মূৰ্ত্তি বলিয়াই পরিচিত ছিলেন। এই মূৰ্ত্তির গাত্রে এখনও "যে ধৰ্ম্ম হেতু প্রভবা” ইত্যাদি বৌদ্ধ স্বত্র উংকীর্ণ রছিয়াছে। বাথুরির ধৰ্ম্ম মা” নামে আর একটা দেবী মূর্তির পূজা করিয়া আসিতেছে, খিচিঙ্গে সেই দ্বিভূজ রমণীমূৰ্ত্তি অধিষ্ঠিতা,অবস্থ বৈগুণে বাথুরি মহিলাগণ হীনশ্রেণির রমণীদিগের মত সৰ্ব্ববাহ-ভূষিত কাসা পিতলের অলঙ্কার ব্যবহার করিতেছে। ঐ দেবাটও সেই রূপ হীনজাতির বেশ ভূষায় ভূষিত হইলেও এই মূৰ্ত্তিটকেও আমরা ত্রিরত্বের অন্ততম ধৰ্ম্মমূর্তিরই রূপান্তর বলিয়া মনে করি। নেপাল ও বড়সাই প্রভৃতি স্থানে ধৰ্ম্মমূৰ্ত্তির চতুভূজ দেখিয়া ঐ মূৰ্ত্তিকে কেহ ভিন্নদেবীর রূপ বলিয়া মনে না করেন, কারণ ধৰ্ম্ম দ্বিভূজ মূৰ্ত্তিতেও যে এক সময়ে অধিষ্ঠিত ও পূজিত হইতেন, গয়ার মহাবোধি হইতে তাহার নমুনা পাওয় গিয়াছে, সে কথা পূৰ্ব্বেই বলিয়াছি। স্থানে স্থানে বাথুরিরা "শূন্য এন্ধেরও” পূজা করিয়া থাকে। সিদ্ধান্ত উড়ম্বর হইতেও আমরা শূন্তরক্ষয়ে নমঃ’ এইরূপ বীজমন্ত্র পূৰ্ব্বেই উদ্ধৃত করিয়াছি। অশিক্ষিত হীনাবস্থাপন্ন কোন কোন বাথুরি ঐ ব্রহ্মকে বড়ম্ বা বরম্’ বলিয়া পরিচয় দেয় । কোলসাওতালের মধ্যে এক বড়ামের উপাসনা প্রচলিত আছে। কি আশ্চৰ্য্য বড়ম্ ও বড়ামে নামসাদৃপ্ত দেখিয়া অনেকে বাথুরিজাতিকে হীন অনার্যসতিমধ্যে গণ্য করিতে প্রস্তুত। আমরা সিদ্ধাস্তউড় স্বরে পাইয়াছি, “বাউল্পি দিঅ'ই অল্পপিও” অর্থাৎ ব্রাহ্মণের দ্যায় { ' ' বাউবিয়াও অন্নপিও দিয়া থাকে। বর্তমান বাথুরিজাতির; মধ্যেও মহাপাত্র প্রভৃতি প্রধানগণের শ্রান্ধে অল্পপিও দিবার ৰাবস্থা রহিয়াছে । ইহাতেও এইঞ্জাতি যে একসময়ে বৌদ্ধপ্রভাবকালে ব্রাহ্মণের উপর টেক্কা দিতে অগ্রসর হইয়াছিল, তাহার কিছু কিছু আভাস পাওয়া ধাইতেছে । যাহা হউক, ૧૬ર ] \ বৌদ্ধধৰ্ম্ম মাৱাৰ প্ৰতাপখন্ত্রের সময় হইতে রাজনিগ্রহে এই জাতি ৰে পাৰ্ব্বত্যপ্রদেশে আশ্রয় ৰইতে বাধ্য হইয়াছিল এবং বৌদ্ধপ্রস্তাৰ বিলোশের সহিত বঙ্গদেশের ডোমপত্তিতদিগের কায় অতি-হীন ७ अण्ठ श्हेब्रा भक्लिबारह, उशिरङ गरकर नाहे । अयूबভঞ্জে ও নিকটবৰ্ত্তী পাৰ্ব্বত্য গহনকাননবাসী এই অপৱিচিত জাতিকেই প্রচ্ছন্ন বৌদ্ধ বলিয়াই মনে করি। এই জাতীয় চুই একজনের মুখে গোরখ নাথ, মণিকানাথ এ মার্কণ্ডের নাম শুনা যায় । বড়সাইগ্রাম হইতে আবিষ্কৃষ্ণ অমরপটলে মীননাথেরই নাম মণিকানাথ দৃষ্ট হয়। বাঙ্গালাব শূন্তপুরাণ ও নানা ধৰ্ম্মমঙ্গলে অপর কোন ঋষির বিশেষ পরিচয় না থাকিলেও মার্কণ্ডেয়ের নাম এবং গোরক্ষ, মীননাথ প্রভৃতির নাম পাওয়া যায়। এখানকার অনাকারসংহিতায় মার্কণ্ডেয়ের তপস্ত ও অমরপটলে মীনগোরক্ষসংবাদ বর্ণিত হইয়াছে । ’ বৌদ্ধসমাজে গোরক্ষনাথ একজন প্রধান বৌদ্ধাচাৰ্য্য বলিয়াই সন্মানিত ছিলেন । মীননাথের ক্ত কথাই নাই । তিনি এখনও নেপালের অধিষ্ঠাতৃদেবতা মছেন্দ্রনাথ নামে বৌদ্ধসমাজে বিশেষ পূজিত ও নেপালী-বৌদ্ধগণ এই মচ্ছেন্দ্রনাথকেই "পদ্মপাণি” বোধিসত্বের অবতার বলিয়া মনে করেন + যাহা হউক উক্ত নানা প্রমাণে ও নানা কারণে বাথুরিদিগকে প্রচ্ছন্ন ও জীবন্ত বৌদ্ধ বলিয়া গ্রহণ করিতে আর আপত্তি থাকিতেছে না ।
- “It is stated in Pagsam Jon-Zan ( by Sumpa Khanpo, a renowned Buddhist Teacher of Tibbet) “About ( 13th Cetury A. D.) this time foolish yogis, who were followers of Buddhist Yogi Goraksha became Civaite Samnyasis.” (Journal of the Asiatic Society of Bengal, 1898, Pt. I. P. 25 )
+ Dr. Oldfield's Nepal, Vol, II, P. 264. مستیین سمت تحتستست سنگینامه , ( উনবিংশ ভাগ সমাপ্ত--- ρι اسسا - . . R - }r 。ト ”の » "نمي */ {, १५:३#***Y s'
- - -
“z” . -- Y. مپ 3: م، بہ ‘‘ ۂ مہمہv 登