পাতা:বিশ্বকোষ একবিংশ খণ্ড.djvu/৪৬

সকামকৰ্ম্ম । -o निकभङाहरु कन्द्रीकृ*ाम कब्री अङिझक्ररु । · कtiब्र अष्ट्रछान না করিলে নৈষ্কৰ্ম্ম্য লাভ করা যায় না। নৈষ্কৰ্ম্ম লাভ করিতে হইলে কৰ্ম্মানুষ্ঠান করিতেই হইবে। কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত জ্ঞান দ্বারা ফলের আসক্তি বা কামনা তিরোহিত না হয়, ততক্ষণ निझांभ कर्तृष्ट्रिर्छाम कब्र शांग्र नां । অনেক স্থলে দেখিতে পাওয়া যায়, অনেক সময়ে জীব দেহকে কৰ্ম্মবিরত রাখিয়া মনকে কৰ্ম্মনিরঙ করে। বাহত: ইঞ্জিয়ের সংযম করিয়া অস্তরে কামনার বস্তুকে ধ্যাম করে । এই রূপ আচরণকে মিথ্যাচার বা কপটাচার কহে। জীবের পক্ষে, সম্পূর্ণ রূপে কৰ্ম্মত্যাগ সম্ভব পর নহে, কারণ জীব কৰ্ম্ম না করিয়া ক্ষণকালও থাকিতে পারে না, প্রকৃতির গুণের তাড়নায় তাহাকে অনিচ্চায়ও কৰ্ম্ম করিতে হয়। যতক্ষণ দেহ থাকে, শুভক্ষণ জীব কিছুতেই কৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিতে পারে না। কৰ্ম্ম করিতে হইলেই সকাম বা নিষ্কামভাবে কৰ্ম্ম করিতে হইবে, এই দুয়ের বাহিরে যাইবার উপায় নাই, এই জন্য গীতায় ভগবান বলিয়াছেন যে— “মা কৰ্ম্মফলহেতুভূম তে সঙ্গোহবকৰ্ম্মণি।” (গীতা ২।৪৭) ফলাকাজা করিয়া অর্থাৎ সকাম কৰ্ম্মের অন্তুষ্টাগ করিও না, কিংবা কৰ্ম্মত্যাগেও আসক্ত হষ্টও না । গীতায় আর ও অভিহিত হইয়াছে যে, সকামকৰ্ম্ম যে বন্ধের কারণ হয়, তাহার হেতু এই যে, জীব ফলের কামনা করিয়া আসক্তচিত্তে অহঙ্কার বুদ্ধিতে কৰ্ম্ম করে, কিন্তু জীব যদি ফলাকাঙ্ক্ষারহিত হইয়া অনাসক্ত চিত্তে কর্তব্য বুদ্ধির প্রেরণায় কৰ্ম্ম করিতে পারে, তবে আর কৰ্ম্ম সকামকৰ্ম্ম [ 88 J .टवयङ्ग{थब्रश्नझांछा-भू७भांशांबिझांछिडां१ ॥ * * নয়নত্রয়শোভাঢ্যাং পুর্ণেন্দুবদনন্বিতাং ॥ মুক্তাহারলতারাজৎ পীনোন্নতঘটস্তনীং । রক্তাস্বপ্নপরীধানাং যৌবনৌষ্মজ্ঞরূপিণীং । পুস্তকঞ্চাভয়ং বামে দক্ষিণে চাক্ষমালিঞ্চাং । বরদান প্রদাং নিত্যাং মহাসম্পৎ প্রদাং স্ময়েৎ ॥" (তন্ত্রসার ) এই ভৈরবীর পুরশ্চরণ তিন লক্ষ জপ । এই ভৈরবী দেবীর পুরশ্চরণ করিতে হইলে বখবিধানে এই দেবীর পূজা করিয়া উক্ত মন্ত্র তিন লক্ষ জপ করিখে, এবং জপেয় দশাংশ হোম এবং তদশাংশ ব্রাহ্মণ ভোজন কৱিবে । এষ্টরূপ করিলে মন্ত্র সিদ্ধি হয়, মন্ত্রসিদ্ধি হইলে তখন ঐ ভৈরবী দেবী সকল সিদ্ধি প্রদান ফরিয়া থাকেন। ( সম্পদপ্রদাভৈরবী ও ত্রিপুরাভৈরবী দেখ ] সকলাগমাচার্ষ্য (পুং ) বৈদিক আচাৰ্য্যভেদ । ( ছেম ) সকলাধার (পুং) ২ শিব। ২ সকলের আধার। সকলিক (ত্রি) কলিকার সহিত বর্তমান। সকলীবিধা ( স্ত্রী) সমস্ত প্রকার। সকলেন্দু (পুং ) অথওমওল