বিষ উদ্দেশ্বে ৩৪ গ্রেইন তুতিয়া ব্যবহার করিয়া থাকেন । বমির जtत्र छूङिग्रांद्र विरु8 ८मश् छ्छे८ङ दक्लिभेऊ श्ब्रl याव्र । ग्रनि কিঞ্চিদবশিষ্ট থাকে তবে মাক পাম্প দ্বারা মামপিয়াদি পরিস্কৃত করিয়া স্নিগ্ধ দ্রব্যাদি পান করিতে দেওয়া কৰ্ত্তব্য । ৪ । জিঙ্ক, ও বেরিয়াম প্রভৃতি ও উগ্ৰ বিষের স্থায় ক্রিয় প্রকাশ কবে । এতদ্বুবা বমি ও উদরাময় প্রভৃতি বিষ-লক্ষণ প্রকাশ পায় । & | বাইকে,মেট-অব-পটtশ– ভয়ানক বিষ । ইহা সাধারণত: ব্যবহৃত হয় না এবং সৰ্ব্বত্র পাওয়া ও ষায় না । এই বিষ স্বারা ও অন্নপ্রদাহজনিত উদরাময় ও আমাশয় প্রদাহজনিত বমির উপদ্রব ঘটিয়া থাকে। (৬) ফসফরাস ও বিষ-শ্রেণীর অস্ত ভুক্তি । দtহকতা শক্তি আছে । প্রকাশ পাইরা থাকে । জাল ৪ বেদন অনুভূত হয়, বমি ও অতিসার লক্ষণ প্রকাশ পাইয়া ফসফরাস দ্বারা এষ্ট সকল স্কুল ক্ষণ ঘটিয়াছে কি না, অন্ধকার গৃহে বগি গুলি লষ্টয় গেলেই তাহা বুঝা যাইতে পালে । বলিপ গঠিত যে ফসফরাস বর্তির্গত হয় অন্ধকারে | তাই উক্সল দে গাস । ইহার যথেষ্ট অস্থির উপরেই চহীর বিষ-ক্রিয়। ইহা উদরন্থ হইলে আমাশয়ে ও অস্ত্রে থাকে । ফসফরাসেল বি - বকুৎ খারাপ হইয়া যায় এবং তজ্জন্ত কমলারোগ জন্মে। গুৰ্পিণতৈলই এই বিষেব প্রতিষেধক বলিয়া গণ্য । ৩০ ফোট পরিমাণ তার্পিণ তৈল ব্যবহার করা যাহঁতে পারে। অবস্থাভেদে ৬০ ফোটা ও ব্যবহার করা যায়। শিশু সন্তান গুলি ম্যাচ বা বিলাতী দেশলাইর কাঠি মুপে দিয়া এই বিষ উপরন্থ করে । (৭) জয়পালের তৈল ও ইলেটেরিয়াম প্রভৃতি দ্বারা ও ওলাউঠাব ন্যায় লক্ষণ সকল প্রকাশ পাইয় থাকে । (৮) জাস্তব বিষের মধ্যে ক্যাস্থারিজ বিশেষ কষ্টদায়ক । ইঃ তে বমি হয়, প্রস্রাব করিতে জালা ও ক্লেশানুভব হয় । এমন কি, অনেক স্থলে আদৌ প্রস্রাব হয় না । ক্যান্থরিজ উদরস্তু হষ্টলে স্বতঃঠ লমি শুম। স্নিগ্ধ পানীয়' পান এই অবস্থায় উপদেয় । মষ্টিফেন হয়। ল প্রতিকারের একটা প্রধান ঔযপ । অধোদেশে অহিফেনেল সার (মৰ্কিয়া) পিচকারী সহযোগে প্রবিষ্ট করিয়া দিলে মুয়নাগণ উপদ্রবের শাস্তি হয়। affittà fan (Neurotics) এক শ্ৰেণীব বিষ মায়ুবিকার জনক। যে সকল বিষকে এই শ্রেণী ভূক্ত করা হইয়াছে সেই সকল বিষের পরম্পরের ক্রিয়ার এত পার্থক্য আছে যে, তাহদের বহুল উপবিভাগে [ سوا۹ ] বিষ বিভক্ত করিয়ু ভিন্ন ভিন্ন নামে অভিহিত করা যাইতে পারে । এস্থলে এই সকল ৰিষের শ্রেণীবিভাগ না করিয়া তাহাদের মধ্যে কতিপয় প্রধান প্রধান দ্রব্যের নামোল্লেপ ও