পাতা:বিশ্বকোষ একবিংশ খণ্ড.djvu/৫৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সিংহল সমুদ্রাভিমুখে চলিয়াছে। উছার মূলশাখা মহাবলীগঙ্গা নামে ত্রিকোণমালী বন্দরের পাশ্ব দিয়া কোক্তিয়ার উপসাগরে নিপতিত श्हेब्रोप्छ ७द९ क्रूज भाथाप्ने cबङ्गकण मार्भ ब्रिएको भूमीब्र २८ মাইল দক্ষিণে সমুদ্রে মিশিয়াছে। বস্তার সময় নদীর জল ২৬ হুইস্তে ৩০ ফিট, পর্য্যম্ভ উচ্চ হয় এবং অন্তান্ত সময় স্থানে স্থানে ममैौ हाüिब्र श्रीब्र इeब्र यांन्न । मनैौऎौ zाग्न २oo भांहेण जसा, কিন্তু মোহান হইতে ৮০-৯০ মাইল মাত্র নৌকা যাতায়ান্ত করিতে পারে। প্রাচীন হিন্দুরাজগণ এই নদীর কূলে অনেক স্থানে বাধ বাধিয়া এবং অনেক স্থলে খাল কাটিয়া দিয়া দেশকুঙ্কার উপায় বিধান করিয়াছিলেন । ८कणानैौ अत्र औभानरेनण इहे८ङ नभूढ़ऊ इहेब्रा यक्षरम উত্তর ও পরে পশ্চিমাভিমুখে জাসিয়া রাবণ-বেল্লার পাশ্ব দিয়া পুনরায় দক্ষিণাভিমুখে ফিরিয়াছে এবং কলম্বোর উত্তর দিয়া সমুদ্রে মিশিয়াছে। এই নদীতে চেপটাতলা নৌকাযোগে ৪০ মাইল পৰ্য্যন্ত পণ্যদ্রব্য লইয়া গমনাগমন করা যায়। উক্ত পৰ্ব্বতের পূর্বপার্শ্ব দিয়া কালুগদা ও বলৰগঙ্গা (বলোয় ) শবরগমুব জেলার মধ্য দিয়া সাগরে পড়িয়াছে। কালুগদার রত্নপুর হইতে সমুদ্রতীরবর্তী কালুতারা গ্রাম পৰ্য্যন্ত বাণিজ্য চলে। কালুতার হইতে একটা খাল কলম্বো গিয়াছে। এখানে আর যে সকল নদী আছে, তাহাদের কোনটীতেই বর্ষ ভিন্ন অপর ঋতুতে জল থাকে না । এখানে কলম্বো, বোলগোড় ও নেগোম্বো নামক স্থানে কয়ট কুবিস্তৃত হ্রদ আছে। হ্রদগুলি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে বিভূৰ্ষিত, উহার তীরভূমিতে অসংখ্য নারিকেল বৃক্ষ রোপিত থাকায় উহা শোভার আধার হইয়াছে। ওলনাজদিগের অধিকারকালে জলপথে বাণিজ্যবিস্তারের সুবিধাকল্পে এখানে তাছাদের যত্নে অনেকগুলি খাল কাটান হয়। কালপিতীয়া হইতে নেগাম্বে। পৰ্য্যস্ত, নেগাম্বো হইতে কলম্বো এবং কলম্বো হইতে দক্ষিণভাগে কালুতার পর্যন্ত তাহারা বাধ দিয়া বা থাল কাটিয়া একটি বাণিজ্যপথ গঠন করিয়াছিলেন। সিংহলের ভূতত্ত্ব আলোচনা করিলে জানা যায় যে, ইহার শুরুatশ প্রবালফাঁট ও সমুদ্রতরঙ্গপরিচালিত বালুকারাশির সংমিশ্রণে উৎপন্ন। ভারতের করমণ্ডল উপকূল হইতে বালুরাশি অবাধে সমুদ্রতরঙ্গে আসিয়া পয়েণ্ট-পিদ্রোর নিকট প্রবাল*नाण भाषाड थारु इहवा डाशय्डहे श्डि *द्देश्राप्ह ! **** কমশঃ প্ৰবাণশৈলগুলি বালুকাভরে अभूब्रिउ श्हेब्र आक्नপাট নামক গ্রায়ােৰীপ সংগঠন করিয়াছে। পৰ্ব্বতভাগে aাংল, কোয়াটস, ডোলেমেটৰ লাইষ্টোন, ফেলসপার,লৌহমিশ্রিত পরফিরি, হর্ণরেও, cणछाब्राझे थङ्कठि ”ांथब्रश्छे इन्न । [ «8a ] সিংহল খনিজ পদার্থের মধ্যে তাম, প্লাটিন, পারদ, প্লাবেগে, লেছ, সালফেট অব মাগ্নেসিয়া, পূর্ণ, লবণ ও সোয় প্রভৃতি দ্রব্য পাওল্প স্বায় । ইতিহাস-অশিক্ষিত হিন্দু সাধারণের নিকট সিংহল রাক্ষনেশ্বর রাবণের রাজধানী বলিয়া পরিগৃহীত। বাস্তৰিক সিংহল गङ्गाब्रांछा नरश्, उtब यांtौन गझाब्राrजाग्न अखई ड इहेटऊ পারে। বৌদ্ধধৰ্ম্ম বিস্তারের সময় এবং ব্রাহ্মণধৰ্ম্ম যখন এখানে প্রশয় পায়, সেই দুইটা যুগে পিংলে নূতন নূতন কীৰ্ত্তি স্থাপিত হয়, এবং সেই সময় হইতে ভগবানের লীলাক্ষেত্র বলিয়া বিবেठिऊ श्ब्र । ॐ द्रांभळ्रलङ्ग :णकांदिछब्रकांश्निौ शषन ब्रांtभर्श्वग्नष्ठौtर्श ও দর্ডশয়নাদি স্থানে পরিকীর্তি হয়, সেই সময়েই সিংহলকে जकाँग्न मर्थानांनांम कब्रियांब्र अछि aाग्न छांशिब्रा ऐtठं । ये नमब्र সিংহলে রাবণের প্রাসাদ, অশোকবন, সীতার অগ্নিপরীক্ষাস্থল প্রভৃতি গঠিত হইয়া ইহা হিন্দুর পবিত্র তীর্থ ভগবান হীরামচন্ত্রের লীলাক্ষেত্ররূপে বিঘোষিত হইতে আরম্ভ করে। অধিক সম্ভব দাক্ষিণাত্যের চালুক্য ( ) রাজবংশের আধিপত্যরিস্কারসময়ে अशद ब्रांभमांकनग्न ब्रांजशरणब्र ८कोणtण हेश कभर्थः णहाब्राछा বলিয়া সাধারণে পরিচিত হইয়াছে । ইহার প্রাচীন নাম সিংহল দ্বীপ। মহাবংশ নামক ীেন্ধগ্রন্থে বঙ্গরাজকুমার বিজয়সিংহের সিংহলযাত্র প্রসঙ্গ আছে। প্রাচীন সংস্কৃতগ্রন্থে এই দ্বীপের তাম্রপণী ও বৌদ্ধশাস্ত্রে তন্থপঞ্জি নাম পাওয়া যায়। প্রাচীন গ্রীষ্ণু ও রোমানগণ সিংহলকে Taprobane (তাম্রপদীর অপভ্রংশ) বলিয়া জানিতেন। ইংলণ্ডের মহাকবি মিল্টন তাহার কাবো সিংহল দ্বীপের সমৃদ্ধিগৌরব विदूऊ कब्रिब्रांप्छ्न “The Asia kings and Parthian among these ; From India and the golden Chersonese, And utmost Iudian Isle Taprobane Dusk faces with white silken turbans wreathed." আরবদেশীয় নাবিকেরা সিংহলীপ শব্দের অমুকরণে ইহাকে সেরেনদিব, সেরেনদিপ, সিরিন্দ্ৰইলও জেলান নামে অভিহিত করিত। ভারতীয় মুসলমানেরা ইহাকে সেয়েনদিপ, বলেন । আরব দেশীয়েরা ইহাকে সেরেনপি, এবং সিংখুনও বলে। প্রাচ্য জগতের অন্তান্ত দেশের তার এই সিংস্থলদ্বীপেও arনর প্রভূত নিদর্শন বিদ্যমান আছে। এখানে যে সকল প্রাচীন ধৰ্ম্মশাস্ত্র, ইতিহাস ও রাজোপাখ্যান প্রভৃতি গ্রন্থে দৃষ্ট হয়, তাহা হইতে কিংবদন্তী ও প্রকৃত বিবরণ পৃথক কৰা মুকঠিন। भशवtनयर्निङ उभाषांन इहेष्ठहे ७षनिकीक थांब्रांदाश्कि हेंद्धि হাসের সূত্রপাত ।