বিষমনয়ন এতদ্ভিন্ন স্বৰ্য্যার্ঘ্যদান, স্বর্যের স্তব, বটুকভৈরব স্তব, মাহেশ্বর কবচ প্রভৃতি পাঠ ও প্রক্রিয়াদি দ্বারাও বিষমক্সরের অপনোদন করা যায় ; বাহুল্য ভয়ে তত্ত্ববিরণ বিবৃত হইল না। পাশ্চাত্যমতে বিষমক্সর-পাশ্চাত্য চিকিৎসকগণ বিবমজরকে ম্যালেরিয়া জর বলিয়া ব্যাখ্যা করেন। বিষমজুরাঙ্কুশলোঁহ (ক্লী) বিবাহনের ঔষধবিশেষ। প্রস্তুত প্রণালী :-রক্তচন্দন, ৰালা, আকনাদি, বীরণমূল, পিপুল, হরীতকী, কঠ, শুনি, আমলকী, চিত্রক, মুখ ও বিড়ঙ্গ हेश्ांzभद्र চূৰ্ণ প্রত্যেক , তোলা জারিত লৌহ ১২ তোলা একত্র মিশ্রিত করিয়া জল দ্বারামর্দন করিবে। ২ রতি প্রমাণ বটিক প্রস্তুত করিয়া সেবন করিলে বিষমজর নাশ হয় । R( ۴۹۹۹۹۹۹ একটী ঔষধ। প্রস্তুত ) آfrarrg Fr প্রণালী :--হিঙ্গুলোখ পারদ ও গন্ধক সমভাগে লইয়া উত্তমরূপে মাড়িয়া কঙ্কণী প্রস্তুত করিয়া পল্পটিবং পাক করিতে হইবে। এই পল্পটি এবং পারদের চারি ভাগের এক ভাগ স্বর্ণ, মুক্ত এবং শখ ও ঝিনুকভষ্ম আর লৌহ, তাম্র, অত্র প্রত্যেকে পারদের দ্বিগুণ ; বঙ্গ, প্রবাল, প্রত্যেক পারদের অদ্ধাংশ পরিমাণে লইয়া ঘৃতকুমারীর রসে মর্দন পূৰ্ব্বক দুইটা ঝিমুকের মধ্যে পুরিয়া বস্ত করিবায়িতে (বিল বুটের আগুনে) পুট পাক বিধি অনুসাথে পাক করিয়া ২ রতি প্রমাণ বট প্রস্তুত করিতে হইবে। ইহা সেবনে বিষমজুর, প্লীহ, যকৃৎ প্রভৃতি বহুবিধ রোগের প্রতিকার হয়। অমুপান পিপুলচুর্ণ, হিং ও সৈন্ধব। অন্তৰিধ—প্রস্তুত প্রণালী :–পারা, রসসিদূর, স্বর্ণ, রৌপ্য, লৌহ, অভ্র, তাম্ব, হরিতলিভন্ম, বঙ্গ, মুক্ত, প্রবাল, স্বর্ণমাক্ষিক, প্রত্যেকের চুর্ণ সমভাগে লইয়া, নিসিন্দা, পাণ, কাকমাচী, ক্ষেতপাপড়া, হরীতকী, আমলকী, বয়ড়া, করলা, দশমূলের (বিস্বমুল, সোনাছাল, গাম্ভাবীছল, পারুল, গণিয়ারী, শালপান, বৃহতী, কণ্টকারি ও গোকুরের ) কাথ, পুনন'ব, গুলঞ্চ, বাসক, ভৃঙ্গরাজ ও কেশরাজ, ইছাদের প্রত্যেকের রসে তিন তিন ভাবনা দিয়া এক রতি পরিমাণে বটা করিতে হইবে। ইহা পেপুল চূর্ণ ও পুরাতন গুড় মমুপানে লেহন করিলে সপ্তধাতুগত নানা দোষোণ্ডুব বিষমজরাদি বিনষ্ট হয়। বিষমত্রিভুজ (পং) বাথর তিনটা বাহ পরস্পর অসমান (Scalen t i 1 iangle) विशाख ( नो ) त्रेिषग्मब्र उलि १ ५’, १दक्षमा, विषमजा । বিষমদলক, যে সকল ঝিনুকের দুই দল তুল্য নহে, যেমন श्रहे