বিষলক্ষণাদি বিবৃত করা যাইতেছে। ১ । প্রাসিক বা হাইডে সিয়ানিক এসিড— হাইড়েসিয়ানিক এসিড অতি ভয়ঙ্কর বিষ । বিদ্যুৎ যেমন আশুপ্রাণ সংঘাতক, ইহাও ঠিক তস্কপ । ঔষধের দোকানে যে হাইড়োসিয়ানিক এসিড ক্রয় করিতে পাওয়া যায়, উক্ত বিমিশ্রিত অবস্থায় থাকে এবং উহাতে সাধারণতঃ শত করা ২ ভাগ খাটি হাইড্রোসিয়ানিক এসিড আছে। এই পরিমাণের হাইড়াসিয়ানিক এসিডই ঔষধাৰ্থে ব্যবহৃত হয় । ঔষধাৰ্থ যে হাইডে, সিয়ানিক এসিড ব্যবহৃত হয়, উহার মায় পাঁচ মিলিমের অধিক নহে ৷ এক ডমের কম মাত্রা সেবনেও ইহাতে মৃত্যু হইতে পারে। এক সেকেণ্ড সময়ের মধ্যে সমগ্রদেহে ইহার বিষক্রিয়া প্রকাশ পায় ; মুহূৰ্ত্তমাত্র শ্বাসকষ্ট অনুভূত হওয়ার পরেই ཧ༢পিণ্ডের ক্রিয়ার হাস হইয়া পড়ে । চক্ষের মণি প্রসাবিত, দেহের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সকল ভয়ানক ভালে অভ্যাক্ষিপ্ত এবং শ্বাসের গতি অনিয়মিতরূপে প্রবাহিত চয়, বদনম গুল নীলাভ বর্ণ ধাবণ করে । মাংসপেশী সকল অসাড় হওয়ায় বিষপীড়িত ব্যক্তি আর মুহূর্বেল তরেও আপন বশে বসিয়া থাকিতে পারে না । অতঃপর প্রবল শ্বাসকষ্ট, নাড়ীলোপ এবং দেহের সর্বপ্রকার ক্রিয়। রোধ হইয়া যায় । এ অবস্থায় অবিলম্বেই মৃত্যু ঘটয়া থাকে। হাইড়ে সিয়ানিক এসিডের গন্ধ মৃত ব্যক্তির মুখ ও দেহ হইতে উদগীর্ণ হুইয়া থাকে। প্রতিকারের ব্যবস্থা-উগ্র এমোনিয়ার অস্ত্ৰিাণ লইতে এবং পর্যায় ক্রমে শীতল ও ঈষদুষ্ণ জল পান করিতে দেওয়া, অঙ্গ প্রত্যঙ্গাদিতে হস্তসঞ্চালন দ্বারা রক্তসঞ্চালনের এবং কৃত্রিম শ্বাস প্রশ্বাস চালনের উপায় বিধান করাষ্ট হার প্রতিকার। চৰ্ম্মের নীচে এটোপিনের পিচকারী দ্বারাও হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া উত্তেজিত করা যাইতে পারে এবং তাহাতে উপকার ৪ হইতে পারে। (২) অহিফেন-অহিফেন এদেশের আত্মহত্যার এক প্রধানতম বিধ। ঔষধাৰ্থেও অষ্টিফেনের বিবিধ প্রকার প্রস্তুতি ব্যবহৃত হষ্টয়া থাকে ; তন্মধ্যে মর্ফিয়াই সৰ্ব্ব প্রধান। মরুফিয়া অহিফেনের সার। অহিফেন হইতেই এপোমরফাইন, কোডিন, এপোকোডিন, মরিসিন, নারকোটন প্রভৃতি বিবিধ প্রকার বিষজনক সার প্রাপ্ত হওয়া যায়। ইহা হইতে এমপ্লাষ্ট্রাম অপিয়াই, এক ষ্ট্রক্ট অপিয়াষ্ট, এক ষ্ট্রক্ট অপিয়াই-লিকুইড,াম, টং অপিয়াই প্রভৃতি প্রস্তুত হইয়া থাকে। এতদ্ব্যতীত ডোভােস
পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৮০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।