পূর্ণচন্দ্র। সকলেশ্বর (পুং) ১ সকলের ঈশ্বর, প্রভু। ২ বিষ্ণু। (ভাগ”২৫৮) সকলেশ্বর, জাতকবোধিনী রচয়িত। সকাকোল (পুং) ১ নরকম্ভেদ । (মন্ত্র ৪৮৯ ) সকাম (ত্রি) কামেন সহ বর্তমান । কামনাবিশিষ্ট, কামনার সহিত বৰ্ত্তমান, কামনাযুক্ত । সকামকৰ্ম্ম (ক্লা ) কামনার সহিত বর্তমান কৰ্ম্ম, কামনাযুক্ত | কৰ্ম্ম । শাস্ত্রে লিখিত আছে যে, সকাম কৰ্ম্ম বন্ধের কারণ, সকাম | কৰ্ম্মানুষ্ঠান করিলে জীবের ভববন্ধন মোচন হয় না, পুনঃ পুন: যাতায়াত করিতে হয়, এই জন্ত সকাম-কৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিয়া নিষ্কাম কৰ্ম্মানুষ্ঠান করা বিধেয় । ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ গীতায় নিষ্কাম কৰ্ম্ম করিবার বিশেষরূপে উপদেশ দিয়াছেন। সকাম কৰ্ম্মের ফল বন্ধন, জীব কৰ্ম্ম দ্বারা বদ্ধ আর জ্ঞান দ্বারা মুক্ত হয়। জীব যে কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান করবে, তাছার ফল অবশুই ভোগ করবে, ভোগ না হইলে শতকোটি কল্পেও কৰ্ম্মের ক্ষয় হয় না ; আর যত দিন অল্প মাত্রায়ও কৰ্ম্ম অবশিষ্ট থাকে, ততদিন জীবকে কৰ্ম্মভোগের জন্ত পুনঃ পুনঃ সংসারে জাসিতে হয় । জীবকে পুণ্যের ফলভোগের জন্ত পুণ্যলোক, পাপের ফলভোগের জন্ত পাপলোক এবং পাপ ও পুণ্য উভয়ের ফলভোগের জন্ত মনুষ্যলোকে গমন করিতে হয় । অতএব কৰ্ম্ম সকল দোষের আকর, এই জষ্ঠ কৰ্ম্মের সংন্তাস উচিত । “অযুক্তঃ কামকারেণ ফলে সক্তে নিবধ্যতে।” (গীত ৫১২) সকামকৰ্ম্মী কৰ্ম্মফলে আসক্তি বশতঃই বন্ধনে পড়িয়া যায়। তাঙ্কাকে বন্ধন করিতে পারে না । “অনাশ্ৰিত: কৰ্ম্মফলং কার্য্যং কৰ্ম্ম করোতি যঃ । সন্ন্যাসী চ যোগীচ ন নিরপ্লিন চাক্রিয় ॥” ( গীতা ৬১ ) কৰ্ম্মফলের আকাঙ্ক্ষা না করিয়া কৰ্ত্তবাবুদ্ধিতে যিনি কৰ্ম্ম করেন, তিনিই সন্ন্যাসী, তিনিই যোগী, সাধারণতঃ দেখিতে গেলে দেখা যায় যে, কৰ্ম্ম বন্ধের কারণ ; কিন্তু এরূপভাবে কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান করা যাঙ্গতে পারে যে, কৰ্ম্মও করা হইবে, অথচ কৰ্ম্মজনিত বন্ধন ঘটিবে না। এইরূপ কৰ্ম্মকৌশলের নামই যোগ। সকাম কৰ্ম্মানুষ্ঠান দ্বারা এই যোগ হয় না, অতএব ঐ রূপ যোগ করিতে হইলে প্রথম কৰ্ম্মফলের আকাঙ্কা বর্জন করিতে হইবে, দ্বিতীয় নিজের কর্তৃত্বাভিমান ত্যাগ এবং তৃতীয় কৰ্ম্ম ঈশ্বরে সমর্পণ করিতে হুইবে । “কৰ্ম্মণোবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন।” (গীত ২২৭) কৰ্ম্মে তোমার অধিকার, ফলের সহিত সম্পর্ক রাখিও না। অনাসক্ত হইয় ফলকামনা পরিত্যাগ করিয়া কৰ্ত্তব্য বুদ্ধিতে কৰ্ম্মের অশ্লষ্টান কর। এইরূপ ভাবে যিনি কৰ্ম্ম করিতে পারেন,