- (oy-ter (F বিমননয়ন । পুং ) বিষমণি অযুগ্মানি (জীণি) নামানি যত
১ শিৰ । ( !aাবলী ) ২ ত্রিনেত্রবিশিষ্ট । [ २२ ] বিষমসাহস বিষমনেত্র (পুং ) শিব। বিমল (পুং) বিষ নিবন্ধকে মৰে ধৰ। সর্পধারক বাৰি, সাপুড়ে প্রভৃতি। পৰ্য্যায়, জাঙ্গলী । ( জটাধর ) নিমপদ (ত্রি) ১ অসমান পদচিক বিশিষ্ট। স্থিয়াং টপ, ২ অসমান চরণযুক্ত । ( ঋকৃপ্রাতি” ১৬৩৬ ) বিমপলাশ (পুং ) সপ্তপলাশ, ছাতিবান বৃক্ষ । বিনমপদ (ত্রি) অসমান চরণযুক্ত। জিয়াং টাপ, বিনময় (ত্রি) বিমাম্বাগত বিষম মাই। (সিদ্ধান্ত ८कोभूौ) যেটী বিষম হইতে আসে । বিমানবাণ (ত্রি) বিষমণি বাণানি (পঞ্চ) বস্ত। পঞ্চবাণ, কামদেব । বিষমভোজন (ল্পী) বিষমাশন বিষমাশন দেখ ] বিষময় (ত্রি) বিষযুক্ত । বিষমরাশি (পুং ) অযুগ্মরাশি, মেষ, মিথুন, সিংহ, তুলা, ধন্থ, ! ਆਿ ( ত্ৰি ) বিষমাদাগতং বিষম-রূপ্য ( সিদ্ধাস্তকো” ) যেটী বিষম হইতে আগত হয় । বিষমর্দনিকা (স্ত্রী) বিষং মৃঙ্কতেহনয়া মৃদ-লুটি স্বার্থে কন্ গন্ধনাকুলী (রাজনি” ) বিষমর্দনী (স্ত্রী ) গন্ধনাকুলী, গন্ধরাম । বিষমবল্কল (পুং ) করুণ নিযুক, নারঙ্গ লেবু। (পৰ্য্যায় মুক্তা) বিষমভাগ (পুং ) অসমানাংশ । বিষমবিশিখ (পুং ) বিষম বিশিখা বাণানি ( পঞ্চ ) যন্ত । পঞ্চবাণ, কামদেব । বিষমবৃত্ত (ক্ল) ২ অসমান পাদবিশিষ্ট ছন্দঃ । বিষমবেগ (পুং ) নুনাধিকবেগ, বেগের কমিবেশী। (মাধবনি) বিষমশিষ্ট (পুং ) অনুচিতাস্থশাসন, প্রায়শ্চিত্তাদিতে অন্তাররূপে বাবস্থা দিলে তাহাকে বিষমশিষ্ট বলে ; ইহা ব্যবস্থার একপ্রকার দোষবিশেষ । জ্ঞাতসারে বা ইচ্ছানুসারে গুরুতর পাপ করিলে তপ্তকৃচ্ছ, এবং অজানিত অবস্থায় অনিচ্ছাসত্বে ঐৰূপ গুরুতর পাপ করিলে, চাম্ৰায়ণত্রতের ব্যবস্থা শাস্ত্রে নির্দিষ্ট আছে ; এইস্থলে যদি বিপরীতভাবে অর্থাৎ কামাচারীর প্রতি চাম্ৰায়ণ এবং অজ্ঞানকৃত পাপীসম্বন্ধে তপ্তকৃচ্ছত্রতের ব্যবস্থা দেওয়া হয় তাহা হইলে সেই ব্যবস্থা বিষমশিষ্টদোষে দূষিত হয় । “অত্র কামত এব চাস্ত্রায়ণতপ্তকৃচ্ছ য়োবিষমশিষ্ট্রত্বেন ইচ্ছা বিকল্লাসন্তবাৎ কামতশাস্ত্রায়ণং অকামতস্তপ্তকৃচ্ছ,ঃ”। ইতি প্রায়শ্চিত্ততত্বমূ। বিসমনীল (ত্রি) অসরল প্রকৃতি। উদ্ধত । বিষমসাহস, অত্যধিক সাহলযুক্ত।