পাতা:বিশ্বকোষ একবিংশ খণ্ড.djvu/২৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমাধি সমাধি অপর-খৈয়াগ্য হইতে জন্মিতে পারে, কারণ কতক বিষয় षांकिब्र रूऊरू ञ थांक ऊँछ८ब्रहे छूणा । cकांन७ विशग्न अरुणचन नl कब्रिङ्ग• ठिख अरुहांम कtब्र, ५ कथा श्रा”ांठड: विश्वtग एब्र न । छिंखङ्कभिtष्ठ ●डिजश्न শত সহস্র বিষয় আসিয়া উপস্থিত হয়, এরূপ অবস্থায় সমস্ত বিষয় হইতে একেবারে চিত্তবৃত্তি নিরোধ হওয়া কিরূপে সম্ভব ? একটু প্রণিধান করিয়t চিত্ত করিলে এ বিষয় সহজেই প্রতিপন্ন হইবে । শতসহস্ৰ বিষয় পরিত্যাগ করিয়া যদি অসম্প্রজ্ঞাত সমাধিতে একটমাত্র বিষয়ে চিত্ত অবস্থান করিতে পারে, তবে আরও একটু উন্নতিলাভ করিলে একেবারে निब्राणषtन थांकिtव, डांशtङ फञांन्न अश्किरीं कि ? আসক্তিমাত্রই দোষের কারণ । মুক্তির কারণকে আত্মगांचगं९कांब्र दल इहेबांटकृ। स्नेहां८ङ पिङ्कमाज श्राजख्ि থাকে না । এইজন্তই উহাকে নিরোধ-সমাধি বলা যায় । স্বল্প বিষয়ে সমাধি অভ্যাস করিতে করিতে যোগীর চিত্ত পরমাণু পৰ্য্যন্ত অবলম্বন করিয়া স্থির হইতে পারে। স্থূলবিষয়ে অভ্যাস করিয়া পরম-মহৎ অর্থাৎ প্রকৃতি-পুরুষাদি পর্যাস্তও গ্রহণ করিয়া চিন্তু স্থির হয়। এইভাবে স্থল ও সূক্ষ্ম উভয়বিধ बश्व कारुलचम कब्रिब्र! श्रख्ठाॉग दध्निा छ एञ्च । "ক্ষীণবৃত্তেরভিজাতন্তেবমণেগৃহীত্বগ্রহণগ্রাহেৰু তৎস্থতদজনতাসমাপত্তিঃ” ( পাতঞ্জলদ" ১৪১ ) চিত্তস্থির হইলে পর কোন কোন্‌ ৰিষয়ে সমাধি হয়, তাহার বিষয়ে লিখিত আছে -যেমন স্বচ্ছ স্ফটিক জবাকুসুম প্রভৃতি উপাধির সন্নিধানে সেই সেই রক্তিমাদি রূপবিশিষ্ট হইয়া তত্তদুরূপেই ভাসমান হয়, নিজের রূপে প্রকাশ পায় না । চিত্তও সেইরূপ &ांशविरुtग्नब झांग्नांबिलिट्टे छ्हेंग्न प्रकौग्न ठारु:क्ङ्ग१झन् डिएग्नाशांन করিয়া গ্রাহস্বরূপই যেন প্রাপ্ত হষ্টয়া ভাসমান হয় অথচ চিত্তভূত স্বল্প অর্থাৎ তন্মত্ত্বেকে অবলম্বন করিয়া তাহার প্রতিবিম্ব ধারণ করিয়৷ নিজরূপ তিরোধানপূর্বক ভূতস্বহ্মরূপে ভাসমান হয়। এইরূপ ভাবে স্থলবিষয় অবলম্বন করিয়া চিত্ত স্থলরূপেষ্ট ভাসমান হইয় থাকে। ইঞ্জিয়-বিষয়েও এইরূপ জানিবে। এইরূপে গৃহীত। পুরুষকে অর্থাৎ জ্ঞতাপুরুষকে আলম্বন করিয়া পুরুষস্বরূপে (কুটস্থ | চেতন-ভাবে ) ভাসমান হয় । এইভাবে নিৰ্ম্মল স্ফটিক প্রভৃতির স্থায় চিত্ত গৃহীত, গ্রহণ ও গ্রাহ অর্থাৎ পুরুষ ইঞ্জিয় ও ভূতসমুছে সংযুক্ত হইয়া ভণ্ডদুরূপ ধারণ করে। ইহার নামই সমাপত্তি অর্থাৎ সমাধি । অপর নাম সম্প্রজ্ঞাত বা সবীজসমাধি। এই সমাধি লাভ হইলে ঋতম্ভর-প্রজ্ঞা লাভ হয় । অর্থাৎ ! পূৰ্ব্বোৰ ঐ সমাধি হইতে চিত্তের নৈৰ্ম্মল্য হইলে ধে জ্ঞান হয়, তাছাকে খতম্ভয়া-থঙ্গ কহে । এই সংজ্ঞা, অনুগভার্থক | [ २8२ ] সমাধি -- चनदीं९ cयौशिक । cयtइफू फेख «वख्ष1 ८कवण गठा:कहे थांब्र१ অর্থাৎ বিষয় করে, উহাড়ে মিথ্যার লেশমাত্রও থাকে না । শাস্ত্রে शिबिएठ खदिष् ८५, अ१ि, श्रमम ७ ञिविश्वाशिम ।aषॆ चिन अङ्ग८ब्र' जमाथिब्र अश#ान कब्रिटण फेखभ cयां★णाख इग्न । সমাধি প্রজ্ঞা লাভ করিলে যোগিগণের প্রজ্ঞাঙ্কত নুতন নূতন जश्झांब्र छे९गन रुश्ब्र थाएक् ।। ७हे गयार्षि इहेष्ठ के९*ङ्ग गरकाब्र বুখান সংস্কারের নাশক হয়। বুখান সংস্কারের অভিভব হইলে ऊाह श्tछ जांब्र छांन अश्निtङ गांtब्र न? । गtझांग्न थाकिरणहे छान इग्न । दूथान थङाग्न निक्रक श्हेtण च्यथडिइड छोट्व সমাধি উপস্থিত হইতে পারে। সমাধি হইলেই পুৰ্ব্বোক্ত প্রজ্ঞ। ७ ङञ्जछ गरकान्न जप्य । uहे छायद नूडन गरकांब्र श्छ । यथन जश्शाग्न झग्न, उथन eछांझड जश्कांब्रांज्रिशंग्न खिएक अशिकब्रविकििल्ले अर्थी६ cछ८ोच्न छनक रुएत्र नt cक्न ? निम्नस्रङ्ग शि প্রজ্ঞাকৃত সংস্কারেরই উৎপত্তি হইতে থাকে, তবে তাছাও এক প্রকার বন্ধ ভিন্ন আর কিছুই নয় । পুরুষের স্বরূপে অবস্থিতি না ঘটাই ত বন্ধ ? ইহার উত্তরে শাস্ত্রে উক্ত হইয়াছে যে, প্রজ্ঞাকৃত ঐ সকল সংস্কার অবিদ্যাদি পঞ্চ ক্লেশের ক্ষয়কারণ, সুতরাং উহাদ্বার চিত্তের অধিকার অর্থাৎ কাৰ্য্যারস্ত জন্মায় না। ঐ প্রজ্ঞাকৃত সংস্কার সমুদায় চিত্তকে স্বকাৰ্য্য ভোগ-জনন হইতে নিবৃত্ত করে, যেহেতু থ্যাতি-বিবেক জ্ঞানপৰ্য্যন্ত চিত্তের চেষ্টা হয়, প্রকৃতি তাহার উদ্দেশে আর কোন কাৰ্য্য করে না । যদিও অনাদি কাল হইতে চিত্ত-ভূমিতে মিথ্যা সংস্কার নিরূঢ়ভাবে রহিয়াছে, তথাপি জ্ঞান-জন্ত সংস্কার অর্থাৎ সমাধিস্তান হইতে উৎপন্ন সংস্কার তাহাকে বিনাশ করিতে পারে ; কারণ তত্ত্বপক্ষপাতই বুদ্ধির স্বভাব। বুদ্ধি একবার যথার্থ বস্তুকে বিষয় করিতে পারিলে আর কেন্থই তাহাকে বিচলিত করিতে সমর্থ হয় না । “নিরুপদ্রৰভূতাৰ্থস্বভাবস্ত বিপৰ্য্যয়ৈ: । ন ৰাণেইনামিত্ত্বেছপি বুদ্ধেস্তৎপক্ষপাততঃ ” (পাত” দ’ ভাষা) अनामि श्छेब्रांe भिशT-नtझांब्र यथार्थ छांtनङ्ग वांशक झघ्न नl, झीब्र१ श्tर्थ-त्रिवश्च ब१िiश्न झब्रटॆि दूत्तििङ्ग चखङ् । কি জ্ঞান, কি সংস্কার, কি সুখদুঃখাজি কোনও একটা ধৰ্ম্মেয় আরোপ হইলেই পুরুষের বন্ধন হয় । পুরুষের স্বরূপে অবস্থিতিকেই মুক্তি বলে। সমাধি-জন্ত সংস্কার চিরকাল থাঞ্চিলে পুরুষের মুক্তি হইতে পারে না । তাই ভাষ্যকার বলিয়াছেম যে “ন তে চিত্তমধিকারবিশিষ্টং কুৰ্ব্বস্তি” চিত্তের ধৰ্ম্মষ্ট পুরুষে আরোপ হয়, তাহার চিত্তে প্রতিবিম্ব পড়ে না। চিত্ত স্থির ও বৃত্তিৰিহীন হইলে আপন! হটতেই পুরুষ স্থির কষ্টতে পারে । “তস্তাপি নিরোধে সৰ্ব্ব নিরোধাৎ নিৰীজঃ সমাধিঃ"(পাও"দ’৯৫১)